মহাখালী উড়ালসেতু

সর্বপ্রথম খিলগাঁও উড়ালসেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করা হলেও মহাখালী উড়ালসেতুর নির্মাণ কাজ আগে শেষ হয় এবং খিলগাঁও উড়ালসেতুর আগেই উদ্বোধন হয়। যে কারণে মহাখালী উড়ালসেতুকেই দেশের প্রথম উড়ালসেতু হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া যায়। মহাখালী উড়াল-পথের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০১ সালের ডিসেম্বরে এবং যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয় ২০০৪ সালের নভেম্বরে। ১৯টি শক্তিশালী স্তম্ভের সাহায্য নির্মিত এ উড়ালসেতুর দৈর্ঘ্য ১.১২ কিলোমিটার। যানবাহন চলাচলের জন্য উভয় পাশে ৭.৫ মিটার চওড়া রাস্তা এবং ০.৬ মিটার ফুটপাত রয়েছে। প্রায় ১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে উড়ালসেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ করতে সময় লেগেছে প্রায় তিন বছর। সন্ধ্যাকালীন অবকাশ যাপনের জন্য কিংবা পথিকের উদাসী পথের সঙ্গি হিসেবে মহাখালী উড়ালসেতুর ফুটপাতদ্বয় একেবারেই মন্দ নয়। তাই অনেকেই নিতান্তই হাঁটাচলার জন্য প্রায়শ এখানে এসে থাকেন।

মহাখালী উড়ালসেতু

তথ্যসূত্র সম্পাদনা