মোনা এলটাহাওয়ে

সাংবাদিক

মোনা এলটাহাওয়ে (আরবি: منى الطحاوى‎, মিশরীয় আরবি: [ˈmonæ (ʔe)t.tˤɑˈħɑːwi]; জন্ম: ১ আগস্ট, ১৯৬৭) একজন মুক্তপেশা মিশরীয়-আমেরিকান[২] সাংবাদিক এবং নিউ ইয়র্ক শহর ভিত্তিক সামাজিক ভাষ্যকার। তিনি মিশর এবং ইসলামী বিশ্ব জুড়ে বিশ্বব্যাপী প্রকাশনার জন্য প্রবন্ধ এবং সম্পাদকীয় পৃষ্ঠার বিপরীতে লিখেছেন, যার মধ্যে রয়েছে নারী সমস্যা এবং মুসলিম রাজনৈতিক ও সামাজিক বিষয়। তার কাজগুলো দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট, দ্য নিউইয়র্ক টাইমস, ক্রিশ্চিয়ান সায়েন্স মনিটর এবং মিয়ামি হেরাল্ডে প্রকাশিত হয়েছে। হেডস্কার্ভস এবং হাইমেন্স, এলটাহাওয়ের প্রথম বই, মে ২০১৫ সালে প্রকাশিত করেছিল। এলটাহাওয়ে মার্কিন রেডিও এবং টেলিভিশন সংবাদ অনুষ্ঠানগুলোতে অতিথি বিশ্লেষকও ছিলেন। তিনি #মসজিদমিটু (ইংরেজি: #MosqueMeToo) হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে মসজিদ মি টু আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তিদের একজন হিসেবেও স্বীকৃত।[৩][৪][৫][৬]

মোনা এলটাহাওয়ে
এমআইটি মিডিয়া ল্যাবের ২০১৮ সালে ডিসঅবিএন্স পুরস্কারে মোনা এলটাহাওয়ে
এমআইটি মিডিয়া ল্যাবের ২০১৮ সালে ডিসঅবিএন্স পুরস্কারে মোনা এলটাহাওয়ে
স্থানীয় নাম
منى الطحاوي
জন্ম (1967-08-01) ১ আগস্ট ১৯৬৭ (বয়স ৫৬)
সাইদ বন্দর, মিশর[১]
পেশাসাংবাদিক
জাতীয়তামিশরীয়, মার্কিন
শিক্ষাকায়রোর আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়েবসাইট
monaeltahawy.com

এলটাহাওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন, সভা আলোচনা এবং ইসলামী বিশ্বে মানবাধিকার এবং সংস্কার, নারীবাদ এবং মিশরীয় মুসলিম -খ্রিস্টান সম্পর্ক নিয়ে তার অন্যান্য উদ্বেগ ছাড়াও ধর্মীয় সমাবেশে তার উপস্থিতি লক্ষ করা গিয়েছে।

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

এলটাহাওয়ের জন্ম হয়েছিল মিশরের সাইদ বন্দর এলাকাতে।[৭] তার পরিবার যখন তার ৭ বছর বয়সে যুক্তরাজ্যে চলে আসে এবং তারপরে ১৫ বছর বয়সে সৌদি আরবে চলে যায়। তিনি ১৯৯০ সালে কায়রোর আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক[৭] এবং ১৯৯২ সালে তিনি সাংবাদিকতায় মনোযোগ দিয়ে গণযোগাযোগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[৮]

পেশা সম্পাদনা

এলটাহাওয়ে ১৯৯০ দশক জুড়ে একজন সংবাদ প্রতিবেদক এবং কায়রোজেরুজালেমে রয়টার্স সংবাদ সংস্থার একজন সংবাদদাতা ছিলেন।[৯] তিনি দ্য গার্ডিয়ান, আন্তর্জাতিক হেরাল্ড-ট্রিবিউন, দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট, ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট [১০][১১] এবং দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের জন্য সংবাদ ও মতামত নিবন্ধ লিখেছেন।[১২] সেপ্টেম্বর ২০২০ সালে তিনি সাবস্ট্যাকের ফেমিনিস্ট জায়ান্টে একটি সংবাদবাহী পত্র লেখা শুরু করেছিলেন।[১২]

তিনি ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান[৯] এবং ২০১১ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন।[১৩]

২০০৩ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত, এলটাহাওয়ে উইমেনস ইনিউজের আরবি ভাষার সংস্করণের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ছিলেন, যা সারা বিশ্ব থেকে মহিলাদের সমস্যাগুলি তুলে ধরা একটি স্বাধীন, অলাভজনক সংবাদ ওয়েবসাইট ছিল।[১১][১৪]

তিনি সৌদি মালিকানাধীন, লন্ডন ভিত্তিক আন্তর্জাতিক আরব প্রকাশনা আশরক আল-আওসাতের জন্য ২০০৪ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখেছিলেন, তার আগে সম্পাদক তারিক আলহোমায়দ মিশরীয় শাসনের "অত্যন্ত সমালোচনামূলক" বলে তার নিবন্ধ বন্ধ করে দিয়েছিলেন।[১৫]

২০১১ সালের ২৪শে নভেম্বর, কায়রোর তাহরির স্কোয়ারে নতুন করে বিক্ষোভের চিত্র তুলে ধরার সময় মিশরীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গ্রেপ্তার হওয়া অসংখ্য সাংবাদিকদের মধ্যে তিনি একজন ছিলেন। তাকে সেই সময় ১২ ঘণ্টা হেফাজতে রাখা হয়েছিল এবং জিজ্ঞাসাবাদসহ শারীরিক এবং যৌন নিপীড়ন করা হয়েছিল।[১৬] এই নির্যাতনের ফলে তার বাম বাহু ও ডান হাত ভেঙে গিয়েছিল।[১০]

২০১২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর, নিউ ইয়র্ক শহরের পাতাল রেলস্টেশনে আমেরিকান ফ্রিডম ডিফেন্স ইনিশিয়েটিভের বিজ্ঞাপনের উপর স্প্রেপেইন্টিং করার জন্য এলটাহাওয়েকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল যাতে লেখা ছিল: "সভ্য মানুষ এবং অসভ্যদের মধ্যে যেকোনো যুদ্ধে, সভ্য মানুষকে সমর্থন করুন। ইসরায়েলকে সমর্থন করুন। জিহাদকে পরাজিত করুন।"[১৭][১৮] ঘটনার শেষের দিকে দুই পুলিশ অফিসার এলাকায় এসে তাকে গ্রেফতার করেছিল। সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে, তিনি নিশ্চিত করেছেন যে তাকে সাজাপ্রাপ্ত করা হয়েছিল এবং তার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক দুর্নীতি, গ্রাফিতি বা দেত্তয়ালের ছবি তৈরি করা এবং গ্রাফিতি যন্ত্রের দখলের অভিযোগ আনা হয়েছিল। তিনি বলছিলেন যে তিনি যা করেছিলেন তা ছিল মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং তার কর্মকাণ্ড নাগরিক অবাধ্যতা প্রকাশ করেছিল।[১৯]

এলটাহাওয়ের প্রথম বই, হেডস্কার্ভস অ্যান্ড হাইমেন্স: কেন মধ্যপ্রাচ্যে একটি যৌন বিপ্লবের প্রয়োজন, ফারার, স্ট্রাউস এবং গিরোক্স দ্বারা ২০১৫ সালের ২১শে এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়েছিল।[২০] বইটি আরব সমাজের কুসংস্কার সম্পর্কে লেখা "কেন তারা আমাদের ঘৃণা করে?" শিরোনামে, যা তিনি ২০১২ সালে ফরেন পলিসির জন্য লিখেছিলেন।[২১]

২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে, এলটাহাওয়ে তার দ্বিতীয় বই, দ্য সেভেন নেসেসারি সিনস ফর উইমেন অ্যান্ড গার্লস প্রকাশ করেছিলেন।[২২]

রাজনীতি এবং মতামত সম্পাদনা

এলটাহাওয়ে ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত উত্তর আমেরিকার প্রগতিশীল মুসলিম ইউনিয়নের বোর্ডের সদস্য ছিলেন।[২৩]

এলটাহাওয়ে হোসনি মুবারক এবং মিশর-ভিত্তিক মুসলিম ব্রাদারহুড উভয়ের শাসনের সমালোচনা করেছিলেন এবং উভয়কেই "বৃদ্ধ, স্পর্শহীন মানুষ" বলে উল্লেখ করেছিলেন। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি সাক্ষাৎকারে, তিনি পরিষ্কারভাবে বলেছিলেন যে মুসলিম ব্রাদারহুড "সংখ্যাগরিষ্ঠ মিশরীয়দের সমর্থন লাভ করতে পারে না"।[২৪] ২০১১ সালের নভেম্বরে, এলটাহাওয়ে তার সমালোচনার ফলস্বরূপ মিশরীয় নিরাপত্তা বাহিনীর অনেক বিরূপ প্রতিক্রিয়াগুলির মুখোমুখি হয়েছিলেন। এলটাহাওয়ে তাহরির স্কোয়ারে বিক্ষোভ তুলে ধরেছিলেন, তখন তাকে মিশরের দাঙ্গা পুলিশ নির্মমভাবে মারধর করেছিল, যৌন নির্যাতন করেছিল এবং তার উভয় হাত ভেঙে দিয়েছিল।[২৫]

২০০৯ সালে, দি ইকোনমিস্ট বলেছিল যে এলটাহাওয়ে ইসরায়েলকে উল্লেখ করে "আরবদের আফিম" বাক্যটি ব্যবহার করেছিলেন, যেমনটি পত্রিকাটি ব্যাখ্যা করেছিল, "তাদের নিজেদের ব্যর্থতা ভুলে যাওয়ার জন্য বা অন্তত অন্য কাউকে দোষারোপ করার একটি নেশার উপায়। আরব নেতারা দীর্ঘদিন ধরে ইসরাইলকে বাড়িতে জরুরি অবস্থা বজায় রাখার এবং সংস্কার বন্ধ করার অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করার অভ্যাস করেছেন। "[২৬]

এলটাহাওয়ে আরব বিশ্বে মহিলাদের অধিকারের পক্ষে কথা বলেন, যার মধ্যে রয়েছে মহিলাদের যৌনাঙ্গ বিকৃতি আক্রমণ করা। মে ২০১২ সালে ফরেন পলিসি এর একটি প্রবন্ধে তিনি লিখেছিলেন, "আমার নামে একটি আরব দেশের নাম দিন, এবং আমি সংস্কৃতি এবং ধর্মের বিষাক্ত মিশ্রণে [নারীদের] গালিগালাজের একটি আবৃত্তি শুনাব যা খুব কমই ইচ্ছাকৃত বা বিচ্ছিন্ন করতে পারে বলে মনে হয় কিন্তু এটি নিন্দা বা অপমানজনক।"[২৭] ২০১১ সালের একটি সাক্ষাৎকারে তিনি নিজেকে "ধর্মনিরপেক্ষ, মৌলবাদী নারীবাদী মুসলিম" বলে বর্ণনা করেছিলেন।[২৮]

এলটাহাওয়ে সারা বিশ্বে এলজিবিটিকিউ অধিকারের সমর্থক এবং একজন আফ্রিকান (মিশরীয়) আরব সমর্থক এবং পাশাপাশি একজন নৈরাজ্যবাদী নারীবাদী।[২৯]

২০২০ সালে, এলটাহাওয়ে তার সংবাদবাহী পত্র, ফেমিনিস্ট জায়ান্টের মাধ্যমে ব্যক্তিগত প্রবন্ধ এবং রাজনৈতিক ভাষ্য প্রকাশ শুরু করেন।[৩০]

টেক্সাসে নতুন বিধিনিষেধযুক্ত গর্ভপাত আইনের পরিপ্রেক্ষিতে; মোনা দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করতে এগিয়ে আসেন কারণ তিনি এর আগে এই বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন এবং অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছিলেন কীভাবে তিনি আগে দুটি গর্ভপাত করিয়েছিলেন; ২৯ বছর বয়সে মিশরে একটি অবৈধ গর্ভপাত এবং সিয়াটলে আরেকটি আইনি গর্ভপাত; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চার বছর পরে যখন তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন।[৩১]

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

  • ২০০৫ - আমেরিকান সোসাইটি ফর মুসলিম অ্যাডভান্সমেন্ট কর্তৃক আগামীকালের মুসলিম নেত্রী[৩২]
  • ২০০৬ - কায়রোর আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট পরিদর্শক প্রফেসর[২৩]
  • ২০০৬ - কাটিং এজ পুরস্কার, নেক্সট সেঞ্চুরি ফাউন্ডেশনের মধ্যপ্রাচ্যের কভারেজে বিশিষ্ট অবদানের জন্য[৩৩]
  • ২০০৯ - ইউরোপীয় কমিশনের মতামত লেখার জন্য প্রেস অব ফ্রিডমের জন্য সমীর কাসির পুরস্কার[৩২]
  • ২০১০ - সাংবাদিকতায় অসামান্য অবদানের জন্য বিশেষ পুরস্কার, আনা লিন্ড ফাউন্ডেশন[৩৪][৩৫]
  • ২০১২ - ২৫৮ নম্বর, পাওয়ার ৫০০ ২০১২ এর মধ্যে, আরবীয় বিজনেস[৩৬]
  • ২০১৪ - উইমেন্স মিডিয়া সেন্টার ট্রাকিং টু পাওয়ার পুরস্কার[৩৭]
  • ২০১৯ - ১০০ প্রভাবশালী আফ্রিকানদের মধ্যে ৫৪ নম্বর, দ্য আফ্রিকা রিপোর্ট[৩৮]

গ্রন্থপঞ্জি সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Critical Voices 3 - Speakers - Details: Mona Eltahawy"। The Arts Council। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  2. Ratnam, Dhamini (১৯ এপ্রিল ২০১৭)। "I Complicate the Image of Muslim Women: Mona Eltahawy"The WIre। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  3. BARRON, LAIGNEE (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "With #MosqueMeToo, Muslim Women Are Speaking Out About Abuse"Time। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  4. Eltahawy, Mona (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Opinion: #MosqueMeToo: What happened when I was sexually assaulted during the hajj"The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  5. "#MosqueMeToo: Women share experiences of sexual harassment inside religious places | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৪ 
  6. Amidi, Faranak (২০১৮-০২-০৯)। "100 Women: Muslim women rally round #MosqueMeToo"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৪ 
  7. McTighe, Kristen (২০১২-০৭-১৮)। "Egyptian Combats Both Army and Islamists"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৪ 
  8. Passant, Rabie (ডিসেম্বর ২০০৯)। "Egyptian-born, US-based Journalist Mona Eltahawy Challenges the Stereotype of the Arab Woman"Egypt Today (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  9. "Revolution in Cairo - Interview with Mona Eltahawy"FRONTLINE (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  10. "Journalist Detained, Beaten, Sexually Assaulted In Egypt"HuffPost (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-১১-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  11. "Women's eNews Biographies"women's enews। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৪। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  12. Silverberg, David (২০২১-০৬-০৯)। "'I can speak freely and use swear words as I see fit'"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  13. Penny, Laurie (২০১২-০৫-১৭)। "Mona Eltahawy: Egypt's angry young woman"The Independent (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  14. Jensen, Rita Henley (২০০৩-০৫-১৮)। "Women's eNews Celebrates Third Anniversary"Women's eNews (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  15. Eltahawy, Mona (২০০৬-০৬-১৯)। "Opinion | A perilous dance with the Arab press - Editorials & Commentary - International Herald Tribune"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  16. Malik, Shiv (২০১১-১১-২৪)। "Journalist Mona Eltahawy alleges sexual assault in Egypt detention"the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  17. "Woman Arrested for Marring Anti-Jihad NY Subway Ad"ABC News। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  18. Resnikoff, Ned (৩০ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Egyptian-American journalist explains defacement of 'racist' subway ad"MSNBC.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  19. "Columnist defaces poster, arrested"CNN (ভিডিও)। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  20. Eltahawy, Mona (২০১৫)। Headscarves and hymens : why the Middle East needs a sexual revolution (First edition সংস্করণ)। New York। আইএসবিএন 978-0-86547-803-9ওসিএলসি 904399676 
  21. Aspden, Rachel (২০১৫-০৬-১২)। "Headscarves and Hymens: Why the Middle East Needs a Sexual Revolution by Mona Eltahawy – review"the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  22. Eltahawy, Mona (২০১৯)। The seven necessary sins for women and girls। Boston। আইএসবিএন 978-0-8070-1381-6ওসিএলসি 1080276207 
  23. "Mona Eltahawy Bio"Palestine Note। ২৩ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  24. "Revolution in Cairo - Interview with Mona Eltahawy"FRONTLINE (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  25. Eltahawy, Mona (২০১১-১২-২৩)। "Bruised but defiant: Mona Eltahawy on her assault by Egyptian security forces"the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  26. "Which way will they go?"The Economist। ২০০৯-০৭-২৫। আইএসএসএন 0013-0613। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  27. Eltahawy, Mona। "Why Do They Hate Us?"Foreign Policy (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  28. Bidoun। "Issue 28: Interviews"Bidoun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  29. Hatibi, Míriam (৪ জুন ২০১৯)। "Mona Eltahawy: "Patriarchy is the form of oppression with which the entire world struggles""CCCB-LAB। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  30. Eltahawy, Mona। "FEMINIST GIANT"www.feministgiant.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৬ 
  31. Eltahawy, Mona (২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "Abortion is Normal:On Being Brave"Feminist Giant। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২১ 
  32. "Mona Eltahawy | HuffPost"www.huffpost.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  33. "Muslim Women: Past and Present - Mona Eltahawy"Women's Islamic Initiative Spiritually and Equality (WISE)। ২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  34. "ALBERTINE | Pénélope Bagieu & Mona Eltahawy in Conversation"ALBERTINE (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  35. Malik, Shiv (২০১১-১১-২৪)। "Journalists reveal harrowing sexual assaults in Egypt"The Sydney Morning Herald (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 
  36. "The world most influential Arabs"Arabian Business। ১১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  37. "The Women's Media Center Announces The 2015 Women's Media Awards Honorees"Women's Media Center। ২ অক্টোবর ২০১৫। ৮ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  38. "The 100 most influential Africans (51-60)"The Africa Report.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৫-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৫ 

আরও পড়ুন সম্পাদনা

  • "মোনা এলটাহাওয়ে" সমসাময়িক লেখক অনলাইন। গেল সাহিত্য সম্পদ কেন্দ্র।
  • লিচটার, ইডা. মুসলিম নারী সংস্কারক: নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনুপ্রেরণামূলক আওয়াজ (ইংরেজি: Muslim women reformers : inspiring voices against oppression) প্রমিথিউস বুকস।ওসিএলসি ৬৯০০৬৬১১৯

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা