ভোলা স্টেডিয়াম
ভোলা জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের স্টেডিয়াম
গজনবী স্টেডিয়াম, ১৯৬২ সালের প্রস্তাবিত ও ১৯৯২-১৯৯৩ সালে নির্মিত[২] বাংলাদেশের দ্বীপজেলা ভোলার জাতীয় শিশু টাস্ক ফোর্স (NCTF) এর পাশে অবস্থিত একটি স্টেডিয়াম। ভোলা জেলার বিভিন্ন খেলাধুলা এখানে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। আশির দশকে জেলার কৃতী ফুটবলার এসএম গজনবীর নামে এই স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়[৩]। ২০১৬ আন্তঃজেলা ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[৪] নিয়মিত ক্রীড়ানুষ্ঠান ছাড়াও স্টেডিয়ামটিতে বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৫]
![]() | |
পূর্ণ নাম | গজনবী স্টেডিয়াম |
---|---|
প্রাক্তন নাম | ভোলা জেলা স্টেডিয়াম |
অবস্থান | ভোলা, বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২২°৪১′২৫.৮৫″ উত্তর ৯০°৩৮′৪৭.৫৮″ পূর্ব / ২২.৬৯০৫১৩৯° উত্তর ৯০.৬৪৬৫৫০০° পূর্ব |
মালিক | জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ[১] |
পরিচালক | জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ[১] |
ধারণক্ষমতা | ১৮০০০ (প্রস্তাবিত) |
আয়তন | ১২২ × ১২২ মি (৪০০ × ৪০০ ফু) |
আকার | বৃত্তাকার |
উপরিভাগ | ঘাস |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ১৯৬২ |
নির্মাণাধীন | ১৯৯২-১৯৯৩ |
ভাড়াটে | |
|
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ "All Others"। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বাংলাদেশ।
- ↑ "ভোলায় স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রস্তাব ফাইলবন্দি"। www.jugantor.com। ২০১৪-১১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ "জরাজীর্ণ ভোলা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। ২০১৫-০৭-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- ↑ "ভোলায় ভলিবল ফাইনাল আজ | খেলা | Jugantor"। www.jugantor.com। ২০১৯-০৮-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০১।
- ↑ ডেস্ক, নিউজ; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "স্বাধীনতা দিবসে জেলায় জেলায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা"। bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৫।
আরো দেখুনসম্পাদনা
বাংলাদেশের ক্রীড়া মাঠ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |