ভারতীয় স্থাপত্য ভারতের ইতিহাস সংস্কৃতিধর্মব্যবস্থা থেকে সঞ্জাত।[১] সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় স্থাপত্য উন্নতি লাভ করেছে এবং ভারতের বহুসহস্রাব্দ-প্রাচীন ইতিহাসে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল ও দেশের সঙ্গে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের সুবাদের একাধিক বহিঃপ্রভাবকে সাঙ্গীকৃত করেছে।[১] যে স্থাপত্যরীতি ভারতে অনুশীলিত হয় তা দেশের প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্য ও বহিরাগত সাংস্কৃতিক সংযোগের পরীক্ষানিরীক্ষা ও প্রয়োগের ফসল।[১]

গোপুরম নামে পরিচিত দ্রাবিড় মন্দির দ্বার
সোমনাথ মন্দির, ১৮৬৯
তাজমহল – একটি ইউনেস্কো বিশ্বঐতিহ্য ভবন – পত্নী মুমতাজ মহলের স্মৃতিতে শাহজাহান কর্তৃক নির্মিত।
রণকপুর জৈন আদিনাথ মন্দিরের অঙ্গসজ্জা

প্রাচ্য সভ্যতা প্রাচীন হলেও আধুনিক ভারত রাষ্ট্রে বিভিন্ন সমকালীন মূল্যবোধেরও প্রতিফলন দেখা যায়।[১] ১৯৯১ সালের অর্থনৈতিক সংস্কারের পর যখন ভারত বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ সূত্রে আবদ্ধ হয় তখন দেশের নগরাঞ্চলীয় স্থাপত্যের চরম উন্মেষ ঘটে।[১] বর্তমান যুগেও ঐতিহ্যশালী বাস্তুশাস্ত্র ভারতের স্থাপত্যে গভীর প্রভাব বিস্তার করে থাকে।[১]

চিত্রশালা সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা

টীকা সম্পাদনা

  1. See Raj Jadhav, pp. 7-13 in Modern Traditions: Contemporary Architecture in India.

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা