ভারতের রেল পরিবহন ব্যবস্থা
রেল পরিবহন ভারতের পরিবহন ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
ভারতের রেল পরিবহন ব্যবস্থা | |
---|---|
পরিচালনা | |
জাতীয় রেল | ভারতীয় রেল |
পরিসংখ্যা | |
যাত্রী সংখ্যা | 8.086 billion (2020)[১] |
যাত্রী কিমি | 1.050 trillion (2020)[১] |
পণ্য | 1.208 billion tonnes (2020)[১] |
শৃঙ্খলা দৈর্ঘ্য | |
মোট | |
Double track |
|
বিদ্যুতায়িত |
|
উচ্চ গতির | ৫০৮.৫ কিমি (৩১৬.০ মা) (নির্মাণাধীন) |
ট্র্যাক গেজ | |
১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রড গেজ | ৬৩,৯৫০ কিমি (৩৯,৭৪০ মা) (২০২০)[১] |
১,৪৩৫ মিলিমিটার (৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি) স্ট্যান্ডার্ড গেজ | ৭১০ কিমি (৪৪০ মা) |
১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) মিটার-গেজ রেলপথ | ২,৪০২ কিমি (১,৪৯৩ মা) (২০২০)[১] |
দুটি সংকীর্ণ গেজ, ৭৬২ মিলিমিটার (২ ফুট ৬ ইঞ্চি) এবং ৬১০ মিলিমিটার (২ ফুট) | ১,৬০৪ কিমি (৯৯৭ মা) (২০২০)[১] |
বৈশিষ্ট্য | |
দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ | পিরপাঞ্জাল রেল সুড়ঙ্গ, ১১.২১৫ কিমি (৬.৯৬৯ মা) |
সেতুর সংখ্যা | ১,৫০,৩৯০ (২০২০) |
দীর্ঘতম সেতু | বগিবিল রেল সেতু, ৪.৯৪ কিমি (৩.০৭ মা)[৩] |
স্টেশন সংখ্যা | ৭,৩৪৯[১] |
সর্বোচ্চ উচ্চতা | ২,২৫৭ মি (৭,৪০৫ ফু) |
স্থান | ঘুম (দার্জিলিং হিমালয়ান রেল) |
সর্বনিম্ন উচ্চতা | ৪ মি (১৩ ফু) |
স্থান | Burra Bazar ও Honnavar |
ভারতের সকল প্রধান লাইনে রেল পরিচালনা ভারতীয় রেলওয়ে (আইআর) দ্বারা পরিচালিত হয়, যা রেল মন্ত্রণালয়ের একটি মালিকানাধীন সরকারি সংস্থা। মার্চ ২০২০ সালের হিসাবে ১,২৬,৩৬৬ কিমি (৭৮,৫২০ মা) রেল ট্র্যাক এবং ৭,৩২৫ টি স্টেশন নিয়ে গঠিত। [৪] ২০২১ সালের এপ্রিলে ৪৫,৮৮১ কিমি (২৮,৫০৯ মা) বা ৭১ শতাংশ পথ ২৫ কেভি এসি বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন দিয়ে বিদ্যুতায়িত, যার মধ্যে ৩৬.৮৩ শতাংশ দুটি বা দুইয়ের অধিক ট্র্যাক নিয়ে গঠিত।[১]
এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম জাতীয় রেলওয়ে নেটওয়ার্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, এবং চীনের পরে। .[৫]
এটি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ততম নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে একটি; ২০২০ সালে ৮.০৮৬ বিলিয়ন যাত্রী এবং ১.২০৮ বিলিয়ন টন পণ্য পরিবহন করেছে। ২০২০ সালের মার্চে ১.২৫৪ মিলিয়নেরও বেশি কর্মীর সাথে ভারতীয় রেল বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম নিয়োগকর্তা। ২০২০ সালের মার্চ মাসে আইআর-এর রোলিং স্টকে ছিল ২,৯৩,০৭৭ টি মালবাহী ওয়াগন, ৭৬,৬০৮ টি যাত্রীবাহী কোচ এবং ১২,৭২৯ টি ইঞ্জিন।[১] ভারতের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত লোকোমোটিক এবং কোচ উৎপাদন কেন্দ্র আইআর-এর মালিকানাধীন।
দেশের সর্বত্র শহুরে রেল পরিবহন ব্যবস্থা গুলি ভারতীয় রেল থেকে স্বাধীনভাবে পরিচালিত হয়। বর্তমানে ভারতের ১১টি শহরে ১৫ টি পরিচালনাগত দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থা (মেট্রো নামেও পরিচিত) রয়েছে। ৩ এপ্রিল, ২০২২ সাল অনুযায়ি, ভারতের ৭৫১.৭ কিলোমিটার (৪৬৭.১ মাইল) মেট্রো লাইন এবং ৬০৫ টি স্টেশন চালু রয়েছে এবং আরো ৫০০+ কিমি লাইন নির্মাণাধীন রয়েছে।
ইতিহাস
সম্পাদনাভারতে রেল পরিবহন ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়া শুরু হয়।
১৮৩২-১৮৫২: শিল্পকৌশল রেলওয়ের
সম্পাদনাভারতের রেলপথ স্থাপনের প্রথম প্রস্তাব ১৮৩২ সালে মাদ্রাজে করা হয়েছিল।[৬] ভারতে প্রথম ট্রেন ১৮৩৭ সালে রেড হিলস থেকে চিন্টাড্রিপেট সেতু পর্যন্ত চলে।[৬] এটি রেড হিল রেলওয়ে নামে পরিচিত ছিল এবং এই রেলপথে রেলগাড়ি চালাতে উইলিয়াম অ্যাভারির নির্মিত একটি ঘূর্ণমান বাষ্প ইঞ্জিন ব্যবহার করেছিল। রেলপথটি স্যার আর্থার কটন দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং প্রধানত মাদ্রাজে সড়ক নির্মাণ কাজের জন্য গ্রানাইট পাথর পরিবহনের জন্য ব্যবহূত হয়েছিল।[৬] ১৮৪৫ সালে আর্থার কটন রাজমুন্দ্রির দৌলেশ্বরওয়ারে গোদাবরি বাঁধ নির্মাণের জন্য রেলওয়ে নির্মাণ করেন, যা গোদাবরি উপর বাঁধ নির্মাণের জন্য পাথর সরবরাহ করত।[৬]
৮ মে ১৮৪৫ সালে মাদ্রাজ রেল অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়ে (EIR) একই বছর অন্তর্ভুক্ত হয়। ১ আগস্ট ১৮৪৯ সালে গ্রেট ইন্ডিয়ান পেনিনসুলার রেলওয়ে (GIPR) সংসদের একটি আইন দ্বারা অন্তর্ভুক্ত ছিল। একটি "গ্যারান্টি ব্যবস্থা" বিনামূল্যে জমি সরবরাহ করে এবং রেলওয়ে নির্মাণের ব্যক্তিগত ইংরেজি কোম্পানিগুলিকে ফেরত দেওয়ার হার (৫%) ১৮৪৯ সালের ১৭ আগস্ট মাসে শেষ হয়। ১৮৫১ সালে সোলানি অ্যাকুইডাক্ট রেলওয়ে রুর্কিতে নির্মিত হয়েছিল, এটি থমসন নামে একটি বাষ্প ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয়েছিল, নামকরণ করা হয়েছিল এক ব্রিটিশ অফিসারের নামে। এটি সোলোনি নদীর উপর একটি অ্যাকুইডাক্ট নির্মাণের উপকরণ পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৬] ১৮২ সালে মাদ্রাজ গ্যারান্টিযুক্ত রেলওয়ে কোম্পানিটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
১৮৫৩-১৯২৪: যাত্রী রেলপথ এবং সম্প্রসারণ
সম্পাদনাভারতের প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেনটি ১৬ এপ্রিল ১৮৫৩ খ্রিষ্টাব্দে বোম্বে (বোরি বন্দর) থেকে থানে পর্যন্ত দৌড়ে ছিল। ১৪ টি কোচ যুক্ত ট্রেনটি তিনটি বাষ্পের ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয়েছিল: সাহেব, সিন্ধু ও সুলতান। এটি ৪০০ জনকে বহন করে এবং জিআইপিআর দ্বারা নির্মিত এবং পরিচালিত ৩৪ কিলোমিটার (২১ মাইল) লাইনে দৌড়ে ছিল।.[৭][৮] এই লাইনটি ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) বিস্তৃত গেজে নির্মিত হয়েছিল, যা দেশের রেলওয়েগুলির জন্য আদর্শ হয়ে ওঠে। ১৮৫৪ সালের মে মাসে বোম্বে-থানে লাইন থানে খালের উপর ভারতের প্রথম রেলসেতু থানে ভায়াডাক্ট নির্মাণ করে কল্যাণ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।[৯] পূর্ব ভারতে, প্রথম যাত্রীবাহী রেলওয়ে ট্রেনটি ১৫ আগস্ট ১৮৫৪ সালে হাওড়া (কলকাতা কাছে) থেকে হুগলি পর্যন্ত দৌড়ে চিল। ৩২ কিলোমিটার (২৪ মাইল) লাইনটি ইআইআর দ্বারা নির্মিত ও পরিচালিত হয়েছিল।[১০] ১৮৫৫ সালের আগস্টে, ইআইআর এক্সপ্রেস এবং ফেয়ারি কুইন বাষ্প ইঞ্জিন দ্বারা ট্রেনগুলি চলাচল শুরু করে।[১১] দক্ষিণ ভারতে প্রথম যাত্রী ট্রেনটি মাদ্রাজ রেলওয়ে নির্মিত এবং পরিচালিত ৯৭ কিলোমিটার (৬০ মাইল) লাইনের উপর ১ জুলাই ১৮৫৬ সালে রায়পুরম ও ভাসারপ্যাডি (মাদ্রাজ) থেকে ওয়ালাজাহ রোড (আর্কট) পর্যন্ত চলে।[১২]
১৮৭৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম ট্রামওয়ে হিসাবে, ৩.৮ কিলোমিটার (২.৪ মাইল) দীর্ঘ ঘোড়াচালিত ট্রামওয়ে, কলকাতার শিয়ালদহ এবং আর্মেনিয়ান ঘাট স্ট্রিটের মধ্যে খোলা হয়।[১৩] ১৮৭৪ সালের ৯ মে একটি ঘোড়াচালিত ট্রামওয়ে বোম্বের কোলবা ও পেরেলের মধ্যে চালু হয়। ১৮৮০ সালে কলকাতা ট্রামওয়ে কোম্পানি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[১৪]
জিআইপিআর ১৮৫৪ সালে বেকুল্লায় প্রথম কর্মশালা শুরু করে এবং ১৮৫৬ সালে মাদ্রাজ রেলওয়ে তাদের প্রথম কর্মশালার উদ্বোধন করেন। ১৮৫৫ সালে বোম্বে, বরোদা এবং সেন্ট্রাল ইন্ডিয়া রেলওয়ে (বিবি ও সিআই) প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সাথে সাথে রেলপথের ক্রম বৃদ্ধি হতে থাকে।[১৫] ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে ১৮৫৮ সালে,[১৬] এবং ইস্ট কোস্ট স্টেট রেলওয়ে ১৮৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। গ্রেট সাউথ ইন্ডিয়ান রেলওয়ে (জিএসআইআর) এবং কার্নাটক রেলওয়ে ১৮৭৪ সালে দক্ষিণ ভারতীয় রেলওয়ে গঠন করে।
১৮৯৭ সালে অনেক রেলওয়ে কোম্পানি যাত্রী কোচগুলিতে আলোর ব্যবস্থা করেছিল। ১৯০২ সালে যোধপুর রেলওয়ে স্ট্যান্ডার্ড লাইট হিসাবে বৈদ্যুতিক বাতি ব্যবহারকারী প্রথম রেল কোম্পানি। ১৯২০ সালে বোম্বের দাদার ও কারি রোডের মধ্যে সংকেত ব্যবস্থার জন্য বৈদ্যুতিক আলো জ্বালানো হয়েছিল।
১৯২৫-১৯৫০:বৈদ্যুতীকরণ ও আরও সম্প্রসারণ
সম্পাদনাপ্রথম রেল বাজেটটি ১৯২৫ সালে উপস্থাপিত হয়। একই বছরে অযোধ্যা ও রোহিলখন্ড রেলওয়ে ইআইআর-এর সঙ্গে একই বছরে মিলিত হয়।[১৭][১৮] ১৯৩০ সালে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক এক্সপ্রেস রুটটি দিল্লি-মাদ্রাজ রুটে পরিবর্তিত হয়। . ১৯২৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রথম ইলেকট্রিক যাত্রী ট্রেনটি ভিক্টোরিয়া টার্মিনাস এবং কুর্লার মধ্যে ১,৫০০ ভি ডিসি ওভারহেড বিদ্যুৎতে[১৯] ক্যামেল লেয়ার্ড ও উর্দডিন্জগনফ্যাবারিক কোম্পানি দ্বারা সরবরাহকৃত ইঞ্জিন দ্বারা চলেছিল। পরে ওইবছরেই ভিটি-ব্যান্ড্রা বিভাগটি স্যান্ডহর্স্ট রোডের একটি উচ্চতর প্ল্যাটফর্মের সাথে বিদ্যুতায়িত হয়।[১৯] কুর্লা-কল্যাণ ও পুনে-ইগাতপুর লাইনগুলি ১৯২৬ সালে বিদ্যুতায়িত হয়[১৯] এবং বান্ড্রা-ভিরার বিভাগটি জানুয়ারি ১৯২৮ সালের মধ্যে বিদ্যুতায়িত হয়। ১ জুন ১৯৩০ সালে ডেকান কুইন দৌড় শুরু কর, একটি ডাব্লুসিপি-১ (নং ২০০২৪ - পুরাতন নং ইএ/১ ৪০০৬) দ্বারা ৭ টি কোচ নিয়ে, জিআইপিআর-এর বোম্বে ভিটি থেকে পুনে পর্যন্ত বিদ্যুতায়িত রুট।[২০]
ফ্রন্টিয়ার মেইল ১৯২৮ সালে বোম্বে ভিটি ও পেশোয়ারের মধ্যে উদ্বোধনী যাত্রা শুরু করে।[২১] ১৯২৯ সালে পেশোয়ার ও ম্যাঙ্গালোরে মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক এক্সপ্রেস শুরু হয়[২২] এবং মুম্বাই ও লাহোরের মধ্যে পাঞ্জাব লিমিটেড এক্সপ্রেস শুরু হয়। কারিগরী অগ্রগতি দেখেছিল ১৯২৮ সালে বোম্বে ভিটি এবং বেকুয়ালার মধ্যে জিআইপিআর-এর লাইনগুলিতে স্বয়ংক্রিয় রঙিন-আলোক সংকেতগুলি প্রথম চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে[২৩] এবং পরবর্তী বছরের বাইকুল্লা–কুর্লা বিভাগে বর্ধিত হয়েছিল।
১৯৫১-১৯৮৩:পুনরায় অঞ্চল গঠন এবং আরও উন্নয়ন
সম্পাদনাপৌর রেল পরিবহন
সম্পাদনাপৌর রেল পরিবহন ব্যবস্থা ভারতের অত্যন্ত জনবহুল শহরের অভ্যন্তরীণ পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি শহরতলি রেল, ট্রাম, মেট্রো রেল, মনোরেল ও ভারতীয় রেল ব্যতীত আঞ্চলিক রেল ব্যবস্থা নিয়ে গঠিত। ২০২১ সালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, বছরে মোট ২৬৩ কোটি জনসংখ্যা ভারতের পনেরোটি প্রধান শহর জুড়ে মেট্রো রেলে ভ্রমণ করে, যা দেশটিকে রাইডারশিপের দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত পৌর দ্রুতগামী গণপরিবহন কেন্দ্র হিসাবে স্থান দেয়। ভারতে মেট্রো রেলের ৮৫৯ মাইল (১,৩৮২ কিলোমিটার) সম্মিলিত দৈর্ঘ্য এটিকে বিশ্বের চতুর্থ দীর্ঘতম দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থায় পরিণত করেছে।[২৪]
নগর উন্নয়ন মন্ত্রকের পৌর পরিবহন শাখা কেন্দ্রীয় স্তরে মেট্রো রেল প্রকল্প সহ পৌর পরিবহনসংক্রান্ত বিষয়গুলির সমন্বয়, মূল্যায়ন এবং অনুমোদনের জন্য নোডাল বিভাগ। নগর উন্নয়ন মন্ত্রকের পৌর পরিবহনে সমস্ত হস্তক্ষেপ জাতীয় নগর পরিবহন নীতি, ২০০৬ অনুসারে পরিচালিত হয়।[২৫]তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড "INDIAN RAILWAYS YEAR BOOK 2019–20" (পিডিএফ)। Ministry of Railway। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Welcome to Official Website of CORE"। core.indianrailways.gov.in।
- ↑ Reporter, Staff। "A bridge over Vembanad Lake"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Indian Railways Statistical Publications 2014–15: The Network" (PDF)। Ministry of Railway। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "CIA — The World Factbook – Country Comparison :: Railways"। CIA। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০০৯।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "[IRFCA] India's First Railways"। www.irfca.org।
- ↑ "164 Years Ago On This Day, India's First Train Ran From Mumbai To Thane"।
- ↑ "India's 1st train: When Sahib, Sindh & Sultan blew steam - Times of India"।
- ↑ "Extracts from the Railway Times"। Railway Times। ১৮৫৪। সংগ্রহের তারিখ ১ জানু ২০১৯।
- ↑ "[IRFCA] Indian Railways FAQ: IR History: Early Days - 1"। www.irfca.org।
- ↑ "Fairy Queen"। www.irctctourism.com। ২১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Legacy of First Railway Station of South India"। RailNews Media India Ltd।
- ↑ "Kolkata's trams – A ride through history"। ২ মার্চ ২০১৬। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "History - The Calcutta Tramways Company [1978] Ltd."। calcuttatramways.com।
- ↑ "Western Railway"। www.wr.indianrailways.gov.in।
- ↑ "Eastern Bengal Railway - Graces Guide"। www.gracesguide.co.uk।
- ↑ indiainfoline.com। "History of Indian Railway Budget"।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "Welcome to Official Website of CORE"। www.core.indianrailways.gov.in।
- ↑ "Deccan Queen Facts - General Knowledge for Kids - Mocomi"। ২৬ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Frontier Mail"। iaslic1955.org।
- ↑ "The Grand Trunk Express"। iaslic1955.org।
- ↑ "Signalling in India - Past and Present"। signalbox.org। ৩০ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "India overtakes Japan in length of metrorail projects: Union minister"। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Urban Transport"। Ministry of Housing and Urban Affairs।