বুলবুল ললিতকলা একাডেমি
সংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র
(বুলবুল ললিতকলা একাডেমী থেকে পুনর্নির্দেশিত)
বুলবুল ললিতকলা একাডেমি সংক্ষেপে বাফা (বুলবুল একাডেমি অব ফাইন আর্টস) বাংলাদেশের একটি কলা কেন্দ্র। ১৯৫৫ সালের মে ১৭ তারিখে বেগম আফরোজ বুলবুল এই সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন নৃত্যশিল্পী বুলবুল চৌধুরীর নামকরণে এ প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয়েছে।[১] দেশীয় সংস্কৃতির লালন ও বিকাশের লক্ষ্যেই মূলত প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল সংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্রবিন্দু এই প্রতিষ্ঠান।
বুলবুল ললিতকলা একাডেমি (বাফা) | |
---|---|
![]() | |
ঠিকানা | |
![]() | |
৭, ওয়াইজ ঘাট , বাংলাদেশ | |
তথ্য | |
অন্য নাম | বুলবুল একাডেমি অব ফাইন আর্টস |
ধরন | চারুকলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৭ মে ১৯৫৫ |
প্রতিষ্ঠাতা | বেগম আফরোজ বুলবুল |
অবস্থা | সক্রিয় |
চেয়ারম্যান | বেগম শামসুন জাহান নুর |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | বাফা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন |
ওয়েবসাইট | www |
অবস্থানসম্পাদনা
বুলবুল ললিতকলা একাডেমি পুরান ঢাকার আহসান মঞ্জিল সংলগ্ন ওয়াইজঘাটে তার প্রথম কার্যক্রম শুরু করে। ওয়াইজ হাউজ নামে পরিচিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন ভবনে এর প্রধান ক্যাম্পাস। । প্রায় এক বিঘা ভূমির উপরে এর ক্যাম্পাস আয়তন।
কার্যক্রমসম্পাদনা
একাডেমি পরিবেশিত কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নৃত্যনাট্য হলো:[১]
- চন্ডালিকা (১৯৫৮)
- প্রকৃতির লীলা (১৯৫৮)
- নকসী কাঁথার মাঠ (১৯৫৯)
- সিন্ধু (১৯৬১)
- মায়ার খেলা (১৯৬৪)
- চিত্রাঙ্গদা (১৯৬৬)
- হাজার তারের বীণা (১৯৬৭)
- বাদল বরিষণে (১৯৬৭)
- রাজপথ জনপথ (১৯৬৯)
- শ্যামা (১৯৭০)
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ মুহাম্মদ আবদুল হাই (জানুয়ারি ২০০৩)। "বুলবুল ললিতকলা একাডেমী"। সিরাজুল ইসলাম; আমিরুল ইসলাম চৌধুরী (অনলাইন)। বাংলাপিডিয়া (অনলাইন)। বাংলাদেশ: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১০, ২০১৭।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
উইকিমিডিয়া কমন্সে বুলবুল ললিতকলা একাডেমি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |