ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন

ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা জেলার একটি রেলওয়ে স্টেশন[১] ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন বর্তমানে অব্যবহৃত অবস্থায় আছে।[২]

ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানগাইবান্ধা জেলা রংপুর বিভাগ
 বাংলাদেশ
লাইনসান্তাহার-কাউনিয়া লাইন
ট্রেন পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
নির্মাণ
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারনাই
অন্য তথ্য
অবস্থানিস্ক্রিয়
ইতিহাস
চালু১৯০০
পরিষেবা
নেই

ইতিহাসসম্পাদনা

ব্রহ্মপুত্র-সুলতানপুর রেলওয়ে কোম্পানি ১৮৯৯-১৯০০ সালে সান্তাহার থেকে ফুলছড়ি(তিস্তামুখ) পর্যন্ত ৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ (৫৮ মাইল) মিটারগেজ রেলপথ ট্র্যাক নির্মাণ করে। এসময় ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়। নাব্যতা সংকটের কারণে এই ঘাটটি বন্ধ করে ফুলছড়ি উপজেলার বালাসিঘাট রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত নেওয়া হয়।

পরিষেবাসম্পাদনা

ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশনে বর্তমানে কোন ট্রেন পরিষেবা নেই।

ঘাট স্টেশনসম্পাদনা

ভরতখালী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ফুলছড়িঘাট পর্যন্ত রেললাইন তৈরী করা হয় । কেননা নাব্যতা সংকটের কারণে তিস্তামুখ ঘাটটি অচল হয়ে যায়। রেলফেরিতে নদী পার হয়ে বাহাদুরাবাদ ঘাট থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ট্রেনে যাওয়া যেতো। আবারো নদীতে নাব্যতা সংকট শুরু হলো ফুলছড়ি ঘাটটি বালাসিঘাটে স্থানান্তরিত করা হয়।[৩]

সম্পর্কিত নিবন্ধসম্পাদনা

বুড়ীমারি-লালমনিরহাট-পার্বতীপুর লাইন

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "ভরতখালী এক মৃত স্টেশনের নাম"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৩ 
  2. "বন্ধ হয়ে গেছে পশ্চিম রেলের ৫২ স্টেশন"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৩ 
  3. Diganta, Probashir (২০১৯-১১-১৪)। "১৯৩৮ সাল, যখন ফেরীতে পার হতো ট্রেন"প্রবাসীর দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৩