মোহাম্মদ বজলুর রহমান
মোহাম্মদ বজলুর রহমান (মৃত্যু ২০০৭) ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি।[১]
মোহাম্মদ বজলুর রহমান | |
---|---|
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ২০০৭ |
মৃত্যু | ১ জানুয়ারি ২০১৭ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
বাসস্থান | বাংলাদেশ |
জীবিকা | বিচারক |
কর্মজীবন
সম্পাদনারহমানকে আওয়ামী লীগ সরকারে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতির সাথে ১২ জন বিচারক নিযুক্ত করা হয়।[২] ২০০১ সালে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় আসে এবং প্রধান বিচারপতির সুপারিশ সত্ত্বেও ১৩ জন বিচারপতিকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দিতে অস্বীকার করে।[২] তাদের মধ্যে দশজন বিচারক সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেন এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট থেকে তাদের পক্ষে রায় নিশ্চিত করে সরকারকে হাইকোর্ট বিভাগে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিতে বলে।[২] রহমান মামলার অংশ ছিলেন না এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিয়োগ পাননি।[২] ৮ মে ২০০৯ সালে, নবনির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকার রহমানকে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি নিয়োগ করে।[২] [৩]
২০১৫ সালের জুলাই মাসে, রহমান এবং বিচারপতি মোঃ রুহুল কুদ্দুস বাংলাদেশ পুলিশকে ভাড়া সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।[৪]
২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে, রহমান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক নিযুক্ত হন।[৫] বিচারপতি মির্জা হোসেন হায়দার এবং বিচারপতি মোঃ নিজামুল হক একই সময়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিযুক্ত হন।[৫]
মৃত্যু
সম্পাদনারহমান ১জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মারা যান।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Sarkar, Ashutosh (২০১৭-০৬-১১)। "Deaths, retirement make it worse"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Chhana made regular judge of HC"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৫-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৪।
- ↑ "Justice Bazlur takes oath as HC judge"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৫-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৪।
- ↑ "Act on house rent complaints, HC tells cops"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৭-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৪।
- ↑ ক খ "3 HC judges appointed to Appellate Division"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০২-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৪।