স্কয়ার গ্রুপ

বাংলাদেশের একটি বহুজাতিক বৃহৎ শিল্প গ্রুপ

স্কয়ার গ্রুপ বাংলাদেশের একটি বহুজাতিক বৃহৎ শিল্প গ্রুপ।[১] স্যামসন এইচ চৌধুরী এটি প্রতিষ্ঠা করেন।

স্কয়ার গ্রুপ
গঠিত১৯৫৮
প্রতিষ্ঠাতাস্যামসন এইচ চৌধুরী
সদরদপ্তরঢাকা, বাংলাদেশ
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা
মূল ব্যক্তিত্ব
অঞ্জন চৌধুরী
সহায়করাস্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল্‌স লিমিটেড
রাধুনী
মাছরাঙা টিভি
স্কয়ার হাসপাতাল

স্কয়ার টয়লেট্রিজ স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড মিডিয়াকম লিমিটেড স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড

Dmoney
আয়
১.৫ বিলিয়ন টাকা
স্টাফ
৬৫,০০০ (২০২২)
ওয়েবসাইটwww.squaregroup.com

ইতিহাস সম্পাদনা

স্কয়ার গ্রুপ ১৯৫৮ সালে স্যামসন এইচ চৌধুরী এবং তার তিন বন্ধু কর্তৃক পাবনায় স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস নামে একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯৫২ সালে পাবনা জেলার আতাইকুলা গ্রামে প্রতিষ্ঠিত একটি ফার্মেসির মালিক ছিলেন।

১৯৭৪ সালে, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস জনসন অ্যান্ড জনসনের সহায়ক কোম্পানি জ্যানসেন ফার্মাসিউটিকার সাথে কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ সালে স্কয়ার গ্রুপ বাংলাদেশ থেকে ওষুধ রপ্তানি শুরু করে। ১৯৮৯ সালে স্কয়ার গ্রুপ বাংলাদেশে উৎপাদিত প্রথম স্যানিটারি ন্যাপকিন সেনোরা বাজারজাতকরণ শুরু করে। ১৯৯৪ সালে স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে রুপান্তরিত হয়। ১৯৯৭ সালে স্কয়ার গ্রুপ বাংলাদেশ থেকে ওষুধ রপ্তানির জন্য জাতীয় রপ্তানি ট্রফি লাভ করে। ১৯৯৭ সালে স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয়।

২০০১ সালে স্কয়ার গ্রুপ বোভিস লেন্ড লিজের তত্ত্বাবধানে একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কারখানা প্রতিষ্ঠা করে। ২০০২ সালে স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত হয়।

২০২০ এ, কার্বন নিঃসরণ কমানোর শর্তে হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ ঋণ নেয়।[২]

শিল্পসমূহ সম্পাদনা

অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো:[৩]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "স্কয়ার বহুজাতিক কোম্পানি হওয়ার পথে"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-১১ 
  2. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "কার্বন নিঃসরণ কমাবে স্কয়ার গ্রুপ"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-২১ 
  3. "আমাদের ব্যবসা"স্কয়ার গ্রুপ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-২০ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা