ময়ূরাক্ষী (উপন্যাস)
ময়ূরাক্ষী হুমায়ূন আহমেদের লেখা হিমু ধারাবাহিকের প্রথম উপন্যাস। বইটি ১৯৯০ সালে প্রকাশিত হয়।[১]
লেখক | হুমায়ুন আহমেদ |
---|---|
মূল শিরোনাম | ময়ূরাক্ষী |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধারাবাহিক | হিমু |
বিষয় | হিমু, মহাপুরুষ। |
ধরন | উপন্যাস |
প্রকাশিত | ১৯৯০ |
প্রকাশক | অনন্যা পাবলিকেশন। |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
আইএসবিএন | [[বিশেষ:বইয়ের_উৎস/আইএসবিএন 9844125227|আইএসবিএন ৯৮৪৪১২৫২২৭]] {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর |
পরবর্তী বই | দরজার ওপাশে (১৯৯২) |
চরিত্রসমূহ
সম্পাদনা- চৌধুরী খালেকুজ্জামান টুটুল/চৌধুরী ইমতিয়াজ টুটুল – হিমু
- মীরা – জাস্টিস এম. সোবাহানের মেয়ে
- বাদল – হিমুর ফুফাত ভাই
- রিনকি – বাদলের বোন
- রূপা – হিমুর বান্ধবী
- মজিদ – হিমুর বন্ধু
কাহিনী সংক্ষেপ
সম্পাদনাহিমুর বাবা ছিলেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ তিনি বিশ্বাস করতেন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। এই মহাপুরুষ তৈরির জন্যই সে তার স্ত্রীকে হত্যা করে। একসময় হিমুর বাবা অসুস্থ হয়ে মারা যান। মারা যাওয়ার আগে তিনি হিমুকে বলে যান সে যেন ১৬ বছর পর্যন্ত তার মাতৃকুল অর্থাৎ তার মামাদের কাছে থাকে। সাথে এও সতর্ক করে দিয়ে যান তার মামারা পিশাচ প্রকৃতির। পিশাচ শ্রেণির মানুষের সংস্পর্শে না এলে মানুষের সৎ গুণ সম্পর্কে ধারণা হবে না।
একসময় হিমু বড় হয়। মেট্রিক পাসের পর তার ফুফুর বাড়িতে আসে। সেখানেও এক সমস্যা হয়। তার ফুফাতো ভাই তার সংস্পর্শে এসে তার ভক্ত হয় এবং ৩ বার ইন্টারমিডিয়েটে ফেল করে। বাদল হিমুকে মহাপুরুষ মনে করে। হিমুর প্রতি রয়েছে তার অগাধ বিশ্বাস।
ইউনিভার্সিটিতে পড়ার ২ বছর পর প্রথম কথা হয় রূপার সাথে। একসময় সে ভালোবেসে ফেলে হিমুকে কিন্তু হিমু তাকে ধরা দেয় না ঠিক তেমনিই চলেও যায় না সে। সে যে মহাপুরুষ হওয়ার সাধনা করছে সে কেমন করে স্বাভাবিক হয়ে রূপার কাছে যাবে।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ রহমান, মুম (২০১৫-১১-১৫)। "হুমায়ূনের হিমু, মিসির আলি, শুভ্র (দ্বিতীয় পর্ব)"। রাইজিংবিডি ডট কম। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৭।