ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়

বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মাধ্যমিক বিদ্যালয়

ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (সংক্ষেপে ভি. জে. সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়) চুয়াডাঙ্গা জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়।[৭] ১৮৮০ সালে এই বিদ্যালয়টি চুয়াডাঙ্গার বিদ্যোৎসাহী জমিদার আবুল হোসেন জোয়ার্দার কর্তৃক চুয়াডাঙ্গা সদরে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার সময় বিদ্যালয়ের নাম ছিল এস,ই,স্কুল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বিদ্যালয়টিতে মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং দেওয়া হতো। বিদ্যালয়টি চুয়াডাঙ্গা জেলার মাথাভাঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। ২০১২ সালে স্কুলটির শ্রেণীর কার্যক্রম প্রভাতী ও দিবা এই দুই শিফটে বিভক্ত হয়। স্কুলটিতে ৩য় থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা দেয়া হয়।

ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের লোগো.png
অবস্থান
ভি, জে, স্কুল রোড, চুয়াডাঙ্গা সদর

,
স্থানাঙ্ক২৩°৩৮′৪১″ উত্তর ৮৮°৫০′৩৭″ পূর্ব / ২৩.৬৪৪৭২° উত্তর ৮৮.৮৪৩৬১° পূর্ব / 23.64472; 88.84361
তথ্য
প্রাক্তন নাম
  • এস.ই. স্কুল
  • এইচ.ই. স্কুল
  • ভি.জে. (ভিক্টোরিয়া জুবিলি) এইচ,ই, স্কুল
  • ভি.জে. সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
[১]
ধরনউচ্চ বিদ্যালয় সংযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় (সরকারি)
নীতিবাক্যএসো সুন্দর হ‌ই
প্রতিষ্ঠাকাল১৮৮০; ১৪২ বছর আগে (1880)[১]
প্রতিষ্ঠাতাআবুল হোসেন জোয়ার্দ্দার
বিদ্যালয় বোর্ডমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর[২][১]
বিদ্যালয় জেলা
ইআইআইএন১১৫৩৪৯[৩][৪][১]
সভাপতিআমিনুল ইসলাম খান[১]
প্রধান শিক্ষকমোহাম্মদ বিলাল হোসেন[১]
শিক্ষকমণ্ডলী৫৩
শ্রেণী৩য় - ১০ম (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি)[৫][৬]
লিঙ্গবালক
শিক্ষার্থী সংখ্যাআনু. ২৩০০
ভাষা
রংসাদা শার্ট এবং নীল প্যান্ট         
ডাকনামভিজেজিএইচএস
জমির পরিমাণ৬.৭২ একর (খেলার মাঠ ব্যতীত)[১]
ওয়েবসাইটvjghs.edu.bd

ইতিহাসসম্পাদনা

স্থানীয় বিদ্যোৎসাহী জমিদার আবুল হোসেন জোয়ার্দ্দার সাহেব ১৮৮০ সালে এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার সময় এই বিদ্যালয়ের নাম রাখা হয় এস.ই.স্কুল ।[১] পরবর্তীতে এই বিদ্যালয়টি এইচ.ই.স্কুলে উন্নীত হয়। আবুল হোসেন জোয়ার্দ্দার বিদ্যালয়ের জন্য সাত একর জমি দান করেছিলেন। তিনিই ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক। এ ব্যাপারে প্রচলিত আছে:- "জ্ঞানের আলো জ্বালাতে হেথায় সকলের ঘরে ঘরে আবুল হোসেন জোয়ার্দ্দার বিদ্যালয় গড়েন চুয়াডাঙ্গা শহরে"। শুরুতে কারা জনাব আবুল হোসেন সাহেবের সহকর্মী ছিলেন, কতজন ছাত্র নিয়ে বিদ্যালয়টি চালু হয়েছিল, সেই ইতিহাস কালের জানা যায় নি। তারই ধারাবাহিকতার সূত্র ধরে জনাব মন্মথনাথ গুই এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং বিদ্যালয়ের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৮৮৭ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারী তৎকালীন ইংল্যান্ডের রাণী ভিক্টোরিয়া শাসনের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে এই বিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় ভিক্টোরিয়া জুবিলি এইচ,ই,স্কুল সংক্ষেপে ভি, জে, এইচ,ই,স্কুল। একই উপলক্ষে ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বাই শহরেও একটি ভি,জে হাই স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।[৮]

প্রথমে টিনের ঘরে যাত্রা শুরু হলেও ১৯২৮ সালে টিনের ঘরের পরিবর্তে পাকা দালান নির্মাণ করা হয়। বিদ্যালয়টি ১৯৭০ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি সরকারীকরণ হয়।[৮][১] তখন থেকে এই বিদ্যালয়ের নামের সাথে সরকারি যুক্ত করা হয় অর্থাৎ ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (সংক্ষেপে ভি, জে, সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়)। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে এই স্কুলের ছাত্রদের সক্রিয় অংশগ্রহণ চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাসকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। শিক্ষা বোর্ড (যশোর শিক্ষা বোর্ড[১]) কর্তৃক সকল ধরনের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করে বিদ্যালয়টি জেলার মানুষের কাছে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছে।[৯] বিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকা মন্ডলীর নিরলস প্রচেষ্টা এবং নিবিড় পাঠদানে লেখাপড়ার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি ছাত্র সংখ্যাও ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই শিক্ষার মান ধরে রাখতে ও আরো বেশি সংখ্যক ছাত্রকে লেখাপড়ার সুযোগ করে দেবার জন্য ২০১১ সালে বিদ্যালয়টিকে ডাবল শিফটে রুপান্তর করা হয়।[৮] বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিদ্যালয়ের নামের সংক্ষিপ্ত রূপ সবার মাঝে জনপ্রিয় হয়ে উঠলে সবক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের নামের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা হতো। তবে ২০২২ সালের ৩০ মার্চ বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (সংক্ষেপে মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ৪টি নির্দেশনা দিয়ে প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত নাম ব্যবহার না করে পুর্ণ নাম ব্যবহারের নির্দেশ দিলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ বিলাল হোসেন ৩ এপ্রিল বিদ্যালয়ের সকল গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিদ্যালয়ের পূর্ণ নাম ও প্রতিষ্ঠাকাল লেখার কাজ সমাপ্ত করেন। তারপরও স্থানীয়রা বিদ্যালয়টিকে ভি,জে, স্কুল বলে সম্বোধন করে।

অবকাঠামোসম্পাদনা

ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দুইটি মাঠ রয়েছে একটি বিদ্যালয়ের ভিতরে অপরটি বিদ্যালয়ের বাইরে। বিদ্যালয়ে স্থাপনা বলতে রয়েছে: একটি চারতলা, একটি তিনতলা, পাঁচটি দুইতলা ভবন যার মধ্যে দুইটি ছাত্রাবাস এবং একাধিক একতলা বিশিষ্ট ভবন। এছাড়া বিদ্যালয়ে দুইটি সাইকেল গ্যারেজ, একটি মোটরসাইকেল গ্যারেজ, একটি দ্বিতল মসজিদ, একটি বিশুদ্ধ পানির প্লান্ট[১০] এবং একটি স্থায়ী মঞ্চসহ মিলনায়তন রয়েছে। এখানে একটি কম্পিউটার ল্যাব ছাড়াও দুইটি স্থায়ী মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, চারটি পৃথক ল্যাব রয়েছে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান এবং কৃষি শিক্ষার জন্য। এখানে একটি গ্রন্থাগার রয়েছে।[১১] বহু পুরাতন বিদ্যালয় হ‌ওয়ায় এ বিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি বেশ সমৃদ্ধ ও বড়। এই বিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে বহুপুরাতন ব‌ই সংরক্ষিত আছে। এখানে পাঠসহায়ক ব‌ইসহ, গল্প, উপন্যাস, নাটক, কৌতুক, ইতিহাস গ্রন্থ, প্রবন্ধ, বিজ্ঞানভিত্তিক ব‌ই ও ধর্মীয় ব‌ই সহ বিভিন্ন ধরনের ১০,০০০ ব‌ই সংরক্ষিত আছে। এছাড়াও স্কুল মাঠের একপাশে শহীদ মিনার আছে।[১২]

ভর্তিসম্পাদনা

বিদ্যালয়ে মূলত শিক্ষার্থীরা তৃতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ লাভ করে। অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যোগ্য ছাত্রদের নির্বাচিত করা হয়। ভর্তি পরীক্ষায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। তৃতীয় শ্রেণীতে প্রতি শাখায় ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হ‌ওয়ার সুযোগ পায়। প্রভাতী শিফটে ১২০ জন ও দিবা শিফটে ১২০ জন সহ মোট ২৪০ জন ভর্তি হতে পারে। এছাড়াও ষষ্ঠ শ্রেণীতে প্রভাতী শিফটে ১২ জন ও দিবা শিফটে ১২ জন সহ মোট ২৪ জন ভর্তি হতে পারে। ডিসেম্বর মাসেই এ ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়।[১৩] কিন্তু বর্তমানে লটারির মাধ্যমে ভর্তির কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।

ইউনিফর্মসম্পাদনা

বিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য নির্দিষ্ট ইউনিফর্মের ব্যবস্থা আছে। নেভী ব্লু প্যান্ট, সাদা হাফ শার্ট, সাদা কেডস, কালো টাইট এবং নিজ নাম সম্বলিত আইডি কার্ড পরিহিত অবস্থায় বিদ্যালয়ে আসা প্রত্যেক ছাত্রের জন্য বাধ্যতামূলক। দুই শিফটের ছাত্রদের আলাদাভাবে চেনার জন্য প্রভাতী শিফটে রং ছাত্রদের শার্ট প্লেইন সাদা হলেও দিবা শিফটের ছাত্রদের সাদা শার্টে নেভী ব্লু রং এর কলার ও পকেটের উপরে নেভী ব্লু বর্ডার নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া উভয় শিফটের ক্ষেত্রে শীতকালে নীল রঙের সোয়েটারও ইউনিফর্মের অন্তর্ভুক্ত এবং শার্টে বিদ্যালয়ের মনোগ্রাম সংবলিত ব্যাজ থাকে।[১৪]

শ্রেণী কার্যক্রমসম্পাদনা

বিদ্যালয়ের শ্রেণী কার্যক্রম দুইটি শিফটে বিভক্ত প্রভাতী ও দিবা। বিদ্যালয়ে উভয় শিফটে ৬টি পিরিয়ডে বিভক্ত করে শ্রেণী কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। প্রভাতী শিফটের শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হয় সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে এবং শেষ হয় দুপুর ১২ টায়। দিবা শিফটের শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হয় দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে এবং শেষ হয় বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটে। তবে এই সময়সীমা শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণীর জন্য ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত শ্রেণী কার্যক্রম কিছুটা কম। উভয় শিফটে ৩য় পিরিয়ডের পর ৩০ মিনিটের জন্য বিরতি থাকে। এই সময় ছাত্রদের টিফিন দেওয়া হয়।[১]

সহশিক্ষা কর্মসূচীসম্পাদনা

বার্ষিক ম্যাগাজিন/সাময়িকীসম্পাদনা

বিদ্যালয়ের প্রত্যেক শ্রেণীর প্রত্যেক শাখার শিক্ষার্থীদের ছবি, শিক্ষকদের ছবি, অফিস স্টাফদের ছবি, বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কার্যক্রমের ছবি, ছাত্র ও শিক্ষক দের থেকে সংগৃহীত বিভিন্ন কবিতা, নাটক, কৌতুক, প্রবন্ধ, গল্প, ধাধা, চিত্র, বিশিষ্ট জনের কাছ থেকে প্রাপ্ত বাণী,সেই বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের মাধ্যমে বানানো হয় বার্ষিক ম্যাগাজিন বা সাময়িকী।


উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ইতিহাস,পরিচিতি.pptx"onedrive.live.com। ২০২২-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০৬ 
  2. "V.j.govt. High School, Chuadanga - Sohopathi | সহপাঠী" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-০৩। ২০২২-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৩ 
  3. "V.j.govt. High School, Chuadanga - Sohopathi | সহপাঠী" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-০৩। ২০২২-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৩ 
  4. "EMIS | DSHE"emis.gov.bd। ২০২২-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৩ 
  5. "V.j.govt. High School, Chuadanga - Sohopathi | সহপাঠী" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৩ 
  6. "EMIS | DSHE"emis.gov.bd। ২০২২-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১৩ 
  7. "বাংলাদেশের বিদ্যালয়ের তালিকা"Wikiwand (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৯-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৯-১১ 
  8. "Home | ভি.জে. সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, চুয়াডাঙ্গা"web.archive.org। ২০১৯-০৯-০৪। Archived from the original on ২০১৯-০৯-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-১২ 
  9. "চুয়াডাঙ্গা ভিক্টোরিয়া জুবিলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত"Meherpur Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০২-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-১৯ 
  10. "চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে আর্সেনিক ও আয়রণ রিমুভাল প্লান্ট স্থাপন করলো ইম্প্যাক্ট ফাউন্ডেশন"old.mathabhanga.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-১৪ 
  11. "চুয়াডাঙ্গা ভি.জে স্কুলের লাইব্রেরিটির নতুন ভবনে যাত্রা শুরু"old.mathabhanga.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-১৪ 
  12. "ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, চুয়াডাঙ্গা"vjghs.edu.bd। ২০১৯-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩ 
  13. "চুয়াডাঙ্গা ভিজে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন গ্রহণ শুরু"mathabhanga.com 
  14. "শব্দসাঁকো" (বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায়)। ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মার্চ ২০২২। 
  15. "বাংলাদেশ স্কাউটস। বাংলাদেশ স্কাউটস অনলাইন ডিজিটাল রেকর্ড এবং স্কাউট সার্ভিস সিস্টেম"service.scouts.gov.bd। ২০২২-১০-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-২০ 
  16. "ভি জে সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণকালে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার"dailysomoyersomikoron.com। ১৬ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০২২ 

বহিঃসংযোগসম্পাদনা