বোয়ালখালী উপজেলা
বোয়ালখালী বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
বোয়ালখালী | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে বোয়ালখালী উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২২′২৩″ উত্তর ৯১°৫৫′১৫″ পূর্ব / ২২.৩৭৩০৬° উত্তর ৯১.৯২০৮৩° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চট্টগ্রাম জেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৯ আগস্ট, ১৯১০ |
সংসদীয় আসন | ২৮৪ চট্টগ্রাম-৭ ২৮৫ চট্টগ্রাম-৮ |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | পদশূন্য |
• উপজেলা চেয়ারম্যান | পদশূন্য [১] |
আয়তন | |
• মোট | ১২৬.৪৬ বর্গকিমি (৪৮.৮৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২,২৩,১২৫ |
• জনঘনত্ব | ১,৮০০/বর্গকিমি (৪,৬০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৮.৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৩৬৬ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৫ ১২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলার মোট আয়তন ১২৬.৪৬ বর্গ কিলোমিটার (৩১,২৪৯ একর)। কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ-পূর্ব পাড় ঘেঁষে ২২°২০´ থেকে ২২°২৫´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫২´ থেকে ৯২°০৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে বোয়ালখালী উপজেলার অবস্থান।[২] চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার।[৩] এ উপজেলার উত্তরে রাউজান উপজেলা ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলা, দক্ষিণে পটিয়া উপজেলা, পূর্বে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের চান্দগাঁও থানা ও কর্ণফুলী নদী।
নামকরণ ও ইতিহাস
সম্পাদনাএই জনপদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এ অঞ্চলে অসংখ্য অলি বুজুর্গগণের পবিত্র রওজা শরীফ অবস্থিত এবং জগদ্বিখ্যাত ছুফীগণের পদচারণায় ধন্য এ অঞ্চল। বিখ্যাত দরবেশ ও ইসলাম প্রচারক বু-আলী কালান্দর শাহ'র নামে এই থানার নাম হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। বোয়ালখালী উপজেলা ও চট্টগ্রাম শহরের সংযোগ সেতু কালুরঘাট ব্রিজের নাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বোয়ালখালী উপজেলার একেবারে পূর্ব সীমান্তে কানুনগোপাড়া গ্রামের এক মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে এলাকার বিখ্যাত দত্ত পরিবার কর্তৃক ১৯৩৯ সালে প্রায় ১৯.৩৪ একরের এক বিরাট বিস্তীর্ণ ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত স্যার আশুতোষ সরকারি কলেজ, সেটি ১৯৮৬ সালে সরকারিকরণ করা হয়।[৪]
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বোয়ালখালী উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,২৩,১২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,০৯,২৭৩ জন এবং মহিলা ১,১৩,৮৫২ জন। মোট পরিবার ৪৪,১০৮টি।[৫] এ উপজেলায় মোট জনসংখ্যার ৭৬% মুসলিম, ২২% হিন্দু ও ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী রয়েছে।[২]
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১০ সালের ২৯ আগস্ট বোয়ালখালী থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৩ সালের ৩ জুলাই এ থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। এ উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। বর্তমানে বোয়ালখালী উপজেলার ৯ টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার প্রশাসনিক কার্যক্রম বোয়ালখালী থানার আওতাধীন।
- ১নং কধুরখীল
- ২নং পশ্চিম গোমদণ্ডী
- ৩নং পূর্ব গোমদণ্ডী (এ ইউনিয়ন বর্তমানে সম্পূর্ণ বোয়ালখালী পৌরসভার আওতাভুক্ত হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে)
- ৪নং শাকপুরা
- ৫নং সারোয়াতলী
- ৬নং পোপাদিয়া
- ৭নং চরণদ্বীপ
- ৮নং শ্রীপুর খরণদ্বীপ
- ৯নং আমুচিয়া
- ১০নং আহলা করলডেঙ্গা
শিক্ষা
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বোয়ালখালী উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৮.৯%।[৫] এ উপজেলায় ১টি সরকারি কলেজ, ১টি কামিল মাদ্রাসা, ২টি বেসরকারি ডিগ্রী কলেজ, ২টি ফাজিল মাদ্রাসা, ৩টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ৩টি আলিম মাদ্রাসা, ৩০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,১টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৩টি দাখিল মাদ্রাসা, ১১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৫টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা ও ৩৪টি কিন্ডারগার্টেন রয়েছে।[৩]
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
স্বাস্থ্য
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ২টি বেসরকারি হাসপাতাল, ৯টি এফ.ডব্লিউ.সি ও ৬টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে।[৩]
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাচট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে বোয়ালখালী উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক আরাকান সড়ক। এছাড়া এ উপজেলায় ৫ কিলোমিটার রেলপথ, ৯৫ কিলোমিটার পাকা রাস্তা, ২০০ কিলোমিটার আধাপাকা রাস্তা, ৩২০ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা ও ১০.৭৯ নটিক্যাল মাইল নদীপথ রয়েছে।[৩]
ধর্মীয় উপাসনালয়
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলায় ২৯১টি মসজিদ, ৪০টি মন্দির, ১৮টি বিহার ও ১টি গির্জা রয়েছে।[৩]
অর্থনীতি
সম্পাদনাএখানকার বেশ কয়েকটি পাহাড় ও পাহাড়ী ঢালুতে বেসরকারি পর্যায়ে গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল বিশাল রাবার বাগান, যেখান হতে প্রতিদিন শত শত লিটার উন্নতমানের কাঁচা রাবার উৎপাদন হচ্ছে। পাশাপাশি আরো কিছু কিছু পাহাড়ে বনায়ন শুরু করা হয়েছে। শুরু হয়েছে বিচ্ছিন্ন ভাবে শাক সবজির কিছু কিছু বাগানও। এতে চাষ হচ্ছে লেবু, পেয়ারা, তরমুজ, ঝিঙ্গা, করলা ইত্যাদির ফলনও হচ্ছে প্রচুর। এখানকার উৎপাদিত এসব সবজি জেলার অন্যান্য এলাকার অধিকাংশ লোকের চাহিদা মেটাচ্ছে।
ব্যাংক
সম্পাদনাবাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম জীবনীশক্তি হলো ব্যাংক এবং এই ব্যাংকগুলো দেশের মুদ্রাবাজারকে রাখে গতিশীল ও বৈদেশিক বাণিজ্যকে করে পরিশীলিত। বোয়ালখালী উপজেলায় অবস্থিত ব্যাংকসমূহের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো:
ক্রম নং | ব্যাংকের ধরন | ব্যাংকের নাম | শাখা | ব্যাংকিং পদ্ধতি | ঠিকানা |
---|---|---|---|---|---|
০১ | রাষ্ট্রায়ত্ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক | অগ্রণী ব্যাংক | বোয়ালখালী শাখা[৭] | সাধারণ | কানুনগোপাড়া, বোয়ালখালী |
০২ | সারোয়াতলী শাখা[৮] | বেঙ্গুরা, সারোয়াতলী | |||
০৩ | রূপালী ব্যাংক | গোমদণ্ডী শাখা[৯] | পূর্ব গোমদণ্ডী, বোয়ালখালী | ||
০৪ | শাকপুরা শাখা[১০] | হাজী মকছুদা মার্কেট, শাকপুরা চৌমুহনী, বোয়ালখালী | |||
০৫ | সোনালী ব্যাংক | বোয়ালখালী শাখা[১১] | বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | ||
০৬ | বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক | ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক | বোয়ালখালী শাখা[১২] | সাধারণ | ওয়েল ফয়েজ সেন্টার (১ম তলা), গোমদণ্ডী-ফুলতল-কানুনগোপাড়া রোড, ৭নং ওয়ার্ড, বোয়ালখালী পৌরসভা, চট্টগ্রাম |
০৭ | চৌধুরীহাট উপশাখা[১৩] | মদিনা মার্কেট, চৌধুরীহাট, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | |||
০৮ | আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক | বোয়ালখালী শাখা[১৪] | ইসলামী শরিয়াহ্ ভিত্তিক | বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | |
০৯ | ইউনিয়ন ব্যাংক | শাকপুরা চৌমুহনী শাখা[১৫] | এলাহী সুপার মার্কেট (১ম তলা), শাকপুরা চৌমুহনী, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | ||
১০ | ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ | বোয়ালখালী শাখা[১৬] | আল মদিনা মার্কেট, পূর্ব গোমদণ্ডী, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | ||
১১ | গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক | বোয়ালখালী চৌধুরীহাট শাখা[১৭] | এস এম শপিং মল, চৌধুরীহাট, কধুরখীল, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | ||
১২ | জোট পুকুর উপশাখা[১৮] | ওয়ারেছ মোহছেনা শপিং কমপ্লেক্স, সারোয়াতলী, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | |||
১৩ | ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক | বোয়ালখালী শাখা[১৯] | আল মদিনা মার্কেট, বাসা নং ১/৭৭, কানুনগোপাড়া রোড, গোমদণ্ডী, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম | ||
১৪ | কানুনগোপাড়া উপশাখা[২০] | লীলা কমপ্লেক্স (১ম তলা), কানুনগোপাড়া তিন রাস্তার মোড়, কানুনগোপাড়া, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম |
নদ-নদী
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলার উত্তর ও পশ্চিম পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কর্ণফুলী নদী।[২]
হাটবাজার ও মেলা
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলায় ১৭টি হাটবাজার রয়েছে ও বাৎসরিক ৫টি মেলা বসে।[২]
- উল্লেখযোগ্য হাটবাজার[২]
- মুরাদ মুন্সির হাট
- হাজীর হাট
- নুরুল্লাহ মুন্সির হাট
- জোট পুকুর পাড়
- কানুনগোপাড়া বাজার
- কেরানী বাজার
- গোলক কানুর বাজার
- কালাইয়ার হাট
- চৌধুরী হাট
- জমাদার হাট
- অন্নপূর্ণার হাট
- চাঁদার হাট
- কানুনগোপাড়া মাস্টার বাজার
- উল্লেখযোগ্য মেলা[২]
- হরিমন্দির বৈশাখী মেলা
- কালাচাঁন ঠাকুরবাড়ী মেলা
- সূর্যব্রত মেলা
- মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা (গোমদন্ডী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ)
পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী
সম্পাদনাপ্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ
সম্পাদনাবোয়ালখালী উপজেলার প্রাচীন নিদর্শনাদির মধ্যে রয়েছে:[২]
- শ্রীপুর বুড়া মসজিদ
- দেওয়ান ভিটা (আনুমানিক ১৭১১ খ্রিষ্টাব্দ)
- হযরত বু-আলী কালন্দর শাহ (রহ.) মাজার (করলডেঙ্গা)
- আহলা দরবার শরীফ (বেংগুরা)
- কালাচাঁন ঠাকুর বাড়ি (পোপাদিয়া)
- লালার দীঘি (কধুরখীল)
- কানুনগোপাড়া শ্যামরায় মন্দির
- মেধস মুনির আশ্রম
- কধুরখীল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (মৃৎ ভবন) (কধুরখীল)
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি
সম্পাদনা১৯৭১ সালে মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে পাকবাহিনীর কালুরঘাট, ফকিরনী দীঘির পাড়, কানুনগো পাড়া, ইমাম নগর নাপিতের ঘাটা, গোমদন্ডি সি.ও অফিস প্রাঙ্গণে, পূর্ব সৈয়দ নগর প্রভৃতি জায়গায় সম্মুখ সমরে অনেকে হতাহত হয়। ১৩ অক্টোবর কধুরখীল দুর্গাবাড়ি প্রাঙ্গণে পাকবাহিনী গণহত্যা সংঘটিত করে। এছাড়া তারা এ উপজেলায় ব্যাপক অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্যাতন চালায়।[২]
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন[২]
- স্মৃতিস্তম্ভ: ২টি
শহীদ শান্তিময় খাস্তগীর ও শহীদ দিলীপ চৌধুরীর স্মৃতিস্তম্ভ (স্যার আশুতোষ কলেজ সংলগ্ন, কানুনগোপাড়া)
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা১৩১.৭৭ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ উপজেলার ৩৬.৭৮ বর্গ কিলোমিটারের বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে করলডেঙ্গা ও জ্যৈষ্ঠপুরা পাহাড়ী বনাঞ্চল। পাহাড়ী বনাঞ্চলের পাদদেশে অবস্থিত বিখ্যাত দরবেশ হযরত বু-আলী কালান্দর শাহের মাজার।আছে বাগদাদ হতে আগত সুলতান বোগদাদী এর মাজার আহলা দরবার শরীফ। অনতিদূরে পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রয়েছে চণ্ডীর উদ্ভবস্থান বলে খ্যাত মেধস মুনির আশ্রম। এ আশ্রম থেকেই সর্বপ্রথম তৎকালীন ভারতীয় উপ-মহাদেশ সহ সারা বিশ্বে দুর্গা পূজার প্রচলন হয়েছে বলে কিংবদন্তি রয়েছে। এখানে দুর্গাপূজার উদ্বোধন উপলক্ষে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে দূর দূরান্তের হাজার হাজার নারী পুরুষের সমাগম ঘটে। বাংলাদেশের বৃহত্তম মৃৎ ভবন কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয় এখানেই প্রতিষ্ঠিত।[২]
- মাওলানা অছিয়র রহমান ফারুকী রাহ্ –– সুফি সাধক।
- অতুলচন্দ্র দত্ত –– সাহিত্যিক।
- আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী –– ইসলামি পণ্ডিত, সমাজ সংস্কারক।
- আশুতোষ চৌধুরী –– কবি ও লোকগীতি সংগ্রাহক।
- কবরী সারোয়ার –– অভিনেত্রী।
- কমর আলী –– সঙ্গীতজ্ঞ ও কবি।
- কল্পনা দত্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- কালিকারঞ্জন কানুনগো –– শিক্ষাবিদ ও ঐতিহাসিক।
- তারকেশ্বর দস্তিদার –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- ধীরেন্দ্রলাল বড়ুয়া –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- নির্মল লালা –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- নূর মোহাম্মদ চৌধুরী –– বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- প্রভাসচন্দ্র বল –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- বিনয় বাঁশি জলদাস –– যন্ত্রসংগীত শিল্পী।
- বিনোদ বিহারী চৌধুরী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- বিনোদবিহারী দত্ত –– শিক্ষাবিদ।
- মইন উদ্দীন খান বাদল –– রাজনীতিবিদ।
- মতিলাল কানুনগো –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- মধুসূদন দত্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- মহেন্দ্রলাল বিশ্বাস –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- আল্লামা মুফতি ইদ্রিস রেজভী রাহ্. –– বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, সনামধন্য আলেমে দ্বীন।
- মুহাম্মদ আনছারুল হক দরবেশ রাহ্. –– সুফি সাধক ও বিশিষ্ট ইসলামী ব্যক্তিত্ব ।
- মোহাম্মদ মুছা চৌধুরী –– বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবু জাহেদ মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন –– বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মুহাম্মদ আজাদ হোসাইন –– বিশিষ্ট ছাত্রসংগঠক ও মানবাধিকার কর্মী ।
- রমা চৌধুরী –– একাত্তরের বীরাঙ্গনা এবং লেখিকা।
- রমেশ শীল –– কবিয়াল।
- রামকৃষ্ণ বিশ্বাস –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- লোকনাথ বল –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- শেফালী ঘোষ –– আঞ্চলিক সংগীত শিল্পী।
- শ্রী চিন্ময় –– মহাত্মা ও হিন্দুধর্মের সংস্কারক।
- সুচরিত চৌধুরী –– সংগীত শিল্পী ও কথা সাহিত্যিক।
- হরিগোপাল বল –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।
- মোহাম্মদ সোলায়মান - যুদ্ধকালীন থানা কমান্ডার, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং রাজনীতিবিদ।
- সৈয়দ ইরফানুল আলম-- তরুন উদ্যোক্তা ও সমাজ সেবক[২১]
জনপ্রতিনিধি
সম্পাদনা- সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[২২] | সংসদ সদস্য[২৩][২৪][২৫][২৬][২৭] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৮৪ চট্টগ্রাম-৭ | রাঙ্গুনিয়া উপজেলা এবং বোয়ালখালী উপজেলার শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়ন | ড. হাছান মাহমুদ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
২৮৫ চট্টগ্রাম-৮ | বোয়ালখালী উপজেলা (শ্রীপুর খরণদ্বীপ ইউনিয়ন ব্যতীত) এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৩নং পাঁচলাইশ, ৪নং চান্দগাঁও, ৫নং মোহরা, ৬নং পূর্ব ষোলশহর ও ৭নং পশ্চিম ষোলশহর ওয়ার্ড | আবদুচ ছালাম | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
- উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নং | পদবী | নাম |
---|---|---|
০১ | উপজেলা চেয়ারম্যান[২৮] | শূন্য |
০২ | ভাইস চেয়ারম্যান[২৯] | এসএম সেলিম উদ্দিন |
০৩ | মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[৩০] | |
০৪ | উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা | খন্দকার নুরুল হক |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "পৌরসভা মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং উপজেলা চেয়ারম্যান অপসারণ"। BBC বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগষ্ট ২০২৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ "বোয়ালখালী উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "এক নজরে বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "বোয়ালখালী উপজেলার পটভূমি - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ইউনিয়ন পরিসংখ্যান
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "ইউনিয়নসমূহ - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "অগ্রণী ব্যাংক, বোয়ালখালী শাখা"। agranibank.org। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "অগ্রণী ব্যাংক, সারোয়াতলী শাখা"। agranibank.org। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "রূপালী ব্যাংক, গোমদণ্ডী শাখা"। rupalibank.org। রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। ৩১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "রূপালী ব্যাংক, শাকপুরা শাখা"। rupalibank.org। রূপালী ব্যাংক লিমিটেড। ৩১ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "সোনালী ব্যাংক - বোয়ালখালী শাখা"। sonalibank.com.bd। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। ৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক - বোয়ালখালী শাখা"। ucb.com.bd। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, চৌধুরীহাট উপশাখা"। www.ucb.com.bd। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক - বোয়ালখালী শাখা"। al-arafahbank.com। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ২২ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ইউনিয়ন ব্যাংক - শাকপুরা চৌমুহনী শাখা"। unionbank.com.bd। ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, বোয়ালখালী শাখা"। islamibankbd.com। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ২১ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, বোয়ালখালী চৌধুরীহাট শাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, জোট পুকুর উপশাখা"। globalislamibankbd.com। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - বোয়ালখালী শাখা"। fsiblbd.com। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - কানুনগোপাড়া উপশাখা"। fsiblbd.com। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০২২।
- ↑ Swarup (২০২৪-০৭-১৩)। "অগ্নিকাণ্ডে বই পুড়ে যাওয়া সেই হাবীবকে আর্থিক সহায়তা"। দৈনিক আজাদী (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-১৩।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "সাহিদা আকতার - বোয়ালখালী উপজেলা - বোয়ালখালী উপজেলা"। boalkhali.chittagong.gov.bd। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।