ব্যবহারকারী:Owais Al Qarni/দিলাওয়ার হোসাইন
হোসাইন, দিলাওয়ার (২০১১)। ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা (পিডিএফ)। মিরপুর-১, ঢাকা: সাদ প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ১০।
শায়খুল হাদিস মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন | |
---|---|
আচার্য, দারুল উলুম ঢাকা | |
অফিসে ২০০০ – বর্তমান | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১৯৬৪ |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পিতামাতা |
|
জাতিসত্তা | বাঙালি |
যুগ | বিংশ শতাব্দী |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | মাতুরিদি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
প্রধান আগ্রহ | ফিকহ, হাদীস শাস্ত্র, ইসলামি ইতিহাস, লেখালেখি |
যেখানের শিক্ষার্থী | |
স্বাক্ষর | চিত্র:Signature of Delawar Hossain.jpg |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
যাদের প্রভাবিত করেন
| |
দেওবন্দি আন্দোলন |
---|
সিরিজের অংশ |
দেওবন্দি প্রবেশদ্বার |
মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন (জন্মঃ ১৯৬৪) একজন বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত, মুফতি, হানাফি মাযহাবের ব্যাখ্যাকার, সুন্নী আলেম এবং ধর্মীয় আলোচক।[১][২][৩] তিনি দারুল উলুম ঢাকার প্রতিষ্ঠিতা আচার্য ও প্রধান মুফতি এবং মারকাযুল বুহূস আল ইসলামিয়া ঢাকার পরিচালক।[৪][৫][৬][৭] তিনি ধর্ম মন্ত্রণালয় পরিচালিত ইসলামি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের বিভিন্ন “জাতীয় ধর্মীয় সিদ্ধান্ত” প্রদানে মুফতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৮][৯][১০][১১]
জন্ম ও বংশ সম্পাদনা
১২৫৪ সালে শাহ জালাল ইয়েমেনীর সাথে ইয়ামান থেকে ৩৬০ জন আউলিয়ায়ে কিরাম বাংলাদেশে আসেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মোল্লা দিওয়ান শাহ। তাঁর বংশের ১১তম উত্তরসূরি মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন । তাঁর পিতার নাম মাওলানা দ্বীন মুহাম্মদ। তিনি বাংলাদেশের কুমিল্লার অন্তর্গত মনোহরগঞ্জ সাবেক লাকসাম থানাধীন বান্দুয়াইন গ্রামের মোল্লাবাড়ীতে ১৯৬৪ সালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম আলেম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[১২]
শিক্ষা জীবন সম্পাদনা
তিনি চার বছর বয়সে তাঁর মা,বাবা, বড় ভাই মৌলভী মুহিব্বুল্লাহ ও সেজ ভাই মাওলানা নুরুল্লাহর কাছে কুরআনে কারীম পড়া শেখেন। ১৯৬৭ সালে তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করার পর ১৯৭৩ সালে জামি‘আ হুসাইনিয়া মাদানিয়া মুনশিরহাট মাদ্রাসায় ভর্তি হন। সেখানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন।[১২]
মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার প্রথম বছরেই উর্দূ ও দ্বিতীয় বছরে ফার্সী ভাষায় তাঁর আব্বার কাছে চিঠিপত্র লেখা আরম্ভ করেন। মাদ্রাসার প্রাথমিক এ পাঁচ বছরে তিনি উর্দু ও ফার্সী রচনাশৈলীতে দক্ষতা অর্জন করেন।
১৯৭৮ সালে “আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ” শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত সপ্তম মারহালার কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। এ মাদ্রাসায় তিনি পাঁচ বছর পড়ালেখা করেন। এখানে উচ্চস্তরে আর কোন শ্রেণি না থাকায় তিনি ইস্তেখারার মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে চাঁদপুর শাহ্রাস্তি থানার জামি‘আ ইসলামিয়া আরাবিয়া খেড়ীহর মাদ্রাসায় নবম শ্রেণিতে ভর্তি হন এবং সেখানে চার বছর লেখাপড়া করেন। এখানে নাহু-সরফ, ফিকহ, উসূলে ফিকহ, বালাগাত, মানতিক ইত্যাদি শাস্ত্রে পারদর্শীতা অর্জন করেন। তিনি সেখানে সকল পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। অতঃপর তিনি দ্বীনী ইলমের পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইসলামী বিদ্যাপিঠ জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগ ঢাকায় জামাতে জালালাইন-এ ভর্তি হন এবং ১৯৮৫ সালে দাওরা হাদীস (মাস্টার্স) শেষ করেন।
উচ্চ শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালে পাকিস্তানের সাবেক রাজধানী করাচী গমন করেন। সেখানে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ ও সর্ববৃহৎ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় দারুল উলুম করাচীতে ভর্তি হন। এখানে তিনি উচ্চতর ইসলামি আইনের উপর পি.এইচ.ডি (তাখাচ্ছুছাত) সম্পন্ন করেন।
শায়খুল ইসলাম আল্লামা তাকি উসমানির তত্ত্বাবধানে তিনি ফিকহে হানাফীর মূলনীতি বিষয়ক ‘আল আশবাহ ওয়ান নাযায়ির’ গ্রন্থের প্রথম অংশের ৪র্থ কায়েদা হতে শেষ কায়েদা পর্যন্ত ব্যাখ্যা লিপিবদ্ধ করে ছয় খন্ডের আঠারশ’ পৃষ্ঠার একটি থিসিসপত্র জমা দেন। যা ছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এ যাবত জমা হওয়া থিসিসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়। ১৯৯১ সালে শায়খুল ইসলাম আল্লামা তাকী উসমানির কাছে তিনি “আধুনিক অর্থনীতি” কোর্স সম্পাদন করেন।
পাশাপাশি তিনি পাকিস্তানের জেনারেল শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত ১৯৮৭ সালের এস.এস.সি. পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম বিভাগ অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৯ সালে এইচ.এস.সি. পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং ১৯৯১ সালে ডিগ্রী পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ অর্জন করেন।[১২]
কর্মজীবন সম্পাদনা
তাঁর থিসিসপত্রটি পর্যবেক্ষণের পর তাকি উসমানি তাঁকে জামিয়া দারুল উলুম করাচীতে নিয়োগের প্রস্তাব দেন। ১৯৯০ সালে জামিয়া দারুল উলুম করাচী থেকে পাস করে তিনি মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তনের করেন। এরপর শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের পরামর্শে তিনি আবার পাকিস্তান ফিরে যান। তাকি উসমানি তাঁকে জামিয়ার দাুরুত তাসনীফের (রচনা বিভাগের) সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেন।[১২]
এখানে তিনি “আল আশবাহ ওয়ান নাযায়ির” (الأشباه والنظائر) কিতাবের অবশিষ্টাংশের ব্যাখ্যার কাজ শেষ করেন। উক্ত কিতাবের শুরু হতে দ্বিতীয় কায়দার শেষ পযন্ত চার খন্ডের প্রায় ১২শ পৃষ্ঠার ব্যাখ্যা লিপিবদ্ধ করেন। এর পাশাপাশি মুফতীয়ে আযম পাকিস্তান মুফতি রফী উসমানি ও শায়খুল ইসলাম মুফতি তাকি উসমানির বিভিন্ন মাকালা ও রচনাবলীতে সহযোগিতা করতেন। ১৪১৪-১৪১৬ হিজরি পর্যন্ত দুই বছর ইলমে নাহব ও ইলমে সরফ প্রভৃতি শাস্ত্রের বিভিন্ন কিতাব পড়ানোর দায়িত্ব পালন করেন।
এখানে ছয় বছর কাটানোর পর তিনি তাঁর মায়ের সাথে সাক্ষাতের লক্ষ্যে ১৯৯৫ সালে দেশে ফিরে আসেন। অতঃপর তাঁর মা তাঁকে আর পাকিস্তানে ফিরে যেতে দেননি।
তাঁর সহপাঠী মুফতি আবুল হাসান মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ ও সহোদর মুফতি আবদুল মালেক করাচী থাকাকালে দেশে ফিরে এসে সুন্দর ও মান সম্পন্ন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পরিকল্পনা করতেন। এই পরিকল্পনাকে সমনে রেখে মুরব্বীদের পরামর্শক্রমে ঢাকার মুহাম্মদপুরে ১৯৯৫ সালে “মারকাযুদ দাওয়াহ আল ইসলামিয়া ঢাকা” নামে একটি নবধারার প্রতিষ্ঠানের সূচনা করে তাদের পূর্বের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন। তাঁরা সকলে একমত হন যে, এক বছর পর্যন্ত তাঁরা শিক্ষা দানের কোন বিনিময় গ্রহণ করবেন না। মুফতি দেলোয়ার হোসেন এখানে দীর্ঘ ছয় বছর শিক্ষকতা করেন।
তিনি ২০০০ সালে মিরপুরের ১নং সেকশনে প্রতিষ্ঠা করেন একটি বৃহৎ ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যার নাম রাখেন “জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম ঢাকা”। এই প্রতিষ্ঠানটির বাউন্ডারির ভিতরস্থ মসজিদে (মসজিদুল আকবার) তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি খতীব হিসাবে নিয়োজিত রয়েছেন। ২০০৭ সালে এখানে উচ্চতর গবেষণামূলক পাঁচটি বিভাগ চালু করেন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে তিনি এই জামিয়ার আচার্য হিসেবে নিয়োজিত আছেন।[১৩]
২০০৬ সালের রমযান মাসে “মারকাযুল বুহূস আল ইসলামিয়া ঢাকা”র সূচনা করেন। ২০০০ সালে তিনি নিজ গ্রাম বান্দুয়াইনে “দারুল উলুম বান্দুয়াইন” নামে একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়াও তিনি আরও কয়েকটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন।
ফতোয়া সম্পাদনা
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির ব্যাপারে মুফতি দেলোয়ার বলেন,
“স্থান কাল পাত্র ভেদে এই সিদ্ধান্ত ভিন্নও হতে পারে। তবে ইসলাম যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরিতে নিয়োগের সমর্থন করে, প্রয়োজনহীন কোটা পদ্ধতির বিরোধিতা করে”
— [১৪]
তাসাউফ সম্পাদনা
তিনি জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগে ছাত্রাবস্থায় মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী হুযুরের হাতে বায়‘আত গ্রহণ করেন। পাকিস্তান থাকাবস্থায় এগারো বছর মুফতি তাকি উসমানির সান্নিধ্য ছিলেন।[১৫]
রচনাবলি সম্পাদনা
- আরবি
- আশ শরহুন নাযির (১০ খন্ড)
- আস সরাহা ফী লায়লাতিল বারাআহ
- আল জুন্নাহ ফী তাহকীকি হাদীসি আল হাসানু ওয়াল হোসাইনু সায়্যিদা শাবাবি আহ্লিল জান্নাহ
- আল আম্বার আলাল মিম্বার
- মানারাতুস সিরাজ ফী মাকানাতিয যিওয়ায
- খাইুরুল কালাম ফিস সালাতি ওয়াস সালাম আলা খাইরিল আনাম
- মাজমুআতুল ফাওয়াইদ
- তাতাব্বুয়িয়ুর রুখাসিল মাযাহিব ওয়া আহকামুহা
- বাংলা
- উর্দু
- শবে বরাত কী হাকীকত
- আত-তিবয়্যা ফী লাইলাতিন নিসফি মিন শা’বান
- নায়নুল আমাল ফী ইসকাতিল হামাল
মন্তব্য সম্পাদনা
- তার থিসিসের ১ম ২ খন্ড পর্যবেক্ষণ করে তাকি উসমানি বলেন,
“আমি তার দু‘খন্ড পড়ে দেখেছি, তা আমার মনকে ভরে দিয়েছে খুশিতে, আর চক্ষুদয়কে ভরে দিয়েছে শীতলতায়”
— [১৮] - বিভিন্ন জটিল ও দুর্বোধ্য মাসআলা সমূহের সমাধানের কারণে তাঁর উস্তাদ মুফতী আব্দুল্লাহ তাঁর নাম রেখেছিলেন “উকদা হল” তথা জটিল ও দুর্বোধ্য বিষয়ের সমাধানকারী।
আরও দেখুন সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ ১৩ নাম্বার, ধর্ম মন্ত্রণালয় (৯ জুলাই ২০১৯)। "ধর্মমন্ত্রানালয়ের ৫৫ জন শীর্ষ ওলামা মাশায়েখের তালিকা" (পিডিএফ)। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
- ↑ জাগো নিউজ, এমএমএস/জেআইএম। "করোনায় জামাআত-জুমআ নিয়ে দেশের শীর্ষ আলেমরা যা বললেন"। https://wwww.jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
|ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ একুশে টেলিভিশন, রিপোর্ট। "সুরক্ষা নিশ্চিত না হয়ে জুমার নামাজ মসজিদে নয়: ইফা"। Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
- ↑ "বাংলাদেশ প্রতিদিন কলাম- মুফতি দেলোয়ার হোসেন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০১।
- ↑ "দৈনিক সময়ের আলো সাক্ষাৎকার - মুফতি দেলোয়ার হোসেন"। www.shomoyeralo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০১।
- ↑ "সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ৫৮ আলেম"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০১।
- ↑ "মাহফিল-মিডিয়ায় বিতর্ক: পর্দার ব্যাপারে যা বললেন মুফতি দেলোয়ার হোসাইন"। দৈনিক যুবকন্ঠ। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "চাঁদ দেখা বিতর্ক: ১১ সদস্যের উপকমিটি গঠন"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০১।
- ↑ "ঈদ উল আযহার জামাত মসজিদে পড়ার আহবান | জাতীয়"। ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৩।
- ↑ "কবে শবে বরাত এখনও ফয়সালা হয়নি : সাব-কমিটি গঠন"। jagonews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৩।
- ↑ রাইজিংবিডি.কম, নঈমুদ্দীন/রফিক। "করোনায় মৃত ব্যক্তির জানাজা-দাফন নিয়ে আলেমদের পরামর্শ"। RisingBD Online Bangla News Portal। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
- ↑ ক খ গ ঘ দৈনিক যুবকন্ঠ ডেস্ক, আরাফাত হোসেন (১৭ মে ২০২০)। "মুফতি দিলাওয়ার হোসাইনের সংক্ষিপ্ত জীবনী"। দৈনিক যুবকন্ঠ।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "প্রখ্যাত ক্বারী ফজলুর রহমানের ইন্তেকাল"। https://wwww.jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
|ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ইশতিয়াক, জুনায়েদ (২০১৮-০৭-১৮)। "চাকরিতে ইসলাম কোটা পদ্ধতির সমর্থন করে না: মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন"। Fateh24 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
- ↑ জুনাইদ, এনাম হাসান (২০১৮-১০-২৬)। "আল্লামা তাকি উসমানির হাতে আমার বাইআত ও কিছু স্মৃতিকথা"। ইসলাম টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
- ↑ "ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা"। কিতাবঘর।
- ↑ "ছাত্র-শিক্ষকের দায়িত্ব-কর্তব্য"। কিতাবঘর।
- ↑ জুনাইদ, এনাম হাসান (২০১৮-১০-১৭)। "'আল্লামা তাকি উসমানি আমার পিঠ চাপড়ে বললেন, তুমি আমার মন ভরে দিয়েছো' -মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন"। ইসলাম টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৫।
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
*[https://m.youtube.com/watch?v=gGKD-jcWvzU&feature=youtu.be ভিডিও]— দিলাওয়ার হোসাইনের একটি তাফসির {{বাংলাদেশি দেওবন্দি}} [[বিষয়শ্রেণী:সুন্নি ইসলামি আন্দোলন]] [[বিষয়শ্রেণী:সুন্নি ইমাম]] [[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৪-এ জন্ম]] [[বিষয়শ্রেণী:দেওবন্দি ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইসলামি চিন্তাবিদ]] [[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মুফতি]] [[বিষয়শ্রেণী:কুমিল্লা জেলার ব্যক্তি]] [[বিষয়শ্রেণী:দারুল উলুম করাচির প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] [[বিষয়শ্রেণী:জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] [[বিষয়শ্রেণী:সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত]] [[বিষয়শ্রেণী:হানাফি ফিকহ পণ্ডিত]] [[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত]] [[বিষয়শ্রেণী:মুসলিম ধর্মতত্ত্ববিদ]] [[বিষয়শ্রেণী:সুফি]] [[বিষয়শ্রেণী:ইসলাম ধর্মীয় নেতা]]