মহাগুজরাত আন্দোলন

বোম্বে রাজ্য থেকে পৃথক গুজরাট রাজ্য গঠনের দাবিতে ১৯৫৬ সালের রাজনৈতিক আন্দোলন
(মহাগুজরাট আন্দোলন থেকে পুনর্নির্দেশিত)

মহাগুজরাত আন্দোলন বা মহাগুজরাট আন্দোলন ছিল ১৯৫৬ সালে ভারতের দ্বিভাষিক বোম্বে রাজ্য থেকে গুজরাটি ভাষী জনগোষ্ঠীর জন্য পৃথক গুজরাত রাজ্য গঠনের দাবিতে একটি রাজনৈতিক আন্দোলন। ১৯৬০ সালের ১ মে মারাঠি ভাষী মহারাষ্ট্র রাজ্যের পাশাপাশি গুজরাটি ভাষী গুজরাত রাজ্য গঠনের মাধ্যমে আন্দোলনটি সফলতা লাভ করে।[১]

মহাগুজরাত আন্দোলন
আন্দোলনের সমর্থনে সমাবেশ
তারিখ৮ আগস্ট ১৯৫৬ (1956-08-08) - ১ মে ১৯৬০ (1960-05-01)
অবস্থান
লক্ষ্যসমূহদ্বিভাষিক বোম্বে রাজ্য থেকে গুজরাটি-ভাষী জনগোষ্ঠীর জন্য পৃথক গুজরাত রাজ্য গঠন
প্রক্রিয়াসমূহপ্রতিবাদ মিছিল, রাস্তার বিক্ষোভ, দাঙ্গা, অনশন, ধর্মঘট
ফলাফল১৯৬০ সালের ১ মে মহারাষ্ট্রগুজরাত রাজ্য গঠন
নাগরিক সংঘাতের দলসমূহ
মহাগুজরাত জনতা পরিষদ
নেতৃত্ব দানকারীগণ

ব্যুৎপত্তি সম্পাদনা

মহাগুজরাত শব্দটিতে গুজরাতের মূল ভূখণ্ড এবং সৌরাষ্ট্র ও কচ্ছ উপদ্বীপ সহ সমস্ত গুজরাটি ভাষী অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[২][৩] লেখক-রাজনীতিবিদ কানাইয়ালাল মুন্সী ১৯৩৭ সালে গুজরাটি সাহিত্য পরিষদের করাচি-সম্মেলনে মহাগুজরাত শব্দটি প্রথমবার উপস্থাপন করেন।[৪][৫]

পটভূমি সম্পাদনা

 
১৯০৯ সালে বোম্বে প্রেসিডেন্সি, উত্তরের অংশ
 
১৯০৯ সালে বোম্বে প্রেসিডেন্সি, দক্ষিণ অংশ
 
১৯৫১ সালে রাজ্যগুলির পুনর্গঠনের আগে প্রশাসনিক বিভাগ
 
বোম্বে রাজ্য, ১৯৫৬-১৯৬০

ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতের পশ্চিম উপকূলের বেশকিছু অংশ বোম্বে প্রেসিডেন্সির অংশ ছিল। ১৯৩৭ সালে বোম্বে প্রেসিডেন্সি ব্রিটিশ ভারতের একটি প্রদেশে পরিণত হয়।[৬][৭] ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার পর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভাষাগত রাজ্য-গঠনের দাবি উঠে আসে। ১৯৪৮ সালের ১ জুনে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ ভাষাগত ভিত্তিতে রাজ্যগুলো পুনর্গঠন করা উচিত কিনা, সে বিষয়ে সুপারিশ করার জন্য ভাষাগত প্রদেশ কমিশন গঠন করেন। কমিশনে এসকে ধর (এলাহাবাদ হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক), জেএন লাল (আইনজীবী) এবং পান্না লাল (অবসরপ্রাপ্ত ভারতীয় সিভিল সার্ভিস অফিসার) অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এসকে ধরের নামানুসারে এটি "ধর কমিশন' নামেই অধিক পরিচিত। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বরের প্রতিবেদনে এই কমিশন সুপারিশ করেছিল, "একচেটিয়াভাবে এমনকি মূলত ভাষাগত বিবেচনার ভিত্তিতে প্রদেশ গঠন ভারতীয় জাতির বৃহত্তর স্বার্থের অনুকূল নয়"।[৮]

একক প্রশাসনের অধীনে সকল গুজরাটি ভাষী লোককে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ১৯৪৮ সালে মহাগুজরত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যার ফলস্বরূপ অবশেষে গুজরাত রাজ্য গঠিত হয়।[২][৩]

ইন্দুলাল যাজ্ঞিকের আত্মজীবনী অনুসারে, বোম্বে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিজি খের এবং তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোরারজি দেসাই ১৯৪৯ সালের মে মাসে ডাং সফর করেছিলেন। বিজি খের বলেছিলেন ডাংয়ের উপজাতিরা মারাঠি ভাষায় কথা বলে এবং সেদিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করা উচিত। ইন্দুলাল যাজ্ঞিক এবং অন্যান্যরা বিষয়টি পরীক্ষা করতে ডাং সফর করেছিলেন। "গুজরাটি সভা" নামক একটি সংগঠনও তা পরীক্ষার জন্য একটি কমিটি প্রেরণ করে এবং সরকারের অবহেলার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে।[১] কমিটি জানায় ডাং অঞ্চল মারাঠির চেয়ে গুজরাটি ভাষারর সাথে অধিক সম্পর্কযুক্ত।[৯]

১৯৫২ সালের মধ্যে মাদ্রাজ রাজ্যে পৃথক তেলুগু সংখ্যাগরিষ্ঠ অন্ধ্র রাজ্যের দাবি শুরু হয়েছিল। অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে একজন আন্দোলনকারী পটি শ্রীরামুলু ১৯৫২ সালের ১ ডিসেম্বরে আমরণ অনশনের ফলে মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালে অন্ধ্র রাজ্য গঠিত হয়। এর ফলে ভাষাগত রাজ্যের দাবিতে সারা দেশে আন্দোলন আরও জোরদার হয়।[৭][১০]

১৯৫৩ সালের ডিসেম্বরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু ভাষাগত রাজ্য গঠনের প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন (এসআরসি) নিযুক্ত করেন।[৭] কমিশনটির নেতৃত্বে ছিলেন বিচারপতি ফজল আলী। তাই একে ফজল আলী কমিশনও বলা হয়। ১৯৫৫ সালে কমিশন ভারতের রাজ্যগুলোকে পুনর্গঠিত করার জন্য রিপোর্ট পেশ করে।

আন্দোলন সম্পাদনা

 
মোরারজি দেসাই

এসআরসি ভাষাতাত্ত্বিক ভিত্তিতে রাজ্য গঠনের কথা বিবেচনা করলেও বোম্বে রাজ্যকে দ্বিভাষিক রাজ্য হিসাবে থাকার পরামর্শ দিয়েছিল। তাই সৌরাষ্ট্র রাজ্য এবং কচ্ছ রাজ্য, মধ্য প্রদেশের নাগপুর বিভাগের মারাঠি ভাষী জেলা এবং হায়দরাবাদের মারাঠওয়াদা অঞ্চলকে যুক্ত করে বোম্বে রাজ্যকে আরও প্রসারিত করা হয়। বোম্বে রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলের অ-মারাঠি জেলাগুলো মহীশুর রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। তাই বোম্বে রাজ্যের উত্তরে গুজরাটিভাষী জনসংখ্যা এবং দক্ষিণাঞ্চলে মারাঠি ভাষী জনসংখ্যা ছিল।[৭]

গুজরাটি এবং মারাঠি উভয় জাতিই এসআরসির সুপারিশটির বিরোধিতা করে পৃথক ভাষাতাত্ত্বিক রাজ্যের জোরালো দাবি করে। তবে অর্থনৈতিক ও বিশ্বজনীন ভাবে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় দুই জাতিই বোম্বে রাজ্যের রাজধানী বোম্বে শহরকে (বর্তমানে মুম্বই) নিজের রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত করতে চাওয়ায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠে। দ্বন্দ্ব সমাধানের জন্য জওহরলাল নেহেরু তিনটি রাজ্য গঠনের পরামর্শও দিয়েছিলেন। অর্থাৎ, মহারাষ্ট্র, গুজরাত এবং কেন্দ্রশাসিত নগর-রাজ্য বোম্বে।[৭]

বোম্বে এবং অন্যান্য মারাঠি ভাষী জেলাগুলোতে পরে পৃথক মারাঠি রাজ্যের দাবিতে "সংযুক্ত মহারাষ্ট্র আন্দোলন" নামে বিক্ষোভ শুরু হয়। [৭] তৎকালীন বোম্বে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মোরারজি দেসাই এর বিপক্ষে ছিলেন। ১৯৫৬ সালের ৮ আগস্টে[১১] আহমেদাবাদের কিছু কলেজছাত্র পৃথক রাজ্যের দাবিতে লাল দরওয়াজার কাছে স্থানীয় কংগ্রেস হাউসে যান। মোরারজি দেসাই তাদের কথায় কান দেয়নি। সেময় পুলিশের দমন-পীড়নের ফলে পাঁচ থেকে আট জন শিক্ষার্থী মারা যায়।[৬][১২]

এই ঘটনা রাজ্যজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদের সূত্রপাত করে। ইন্দুলাল যাজ্ঞিক রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করে আন্দোলন পরিচালনার জন্য মহাগুজরত জনতা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করেন। ইন্দুলাল যাজ্ঞিক, দিনকার মেহতা, ধনবন্ত শ্রফসহ অনেক প্রতিবাদকারীকে গ্রেপ্তার করে কয়েকদিন আমেদাবাদের গায়কোয়াড় হাভেলিতে রাখা হয়। পরবর্তীতে তাদের সাড়ে তিন মাসের জন্য সাবারমতী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি করা হয়।[১৩] রাজ্যের অন্যান্য অংশেও বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়লে মোরারজি দেসাই সপ্তাহব্যাপী অনশন করতে শুরু করে। অনশনের সময় লোকেরা তাকে সমর্থন করতে রাজি না হয়ে স্ব-প্রণোদিত কারফিউ (জনতা কারফিউ) অনুসরণ করে ঘরে বসেছিল। নেহেরুর পরামর্শ অনুসারে তিনটি রাজ্য গঠনের ঘোষণার ঠিক আগেই, সংসদের ১৮০ জন সদস্য একযোগে দ্বিভাষিক বোম্বে রাজ্যে ফিরে আসার পরামর্শ দিয়েছিলেন। মুম্বই এবং ডাং নিয়ে বিরোধ ছিল যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হয়। গান্ধী আন্দোলনকারী গেলুভাই নায়ক গুজরাতে ডাংয়ের পুনর্বাসনের জন্য সক্রিয়ভাবে তদবির করেন।[১৪][১৫][১৬] ফলে বোম্বে (মুম্বই) মহারাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত এবং ডাং গুজরাতের অন্তর্ভুক্ত হয়।[১৭] মহাগুজরাত সীমা সমিতির নেতা ছিলেন পুরুষোত্তমদাস ঠাকুরদাস।

ফলাফল সম্পাদনা

রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ, সহ-রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণান এবং প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু দীর্ঘকালীন আন্দোলনের পরে অবশেষে দুটি নতুন ভাষিক রাষ্ট্র গঠনের বিষয়ে একমত হন। ১৯৬০ সালের ১ মে দুটি নতুন রাজ্য গুজরাত এবং মহারাষ্ট্র গঠিত হয়।[৩] আন্দোলনে সাফল্য লাভের ফলে মহাগুজরাত জনতা পরিষদ দলটি বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়।[১৮] গুজরাতে জীবরাজ মেহতার অধীনে প্রথম সরকার গঠিত হয় এবং তিনি গুজরাতের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হন। [১৯]

স্মৃতিস্তম্ভ সম্পাদনা

 
শহীদ স্মারক
 
আহমেদাবাদের নেহেরু ব্রিজের কাছে একটি বাগানে ইন্দুলাল যাজ্ঞিকের মূর্তি
  • শহীদ স্মারক বাখম্ভী (শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ) লাল দরওজা এএমটিএস বাস স্টপ, ভদ্র, আহমেদাবাদের নিকটে নির্মিত হয়েছে। আন্দোলনের সময় পৃথক রাজ্যের দাবিতে স্থানীয় কংগ্রেস হাউসে গিয়ে পুলিশের গুলিতে নিহত কলেজ ছাত্রদের স্মরণে এয়ি নির্মিত। এটি মূলত হাতে টর্চ ধরে থাকা এক যুবকের মূর্তি। তাই এটি আগে খম্ভী সত্যগ্রহ (স্মৃতিসৌধ আন্দোলন) নামে পরিচিত ছিল।[১২]
  • আহমেদাবাদের নেহেরু ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে একটি ছোট বাগানে ইন্দুলাল যাজ্ঞিকের স্ট্যাচু তৈরি করা হয়। তার নামেই বাগানটির নামকরণ করা হয়েছে।[২০]

অংশগ্রহণকারী সম্পাদনা

এই আন্দোলনে অংশ নেওয়া উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে:

  • ইন্দুলাল যাজ্ঞিক, আন্দোলনের নেতা [১][১৮]
  • সনাত মেহতা [২১]
  • সত্যম প্যাটেল[২২][২৩]
  • দিনকার মেহতা [৬]
  • বিদ্যাগৌরী নীলকণ্ঠ
  • শারদা মেহতা
  • অশোক ভট্ট
  • বুদ্ধিবেন ধুব[১১][১২]
  • রবিশঙ্কর মহারাজ
  • ব্রহ্মকুমার ভট্ট
  • প্রবোধ রাওয়াল
  • হরিহর খাম্বোলজা
  • দিনকার আমিন
  • রমনীকলাল মানিয়র[১৩]
  • রঞ্জিতরাই শাস্ত্রী
  • মার্কণ্ড শাস্ত্রী
  • জয়ন্তী দালাল

জনপ্রিয় সংস্কৃতি সম্পাদনা

এই আন্দোলনের সাথে যুক্ত বেশ কয়েকজন নেতা ছিলেন লেখক, কবি এমনকি চলচ্চিত্র নির্মাতা। ইন্দুলাল যাজ্ঞিকের লেখা একটি উপন্যাস মায়া এই আন্দোলনের সময়েই লেখা হয়। জয়ন্তী দালাল, যশবন্ত শুক্লা, বিনোদিনী নীলকান্ত, ঈশ্বর পেটলিকর, উষ্ণাস সাহিত্যের রচনার অনুপ্রেরণা হিসাবে এই আন্দোলনকে ব্যবহার করেছিলেন। [৫] বুকার পুরস্কার জয়ী সালমান রুশদির একটি ক্লাসিক মিডনাইট চিলড্রেনে মহাগুজরাত আন্দোলন পাশাপাশি সংযুক্ত মহারাষ্ট্র আন্দোলন উভয়েরই একটি পটভূমি রয়েছে।

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Desai, Jitendra (৪ মে ২০১২)। "Revolution in Gujarat's blood"DNA। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  2. India Guide Gujarat। India Guide Publications, 2007। ২০০৭। পৃষ্ঠা 25। আইএসবিএন 9780978951702। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  3. "Gujarat Govt. Official website"gujaratindia.com/। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  4. Vashi, Ashish (২৪ এপ্রিল ২০১০)। "Friendship that formed Gujarat"The Times of India। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  5. Vashi, Ashish (২৭ এপ্রিল ২০১০)। "Midnight's Children saw golden dawn"The Times of India। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  6. Yagnik, Achyut; Suchitra Sheth (২০০৫)। The Shaping of Modern Gujarat: Plurality, Hindutva, and Beyond.। Penguin Books India। পৃষ্ঠা 226। আইএসবিএন 9780144000388। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১২ 
  7. Grover, Verinder; Ranjana Arora (১৯৯৪)। Federation of India and States' Reorganisation: Reconstruction and Consolidation। Deep and Deep Publications। পৃষ্ঠা 392। আইএসবিএন 9788171005413। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১২ 
  8. Virendra Kumar (১৯৭৬)। Committees And Commissions In India Vol. 1 : 1947-54। Concept। পৃষ্ঠা 70–71। আইএসবিএন 978-81-7022-196-8 
  9. TNN (৩ জানুয়ারি ২০১২)। "Mahagujarat stir sprang out of Dang"The Times of India। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  10. Showick Thorpe Edgar Thorpe (২০০৯)। The Pearson General Studies Manual (1 সংস্করণ)। Pearson Education India। পৃষ্ঠা 3.12–3.13। আইএসবিএন 978-81-317-2133-9 
  11. "Mahagujarat martyrs families felicitated"The Times of India। ২ মে ২০১১। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  12. Pathak, Dhwani (২ মে ২০১১)। "Unsung heroes"The Times of India। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  13. News, Express (২ মে ২০১০)। "Youngsters today have no fire in their belly"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  14. Thomas, Melvyn Reggie (১৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "Veteran freedom fighter from Dangs, Ghelubhai Naik passes away"। The Times of India Mobile Site। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  15. DeshGujarat (১৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "Father figure of tribal Dang region of Gujarat Ghelubhai Nayak passes away"DeshGujarat। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  16. DeshGujarat (১৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "How Ghelubhai Nayak and brother Chhotubhai convinced Jawaharlal on Dang's merger with Gujarat"DeshGujarat। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  17. Guha, Ramchandra (১৩ এপ্রিল ২০০৩)। "The battle for Bombay - from book 'Savaging the Civilised andEnvironmentalism: A Global History.'"The Hindu। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১২ 
  18. Vashi, Ashish (৩০ এপ্রিল ২০১০)। "Common man who never became CM"The Times of India। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  19. "Next step for Modi -- the national stage"Rediff News। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৭। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১২ 
  20. Vashi, Ashish (২৯ এপ্রিল ২০১০)। "Lifting Indu Chacha to higher pedestal"The Times of India। ৯ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২০ 
  21. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২০ 
  22. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২০ 
  23. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২০ 

আরও পড়ুন সম্পাদনা