আলাপ:ইমাম বুখারী

সাম্প্রতিক মন্তব্য: RockyMasum কর্তৃক ২ বছর পূর্বে "নাম স্থানান্তর" অনুচ্ছেদে

ইংরেজি-বাংলা ছাড়া অন্যান্য ভাষার সূত্র সম্পর্কে সম্পাদনা

অনেক সময় অনেক বিষয়ে ইংরেজি-বাংলার চেয়ে অন্যান্য ভাষায় বেশি এবং নিভৃরযোগ্য তথ্যসূত্র থাকে। যেমন ইসলামী বিষয়গুলোর জন্য আরবী গ্রন্থাদী ও ওয়েবসাইটে বহু তথ্যাদি রয়েছে। বাংলা-ইংরেজিতে সে তুলনা কম। তাহলে কি বাংলা উইকিতে অন্যান্য ভাষার সূত্র যোগ করা যাবে? এ ক্ষেত্রে নিয়ম কী? কেউ জানালে আনন্দিত হবো।Mumin (আলাপ) ১৬:৩৬, ৭ এপ্রিল ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নাম স্থানান্তর সম্পাদনা

নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।



@আফতাবুজ্জামান, Owais Al Qarni, Safi Mahfouz, এবং MS Sakib: নিবন্ধটিকে ইমাম বুখারী থেকে ইংরেজি নিবন্ধের শিরনাম অনুযায়ী মুহাম্মাদ আল-বুখারী নামে স্থানান্তর করার আবেদন করছি। 116.58.201.136 (আলাপ) ০৪:২৮, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউ টিসি)

@Safi Mahfouz: আপনি হয়তো বাংলা বানানরীতির বিদেশি ও জাতিবাচক শব্দে ঈ বর্জনের নিয়মের কারণে এই প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু "কমন নাউন"-এর (বাংলা মনে আসছেনা) ক্ষেত্রে বানানরীতি অনেক শিথিল। যেহেতু "বুখারী" বানানটিই সর্বত্র ব্যবহৃত হয়, তাই এটা পরিবর্তন নিষ্প্রয়োজন। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১০:২৯, ২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • চরম  বিরোধিতা, যে নাম আছে সেটাই থাক। বুখারী/বুখারি, এখানে বুখারীটাই সচরাচর ব্যবহৃত হয়। ইমাম বুখারী বললে শতকরা ১০০ ভাগ মানুষ চিনে। আর এটা যদি পরিবর্তন করতে হয় তাহলে সহিহ বুখারী সহ অনেক নিবন্ধের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব করতে হবে। কারণ সহিহ বুখারীর আসল যে নাম আছে তা হয়তো শিরোনামের মধ্যে লিখতে তিন-চার লাইন লাগবে। সবচেয়ে বড় কথা হল, লেখকের নামও বুখারী না, বইয়ের নামও বুখারী না। কিন্তু যুগ যুগ ধরে, ইসলামের সেই প্রাথমিক যুগ থেকে এই নামেই এরা/এগুলো পরিচিত। যেমন: সবচেয়ে বেশি হাদিসের রাবি আবু হুরায়রা। এটা একটা উপনাম।
নোট: @আফতাবুজ্জামান, Safi Mahfouz, এবং MS Sakib: বারবার বাঁধাপ্রাপ্ত কোন ব্যবহারকারী এরকম প্রস্তাব দিতে পারে কিনা? আর দিলেও এর প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন আছে কিনা? উত্তরটা এজন্য প্রয়োজন যাতে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা ঠিক করতে পারি। - ওয়াইস আলাপ ১৬:৩১, ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Owais Al Qarni: ওয়াইস ভাই, আমার "ব্যক্তিগত মতামত" হচ্ছে যে-কেউ যেকোন যৌক্তিক প্রস্তাবনা দিতে পারে। এটা একটা গঠনমূলক প্রস্তাব। তাই আফতাব ভাই এই প্রস্তাব করুক বা অন্যকেউ করুক, আমার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া আমি খেয়াল কয়েছি, নির্দিষ্ট ব্যক্তির ক্ষেত্রেই আপনি এই প্রশ্ন একাধিকবার তুলেছেন। আমার মতামত হচ্ছে এমনটা না করাই উত্তম। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১০:৩৪, ২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান: এটা ঠিক যে, মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী'র চেয়ে ইমাম বুখারী নামটি অনেক-অনেক বেশি প্রচলিত। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে মূল নাম বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা নয়। যারা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছেন, তারাতো বটেই, স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করা শিক্ষার্থীরাও পাঠ্যবইয়ের কল্যানে মূল নাম জানে। মাধ্যমিকের দুটি শ্রেণিতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে ইমাম বুখারীর জীবনী পড়ানো হয়। আবার ২-৩টি শ্রেণিতে থাকা সিহাহ সিত্তাহ অধ্যায়েও পূর্ণনাম রয়েছে। ফলে পূর্ণনাম বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা থাকার কথা নয়। তাই মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী নামে স্থানান্তর করা যেতে পারে। আমি এখন জোড়ালো প্রস্তাব করছিনা, অন্যন্যদের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১০:৫৬, ২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: দেখুন, বর্তমান নাম নিয়ে ঘাপলা না করে প্রস্তাবিত সব নামে পুনর্নির্দেশ থাকলেই তো ব্যস। এই সামান্য বিষয় নিয়ে এই আলোচনাটি আর দীর্ঘায়িত না করার অনুরোধ করছি। • — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ১২:২৭, ২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Safi Mahfouz: এখানে কোন ধরণের "ঘাপলা" করা হচ্ছে না, বরং উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুসারে কোন নামটি সর্বাধিক যথাযথ তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তাই এসব শব্দ ব্যবহার না করে আলোচনায় সুপরিবেশ বজায় রাখার অনুরোধ করছি। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১১:০৮, ১৫ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: কোন নিবন্ধের নাম কীরকম হবে তা নীতিমালা দ্বারা সুনির্দিষ্ট। “মহাত্মা গান্ধী”কে কখনোই “মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী” লিখব না। ইংরেজিতে কেউ ভিন্ন নামে পরিচিত হতে পারেন (যেমন আবিসেনা হলেন ইবনে সিনা), তাই এটা অবশ্যম্ভাবী না যে, ইংরেজিতে স্থানান্তর করা হলে আমাদেরও স্থানান্তর করতে হবে। যেকেউ স্থানান্তরের অনুরোধ করতে পারে, কিন্তু সেটি ব্লক ইভেডিং সক হলে, তার থেকে সুকৌশলে অপব্যবহারের আশংকা বেশি থাকে। সেটি যেই হোক না কেন। তোমাকে স্মরণ করিয়ে দিই, “আপাতদৃষ্টিতে” শরীফ ভাইয়ের “গঠনমূলক” সম্পাদনার জন্যই শেখ মুজিব নিবন্ধকে সুরক্ষিত “করতে হয়েছে”।Meghmollar2017আলাপ১৬:২২, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • @আফতাবুজ্জামান, Owais Al Qarni, এবং Safi Mahfouz: নিবন্ধটিকে মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী নামে স্থানান্তর করার পক্ষে আমার দৃঢ় সমর্থন। তার পাশাপাশি ইমাম বুখারী পুনর্নির্দেশ করা হোক। যদি কেউ ইমাম বুখারী লিখে সার্চ করে মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী খুজে পায়, নিবন্ধ পড়ে না জানা মানুষও বুঝে যাবে ইমাম বুখারীর নামই মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী। তার পরে সাকিবের কথার পুনরাবৃত্তি করছি বর্তমান প্রেক্ষাপটে মূল নাম বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা নয়। যারা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছেন, তারাতো বটেই, স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করা শিক্ষার্থীরাও পাঠ্যবইয়ের কল্যানে মূল নাম জানে। মাধ্যমিকের দুটি শ্রেণিতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইয়ে ইমাম বুখারীর জীবনী পড়ানো হয়। আবার ২-৩টি শ্রেণিতে থাকা সিহাহ সিত্তাহ অধ্যায়েও পূর্ণনাম রয়েছে। ফলে পূর্ণনাম বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা থাকার কথা নয়। অতএব স্থানান্তরের মাধ্যমে আলোচনা এখানেই সমাপ্ত করার আহবান। ধন্যবাদ।~SHEKH (বার্তা) ১৩:১৮, ২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আফতাব ভাই, নবী সাঃ কেও তো শুধু মুহাম্মাদ বললে অধিকাংশ বাঙালী কেউ চিনে না, মুহাম্মাদ সাঃ কিংবা হযরত মুহাম্মাদ সাঃ কিংবা নবীজি কিংবা নবী করীম অথবা অমুসলিম বা সংশয়বাদী মহলেও অন্তত নবী মোহাম্মদ বললে চিনে, তারপরও তো নিবন্ধের নাম মুহাম্মাদ দেওয়া, তাহলে এখানে ব্যতিক্রম কেন? নবী সাঃ তো বুখরীর চেয়েও অগণিত গুণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। আপনার সবসময়ের মধ্যস্তাকারী ভালোবাসার নমনীয়তা কিন্তু এই বড় যুক্তির কাছে দুর্বল। 103.67.156.12 (আলাপ) ১০:৪৩, ৩ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জনাব আইপি, "নবী করিম" "স:" এসব সম্মানসূচক, তা এখানে নিষিদ্ধ। কিন্তু "ইমাম" সম্মানসূচক না। আশা করি বুঝেছেন। • — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ১০:৪৯, ৩ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ইমাম বুখারীর মত মুহাম্মদ নিবন্ধের নামও তাহলে নবী মুহাম্মদ দেওয়া উচিৎ। মুহাম্মদ নিবন্ধে যেখানে নিরপেক্ষতার খাতিরে নবী বা সাঃ যোগ করা হচ্ছে না, সেখানে বুখারী নিবন্ধে ইমাম যোগ করার প্রশ্নই আসে না। এজন্য তারা অনিরপেক্ষ তো হবেনই, পাশাপাশি নবী সাঃ এর চেয়ে বুখারীকে বেশি সম্মান দেওয়ার জন্য কেয়ামতের ময়দানেও দায়ী থাকবেন। নিবন্ধের মধ্যে যদি ইমাম বুখারী বলেও পরিচিত তিনি কথাটি লেখা থাকে, তাহলে গুগল হোক আর উইকিপিডিয়া, যে কোন জায়গাতেই ইমাম বুখারী লিখে সার্চ দিলে এই নিবন্ধ খুজে পাওয়া যাবে, এটা কোন বিষয় না।103.67.158.128 (আলাপ) ০৫:০২, ৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  মন্তব্য; মুসলমানরা যদি নিজেরা নিরপেক্ষ হওয়া না শিখে, তাহলে আরেকজনকে কোনদিনও নিরপেক্ষ হওয়ার উপদেশ দিতে পারবে না। আর এভাবে চলতে থাকলে এমন একসময় আসবে, যখন নিজের অনিরপেক্ষতার ফাঁদে নিজেদেরকেই পা দিতে হবে। সাঃ নিয়ে টানাটানি করলেও তা যৌক্তিক হয়, কারণ তা না বললে কবিরাহ গুনাহ, কিন্তু ইমাম না বললে আলাদা কোন সওয়াব বা গুনাহ নেই, তাই টানাটানি করার কোন যৌক্তিকতা দেখি না। আর নিরপেক্ষতা বড় কঠিন জিনিস। সত্যিকারের নিরপেক্ষতা সত্যকেই তুলে ধরে। আমাদের দায়িত্ব হল নিরপেক্ষতার দ্বারা একপাক্ষিক বা ভুল তথ্য শুধরে দাওয়া, কাওকে আলদা সুবিধা দেওয়া নয়, এতে দিন শেষে ইসলামেরই সবচেয়ে বেশি লাভ হবে, এটা আমরা যেদিন বুঝব, সেদিনই আমরা "খাঁটি ও সত্যিকারের" নিরপেক্ষতার মূল্য ও গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারব। আর মনে রাখবেন, আদল আর ওয়াসাত, এই দুটি শব্দের অর্থ হল ন্যায়বিচার করা ও ভারসাম্য করা, যা মূলত নিরপেক্ষতারই নামান্তর। আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে আমি আপনাদেরকে ভুলিয়ে ভালিয়ে ইসলামকে ছোট করার জন্য ফুস্লাচ্ছি, কিন্তু আপনারা যদি গভীরভাবে চিন্তা করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন, পৃথিবীতে ইসলামই সবচেয়ে বেশি নিরপেক্ষতার কথা বলে, ভারসাম্যের কথা বলে, আর উইকিতেও আমাদের সেই দায়িত্ব পালন করা উচিৎ। আর "খাঁটি ও সত্যিকারের" নিরপেক্ষতায় আর সবার থেকে ইসলামেরই সবচেয়ে বেশি লাভ হয়, এটা আপনারা নিজেদের জীবনেই চিন্তা করে দেখুন, তাহলেই টের পাবেন। তাই, মুহাম্মাদ নিবন্ধের ক্ষেত্রেও আমরা যদি সাঃ না দেই, তাহলে আপাত দৃষ্টিতে তা ইসলামবিরোধী মনে হতে পারে, কিন্তু সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে, এটাই সঠিক ইসলামিক, কারণ নিবন্ধে বলাই আছে, মুসলিমরা তার নামের পর সাঃ বলে, কিন্তু প্রতিবার নামের পর সাঃ লিখছে না, কারণ তাতে যেন মানুষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে নিজের পক্ষপাতহীন মানসিকতা নিয়ে তাকে বিচার করতে পারে, আর পক্ষপাতহীন মানসিকতার মাধ্যমেই কোন কিছুর প্রকৃত যোগ্যতা বোঝা যায়, যা পক্ষপাতী আরোপিত বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে বোঝা অসম্ভব, যেমন, আপনি একজন মানুষের চরিত্র ফুলের মত পবিত্র বললেই তার চরিত্র সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন না, তার সঙ্গে যত দীর্ঘ মিশবেন, তার সঙ্গে লেনদেন করবেন, ততই তার চরিত্র বুঝবেন, নিরপেক্ষতা বিষয়টা ঠিক সেরকম, যা কোন জিনিসের প্রকৃত দোষ গুণ ও বৈশিষ্ট্য বুঝতে সাহায্য করে। আর মুহাম্মাদ সাঃ যদি আসলেই গুণসম্পন্ন মানুষ হন (যা আমরা মুসলমানরা বিশ্বাস করি, এবং তার জীবন পড়ে সুস্পষ্টভাবে অনুভবও করি), তাহলে তার সম্পর্কে জেনে আমাদের মুখে এমনিতেই সাঃ চলে আসবে, আর কাওকে জোর জবরদস্তি করাও হবে না, সুরা বাকারার ২৫৬ নম্বর আয়াতের মত, "ধর্মের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি নেই। কারণ, বিভ্রান্তির পথ থেকে সত্য পথকে সুস্পষ্ট করা হয়েছে।" আর এই সত্য সুস্পষ্ট হয়েছে নিরপেক্ষতার মাধ্যমেই জবরদস্তির মাধ্যমে নয়। বিষয়টা অনেক গভীর, আমি আপনাদের অনুরোধ করবো, নিরপেক্ষতার এই বিষয়গুলো আপনাদের যার যার পরিচিত ভালো নির্ভরযোগ্য জ্ঞানী আলেমদের সঙ্গে আলোচনা করে, চিন্তাভাবনা করে সার্বিকভাবে বোঝার চেষ্টা করুন, তাদের মত নিন, দেখুন, তারা কি বলে, আগেই উত্তেজিত হয়ে সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনা না করে কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না দয়া করে।- 116.58.201.237 (আলাপ) ১৮:২৫, ২১ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  • মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী একদম অপরিচিত নামও নয়। সংক্ষিপ্ত নাম নিবন্ধের শিরোনাম হওয়া উচিত নয়। ধরুন, মোহাম্মদ সাদমান সাকিব নামের একজন ব্যক্তির নামে উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ তৈরি হবে। কিন্তু মানুষ তাঁকে সাকিব নামেই বেশি চিনে। এখন আমরা কী নামে নিবন্ধ তৈরি করবো? শুধু সাকিব? নাকি পুরো নাম? অথবা পুরো নামের সাথে বংশ পরিচয় যুক্ত করে নেবো? এক্ষেত্রে আমার পছন্দ অত্যন্ত ছোট কিংবা বংশপরিচয় যুক্ত বিশাল নাম নয় বরং অধিক গ্রহণযোগ্য নাম। মুহাম্মদ বিন ইসমাইল আল-বুখারী নামটিই আমার কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য নাম মনে হয়। আইপি ভাই, দয়া করে প্রসঙ্গে থাকুন।—ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) ১৯:৩০, ২১ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আরেকটা বিষয়, আমি অনেককেই জানি, যারা সাঃ লেখা যায় না বলে মুহাম্মদ নিবন্ধে সম্পাদনাই করেন না, এটা কেমন কথা? একইভাবে মনে হচ্ছে, বুখারী নিবন্ধে ইমাম না লিখলে নিবন্ধটির মানোন্নয়নে কেউ আর হাত দিবে না? সাঃ ইমাম না লিখলেই কি তাদের জীবনের সকল তথ্যের গুরুত্ব ম্লান হয়ে যায়? মনে হয় যেন সাঃ ইমাম শব্দগুলোই তাদের সম্মান গুনাবলি টিকিয়ে রেখেছে, আদতে তাদের সম্মান গুনাবলি বলে কিছুই নেই এগুলো বাদে, এটা নিশ্চয়ই ভূল একটা চিন্তা। তাই উপাধির আবেগকে যেন আমরা সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেয়ে বেশি প্রাধান্য দিতে গিয়ে সেই নিবন্ধের অন্যান্য মানোন্নয়নের সুযোগ যেন হাতছাড়া না করি, এটা সবাই একটু ভেবে দেখবেন।কারণ যেই নিবন্ধের উপাধি নিয়ে আমরা যত বেশি আবেগ দেখাই, সেই নিবন্ধের তথ্যগুলো কিন্তু ততটাই বা তারচেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যেমন, মুহাম্মদ সাঃ, এইযে ইমাম বুখারী, পবিত্র কোরআন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, স্বাধীনতা যুদ্ধকে মুক্তিযুদ্ধ, সম্রাট আলেকজান্ডারকে মহান আলেকজান্ডার ইত্যাদি। এসব ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, উপাধি নিয়ে যুদ্ধ চলে, তথ্য মানোন্নয়নের গুরুত্ব তার ধারে কাছেও যায় না, অনেকে তো ভয়ে হাতই দেয় না, বিষয়টা অনেকটা চিনি ছাড়া ওষুধ খেতে তিতা লাগে বলে চিনি না থাকলে ওষুধই খাবো না, অনেকটা এরকম, অথচ এগুলোই সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যেগুলো মানোন্নয়নের ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ দাবি রাখে। এখন মনে করি, আল্লাহ নিবন্ধের নাম বদলে স্থায়ীভাবে হয়ে গেলো ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর, তাহলে কি আমরা ঐ নিবন্ধে সম্পাদনা করা বন্ধ করে দিবো? এমন করলে তো কামাল পাশা আগমনের পর তুরস্কের অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যেতো, আজকের এই অবস্থানে আসতে পারতো না, আসতে পেরেছে, কারণ তুরস্কের অন্তত কিছু মানুষ যেভাবেই পেরেছে ইসলামের কাজ চালু রেখেছে, পুরোপুরি বন্ধ কখনোই হতে দেয় নি। উইকি নিরপেক্ষতা ছাড়া কখনোই টিকে থাকতে পারবে না, কারণ এটা দিন দিন বড় হচ্ছে, আর নিরপেক্ষতার প্রশ্নও বেশি বেশি সামনে আসছে, তাই বলে নিবন্ধগুলোর কাজ আটকে থাকবে না, আমরা যদি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দেই, তাহলে আমাদের উল্টেরাও তাদের দৃষ্টিভঙ্গি চাপাতে চাইবে, আর আমরা নিরপেক্ষতা দেখালে তারাও নিরপেক্ষতা দেখাবে, এটাই একমাত্র পথ এই তথ্যযাত্রাকে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়ার জন্য, আর কোন বিকল্পের সুযোগই নেই।116.58.201.237 (আলাপ) ০৫:২৮, ২২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Yahya: ভাই, সম্মানিত আইপি ব্যবহারকারী খুব একটা ভুল বলেনি।তবে যদি সর্বত্র পুরো নাম ব্যবহার করা হয় তবে বখতিয়ার খিলজি, নবাব সিরাজুদ্দৌলা তাদের পুরো নাম ব্যবহার করলে কি হবে বুঝতেই পারছেন ツ সাজিদ বার্তা দিন ০৫:৪৩, ২২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি পুরো নাম ব্যবহার নয়, বরং উপাধি ছাড়া যদি ব্যক্তিকে সাধারণভাবে চেনা যায়, তবে নিবন্ধের নামকরণে উপাধি বর্জনের প্রতি জোর দিচ্ছি, নাম ছোট বড় মাঝারি যাই হোক না কেন। 116.58.201.237 (আলাপ)
@ShazidSharif2001: আমি সম্ভবত আপনাকে বুঝাতে পারি নি। আমি কিন্তু পুরো নাম (মুহাম্মদ বিন ইসমাইল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরাহ বিন বারদিযবাহ) ব্যবহারের পক্ষে মত দেই নি।—ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) ০৬:১৯, ২২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বুখারী শব্দটাও তার উপাধি কিন্তু বুখারী ছাড়া তাকে চিহ্নিত করা যায় না, কিন্তু ইমামও উপাধি হলেও ইমাম শব্দ ছাড়া তাকে চিহ্নিত করা যায়। তাই ইমাম প্রয়োজন নেই বলেই মনে করি। আরেকটা দেখলাম সম্রাট আলেকজান্ডারকে নিয়ে নিবন্ধের নাম মহান আলেকজান্ডার, ইংরেজি উইকিতে en:Alexander the Great, নিবন্ধের নামটা ইংরেজি উইকির অনুকরণে বাংলায় অনুবাদ করতে গিয়েই এমনটা হয়েছে, মানে ইংরেজি উইকি নিরপেক্ষতার কথা সবচেয়ে বেশি বললেও তারা নিজেরাই এক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম করেছে, এটা নিয়েও বাংলা ও ইংরেজি উইকির উক্ত নিবন্ধের আলাপ পাতায় কথা বলতে হবে। ইংরেজি উইকিতেও একদল লোক আছে, যারা মুখে নিরপেক্ষতার কথা বললেও কৌশলে ঠিকই নিজেদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখে, ভারতীয় সম্পাদক, এলজিবিটি সম্পাদক, অজ্ঞেয়বাদী সম্পাদক ও তাবলীগের দেওবন্দি সম্পাদকদের মধ্যে আমি এমনটা পেয়েছি, মোটকথা নিজেদের দুর্বলতম জায়গায় হাত দিলেই সকল সম্পাদক তাদের রাজনৈতিক চেহারা প্রকাশ করে, ( মাঝে মাঝে মনে হয়, এই সবগুলাকে সকাল সন্ধ্যায় আয়াতুল কুরসি পড়ার ডোজ প্রেসক্রিপশন দেওয়া দরকার, যাই হোক,) কিন্তু খাঁটি মুসলমান হতে চাইলে আমাদের তা কখনোই তা করা উচিৎ না, যত দুর্বলতম দিকই হোক, আমরা অবশ্যই শতভাগ নিরপেক্ষ থাকবো। তবে সেখানে মানে ইংরেজি উইকিতে সবাই এমন না, এমন অনেক সম্পাদককে পেয়েছি যারা নিরপেক্ষতাকে ভালোবাসে, এটাই হল আশার কথা। 116.58.201.236 (আলাপ) ০৬:৩৪, ২২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Yahya: ভাই আমি আপনার কথা বুঝেছি ツ সাজিদ বার্তা দিন ০৯:৫০, ২২ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এইখানে দেখুন। en:List of people known as "the Great" ইংরেজিতে এখানে তারা কতগুলো নামে দি গ্রেট যোগ করে রেখেছে। সুকৌশলী বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি কীভাবে করতে হয় তা এদের কাছ থেকেই সবার শেখা উচিৎ। 103.67.156.23 (আলাপ)
@Meghmollar2017:, আমি জানতাম, তুমি বিরোধিতা করবে। 43.245.121.80 (আলাপ) ১৭:০০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
দেখুন ভাই, আমি কারও মুখ দেখে বিরোধিতা করি নি। আমার “ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে” যতটা ঢুকেছে, ততটা বলেছি। এখানে যেসব নামের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো মোটেও পরিচিত নাম নয়। “ইমাম বুখারি” নামেই থাকুক, সেটিই সমীচীন হবে। আমি বাকি নামগুলো শুনেছি, বইয়ে পড়েছি, কিন্তু সেগুলোর শিরোনামও “ইমাম বুখারি” ছিল; মুহাম্মাদ আল-বুখারী বা এসব কিছু ছিল না। আশা করি, আপনি কী জানতেন কি জানতেন না, সেসব জানাতে পিং করবেন না। ধন্যবাদ। — Meghmollar2017আলাপ১৭:১৩, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনেক সময় অনেক "কঠিন বিষয়"ও তোমার "ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে" "স্বতঃস্ফূর্তভাবে" ঢুকে, আবার অনেক "সহজ বিষয়"ও তোমার "ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে" "হাজার চেষ্টা করেও" ঢোকে না, এমন যখন দেখি, তখন আমি দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যাই। 43.245.121.80 (আলাপ) ১৭:২০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Mumin: আলোচনায় আপনার অংশগ্রহণ কাম্য। সাজিদ (আলাপ) ০৬:৩১, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017, আফতাবুজ্জামান, ShazidSharif2001, এবং Safi Mahfouz: এই বিষয়ে আমি, শেখ ভাই এবং ইয়াহিয়া ভাই বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেছি। ওনি "ইমাম বুখারী" নামে সর্বাধিক পরিচিত হলেও "মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল আল বুখারী" নামটি মোটেও অপরিচিত নয়। নামটি বড় হলেও এটি কিন্তু তাঁর পুরো নাম (যেটি ইয়াহিয়া ভাই উপরে লিখেছেন) নয়। নিবন্ধের নামের ক্ষেত্রে পুরো নামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটিই আমি প্রস্তাব করছি। তাছাড়া "ইমাম" শব্দটি কিন্তু নিরপেক্ষ নয়। প্রায় অর্ধেক বাংলা-ভাষীর নিকট তিনি ইমাম নন। তাই নিরপেক্ষতা রক্ষার্থে নিবন্ধের নামে এটি না থাকাটাই ভালো। এখানে আলেক্সান্ডার কিংবা সাইরাসের মতো বিজেতার নামের সাথে থাকা "গ্রেট" শব্দটির প্রসঙ্গ টানা নিষ্প্রয়োজন। তারা বর্তমান পৃথিবীর প্রায় সকলের কাছেই "গ্রেট" (এটা নিয়ে তর্ক করতে চাইনা)। এবার আসি মহাত্মা গান্ধী প্রসঙ্গে। এটা কোন ধর্মীয় উপাধি নয়। ফলে সকলের কাছেই এটি গ্রহণযোগ্য, কিন্তু ইমামের ক্ষেত্রে এমনটা নয়। তাই আমি মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল আল-বুখারী নামকরণের দৃঢ় প্রস্তাব করছি। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৩:৪৬, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: তবুও আমার বিরোধিতা থাকছে। আপনাদের যে যুক্তিগুলো সেগুলো প্রথম থেকে যদি দেখি:
  • ইংরেজি উইকিপিডিয়া বাংলা উইকিপিডিয়ার মানদণ্ড নয়। ইংরেজিতে ইবনে সিনা “আবিসেনা” হয়, তাহলে কি আমরাও আবিসেনা লিখব?
  • বর্তমান প্রেক্ষাপটে মূল নাম বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা নয়- এর প্রমাণ কী? আমার যতদূর মনে হয়, ইমাম বুখারীর চাইতে অন্য কোনো নাম প্রচলিত ও পরিচিত কোনক্রমেই নয়। উপরে লক্ষ্য করুন, সাফি ভাই এবং ওয়াইস ভাই দুইজনই বিরোধিতা দিয়েছেন। উনাদের ধর্মীয় রেফারেন্সের ক্ষেত্রে অনেক ভালো জ্ঞান আছে বলেই আমার ধারণা।
  • “যারা মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছেন, তারাতো বটেই, স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করা শিক্ষার্থীরাও পাঠ্যবইয়ের কল্যানে মূল নাম জানে।” আবারও দেখুন, ওয়াইস ভাই ও সাফি ভাই বিরোধিতা করেছেন। তার ওপর এটাও একটা অনুমান। একটা-দুইটা পাঠ্যবইয়ের দুই একটা জায়গায় নাম থাকার বিপরীতে অন্য সব জায়গার প্রচলিত নামকে উপেক্ষা করা অর্থহীন।
  • সংক্ষিপ্ত নাম: এটাও গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা নয়। কারণ নীতিমালা অনুসারেই নাম সংক্ষিপ্ত হতে হয়। কাজল দেখুন, কাজল মুখার্জী দেবগন নয়। ইয়াহিয়া ভাইয়ের মতো আমার মতেও, অধিল গ্রহণযোগ্য নামটাই থাকা উচিত, সেটা সংক্ষিপ্ত দিয়ে বিচার করা এক্ষেত্রে সমীচীন নয়।
  • বুখারী শব্দটাও তার উপাধি কিন্তু বুখারী ছাড়া তাকে চিহ্নিত করা যায় না, কিন্তু ইমামও উপাধি হলেও ইমাম শব্দ ছাড়া তাকে চিহ্নিত করা যায়।- আসল কথা হলো আমজনতা চিনবে না। আপনি আমি চিনে রাখলে তো হবে না, সবাইকে চিনতে হবে। এইজন্য উইকির সুস্পষ্ট নীতিমালা হলো সবচেয়ে প্রচলিত নাম শিরোনামে থাকবে, বাকি নামগুলো শীর্ষে ব্যাখ্যা করা থাকবে।
  • ইমাম শব্দটির নিরপেক্ষতা: সুকৌশলী বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনীতি কীভাবে করতে হয় তা এদের কাছ থেকেই সবার শেখা উচিৎ। কত মানুষের নামের সাথে সম্রাজ্ঞী, সম্রাট, রানী, কতকিছু যোগ করা আছে; আর সব সমস্যা এসে পড়ে ধর্মীয় উপাধিতে? ঈশ্বর, সা: নিয়ে আপত্তি থাকলে যথাযথ জায়গায় গিয়ে আলোচনা করুন, আমরাও সোৎসাহে যোগ দেব। আপাতত মূল টপিক হলো আলোচনা করে সিদ্ধান্তে আসা। চাপাচাপি যেমন এখানে চলবে না, তেমনি “ফাঁতরামি”-ও চলবে না। — Meghmollar2017আলাপ০৪:১৪, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: সাকিব ভাই, "ইমাম" শব্দটিকে পারিভাষিক অর্থে কোন মাজহাবের প্রণেতা বা উচ্চস্থানীয় ইসলামি পন্ডিতকে নির্দেশ করে। যেমন, মাওলানা, মুফতি ইত্যাদি। আর কোন ব্যক্তিকে সর্বত্র "মাওলানা/মুফতি" বলা হলেই তাকে "মাওলানা/মুফতি" বলা যাবে, তা নয়। বরং সে মাওলানা/মুফতি হয়েছে, তাই তাকে "মাওলানা/মুফতি" বলা হবে। তেমনি ভাবে কেউ একটা মাজহাব প্রণয়ন করেছে বা সে শীর্ষস্থানীয় আলেম, তবেই তাকে "ইমাম" বলে হবে। আর পক্ষান্তরে "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" অর্থ তার উপর দরুদ ও রহমত বর্ষিত হোক। আর এটা সর্বত্র "সম্মানসূক" শব্দ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তাই (স:), (রহ:), (রা:) শব্দগুলোর সাথে ইমাম শব্দের কোন মিলই নেই। • — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ০৪:২৪, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পুনশ্চঃ শুধু "বুখারি" শব্দ দ্বারা যে কেউ বুখারী শরীফ বুজবে। তবে ইমাম তার বিশেষণ না, বরং তার বিশেষ্যেরই অন্তর্ভুক্ত। • — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ০৪:২৭, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: আরও একটি বিষয়। পাঠ্যবইগুলো কিন্তু সবার জন্য নয়। শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য লিখিত বই হিন্দু বা অন্যান্যরা কি পাঠ করে? কিন্তু বিশ্বকোষ তো সকলের জন্য লেখা। — Meghmollar2017আলাপ০৪:২৮, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib এবং Meghmollar2017: সবাই তো আর তাদের নাম মুখস্ত রাখে না। আর এসব নাম হয়ত পড়েইনি এমন মানুষের সংখ্যা কিন্তু নিতান্তই কম না। অনেকের ক্লাসযুগে হয়ত এসব ছিলোই না। তাছারা আদিভাইয়ের বক্তব্য অনুসারে নিরপেক্ষতার শ্লোগান দেওয়া উইকিপিডিয়া শুধু স্কুল কলেজ বা মাদ্রাসাশিক্ষার্থীর জন্য নয়। একজন টোকাইয়ের জন্যও (উদাহরন)। • — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ০৪:৪০, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আন্তঃউইকি সংযোগে এমন একটা ভাষাও পেলাম না, যেখানে ইমাম ব্যবহার করা হয়েছে, সবখানেই মুহাম্মদ আল-বুখারী অথবা মুহাম্মদ বিন ইসমাঈল আল-বুখারী, এমন যদি হত তাহলে হিন্দি উইকিতে সবার আগে ইমাম শব্দ ব্যবহার করা উচিৎ ছিল, কারণ গুটিকয়েকজন মাদ্রাসা ছাত্র ছাড়া বাকি সবাই সেখানে তাকে ইমাম বুখারী নামেই চেনার কথা, তবুও তারা মূল নামের কাছাকাছি থেকেছে অর্থাৎ মুহাম্মদ আল-বুখারী নাম দিয়েছে, এখন আমি আবার নবী মুহাম্মদ সাঃ এর প্রসঙ্গে যাবো, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই শুধু মুহাম্মদ বললে তাকে চিনবে না, হয় আগে নবী বলতে হবে অথবা পরে সাঃ বলতে হবে, তবুও এর একটাও নিবন্ধের শিরেনামে যোগ করা হয় নি, অথচ ইমাম বুখারী নিবন্ধে লোক চেনার দোহাই দিয়ে সব ওলটপালট করে ফেলা হচ্ছে। এটা তো ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে যাচ্ছে এখানে। 116.58.201.8 (আলাপ) ০৭:১৯, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শ্রদ্ধেয় @Zaheen: ভাইকে এখানে তার সুবিবেচিত মন্তব্য করার আমন্ত্রণ জানিয়ে পিং করছি। 116.58.201.8 (আলাপ) ০৭:২২, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি আপাতত পুরো ব্যাপারটা ভালোমতো না ঘেঁটে কোনও মন্তব্য দিতে চাচ্ছি না। তবে আমার মনে হয় কোনও ব্যক্তির পাতার শিরোনাম কী হওয়া উচিত, সে ব্যাপারে বাংলা উইকিতে বিস্তারিত নির্দেশনা পাতা খোলার সময় এসেছে। এক দিক থেকে ভালো... এটা উইকি যে বড় হয়েছে, তার লক্ষণ। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:০৪, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017, আফতাবুজ্জামান, Owais Al Qarni, এবং Safi Mahfouz: এই ক্ষেত্রে ইংরেজি উইকিপিডিয়া নামকরণের মানদণ্ড হিদেবে ব্যবহার করা হয়নি, বরং নিরপেক্ষতার দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। তাই 'আবিসেনা' প্রসঙ্গ অবান্তর।
সংক্ষিপ্ত নামের ক্ষেত্রে আপনি একজন অভিনেতার নামের উদাহরণ দিয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে এটা কতটা যথাযথ? অভিনয়শিল্পীদের নামের ক্ষেত্রে তারা যেই নামে পরিচিত সেটাই ব্যবহৃত হয়; সেটা আসল নাম না হলেও (যেমন চ্যালেঞ্জার)। অন্যান্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শুধু পরিচিত নামই নয়, পুরো নাম ব্যবহৃত হয় (যেমন নিউটন নয়, আইজ্যাক নিউটন)। ওয়াইস ভাই উপরে আবু হুরাইরাহ নিবন্ধের কথা বলেছেন। এই নামটি এত-এত প্রচলিত ও বিখ্যাত এবং মূল নাম এতটাই অপ্রচলিত যে মূল নাম ব্যবহার করলে কেউই চিনবে না। এখানে এই নাম ব্যবহারে কোন বাধা নেই কারণ এটা কোন ধর্মীয় উপাধি নয়।
আদিব ভাই, ওয়াইস ভাই এবং সাফী ভাইয়ের কাছে প্রশ্ন, যদি ইমাম বুখারী-ই ব্যবহার করতে হয়, তাহলে আবু জাহেল কেন নয়? এক্ষেত্রে নিবন্ধের যেই নাম আছে আমর ইবনে হিশাম সেটা সাধারণ মানুষতো দূরের কথা অনেক মাদরাসা শিক্ষার্থীই জানে না। যদি বলেন নিরপেক্ষতার কারণে এটা ব্যবহার করা হয়েছে তাহলে আমি বলব ঠিক এই কারণেই আমি নাম পরিবর্তনে সমর্থন জানিয়েছি। পরিবর্তন যদি না করা হয়, তাহলে বলব এই তথাকথিত নিরপেক্ষতা কি একপাক্ষিক? ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৬:২৮, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি এখানে নেগেটিভ এবং পজেটিভ বিষয়টা উল্লেখ করব। আবু জাহেল অত্যধিক প্রচলিত হলেও এই নামের অর্থ হল মুর্খদের নেতা, যা কোনোমতেই শিরোনাম হতে পারে না। অপরদিকে এতে সন্দেহ নাই যে বুখারী হাদীস শাস্ত্রের ইমাম ছিলেন, সুতরাং এটি পজেটিভ ভাবেই প্রচলিত হয়েছে। যেমন: সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, সিহাহ সিত্তাহ, সহীহ ইবনে খুজাইমাহ, সহীহ ইবনে হিব্বান,....এগুলোকে সহিহ/শুদ্ধ দূরে থাক মুসলিমদের একটি বিরাট অংশ এগুলোকে হাদিস বলেই স্বীকার করে না। কিন্তু তাতে কি!
দ্বিতীয়ত, বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীর সক-পাপেট বলেছে যে, আন্তঃউইকি সংযোগে উনি এমন কোনো ভাষা পান নাই, যেখানে এই নামটি ব্যবহৃত হয়েছে। যা একটি ডাহা মিথ্যা কথা। আছে, অনেক আছে, আমাদের ভাষা পরিবারের মধ্যেই আছে। -ধর্মমন্ত্রী ওয়াইস আলাপ ০৮:০১, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ওয়াইস ভাইকে ধন্যবাদ, আমি তখন দেখিনি, কিন্তু এখন দেখছি, ইমাম শব্দটা কিছু নিবন্ধে ব্যবহার করা হয়েছে, তবে সেগুলোর সংখ্যা ব্যবহার না করা উইকির সংখ্যার তুলনায় যথেষ্ট কম। ৬৮টির মধ্যে বাংলা সহ মাত্র ১৩টি, মানে ১৯%। মুহাম্মাদ নিবন্ধের আন্তঃউইকি সংযোগ দেখুন, ১৮৫ টির মধ্যে নবী বা পয়গম্বর ব্যবহার করা হয়েছে হাতে গোনা ২-৩ টিতে, সাঃ ব্যবহার করা হয়েছে মাত্র ১টিতে (মালয়েশিয়ান উইকিপিডিয়াতে)। 103.67.157.171 (আলাপ) ০৮:০৯, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জনাব আইপি ব্যবহারকারী, আপনি এসব এখানে লিখে কী বোঝাতে চাইছেন? এসব তো রিলেভেন্ট না। অন্য উইকি কী করছে না করছে, তা আমরা দেখে কী করব? শুধু শুধু সময় নষ্ট না করে একটা সিদ্ধান্তে আসা দরকার। আইপি থেকে এভাবে বারবার “উঠল বাই তো কটক যাই” জাতীয় আলোচনায় যুগের পর যুগ কাটিয়ে দেওয়া যায় না। তা-ও যদি আলোচনা লাইনে থাকত! — Meghmollar2017আলাপ০৮:৪৩, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
  •  মন্তব্য মূল প্রসঙ্গ নিয়ে মন্তব্য দিচ্ছি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার মূলধারাতে অর্থাৎ বাংলা ভাষা মাধ্যমের উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে "ইসলাম শিক্ষা" নামক বিষয়ের দ্বিতীয় পত্রে হাদিস বিষয়টি পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। একারণে বাংলাদেশের উচ্চ মাধ্যমিক ইসলাম শিক্ষা ২য় পত্রের পাঠ্যপুস্তকগুলিকে নাম-সংক্রান্ত তথ্যের যাচাইযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য প্রকাশিত একটি উৎস হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। আমার হাতের কাছে এই মুহূর্তে ইসলাম শিক্ষার উপরে মুদ্রিত কোনও পাঠ্যপুস্তক নেই। কিন্তু বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ই-বুক ওয়েবসাইটে ইসলাম শিক্ষা ২য় পত্রের পাঠ্যপুস্তকটিকে অনলাইনে দেওয়া আছে। সেখানে আমি দেখতে পাচ্ছি চার নম্বর ইউনিটের শেষভাগ "সিহাহ সিত্তাহ" অর্থাৎ সর্বজনবিদিত ছয়টি বিশুদ্ধ হাদিস সংকলনের ছয়জন প্রণেতার সবার উপরে আলাদা আলাদা পাঠ আছে, এবং তাদের সবার নাম "ইমাম" উপাধি দিয়ে শুরু করা হয়েছে। এই ছয় হাদিস সংকলককে ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম তিরমিযি, ইমাম নাসায়ি এবং ইমাম ইবনে মাজা --- এই ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। (তথ্যসূত্র: ইসলাম শিক্ষা ২য় পত্র; ইউনিট ৪; পাঠ ৯,১০,১১ ও ১২; পৃষ্ঠা ১৫৩-১৬৫; প্রকাশকাল জুলাই ২০১৮; প্রকাশক বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এখানে দেখুন)
আমার কথা হলো আমাদের এই আলোচনাটিকে শুধুমাত্র একটিমাত্র হাদিস সংকলকের নিবন্ধের শিরোনামের আলোচনা হিসেবে না দেখে উপরের ছয়জন হাদিস সংকলকের প্রত্যেকের পাতার শিরোনাম কী হওয়া উচিত, সে সংক্রান্ত বৃহত্তর আলোচনার অংশ হিসেবে গণ্য করা উচিত। উপরে একটি নির্ভরযোগ্য ও যাচাইযোগ্য উৎসে কীভাবে বা কোন্‌ বিন্যাসে তাদের নামগুলি উপস্থাপন হয়েছে, তার একটা প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এখন সেই অনুসারে যদি "ইমাম বুখারী" শিরোনাম রাখতে হয়, তাহলে অন্যান্য হাদিস সংকলকদের পাতার শিরোনামও "ইমাম অমুক", "ইমাম তমুক", এই ভাবে রাখতে হবে।
আমি আপাতত এ সংক্রান্ত আর কোনও নির্ভরযোগ্য উৎস হাতের কাছে পাচ্ছি না। আপনাদের কাছে যদি বাংলা ভাষায় প্রকাশিত যাচাইযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য মাধ্যমিক পর্যায়ের উৎসে (verifiable, reliable secondary source) হাদিস সংকলনকারীদের নামের ব্যবহারের উপরে কোনও তথ্যসূত্র থাকে, তাহলে এখানে যোগ করুন এবং সেই উৎসের ভিত্তিতে যুক্তি দিয়ে আপনাদের মতামত দিন। তারপরে বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে হাদিস সংকলকদের নিবন্ধের শিরোনাম কী বিন্যাসে হবে, সে ব্যাপারে একটা সাধারণ নিয়ম করা যেতে পারে, যা ব্যক্তিবিশেষের নামকরণ সংক্রান্ত নীতিমালা পাতাতে লিপিবদ্ধ থাকবে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৬:৪৭, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জাহিন ভাইয়ের এই বক্তব্যের সাথে আমি একমত। ইমাম শব্দটি যদি ব্যবহার করতে হয়, তাহলে নিরপেক্ষতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে এই জাতীয় সব নিবন্ধেই ব্যবহার করতে হবে (যদিও ব্যবহার হয়না: মুসলিম বিন হাজ্জাজ) । ধর্মীয় বইয়ে ধর্মীয় উপাধি থাকাটাই স্বাভাবিক। সেটা যদি উইকির মতো নিরপেক্ষ স্থানে চাপিয়ে দেওয়ার জন্য কেউ জোটবদ্ধ হয়, তাহলেতো আর কিছুই বলার নেই। আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে এটা হয়তো "নির্দিষ্ট আইপি বিদ্বেষ"। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৫:৫৩, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: এখন সত্যিই হাসি পেল। নির্দিষ্ট আইপির বিরোধিতা এখানে সম্পূর্ণ কাকতালীয়। তোমার কাছে যেটা “আইপি-বিদ্বেষ”, সেটাই “আমার বক্তব্য”। সেটা তোমার বিরুদ্ধে যেতে পারে, তা-ই বলে অন্যের মতকে “চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা” বলে “ধামাচাপা দেওয়া”র প্রচেষ্টা চালানো অনুচিত। সেটা অন্য বিষয়, এ নিয়ে তর্ক করতে গেলে বছর শেষ হয়ে যাবে; তাই কাজের কথা বলি। উপরে জাহিন ভাই যে কথা বললেন, তাতে আমি সম্পূর্ণ একমত। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা বাঞ্ছনীয়, তাতে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ মত (যারা এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করেন) এবং “সম্প্রদায়ের” মতের প্রাধান্য থাকবে, এই আশাও করি। — Meghmollar2017আলাপ১৭:১৩, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Meghmollar2017: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা বাঞ্ছনীয় এই বিষয়ে আমি একমত। তাই ইমাম শব্দটা ব্যবহার করতে হলে সব নিবন্ধ অর্থাৎ, মুসলিম বিন হাজ্জাজ, আবু দাউদ, মুহাম্মাদ ইবনে ঈসা আত-তিরমিজি, ইবনে মাজাহ-র বদলে ইমাম মুসলিম, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম তিরমিজি, ইমাম ইবনে মাজাহ ব্যবহার করতে হবে; না হলে কোনটিতেই নয়। উল্লিখিত মুহাদ্দিসদের নাম ইমাম বুখারীর চেয়ে চেয়ে আরও বেশি অপ্রচলিত। আরেকটা কথা, "বিশেষজ্ঞ মত"-এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন যে, ধর্মীয় ঘরনার ব্যক্তির মধ্যে নিজ ধর্মীয় বিষয় নিয়ে পক্ষপাতীত্ব থাকতে পারে (এটা আমি কাউকে উদ্দেশ্য করে বলছি না, তাই অনুগ্রহ করে কেউ ব্যক্তিগত আক্রমণ হিসেবে নিবেন না)। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৫:০৭, ১ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আরও কিছু তথ্যসূত্র

আমি বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত বুখারী শরীফমুসলিম শরীফ বইগুলির শুরুতে দুই হাদিসবেত্তার জীবনী অনুচ্ছেদে যথাক্রমে "ইমাম বুখারী (র)" ও "ইমাম মুসলিম (র)" এই সংক্ষিপ্ত রূপে তাদের নামগুলি বারবার উপস্থাপিত হয়েছে দেখতে পাচ্ছি। তাহলে এ পর্যন্ত বাংলা ভাষায় প্রকাশিত দুইটি যাচাইযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য মাধ্যমিক উৎস পাওয়া গেল, যেখানে "ইমাম অমুক" বিন্যাসটিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৯:০৯, ১ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Zaheen: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি হাদিস গ্রন্থ হিসেবে বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফের উদাহরণ দিয়েছেন, যেখানে সংকলকগণের নামের ক্ষেত্রে "ইমাম অমুক (র)" বিন্যাসটিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে, বাংলা ভাষায় প্রকাশিত দুইটি যাচাইযোগ্য ও নির্ভরযোগ্য মাধ্যমিক উৎসগুলো কি নিরপেক্ষ? "ইসলাম শিক্ষা" বই ও উল্লিখিত দুটি হাদিস গ্রন্থ সুটিই ধর্মীয় বই। ধর্মীয় বইয়ে ধর্মীয়ে ব্যক্তিত্বের নামে ধর্মীয় আবেগের ছোঁয়া থাকাটাই তো স্বাভাবিক। সেই উদাহরণ হিসেবে নামের শেষে "(র)" যুক্ত আছে। পাশাপাশি ইমাম শব্দটিও ধর্মীও উপাধি। তাই এই ধর্মীয় উপাধি উইকিপিডিয়ার মতো নিরপেক্ষ স্থানে ব্যবহার কতটা যৌক্তিক? ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১২:৫৯, ৮ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশনা/ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধ অনুসারে "উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষ প্রকৃতিকে বজায় রাখার জন্য, সাধারণভাবে ইসলামী সম্মানসূচক উপাধিসমূহ (বাংলা অথবা আরবি) নিবন্ধ থেকে অপসারণ করতে হবে, যদি না সেগুলো কোন উক্তির ভেতরে উল্লিখিত থাকে।" সুতরাং এক্ষেত্রে আমি আপনার সাথে একমত। ইসলামী ব্যক্তিত্বদের জীবনী নিবন্ধের শিরোনামে সম্মানসূচক উপাধি না রাখাই সাধারণ নিয়ম। এই হিসেবে যদি "ইমাম" সম্মানসূচক উপাধি হয়ে থাকে, তাহলে নিরপেক্ষ রচনাশৈলী নির্দেশনা অনুযায়ী সেটি নিবন্ধের শিরোনাম থেকে অপসারণ করাই যুক্তিযুক্ত হবে। একই কারণে মুহাম্মাদ, আবু বকর, ইত্যাদি নিবন্ধের শিরোনামেও কোনও সম্মানসূচক উপাধি নেই। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৪:০৪, ১০ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@আফতাবুজ্জামান: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত রয়ে গিয়েছে। @NahidSultan: আলোচনায় অংশগ্রহণ না করা প্রশাসক হিসেবে আপনাকে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ করছি। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৬:৪০, ২১ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@MS Sakib: আলোচনা বন্ধের সুপারিশে আমি অত্যন্ত আশ্চর্যান্বিত হয়েছি। আলোচনায় কোনো ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি? আমার মনে হয় না। যাই হোক, আলোচনার ফলাফল নাহিদ ভাই-ই নির্ধারণ করবেন (যদি উনি বন্ধ করেন)। বিষয়টা জল-পানির মতোই হয়ে গেল। — Meghmollar2017আলাপ১২:৪২, ২১ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

উইকিপিডিয়া সর্বসাধারণের জন্য;তাহলে আমরা এখন সেই নামটিকেই প্রধান্য দিব যেটা সর্বাধিক প্রচলিত। আর অন্যান্য নামে পুনঃনির্দেশ করব। আর ঘাটাঘাটি করলে দেখা যাবে ইমাম বুখারী নামটি অধিক প্রচলিত। আর বিখ্যাত ব্যক্তিগণ যে নামে অধিক পরিচিত তাকে সে নামেই সবার নিকট অভিহিত করা উচিত।আর এমনও তো নয় যে আমরা পুরো নাম উপেক্ষা করছি,আমরা তো নিবন্ধের ভিতরে পুরো নাম উল্লেখ করবই।Hasnat Abdullah (আলাপ) ১৩:৩৮, ১ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন


উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
"ইমাম বুখারী" পাতায় ফেরত যান।