যোরহাটের পর্যটনস্থলসমূহের তালিকা

উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ

যোরহাট জেলা ভারতের আসাম রাজ্যের ৩২টি জেলার ভিতর একটি। নিচে যোরহাট জেলার কয়েকটি পর্যটনস্থলের নাম তালিকাভুক্ত হল।

ঐতিহাসিক পর্যটনস্থল সম্পাদনা

  • যোরহাট জিমখানা ক্লাব : ১৮৭৬ সালে চেকনীধরা গাঁওয়ে ডি. স্লিমন দ্বারা যোরহাট জিমখানা ক্লাবটি স্থাপিত হয়েছিল।[১] স্থাপিত হওয়ার বছর থেকে এখানে ঘোড়দৌড় অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে যেখানে বিজয়ীকে "গভার্নরস্ কাপ" প্রদান করা হয়।[২] এখানে থাকা 'নাইন হল গল্ফ কোর্স' এশিয়ার অন্যতম পুরনো গল্ফ কোর্স এবং বিশ্বের ভিতর তৃতীয় সর্বোচ্চ পুরনো। এতে এখনো লন টেনিস গ্রাস কোর্ট, সুইমিং পুল, বিলিয়ার্ডস্, পোলো এবং সিনেমা থিয়েটারের সুবিধা আছে। এতে ক্রিকেটের জন্য 'যোরহাট জিমখানা খেলপথার'ও আছে।[১]
 
যোরহাট জিমখানা ক্লাব
 
লাচিত বরফুকনের মৈদাম
  • বঙাল পুখুরী: যোরহাট নগরের দক্ষিণদিকে ন-আলির কাছে অবস্থিত।[৩][৪] ১৭৩৯ সালে বদন বরফুকন স্নানে যাওয়ার সময় রূপসিং বঙাল তাকে হত্যা করেছিলেন। সেজন্য তিনি লাভ করা পুরষ্কারের টাকায় এই পুকুরটি খনন করেন। মানুষ মেরে পাওয়া অর্থে নির্মাণ করার জন্য স্থানীয় রাইজেরা এর জল ব্যবহার করে না।[৩]
  • বিবুধি গড়: আহোম যুগে নির্মিত এই গড়টিতে মোয়ামরিয়া বিদ্রোহীদেরকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। আহোম রাজমন্ত্রী পূর্ণানন্দ বুঢ়াগোঁহাইর নেতৃত্বে ১৭৯১ সালে সাজা গড়টি দেখে মোয়ামরী্য়ারা খুবই বিবুধি হয়েছিল বলে এর নাম বিবুধি গড় হয়। বর্তমানে যোরহাট নগরের গড় আলি পূর্বের বিবুধি গড়রেই একাংশ।
  • রাজা মৈদাম : ১৮৯৪ সালের ১ অক্টোবরে মৃত্যু হওয়া আহোম স্বর্গদেউ পুরন্দর সিংহর সমাধিক্ষেত্র। টোকোলাই নদীর দক্ষিণ পারে অবস্থিত।

ধর্মীয় স্থান সম্পাদনা

  • ঢেকীয়াখোয়া বর নামঘর : আসামের যোরহাট নগরী থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার পূর্বে ঢেকীয়াখোয়া বর নামঘর অবস্থিত। এটি ৩৭ নং রাষ্ট্রীয় সড়ক থেকে প্রায় ৩.৫ কি.মি. দূরে ঢেকীয়াখোয়া গাঁওয়ে অবস্থিত।[৫] জনশ্রুতি অনুসারে, ১৪৬১ সালে মহাপুরুষ মাধবদেব এই নামঘর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[৫] মহাপুরুষ মাধবদেব এই স্থানে একগাছি বাতি জ্বালিয়েছিলেন, যেগুলি সুদীর্ঘ সাড়ে চারশ বছর ধর্মপ্রাণ রাইজেরা জ্বালিয়ে রেখেছে। এই বাতির গোছা এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস" এবং ইণ্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস" "দীর্ঘতম সময়ের জন্য প্রজ্বলিত বাতি" বলে স্বীকৃতি প্রদান করেছে।[৬][৭][৭] নামঘরটির মোট জায়গা ১৩ বিঘা।[৫] ভাদ্র মাসে ঢেকীয়াখোয়া বর নামঘর মর্ত্যের বৈকুণ্ঠপুরীতে পরিণত হয় বলে লোকবিশ্বাস আছে। ভক্তরা নিজ মতে নামঘর দান বরঙণি করে এবং পরিচালনা সমিতি একে সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নতির জন্য ব্যবহার করে । এটি বৈষ্ণবধর্ম এবং অসমের মানুষের মধ্যে একতা বজায় রাখতে সহায়তা করে আসছে।
 
ঢেকীয়াখোয়া বর নামঘর
  • বুঢ়ীগোসানী দেবালয় : বুঢ়ীগোসানী দেবালয় হল যোরহাট নগরীর মাঝামাঝি গড় আলির পূর্বে অবস্থিত এক শাক্ত মন্দির। ১৭০৮ সালে আহোম স্বর্গদেউ রুদ্রসিংহ জয়ন্তীয়া রাজ্যের থেকে গোসানীর বিগ্রহ আনিয়ে গড়গাঁওয়ে স্থাপন করেছিলেন। গড়গাঁও থেকে রংপুর এবং রংপুর থেকে যোরহাটে আহোম রাজ্যর রাজধানী পরিবর্তিত হওয়াতে পরে এই দেবালয় বর্তমান স্থানে স্থাপিত করা হয়।[৮] মন্দিরে থাকা মূর্তিটি দুর্গা দেবীর। আগেকার দিনে বুঢ়ীগোসানী দেবালয়টি "বরপূজাঘর দৌল" বলেও পরিচিত ছিল।
  • দক্ষিণপাট সত্র : দক্ষিণপাট সত্র হল আসামের চারটি রাজসত্রের মধ্যে দ্বিতীয় সারির সত্র। শিষ্যের সংখ্যা কটি রাজসত্রের মধ্যে অনেকটা বেশি। আহোম রাজা জয়ধ্বজ সিংহের সময় ১৫৮৪ শকাব্দে মাজুলিতে স্থাপন করা হয়। প্রথম সত্রাধিকার ছিলেন শ্রীশ্রী বনমালিদেব । এখনো পর্যন্ত পনের জন সত্রাধিকার পদে অধিষ্ঠিত হয়েছে । বর্তমান সত্রাধিকার হলেন শ্রী শ্রী রমানন্দ দেবগোস্বামী । বিভিন্ন কারণে এই সত্রটি কয়েকবার স্থানান্তর করা হয়েছে। মূল সত্রটি মাজুলীতে অবস্থিত । বর্তমানে এর একটি শাখাসত্র যোরহাট জেলার টীয়কর চটাইতে স্থাপন করা হয়েছে৷
  • গড়মূর সত্র : গড়মূর সত্র হল আসামের চারটি রাজসত্রের তৃতীয় সারির সত্র। স্থাপন কাল হিসেবে দ্বিতীয়। প্রতিষ্ঠাতা সত্রাধিকার শ্রী শ্রী জয়হরিদেব। প্রথমে গড়মূর সত্র দুটি ছিল। একটি বর গড়মূর এবং অন্যটি ছোট গড়মূর। দুইটি মাজুলীর সারজানের কাছে পাশাপাশি ছিল। পরে দুটিই সামিল হয়ে এক হয়। আহোম রাজা প্রতাপ সিংহের তৈরী সেবাতল গড়ের সামনে স্থাপন করার জন্য সত্রটির নাম হয় গড়মূর সত্র। বাকী তিনটি রাজসত্রের মতো এই সত্র আজ পর্যন্ত একবারও স্থান পরিবর্ত্তন করা হয়নি৷ আগে গড়মূর সত্রের অতুল ঐশ্বর্য্য সম্পত্তি ছিল। ১৮৩৬ সালে ডেভিড স্কটের ইস্তাহারে সম্মতি না দিয়ে ইংরাজ আনুগত্য স্বীকার না করাতে সত্রের ২৪০০০ পুরো লাখেরাজ ভুমির বৃত্তি পরিত্যাগ করে দেওয়া হয়। এই ঘটনা অধিকার শ্রী শ্রী রঘুদেবের সময়ে ঘটে। বর্তমান সত্রটি বিশেষত ইচ্ছাকৃত বরঙণির ওপর চলছে।
  • আউনীআটী সত্র : আউনীআটী সত্র হল আসাম-এর প্রথম শ্রেণীর রাজসত্র[৯]আহোম রাজা জয়ধ্বজ সিংহ মাজুলীতে ১৫৭৫ শকাব্দে (ইং ১৬৫৩ সাল) এই সত্র নির্মাণ করান।[১০]। সত্রটির প্রথম সত্রাধিকার ছিলেন শ্রী শ্রী নিরঞ্জনদেব। বর্তমান পর্যন্ত মোট ১৬জন ব্যক্তি সত্রাধিকার পদে অধিষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমান সত্রাধিকার হলেন শ্রীশ্রী পীতাম্বর দেব গোস্বামী
  • গরখীয়া দৌল : গরখীয়া দোল বা গরখীয়া দৌল হল যোরহাট নগরীর উত্তরে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার ভিতরে বালিগাঁওয়ে অবস্থিত একটি প্রাচীন দেবালয়। অসম বুরঞ্জীতে এর উল্লেখ নেই যদিও এই দৌল জাগ্রত বলে জনবিশ্বাস আছে। গরখীয়া দৌলের নামঘর এবং মণিকূট থাকা উল্লেখযোগ্য।[৮] এতে থাকা উঁই-হাফলুর দৌলটি ১৪-১৫ ফুট উঁচু।
 
গরখীয়া দৌল
  • কমলাবারী সত্র : মহাপুরুষ মাধবদেবের প্রিয় শিষ্য বদুলা আতাই এই সত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এনার প্রকৃত নাম কমলাকান্ত আতা। মহাপুরুষ শংকরদেবের আজ্ঞামর্মে মাধবদেবের গায়ের বদ্বল দিয়ে ধর্মপ্রচারের অনুমতি দেয়ায় বদলে এই নাম পান। তিনি বদলা পদ্ম আতারুপে পরিচিত হন। কালক্রমে এই সত্র দুভাগ হয়। উত্তর দিকে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য একট 'উত্তর কমলাবারী সত্র' এবং মূল সত্রটি 'নতুন কমলাবারী সত্র' বলে পরিচিত হয়। বর্তমান উত্তর কমলাবারী সত্রের সত্রাধিকার শ্রীশ্রী জনার্দন দেবগোস্বামী এবং নতুন কমলাবারী সত্রের সত্রাধিকার শ্রীশ্রী নারায়ন চন্দ্র দেবগোস্বামী।
  • বরভেটী থান
  • বেঙেনা আটী সত্র

প্রাকৃতিক সম্পাদনা

  • মাজুলী : বিশ্বর বৃহত্তম নদীদ্বীপ মাজুলী যোরহাট থেকে ২০ কি:মি: উত্তরে অবস্থিত। দক্ষিণে ব্রহ্মপুত্র নদী এবং উত্তরে ব্রহ্মপুত্রর সুঁতি খেরকুটীয়ার সাথে সোবনশিরী নদীর সংযোগ নদীদ্বীপটির গঠন করেছে। পূর্বে মাজুলীর ক্ষেত্রফল ১২৫০ বর্গকিলোমিটার (৪৮৩ বর্গমাইল) ছিল, কিন্তু খননের ফলে ২০০১ সালে এর ক্ষেত্রফল হয় ১৬৩ বর্গমাইল। একে ঘিরে থাকা নদীর বিস্তৃতি বাড়তে থাকার ফলে মাজুলীর সংকোচন হয়েছে।[১১]। মাজুলী এক প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ক্ষেত্র। নববৈষ্ণব ধর্ম-এর ২২ টি সত্র মাজুলীতে আছে যার মধ্যে আউনীআটী সত্র, গড়মূর সত্র এবং কমলাবারী সত্র উল্লেখযোগ্য। যোরহাটের নিমাতী ঘাট থেকে ফেরী করে মাজুলীতে আসা-যাওয়ার সুবিধা আছে।
 
পৃথিবীর বৃহত্তম নদীদ্বীপ মাজুলীতে যাওয়ার পথ
  • হোলোঙাপার গিবন অভয়ারণ্য : হোলোঙাপার গিবন অভয়ারণ্য (পূর্বে হোলোঙাপার সংরক্ষিত বনাঞ্চল বলে পরিচিত ছিল) হল চিরসবুজ অরণ্য-এর এক সংরক্ষিত অঞ্চল। ১৯৯৭ সালে একে সরকারীভাবে অভয়ারণ্যের মর্যাদা দেয়া হয়। ১৮৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বনাঞ্চলের সীমা পাটকাই পর্বতের পাদদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। পরে অরণ্যটি ছোট ছোট গাঁও এবং চা বাগানে আবৃত হয়। ১৯শ শতকের প্রথম ভাগে অরণ্যটির বিকাশ জন্য বৃক্ষরোপণ করা হয়েছিল এবং ফলে জৈব বৈচিত্রও বৃদ্ধি পায়। হোলোঙাপার গিবন অভয়ারণ্যে ভারতের একমাত্র গিবন হলৌ বান্দর এবং উত্তর-পূর্ব ভারত-এর একমাত্র নিশাচর প্রাইমেট লাজুকী বান্দর পাওয়া যায়।

অন্যান্য সম্পাদনা

  • চন্দ্রকান্ত সন্দিকৈ ভবন: চন্দ্রকান্ত সন্দিকৈ ভবন হল অসম সাহিত্য সভার মুখ্য কার্যালয়।[১২] অসমের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর ভাষাসমূহের উন্নতির কাজ-কর্মের সাথে এই ভবনটি জড়িত হয়ে আছে। ১৯২৬ সালে রাধাকান্ত সন্দিকৈ তার পুত্র চন্দ্রকান্ত সন্দিকৈর স্মৃতিতে এই ভবনটি দান হিসেবে দেওয়া হয়।[১২] পুরনো ভবনটির কিছু অংশ ক্ষতি হওয়ায় এটির পুনরায় নির্মাণ করা হয়। অসম সরকার এই ভবনটির পুনরায় নির্মাণ করার দায়িত্ব নিয়েছিল। পূর্বের ভবনটির স্থানে নতুন ভবনটির নির্মাণ করা হয়।[১২][১৩]
  • ঠেঙাল ভবন : ঠেঙাল ভবন হল আসামের যোরহাট জেলাতে অবস্থিত একটা পুরনো ভবন। রায়বাহাদুর শিবপ্রসাদ বরুয়া ১৮৮০ দশকে ঠেঙাল ভবনটি নির্মাণ করেছিলেন।[১৪] ১৯২৯ সালে তিনি এতে একটা ছাপাখানা খোলেন। প্রথমে, এখান থেকে সাপ্তাহিক একটি সংবাদপত্র প্রকাশিত হত৷[১৫][১৬] এই ছাপাখানা থেকেই নীলমণি ফুকন-এর সম্পাদনায় ১৯৩৫ সালের ১২ আগস্ট প্রথম অসমীয়া দৈনিক সংবাদপত্র দৈনিক বাতরি প্রকাশিত হয়েছিল।[১৪][১৬] এই সংবাদপত্রের সম্পাদক ছিলেন নীলমণি ফুকন। বর্তমানে এই ভবনটি অতিথিশালায় পরিবর্তন করা হয়েছে।
  • কাজিরাঙ্গা গল্ফ রিজর্ট : চাংচোবা এবং গটঙা চা বাগিচার কাছে এক সুন্দর মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে এই গল্ফ রিজর্ট অবস্থিত ।
  • স্বর্গদেউ চাওলুং ছ্যুকাফা সমন্বয় ক্ষেত্র : প্রথম আহোম রাজা স্বর্গদেউ চাওলুং ছ্যুকাফার স্মৃতিরক্ষার জন্য যোরহাটের কাছের ম'হবন্ধাতে নির্মাণ করা হয়েছে। এতে আহোম যুগের বুরঞ্জী প্রসিদ্ধ সমলের এক সূত্রালয়ও আছে।
  • যোরহাট বিজ্ঞানকেন্দ্র এবং তারকাগৃহ : ২০১৩ সালের ৬ জুলাই তারিখে তারকাগৃহটি আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ উদ্বোধন করেছিলেন। ১১ জুলাই তারিখে সকলের জন্য মুক্ত করে দেয়া হয়েছিল।
  • আয়ুর সঞ্জীবা : যোরহাটের পশ্চিম দিকে অবস্থিত টিলিকিআম চা বাগিচার মধ্যে প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে অবস্থিত একটি স্বাস্থ্য রক্ষার ক্ষেত্র।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Gymkhana Club"। BharatOnline.com। সংগ্রহের তারিখ January 06, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. "Jorhat Gymkhana Club"। 1stHorse ~ wHere the Horse comes first.। সংগ্রহের তারিখ January 06, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "All destination at a glance"Sulekha.com। Sulekha.com। সংগ্রহের তারিখ January 09, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "Must See India: Bangalpukhari, Jorhat"। Roam Space Travel Solutions Pvt Ltd। মার্চ ২৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ January 09, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  5. "Dhekiakhowa Bornamghar, Assam"। MobME Wireless Solutions Private Limited.। August 06, 2011। ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ November 02, 2012  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  6. "Lamp burning for 484 years enters Asia Book of Records"। Deccan Chronicle। August 19, 2012। আগস্ট ২৪, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ November 02, 2012  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  7. "ঢেকীয়াখোয়া বর নামঘরের অভিলেখ"। www.assaminfo.com। 2012। সংগ্রহের তারিখ November 02, 2012  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  8. সম্পাদনা: ড০ মহেশ্বর নেওগ (২০০৪)। পবিত্র অসম। গুয়াহাটি: অসম সাহিত্য সভা। পৃষ্ঠা ৬৮–৭০।  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "পবিত্র" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  9. চারি রাজসত্রের বুরঞ্জী — সম্পাদক : শিরীষ কুমার ভট্টাচার্য্য, প্রকাশক : দক্ষিণপাট সত্র শিষ্য সন্মিলন, প্রকাশ কাল : ১৯৯৭ চন
  10. SriSri Auniati Satra ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে, auniati.org, আহরণ-১০ সেপ্টেম্বর ২০১১
  11. A Capricious River, an Indian Island’s Lifeline, Now Eats Away at It April 14, 2013 New York Times
  12. "Buildings and Monuments in Jorhat"। Pan India Internet Private Limited। সংগ্রহের তারিখ January 09, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  13. "Chandrakanta Handique Bhavan inaugurated"। assam tribune। January 12, 2011। মার্চ ৪, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ January 09, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  14. "About Thengal Bhavan"। holidayiq.com। মার্চ ২৬, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ January 06, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  15. "Thengal Bhawan"। www.tourism.co.in। মার্চ ৫, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ January 06, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  16. "Heritage North-East"Contadgreen। Heritage North East Pvt. Ltd.। জুন ২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ January 06, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:যোরহাট জেলা