রন্ধনশৈলী

রান্না অনুশীলন এবং ঐতিহ্যের বৈশিষ্ট্যযুক্ত ধরণ

রন্ধনশৈলী বা রন্ধনপ্রণালী হচ্ছে হচ্ছে রান্নার পদ্ধতি যেখানে উপাদান, কৌশল এবং খাবারের জন্য পৃথকভাবে চিহ্নিত করা যায় এবং নির্দিষ্ট সংস্কৃতির অথবা ভৌগোলিক অঞ্চলের ভিত্তিতে বৈশিষ্ট্যতা লাভ করে। রন্ধনশৈলীকে ইংরেজিতে কুইসিন বা কুইজিন বলা যা ফ্রেঞ্চ শব্দ (ফরাসি উচ্চারণ: ​[kɥizin] ঘুরে ল্যাটিন coquere "রান্না করা" থেকে) এসেছ।[১][২][৩] রন্ধনশৈলীকে বিশেষ করে তুলতে প্রথমত ব্যবহৃত উপাচারের অবদান বেশি থাকে যা স্থানীয়ভাবে উৎপন্ন হয় অথবা বাইরে থেকে আমদানী করে আনা হয়।

বিভিন্ন ধরনের ফল এবং সবজি, লা বোকুয়েরিয়ার স্থানীয় বাজার, বার্সেলোনা, স্পেন

রন্ধনশৈলীর উপর ধর্মীয় খাদ্য আইন যেমন হিন্দু, মুসলিম ও ইহুদি খাদ্যতালিকাগত আইন শক্তিশালী প্রভাব রাখতে সমর্থ হয়েছে। আঞ্চলিক খাদ্য প্রস্তুতির ঐতিহ্য, রীতিনীতি এবং উপাদানগুলো একত্রে বিশেষ অঞ্চলে অনন্য খাবার তৈরীতে ভূমিকা রেখেছে।[৪]

ইতিহাস সম্পাদনা

রন্ধনশৈলীর প্রাচীনত্ব সঠিকভাবে নিরূপণ সম্ভব না হলেও এটা খুবই পুরাতন। রোম তার রন্ধনশৈলীর জন্য সুপরিচিত ছিল।  ধনী পরিবার ট্রাইক্লিনিয়ামে নানাবিধ খাবার নিয়ে একত্রে ভোজ়ন করতে বসতো। তাদের খাদ্য তালিকায় ছিলো ডিম, পনির, রুটি, মাংস এবং মধু।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা