মাসুম ইবনে মুসা  কথোপকথন ০৩:১৯, ১৬ জানুয়ারি ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শাহ সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) এর প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদ: সম্পাদনা

১৮০০ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বৃটিশ শাসিত ভারত বর্ষের একজন মুসলিম আধ্যাতিক ও মরমী সাধক ছিলেন হযরত আল্লামা শাহসুফী ফয়জুদ্দীন (র:)। অবিভক্ত বাংলায় ইসলাম প্রচারক হিসেবে তার বেশ খ্যাতি ছিলো। ধর্ম প্রচারের অংশ হিসেবে তিনি একাধিক মসজিদ মাদ্রাসা ও খানকা প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখেন। তারই হাতে প্রতিষ্ঠিত একটি মসজিদ রয়েছে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের বালিয়াতলী গ্রামে। তার নিজ বাড়ি ছিলো এই গ্রামে। আর সেখনেই তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই মসজিদ। আজও কালের সাক্ষী হয়ে আছে মসজিদটি। এছাড়াও অত্র এলাকার মানুষের মাঝে প্রচলিত কিছু অলৌকিক বিশ্বাস প্রচলিত রয়েছে এই মসজিদটি ঘিরে। এই মসজিদের নাম শাহ সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) মসজিদ কমপ্লেক্স। আজ থেকে ১২০বছর আগে ইংরেজি ১৯০০ সালে এই মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন শাহসুফী ফয়জুদ্দীন (র:)।

বাংলায় হযরত আল্লামা শাহসুফী ফয়জুদ্দীন (র:) এর ইসলাম প্রচারের অংশ হিসেবে বঙ্গপ সাগরের কোল ঘেঁষে সবুজে শ্যামলে আবৃত, তদানীন্তন ভারত বর্ষের পূর্ব পাকিস্তান। ১৯৪৭ সালের বঙ্গ ভঙ্গ আন্দোলনের পূর্বে বৃটিশ অধ্যাশিত এলাকা ছিলো এটি । বঙ্গপের মোহনা নামে পরিচিত বর্তমান বরগুনা জেলার বুক চিরে সুদূর উত্তর দিকে প্রবাহিত হয় পায়রা নদী। বরগুনা জেলাকে সমান দুই ভাগে ভাগ করে এই পায়রা নদী। পায়রার পূর্ব পারে অবস্থিত আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের বালিয়াতলী গ্রাম।

ইংরেজি ১৯০০ সালে তদানীন্তন ভারতবর্ষের দক্ষিণ অঞ্চলে বঙ্গপ সাগরের কোলঘেঁষে বর্তমানে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া উনিয়নের বালিয়াতলী গ্রামে দক্ষিণ অঞ্চলে ইসলামের বাতি ঘর হিসেবে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন পীরে কামেল হযরত আল্লামা শাহসুফী ফয়জুদ্দীন (র:) । বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (র:) এর বংশধর শাহ সৈয়দ বোগদাদী (র:) নামে প্রসিদ্ধ যিনি সুদূর বাগদাদ শরীফ থেকে ইসলাম প্রচারের লক্ষ্যে ভারতবর্ষের আসামে আসেন এবং পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে) আসেন এবং শাহ সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) কে মুরিদ ও একান্ত শিষ্য হিসেবে গণ্য করে এলমে শরীয়াত, মারেফাত ও এলমে তাছাওফের জ্ঞানে জ্ঞানবান করে গড়ে তোলেন।

সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) স্বীয় পীরের কাছ থেকে শরীয়াত, মারেফাত ও এলমে তাছাওফের জ্ঞানে জ্ঞানবান হওয়ার পর পীরের একান্ত নির্দেষ ও পরামর্শ অনুযায়ী নিজ বাড়িতে এক খানি মসজিদ প্রতিষ্ঠার মন স্থির করেন। এরপর তিনি তার সন্তানদের সাথে পরামর্শ করেন,তখন তার সংসারের ভার ছিলো তার মেঝ ছেলে মৌলভী নাছের আলী (র:) এর উপর। হযরত আল্লামা শাহসুফী ফয়জুদ্দীন (র:) মসজিদ নির্মাণের ব্যাপারে তার মেঝো ছেলে হযরত আল্লামা শাহসুফী নাছের আলী (র:) এর সাথে পরামর্শ করে কাঠের খুঁটি,ছনের ছাউনি ও বেড়া, হেতাল আর গাইট্টা দিয়ে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন পীরের নির্দেশ ও পরামর্শ মোতাবেক। ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দক্ষিণ বঙ্গে ইসলামের প্রচার ও প্রসারের বাতি ঘর হিসেবে আজও সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমান, ওলি-আওলিয়া, পীর বুজুর্গদের আস্তানা হিসেবে সবার কাছে অতি পরিচিত।

মসজিদে যারা কদম রেখেছেন এবং নামাজ পড়েছেন:

দক্ষিণ অঞ্চলের ইসলামের বাতি ঘর হিসেবে সুপরিচিত সুফী ফয়জুদ্দিন (র:) এর বাড়ীর মসজিদে যারা কদম রেখেছেন এবং নামাজ পড়েছেন। যেমনঃ

(১) বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানী (র:) এর সুযোগ্য বংশধর,আওলাদে রাছুল (যিনি অত্র মসজিদ নির্মাণের প্রেরণা ছিলেন) সৈয়দ শাহ বোগদাদী (র:) এবং তার সহচরগণ। (২) জানা গেছে, ছারছীনা শরীফের প্রতিষ্ঠাতা কুতুবুল আলম, মোজাদ্দেদে জামান হযরত মাওলানা শাহ নেছারউদ্দিন আহমদ (র:) তার তরিকতের খেলাফত প্রাপ্ত হওয়ার পর দক্ষিণ অঞ্চলে আসেন এবং এই মসজিদে তাশরীফ আনেন। (৩) ছারছীনা শরীফের পীর মোজাদ্দেদে জামান মরহুম শাহ সুফী হযরত মাওলানা আবু জাফর মোহাম্মদ ছালেহ (র:) ও তার একান্ত সহচরগণ। (৪) পাঙ্গাশিয়া দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা পীরে কামেল শাহ সুফী হযরত মাওলানা হাতেম আলী (র:) ও তার একান্ত সহচরগণ। (৫) পাঙ্গাশিয়া দরবার শরীফের বর্তমান মরহুম মাদারজাত ওলি ও পীরে কামেল হজরত মাওলানা শাহ মোহাম্মদ আমিন ছাহেব (র:) ও তার একান্ত সহচরগণ। (৬) পাঙ্গাশিয়া দরবার শরীফের আলা হযরত পীর ছাহেব কেবলা হযরত মাওলানা শাহ মোহাম্মদ ওলিউল্লাহ (দা:বা:আ:) (৭) জৈনপুর খান্দানের বর্তমান জ্যেষ্ঠ পীর ও আওলাদে রাসূল শাহ সুফী হযরত মাওলানা জাফর আহমেদ সিদ্দিকী আল-কোরাইশী (র:) এর খলিফা ও একান্ত সহচর হযরত মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক ছাহেব (মা:জি:আ:) এছাড়াও দেশ বরণ্য অসংখ্য আলেম-ওলামা, পীর বুজুর্গগণ শাহ সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) এর প্রতিষ্ঠিত এই মসজিদে বিভিন্ন সময়ে নামাজ আদায় করেছেন এবং তাশরীফ এনেছেন।

মসজিদ খানি নিয়ে স্থানীও লোকজনের বিশ্বাস:

আজ থেকে ১২০ বছর পূর্বে সুফী ফয়জুদ্দিন (র:) এর প্রতিষ্ঠিত মসজিদটি সম্পর্কে অনেক কাহিনী এলাকায় প্রচলিত আছে। যা বিশ্বাস করেই প্রতিদিন অত্র অঞ্চলের মানুষ বহু কাল ধরে নানা ধরনের মানত নিয়ে আসতো যা এখনো চলমান। যেমন: (১) মসজিদ খানি বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানীর বংশধর কর্তৃক নির্মিত। (২) মসজিদের ভিতরে গভীর রাতে জীন জাতি বিশেষ করে সাহাবী জীনরা নামাজ পড়ে। (৩) মসজিদের কাছে এসে আল্লাহর কাছে যা আশা করা হয় তাই পাওয় যায়। (৪) মসজিদের মাটি বাড়িতে রাখলে উঁই পোকা লাগে না। (৫) মসজিদের ধূলি গায়ে মাখলে যে কোন ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (৬) মসজিদে এসে মানত করলে বিভিন্ন বলা মুসিবত থেকে আল্লাহ রক্ষা করেন।

==তথ্যসূত্র==http://www.dailykalerkotha.com/view/post/1419 https://jonopriya.com/%e0%a6%90%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b9-%e0%a6%b8%e0%a7%81%e0%a6%ab%e0%a7%80-%e0%a6%ab%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%9c%e0%a7%81%e0%a6%a6/?fbclid=IwAR1peWe40mwQq05qfr8ct1G3wqqZMm2XuA8bY8my96StKjuLrQgId_GLEUs

শাহ সুফী ফয়জুদ্দীন (র:) এর প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদ: নিবন্ধের দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা সম্পাদনা

 

এটি যদি উইকিপিডিয়াতে আপনার তৈরি করা প্রথম নিবন্ধ হয়ে থাকে, তবে আপনি উইকিপিডিয়াতে প্রথম নিবন্ধের দিক-নির্দেশনা অবশ্যই পাঠ করে নিন।

আমরা আপনাকে নিবন্ধ উইজার্ড ব্যবহার করে নিবন্ধ তৈরি করতে উৎসাহিত করছি।

হ্যালো, এবং উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আপনাকে এই নোটিশ দেয়া হচ্ছে কারণ আপনি যে পাতাটি তৈরি করেছিলেন তা পরীক্ষামূলক পাতা হিসেবে ট্যাগ করা হয়েছে এবং তা মুছে ফেলা হয়েছে বা খুব শীঘ্রই মুছে ফেলা হতে পারে। পরীক্ষামূলক কিছু করতে চাইলে অনুগ্রহ করে খেলাঘর ব্যবহার করুন। আপনি যদি বিশ্বকোষে অবদান রাখা সম্পর্কে আরও জানতে চান তাহলে স্বাগতম পাতাটি এক নজর দেখে নিন।

আপনি যদি মনে করেন যে এই নোটিশটি এখানে ভুল করে প্রদান করা হয়েছে, তবে এই অপসারণের আপত্তি জানাতে নিবন্ধে যেয়ে দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন লেখার উপর ক্লিক করুন। এটি করার ফলে আপনি আগে থেকে বিন্যস্ত সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতা পাবেন, সেখানে আপনি ব্যাখ্যা করুন, কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। অথবা আপনি নিবন্ধের আলাপ পাতায় সরাসরি আপনার কারণ ব্যক্ত করতে পারেন। কিন্তু এটাও মনে রাখবেন, দ্রুত অপসারণ ট্যাগ কোনো নিবন্ধে করা হলে, কোনো দেরি না করে অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। এটি যদি দ্রুত অপসারণের বিচারধারা অনুসারে না হয় তবে নিবন্ধ থেকে এই নোটিশটি সরিয়ে ফেলুন, কিন্তু অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না আমরা আপনাকে নিবন্ধটিকে সম্প্রাসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। যদি ইতিপূর্বে নিবন্ধটি অপসারিত হয়ে থাকে আপনি কোনো একজন সক্রিয় প্রশাসকের সহিত যোগাযোগ করুন।

অনুগ্রহপূর্বক আরও লক্ষ করুন যে, অপসারণের প্রস্তবনা কোনো ব্যক্তিগত আক্রমণ নয়। এটি শুধুমাত্র একটি নোটিশ যা উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুসারে আপনাকে প্রদান করা হয়েছে। উইকিপিডিয়ায় অবদান রাখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে আপনি বিনা দ্বিধায় আমার আলাপের পাতায় বার্তা রাখতে পারেন। ইয়াহিয়াবলুন... ১৯:২৯, ২৮ জানুয়ারি ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের নাম যুক্তকরণ সম্পাদনা

সুধী, ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কিত নিবন্ধগুলিতে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি অনুচ্ছেদে এমন ব্যক্তিদের নাম যোগ করা হয় যাদের নামে পূর্বেই উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ আছে। যদি ব্যক্তি এই নীতিমালা অনুসারে উল্লেখযোগ্য হয় তবে তার নামে আগে নিবন্ধ তৈরি সংশ্লিষ্ট ভৌগোলিক নিবন্ধে নাম যোগ করতে পারেন। ধন্যবাদান্তে —ইয়াহিয়াবলুন... ১৬:৫০, ১৭ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি) ইয়াহিয়া, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পরামর্শের জন্য। আপনার পরামর্শ মেনে চলার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ --মাসুম বিল্লাহ কাওছারী (আলাপ) ০১:৩৭, ১৮ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

... আল্লামা হযরত শাহ্সুফী খাজা আবুল খায়ের মুহাম্মদ ইসমাইল (মা:জি:আ:) নিবন্ধের দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা সম্পাদনা

 

বিভিন্ন কারণ দর্শিয়ে ... আল্লামা হযরত শাহ্সুফী খাজা আবুল খায়ের মুহাম্মদ ইসমাইল (মা:জি:আ:) পাতায় উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের অনুরোধ করে একটি ট্যাগ যুক্ত করা হয়েছে। কারণগুলো দেখতে অনুগ্রহপূর্বক পাতাটিতে যান। যদি পাতাটি ইতোমধ্যেই অপসারিত হয়ে থাকে, তাহলে কারণ জিজ্ঞাসা করে আমার আলাপ পাতায় বার্তা রাখতে পারেন।

আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে যেয়ে "দ্রুত অপসারণের আপত্তি করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোনো নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে, কোনো দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয় যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এ নোটিশটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে ও নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। যদি ইতিমধ্যে নিবন্ধটি অপসারিত হয়ে থাকে, ও আপনি ভবিষ্যতে এটির উন্নতি করতে এর বিষয়বস্তু ফেরত পেতে চান, তবে দয়া করে যে প্রশাসক এটি অপসারণ করেছেন তার সাথে যোগাযোগ করুনগোলা মুকি(আলাপ)১৮:১৮, ৫ আগস্ট ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ব্যবহারকারী:মাসুম বিল্লাহ কাওছারী-এর দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা সম্পাদনা

 

উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণের জন্য ব্যবহারকারী:মাসুম বিল্লাহ কাওছারী পাতায় একটি ট্যাগ লাগানো হয়েছে। এটি দ্রুত অপসারণ বিচারধারার ব্য৫ অনুযায়ী করা হয়েছে, কারণ পাতাটিতে থাকা লেখাগুলি, তথ্য, আলোচনা এবং/অথবা ক্রিয়াকলাপ উইকিপিডিয়া লক্ষ্যগুলির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত নয়। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে উইকিপিডিয়া কোনও ওয়েব হোস্টিং পরিষেবা নয়দ্রুত অপসারণ মানদণ্ডের অধীনে এ জাতীয় পাতাগুলি যে কোনও সময় মুছে ফেলা হতে পারে।

আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে গিয়ে "দ্রুত অপসারণে আপত্তি জানান" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোন নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে এবং যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায় তবে কোনও দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে এবং নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। Aishik Rehman (আলাপ) ২২:৪৯, ২২ মে ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন