ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড

(মজুরি উপার্জনকারী কল্যাণ বোর্ড থেকে পুনর্নির্দেশিত)

ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড (অনু.মজুরি উপার্জনকারী কল্যাণ বোর্ড) একটি সরকারি কল্যাণ বোর্ড যা প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য কাজ করে। এটি ঢাকা, বাংলাদেশ এ অবস্থিত।[১][২]

ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড
পূর্বসূরীওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৯০ (তহবিল হিসেবে)
২০১৮; ৬ বছর আগে (2018) (বোর্ড হিসেবে)
ধরনবোর্ড
সদরদপ্তরপ্রবাসী কল্যাণ ভবন, ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা
মহাপরিচালক
মোঃ হামিদুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব
প্রধান প্রতিষ্ঠান
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
ওয়েবসাইটwww.wewb.gov.bd

ইতিহাস সম্পাদনা

মজুরি উপার্জনকারী কল্যাণ বোর্ড ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মজুরি উপার্জনকারীদের কল্যাণ তহবিল পরিচালনা করার জন্য যা একসাথে শুরু হয়েছিল।  এটি একটি আন্ত-সরকারী অফিসিয়াল বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়।[৩] মজুরি উপার্জনকারী কল্যাণ বোর্ড আইন -২০১৬ এর মাধ্যমে বোর্ডকে একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল।[৪] পরে প্রবাসী কল্যাণ বোর্ড আইন, ২০১৭ এর মাধ্যমে বোর্ডটি আরও জোরদার করা হয়েছিল।[৫] এটি বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে রয়েছে।[৬] এটি জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো'র সহায়ক হিসাবে কাজ করে।[৭]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "PKB gets Tk 500m more from Wage Earners' Welfare Board"thefinancialexpress-bd.com। The Financial Express। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. "Why so many return dead?"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭ 
  3. "Wage Earners' Welfare Board (WEWB)"wewb.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১৭ 
  4. "Wage Earners' Welfare Board law in the offing"New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭ 
  5. "Expatriates to get legal help"observerbd.com। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭ 
  6. "Deal signed with its four depts to assess performance quarterly"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭ 
  7. "Jobs abroad for a better life"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৭