রমেন্দ্রকুমার আচার্য চৌধুরী
রমেন্দ্রকুমার আচার্য চৌধুরী (১৯২২ — ৫ জুন ২০০৯) একজন বাঙালি কবি ও প্রাবন্ধিক।
রমেন্দ্রকুমার আচার্য চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | ১৯২২ মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি (বর্তমানে বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ৫ জুন ২০০৯ নৈহাটি উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা |
পেশা | অধ্যাপনা |
ভাষা | বাংলা |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৯২২ - ১৯৪৭) ভারতীয়(১৯৪৭-২০০৯) |
শিক্ষা | এম.এ. (ইংরাজী ভাষা ও সাহিত্য) |
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান | কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
উল্লেখযোগ্য রচনা | আরশিনগর ব্রহ্ম ও পুঁতির মউরি |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | রবীন্দ্র পুরস্কার (১৯৮৭) |
জীবনী
সম্পাদনারমেন্দ্রকুমার বাংলাদেশের, ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা রাজবাড়ীর বিখ্যাত আচার্য চৌধুরী পরিবারে ১৯২২ সালে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তাঁর পিতার নাম কৃষ্ণদাস আচার্য চৌধুরী ও মাতা বিভাবতী দেবী। প্রাথমিক শিক্ষা মুক্তাগাছায় সম্পন্ন করার পরে তিনি কলকাতা আসেন। ইংরেজীতে এম.এ. পাশ করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে স্বর্ণপদক পান। এরপর তিনি সরকারী কলেজে অধ্যাপনার কাজে যোগ দেন। আশুতোষ কলেজ, দেশবন্ধু গার্লস কলেজ ও কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৬১ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ আরশিনগর প্রকাশিত হয়। ব্রহ্ম ও পুঁতির মউরি গ্রন্থটি ১৯৮৫ সালে বের হয়। এই কাব্যগ্রন্থের জন্য রমেন্দ্রকুমার ১৯৮৭ সালে রবীন্দ্র পুরস্কার পান।[২] তিনি শেষ জীবনে নৈহাটির বাসিন্দা ছিলেন।[৩] অধ্যাপক কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্য চৌধুরীর উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ গুলি হল-
- আরশিনগর (১৯৬১),
- ব্রহ্ম ও পুঁতির মউরি (১৯৮৫),
- অলংকৃত তীর (১৯৮৫),
- পুরোহিত দর্পণ ও পোড়াজল (১৯৮৫)[৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "আনন্দবাজার পত্রিকা - পুস্তক পরিচয"। archives.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩।
- ↑ শিশিরকুমার দাশ (২০০৩)। সংসদ বাংলা সাহিত্য সঙ্গী। কলকাতা।
- ↑ প্ল্যাটফর্ম, চার নম্বর (২০১৭-০৫-০১)। "অবাধ্যের পুথি"। ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্ম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩।
- ↑ "বিস্মৃতপ্রায় কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্য চৌধুরী"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-০২।