মুফতি (আরবি: مفتي) হলেন একজন ইসলামি পণ্ডিত যিনি ইসলামি আইনশাস্ত্রের বিশদ ব্যাখ্যা এবং ইসলামের আলোকে বিভিন্ন ফতোয়া প্রদান করেন।[১]

কোরআন ও হাদিসের বিশদ জ্ঞানের ভিত্তিতে এবং সমসাময়িক জ্ঞান বিজ্ঞানের আলোকে একজন মুফতিকে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

পরিভাষা সম্পাদনা

মুফতি শব্দটি এসেছে আরবি মূল এফ-টি-আই থেকে, যার অর্থ "যৌবন, নতুনত্ব, স্পষ্টীকরণ, ব্যাখ্যা" অন্তর্ভুক্ত। একজন মুফতির প্রতিক্রিয়াকে ফতোয়া বলা হয়। যে ব্যক্তি মুফতির কাছে ফতোয়া চায় তাকে মুস্তাফতি বলা হয়। ফতোয়া জারি করার কাজকে ইফতা বলা হয়। ফুত্যা শব্দটি ফতোয়া চাওয়া ও জারি করাকে বোঝায়।

যোগ্যতা সম্পাদনা

একজন ব্যক্তি মুফতি হতে গেলে প্রধানত কয়েকটি ধাপে যোগ্য হতে হয় এবং এই যোগ্যতা ইসলামি পণ্ডিতদের দ্বারা নিশ্চিতভাবে সত্যায়িত হতে হয়। তাকে নিন্মোক্ত জিনিসসমূহ জানতে হয় এটা প্রমাণের জন্য যে সে ফতোয়া দেবার যোগ্য:[২]

উল্লেখযোগ্য মুফতি সম্পাদনা

সমসাময়িকঃ

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. মুফতি- দ্য ফ্রী ডিকশনারি
  2. Reaching the status of mufte[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "ফকিহুল মিল্লাতের সংক্ষিপ্ত জীবন ও কর্ম | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৪ 
  4. "ফয়জুল্লাহ, মুফতী - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৮ 
  5. ড., মোহাম্মদ আব্দুল হালিম (২০১৮)। আমাদের অনন্য সনদ। হাটহাজারী, চট্টগ্রাম: আল-ইমাম মুসলিম (রহ.) ফাউন্ডেশন। পৃষ্ঠা ৩০৪–৩০৮। 
  6. "বর্তমান পরিস্থিতিতে মসজিদে আসা না আসার ব্যাপারে মুফতি আব্দুল মালেকের ফতোয়া"www.amadershomoy.com। ২০২০-০৭-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৪ 
  7. "করোনায় জামাআত-জুমআ নিয়ে দেশের শীর্ষ আলেমরা যা বললেন"jagonews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৪ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা