মিসির আলি

হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট জনপ্রিয় রহস্যভিত্তিক চরিত্র
(মিসির আলী থেকে পুনর্নির্দেশিত)

মিসির আলি, বাংলাদেশের প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। মিসির আলি কাহিনীগুলো রহস্যমাত্রিক। মিসির আলির কাহিনীগ‌ুলো ঠিক গোয়েন্দা কাহিনী নয়, কিংবা 'ক্রাইম ফিকশন' বা 'থ্রিলার'-এর মতো খুনি-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া নয়, বরং মনস্তাত্ত্বিক, বিজ্ঞাননির্ভর এবং যুক্তিনির্ভর কাহিনীর বুনটে বাঁধা। অনেক ক্ষেত্রে একে রহস্যগল্প বলা চলে। চারিত্রিক দিক দিয়ে মিসির আলি চরিত্রটি হুমায়ূন আহমেদের আরেক অনবদ্য সৃষ্টি হিমু চরিত্রটির পুরোপুরি বিপরীত। তরুণ হিমু চলে প্রতি-যুক্তির (anti-logic) তাড়নায়, অপরপক্ষে বয়োজ্যেষ্ঠ মিসির আলি অনুসরণ করেন বিশ‌ুদ্ধ যুক্তি (pure logic)। এই যুক্তিই মিসির আলিকে রহস্যময় জগতের প্রকৃত স্বরূপ উদঘাটনে সাহায্য করে। সেসব কাহিনীর প্রতিফলন ঘটেছে মিসির আলি সম্পর্কিত প্রতিটি উপন্যাসে।[২]

মিসির আলি
মিসির আলি চরিত্র
প্রথম উপস্থিতিদেবী (১৯৮৫)
শেষ উপস্থিতিযখন নামিবে আঁধার (২০১২)
স্রষ্টাহুমায়ূন আহমেদ
চরিত্রায়ণআবুল খায়ের
আবুল হায়াত
আশীষ কুমার লৌহ
শতাব্দী ওয়াদুদ
আশীষ খন্দকার
হুমায়ুন ফরিদী
জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়
চঞ্চল চৌধুরী
আবির্ভাব(২০+২)=২২ টি উপন্যাস ও গল্পগ্রন্থে
তথ্য
লিঙ্গপুরুষ
পেশাঅধ্যাপনা
দাম্পত্য সঙ্গীবিবাহিত
ধর্মআস্তিক [১]
জাতীয়তাবাংলাদেশী
জাতিবাঙালি
আমিই মিসির আলি উপন্যাসের প্রচ্ছদ

চরিত্র রূপায়ন সম্পাদনা

ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণের সময়ে নর্থ ডাকোটার ফার্গো শহরে স্ত্রীর সাথে গাড়িতে ভ্রমণের সময় মিসির আলি চরিত্রটির ধারণা মাথায় আসে।[৩] এই ঘটনার অনেকদিন পরে তিনি মিসির আলি চরিত্রের প্রথম উপন্যাস দেবী রচনা করেন।[৪][৩]

চরিত্রের স্বরূপ সম্পাদনা

উপন্যাসের কাহিনী অনুসারে মিসির আলি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের "অস্বভাবী মনোবিজ্ঞান" (Abnormal Psychology) বিভাগের একজন সহযোগী অধ্যাপক[৫] (খণ্ডকালীন)[৬]। শুধুমাত্র একজন শিক্ষক হিসেবেই নন, তার অনুসারীদের কাছেও তিনি বেশ মর্যাদাবান একজন চরিত্র হিসেবে উল্লিখিত। সেজন্য উপন্যাস বা বড় গল্পে, মিসির আলিকে বোঝাতে লেখক 'তার' লেখার পরিবর্তে সম্মানসূচক 'তাঁর' শব্দটির ব্যবহার করে থাকেন।

মিসির আলির বয়স ৪০-৫০-এর মধ্যে। তার মুখ লম্বাটে। সেই লম্বাটে মুখে এলোমেলো দাড়ি, লম্বা উসকো-খুসকো কাঁচা-পাকা চুল। প্রথম দেখায় তাকে ভবঘুরে বলে মনে হতে পারে; কিছুটা আত্মভোলা। তার হাসি খুব সুন্দর, শিশুসুলভ। মিসির আলির স্মৃতিশক্তি বেশ ভালো।[৬]

তিনি মানুষের মন, আচরণ, স্বপ্ন এবং নানাবিধ রহস্যময় ঘটনা নিয়ে অসীম আগ্রহ রাখেন। হুমায়ূন আহমেদের নিজের ভাষ্যে:[৩]

চরিত্রটির পরিচিতি দিতে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদ বলছেন:[৩]

মিসির আলি চরিত্রে হ‌ুমায়ূন আহমেদ, পরস্পর বিপরীতধর্মী দুটি বৈশিষ্ট্য 'যুক্তি' এবং 'আবেগ'কে স্থান দিয়েছেন।[৩]

মিসির আলি একজন ধূমপায়ী। তিনি 'ফিফটি ফাইভ' ব্র্যান্ডের সিগারেট খান। তবে তিনি প্রায়ই সিগারেট ছেড়ে দেবার চেষ্টা করেন। তার শরীর বেশ রোগাটে আর রোগাক্রান্ত। নানারকম রোগে তার শরীর জর্জরিত: লিভার বা যকৃৎ প্রায় পুরোটাই অকেজো, অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা হ্রাস পেয়েছে, রক্তের উপাদানে গড়বড়, হৃৎপিণ্ড ড্রপ বিট দেয়।[৭][৮] এজন্য কঠিন এসব রোগের পাশাপাশি সাধারণ যেকোনো রোগই তাকে বেশ কাহিল করে ফেলে। ফলে প্রায়ই অসম্ভব রোগাক্রান্ত হয়ে তাকে হাসপাতালে থাকতে হয় এবং শেষ পর্যন্ত তিনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন।

মিসির আলি যুক্তিনির্ভর একজন মানুষ বলেই অনেক সাহসী। ভূতাশ্রিত স্থানেও রাত কাটাতে তিনি পিছপা হোন না, বরং এজন্য থাকেন যে, তাতে তিনি রহস্যময়তার ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে পারবেন। মিসির আলির অনেকগ‌ুলো পারঙ্গমতার মধ্যে অন্যতম হলো তিনি যে কাউকে, বিশেষ করে ঠিকানাওয়ালা মানুষকে, খুব সহজে অজানা স্থানেও খুঁজে বের করতে পারেন। এজন্য তিনি টেলিফোন ডিরেক্টরি, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর, টিভি-বেতার-এর লাইসেন্স নম্বর[৭], পুলিশ কেস রিপোর্ট, হাসপাতালের মর্গের সুরতহাল (পোস্টমোর্টেম) রিপোর্ট[৯] ইত্যাদির আশ্রয় নিয়ে থাকেন। মিসির আলি প্রকৃতির বিস্ময়ে বিস্মিত হলেও প্রচণ্ড যুক্তির বলে বিশ্বাস করেন প্রকৃতিতে রহস্য বলে কিছু নেই।[১০] মিসির আলি ধর্মীয় বিশ্বাসের দিক থেকে একজন নাস্তিক। মিসির আলি সিরিজের প্রথম উপন্যাস "দেবী"-এর ৬ষ্ঠ অধ্যায়ে তিনি নিজেকে নাস্তিক বলে অভিহিত করেছেন। তবে কিছু জায়গায় তাকে ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাসী অর্থাৎ একজন আস্তিক হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।[১১]

মিসির আলি মূলত নিঃসঙ্গ একজন মানুষ, মোটামুটি সব উপন্যাসে তাকে এভাবেই রূপায়িত করা হয়। কিন্তু"অন্য ভুবন" উপন্যাসে মিসির আলি বিয়ে করে ফেলেন বলে উল্লেখ আছে। তিনি বিয়ে করেন নীলুফারকে, যার প্রথম আবির্ভাব ঘটে দেবী উপন্যাসে। পরবর্তীতে "নিশীথিনী" উপন্যাসে লেখক মিসির আলির প্রতি নীলুফারের আবেগ দেখিয়েছেন। পরের অনেক উপন্যাসে এই সাময়িক আবেগ দেখা গেলেও মিসির আলি সব আবেগ, ভালোবাসার ঊর্ধ্বে নিজেকে স্থাপন করেছেন।‌ তাই পরবর্তী উপন্যাসগুলিতে আবার তাকে নিঃসঙ্গ একজন মানুষ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। এপ্রসঙ্গে লেখক নিজেই স্বীকার করেন যে, "এটি বড় ধরনের ভুল" ছিলো। মিসির আলির মতো চরিত্র বিবাহিত পুরুষ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আর সেই ভুল শুধরে পরবর্তী উপন্যাসগুলোতে আবার মিসির আলিকে নিঃসঙ্গ হিসেবে উপস্থাপন করেন লেখক। ফলে মিসির আলি চরিত্রটি যা দাঁড়ায়: মিসির আলি ভালোবাসার গভীর সমুদ্র হৃদয়ে লালন করেন, কিন্তু সেই ভালোবাসাকে ছড়িয়ে দেবার মতো কাউকেই কখনও কাছে পান না। ভালোবাসার একাকিত্বে জর্জরিত মিসির আলির নিঃসঙ্গতা ঘোচাতে বিভিন্ন সময় কিশোরবয়সী কাজের লোকের উল্লেখ পাওয়া যায়। যেমন: "আমি এবং আমরা" উপন্যাসে "বদু" নামের একটি, ১৫-১৬ বছরের কাজের ছেলের উল্লেখ রয়েছে। 'দেবী' ও 'নিশীথিনী' গল্পে হানিফা নামে একটা কাজের মেয়ে ছিল। এরকম কাজের লোককে মিসির আলি লেখাপড়া শেখানোর চেষ্টা করেন। আবার "অন্য ভূবন" উপন্যাসে "রেবা" নামের একটি কাজের মেয়ের উল্লেখ পাওয়া যায়।

মিসির আলির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগত সারমর্ম করতে হুমায়ূন আহমেদই লিখেন: মিসির আলি নিঃসঙ্গ, হৃদয়বান, তীক্ষ্ণ ধীশক্তির অধিকারী।[৩] কাহিনী অনুসারে তিনি অকৃতদার। চরিত্রটি লেখকেরও, প্রিয় চরিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম।

মিসির আলি চরিত্রটি এতোটাই পাঠক জনপ্রিয়তা পেয়েছে যে, অনেকেই তাকে রক্তমাংসের মানুষ ভাবতে শুরু করেছেন। হুমায়ূন আহমেদ প্রায়ই জিজ্ঞাসিত হন যে, মিসির আলি কি কোনো বাস্তব চরিত্রকে দেখে লেখা কিনা। এর নেতিবাচক উত্তর পেয়ে অনেকেই আবার মিসির আলি চরিত্রটির মধ্যে লেখকেরই ছায়া খুঁজে পান। এপ্রসঙ্গে স্বয়ং হুমায়ূন আহমেদই উত্তর করেন:[৩]

কিন্তু এই অভয়বাণী সত্ত্বেও নলিনী বাবু B.Sc উপন্যাসে লেখককেই মিসির আলির ভূমিকায় দেখা যায়, এবং তিনি যে মিসির আলি থেকে আলাদা কিন্তু তার স্রষ্টা তার স্পষ্ট উল্লেখ করেন:

গণমাধ্যমে মিসির আলি সম্পাদনা

বাংলাদেশ টেলিভিশন সম্পাদনা

১৯৮৭ সালে ছোটপর্দায় মিসির আলীর প্রথম আবির্ভাব। তখন হুমায়ূন আহমেদের মিসির আলীকে নিয়ে লেখা প্রথম উপন্যাস দেবীর বয়স হয়েছিল মাত্র দুই বছর। জনপ্রিয় চরিত্রটির ভূমিকায় আবুল হায়াত প্রথম অভিনয় করেন। অন্য ভুবনের সে এবং পরবর্তীতে ১৯৮৯ সালে অন্য ভুবনের ছেলেটা, মোট দুটি নাটকের মিসির আলী চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।[১৩] এছাড়া, প্রয়াত অভিনেতা আবুল খায়ের একবার এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

বেসরকারি টেলিভিশন সম্পাদনা

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগ‌ুলোর মধ্যে, এনটিভিতে মিসির আলিকে নিয়ে অনিমেষ আইচ তিনটি নাটক নির্মাণ করেন। "বৃহন্নলা" উপন্যাস অবলম্বনে একই নামে নির্মিত প্রথম নাটকে মিসির আলি'র ভূমিকায় শতাব্দী ওয়াদুদ অভিনয় করেন। পরবর্তিতে ২০০৭ সালে একই নির্মাতার পরবর্তী নাটক নিষাদ এ মিসির আলী চরিত্রে অভিনয় করেন আশীষ খন্দকার।[১৪] মিসির আলীকে নিয়ে লেখা ছোটগল্প স্বপ্ন সঙ্গিনী অবলম্বনে অনিমেষ আইচের তৃতীয় নাটকে হুমায়ুন ফরিদী অভিনয় করেন। নির্মাতা রেদোয়ান রনির নাটকেও একবার মিসির আলী চরিত্রের দেখা মিলেছিল।

বাংলা চলচ্চিত্রে সম্পাদনা

২০১৮ সালে মিসির আলিকে প্রথম বড় পর্দায় আনেন অনম বিশ্বাস তার দেবী চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। এটি হুমায়ূন আহমেদের মিসির আলিকে নিয়ে প্রথম উপন্যাস দেবী অবলম্বনে নির্মিত হয়। চলচ্চিত্রটিতে চঞ্চল চৌধুরী মিসির আলি চরিত্রে অভিনয় করেন।

প্রকাশনা সম্পাদনা

মিসির আলি সংক্রান্ত উপন্যাস ও গল্পগ্রন্থ প্রথম পর্যায়ে আলাদা আলাদা বই আকারে বের হলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা চরিত্রটির পাঠক সমাদর বিবেচনা করে তা সংকলিত আকারেও প্রকাশ করে। এরকম সংকলনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্রতীক প্রকাশনা সংস্থার "মিসির আলি অমনিবাস ১""মিসির আলি অমনিবাস ২"। এছাড়াও মিসির আলির সমস্ত উপন্যাস নিয়ে (মিসির আলি UNSOLVED, "মিসির আলি আপনি কোথায়?", "পুফি" এবং "যখন নামিবে আঁধার" ব্যতীত) অনন্যা প্রকাশনা সংস্থা মিসির আলি সমগ্র নামে একটি বই প্রকাশ করে। বইটি ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে প্রকাশিত হয়। কলকাতার কাকলি প্রকাশনী দুই খণ্ডে সম্প্রতি মিসির আলি সমগ্র প্রকাশ করেছে।

মিসির আলি-কেন্দ্রিক লেখনীসমূহ সম্পাদনা

ক্রমিক বইয়ের শিরোনাম প্রকাশকাল প্রকাশক আইএসবিএন সূত্র
দেবী জুন ১৯৮৫ অবসর প্রকাশনা, ঢাকা [১৫]
নিশীথিনী ১৯৮৮ প্রতীক প্রকাশনী [১৬]
নিষাদ ১৯৮৯ প্রতীক প্রকাশনী
অন্যভুবন ১৯৮৭ অনন্যা প্রকাশন
বৃহন্নলা আগস্ট ১৯৮৯ প্রতীক প্রকাশনী [১৭]
ভয় ("চোখ", "জিন-কফিল""সঙ্গিনী" নামক তিনটি গল্পের সংকলন) মে ১৯৯১ আফসার ব্রাদার্স, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৮০০৫ ০৩ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: দৈর্ঘ্য
বিপদ ১৯৯১ শিখা প্রকাশনী, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৫৪ ১৮০ ৩ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: চেকসাম
অনীশ মে ১৯৯২ অনুপম প্রকাশনী, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৪০৪ ০৭২ ৮
মিসির আলি অমনিবাস-১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ প্রতীক প্রকাশনী
১০ মিসির আলির অমীমাংসিত রহস্য ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সময় প্রকাশন, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৫৮ ১০৫ ২
১১ আমি এবং আমরা ১৯৯৩ প্রতীক প্রকাশনী
১২ হিমুর দ্বিতীয় প্রহর (হিমু চরিত্রের সাথে মিসির আলির সাক্ষাৎ) ১৯৯৭ কাকলী প্রকাশনী আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৩৭ ১৪৫ ৭
১৩ তন্দ্রাবিলাস ২০০৯ অন্বেষা প্রকাশন 9844830133
১৪ আমিই মিসির আলি ফেব্রুয়ারি ২০০০ অন্যপ্রকাশ, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৮১৬০ ১২১ ৬ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: দৈর্ঘ্য [১৮]
১৫ বাঘবন্দী মিসির আলি জুন ২০০১ অনন্যা আইএসবিএন ৯৮৪ ৪১২ ১৭৮ ৭ [১৯]
১৬ কহেন কবি কালিদাস ২০০৫ দিব্যপ্রকাশ
১৭ মিসির আলি অমনিবাস-২ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ প্রতীক প্রকাশনী আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৪৬ ০৯৬ ৪
১৮ হরতন ইশকাপন ২০০৮
১৯ মিসির আলির চশমা ফেব্রুয়ারি ২০০৮ অন্যপ্রকাশ, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৮৬৮ ৪৬৬ ২
২০ মিসির আলি!আপনি কোথায়? ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সময় প্রকাশন, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৭০১১৪ ০১০১ ০ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ উপসর্গ
২১ মিসির আলি UNSOLVED জুলাই ২০০৯ কাকলী প্রকাশনী, ঢাকা আইএসবিএন ৯৮৪ ৭০১৩৩ ০৩৭৯ ৪ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ উপসর্গ
২২ হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি ২০১১ আফসার ব্রাদার্স ঢাকা
২৩ পুফি ২০১১ অনন্যা
২৪ যখন নামিবে আঁধার ২০১২ অন্যপ্রকাশ
২৫ মিসির আলী অমনিবাস-৩ ২০১৩ প্রতীক প্রকাশনী

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "সঙ্গিনী" গল্প, পৃষ্ঠাঃ ৬৭ "ভয়" (বই), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  2. হ‌ুমায়ূন আহমেদ। মিসির আলি অমনিবাস ১ (প্রিন্ট)। মিসির আলি (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ সংস্করণ)। ঢাকা: প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা। পৃষ্ঠা ৫১৩। 
  3. মুখবন্ধ:"মিসির আলির কথা", হ‌ুমায়ূন আহমেদ, মিসির আলি অমনিবাস ১; ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩, এলিফেন্ট পার্ক থেকে লেখা
  4. হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩)। এই আমি। কাকলী প্রকাশনী,
    ৩৮/৪ বাংলাবাজার, ঢাকা। পৃষ্ঠা ৬৭-৬৮। আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৩৭ ০৩৬ ১
     
  5. "নিষাদ" (উপন্যাস), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  6. "বৃহন্নলা" (উপন্যাস), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  7. "আমি এবং আমরা" (উপন্যাস), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  8. হ‌ুমায়ূন আহমেদ। মিসির আলি অমনিবাস ২ (প্রিন্ট)। মিসির আলি (ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সংস্করণ)। ঢাকা: প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা। পৃষ্ঠা ৪৩০। 
  9. "তন্দ্রাবিলাস" (উপন্যাস), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  10. Book Review:Mysterious Misir Ali, Tanvir Hafiz, The Daily Star, 2006
  11. "সঙ্গিনী" গল্প, "ভয়" (উপন্যাস), হ‌ুমায়ূন আহমেদ।
  12. হ‌ুমায়ূন আহমেদ। নলিনী বাবু B.Sc (প্রিন্ট)। মিসির আলি (জানুয়ারি ২০১১ সংস্করণ)। ঢাকা: কাকলী প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ৪৯। আইএসবিএন 984-70133-0413-5 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য) 
  13. Nahar, Zannatun (২০১৮-০৭-২০)। "সেরা মিসির আলীর খোঁজে"ICE Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৭ 
  14. Culture:Angle on the unusual[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], [unknown author], The Daily Star, November 30, 2007
  15. "দেবী (মিসির আলি #1)"গুডরিডস। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭ 
  16. "নিশীথিনী (মিসির আলি #2)"গুডরিডস। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭ 
  17. "বৃহন্নলা (মিসির আলি #5)"গুডরিডস। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭ 
  18. "আমিই মিসির আলি (মিসির আলি #12)"গুডরিডস। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭ 
  19. "বাঘবন্দি মিসির আলি (মিসির আলি #13)"গুডরিডস। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭ 

বহি:সংযোগ সম্পাদনা