মিস আর্থ
মিস আর্থ হচ্ছে পরিবেশের উপর ভিত্তি করে একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা যার মূল লক্ষ্য সকলের মাঝে পরিবেশ সচেতনতা সৃষ্টি করা।[১][২][৩] এর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মিস ইন্টারন্যাশনাল,মিস ইউনিভার্স এর পাশাপাশি এটিও বিশ্বের প্রধান তিনটি সুন্দরী প্রতিযোগিতার একটি। বাকি তিনটি প্রধান প্রতিযোগিতার মতই এতেও জাতীয় পর্যায়ের সুন্দরী মুকুটধারীরা এতে অংশগ্রহণ করতে পারে। [৪][৫][৬][৭] চলতি মুকুটধারীরা তাদের বছরটি উৎসর্গ করে নির্দিষ্ট প্রকল্পের উন্নীতকরনে এবং প্রায়শই পরিবেশ ও অন্যান্য বৈশ্বিক সমস্যা বিষয়ে সুরাহা করে। [৮][৯] যেমন: স্কুল ভ্রমণ, বৃক্ষ রোপণ কার্যক্রম, রাস্তায় প্রচারণা, উপকূল় পরিষ্কার, বক্তব্যের আয়োজন, শপিং মলে ভ্রমণ, মিডিয়ায় প্রচারণা, পরিবেশ মেলা, গল্প বলার আয়োজন, ইকো ফ্যাশন শো, এবং অন্যান্য পরিবেশগত কার্যক্রমের মাধ্যমে। [১০][১১][১২]
নীতিবাক্য | বিউটিস ফর এ কজ |
---|---|
গঠিত | ২৮ অক্টোবর ২০০১ |
ধরন | সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা |
সদরদপ্তর | ম্যানিলা, ফিলিপাইন |
অবস্থান |
|
দাপ্তরিক ভাষা | ইংরেজি ভাষা |
প্রেসিডেন্ট | র্যামন মনজন |
মূল ব্যক্তিত্ব | লরেন চাক |
ওয়েবসাইট | www.missearth.tv |
চলতি মিস আর্থ বিজয়ী হন মিস আর্থ ফাউন্ডেশন, ইউএসইপি এবং অন্যান্য পরিবেশ সংস্থার বক্তা।[১৩][১৪][১৫] মিস আর্থ ফাউন্ডেশন অংশগ্রহণকারী দেশ সমূহের পরিবেশ বিভাগ ও মন্ত্রণালয়,বেসরকারি খাত এবং সংস্থা যেমন: গ্রীনপিস, WWF ইত্যাদির সঙ্গে কাজ করে থাকে।[১৬][১৭][১৮]
চলতি মিস আর্থ হচ্ছেন ইকুয়েডরের ক্যাথেরিন এসপিন যিনি মুকুট লাভ করেন ২৯ অক্টোবর,২০১৬ পাসেই,ফিলিপাইনে।
আয়োজক দেশ এবং স্থানের তালিকা সম্পাদনা
বর্তমান মুকুটধারী সম্পাদনা
বছর | দেশ | মিস আর্থ | জাতীয় খেতাব | সমাগম সংখ্যা |
---|---|---|---|---|
২০১৬ | ইকুয়েডর | ক্যাথেরিন এসপিন | মিস আর্থ ইকুয়েডর | ৮৩ |
২০১৫ | ফিলিপাইন | এঞ্জেলিয়া ওএনজি | মিস ফিলিপাইন আর্থ | ৮৬ |
২০১৪ | ফিলিপাইন | জেমি হ্যারেল | মিস ফিলিপাইন আর্থ | ৮৫ |
২০১৩ | ভেনেজুয়েলা | অ্যালাইজ হ্যানরিক | মিস ভেনেজুয়েলা | ৮৯ |
২০১২ | চেক প্রজাতন্ত্র | তেরেজা ফাসসোভা | চেজ মিস | ৮০ |
মিস আর্থ মুকুটধারীদের চিত্র সম্পাদনা
আরো পড়ুন সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ New York Times, World News (২০০৩-১০-৩০)। "Afghanistan: Anti-Pageant Judges"। The New York Times Company। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৩।
- ↑ "Miss Earth 2004 beauty pageant"। China Daily। Reuters। ২০০৪-১০-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-২৩।
- ↑ Enriquez, Amee (২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Philippines: How to make a beauty queen"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Philippine bet is Miss Earth 2008"। ABS-CBN News। ২০০৮-১১-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-০৪।
- ↑ Law, Anthony (২০১০-০৭-১৫)। "Beauties who promote green cause"। The Star (Malaysia)। ২০১১-০৬-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-০৪।
- ↑ Singapore News, Online (২০০৮-০৬-২৪)। "Miss Earth 2004 beauty pageant"। The Electric New Paper, Singapore Press Holdings Ltd। ২০০৮-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১০।
- ↑ "Brazil's Miss World finalist has her hands and feet amputated"। English.pravda.ru। ২২ জানুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ News Online, Reuters (২০০৪-১০-০৮)। "Contestants of Miss Earth 2004 beauty pageant"। The Tribune India। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১২-১৫।
- ↑ Nkurunziza, Sam (৩০ মার্চ ২০০৮)। "The most beautiful girl in the world"। The Sunday Times। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ Gilbert, Julie (১২ জুলাই ২০১৪)। "Hamilton woman Amy Meisak is hoping to win Miss Earth 2014"। Daily Record (Scotland)। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Schuck, Lorraine (২০ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Miss Earth winners work hand-in-hand" (পিডিএফ)। Miss Earth Website। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ News, South Wales (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Caerphilly beauty queen takes on the world"। Gannett Company Newsquest Media (Southern) Ltd। South Wales Argus। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Steinberg, Jessica। "Miss Earth pulls for Palestine"। 3 November 2014। The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Sieczkowski, Cavan (৪ ডিসেম্বর ২০১১)। "Miss Earth 2011 Crowned, Miss Ecuador Wins the Title"। International Business Times। BT Media Inc.। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Borja, Tessa (অক্টোবর ১৭, ২০০৭)। "Jennifer Neves is Miss Earth Guam"। Marianas Variety News, Guam Edition। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১০, ২০০৮।
- ↑ Waddington, Sarah (১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Plymouth engineering student hopes to "change the future" by competing for Miss Earth England"। The Herald (Plymouth)। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Bobby T., Yalong (৪ জানুয়ারি ২০১৬)। "A haphazard scrutiny and pragmatic dissertation on Philippine pageantry"। Asian Journal। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Macauley, Richard (২৪ নভেম্বর ২০১৫)। "China's latest censorship battlefield is global beauty pageants"। Quartz (publication)। Goldman Sachs। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ West, Donald (২০১৫-০২-১৬)। "Miss Earth"। Pageantopolis। ২০০৭-১২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-১৮।
- ↑ "Change of Venue: Due to floods in Bangkok, Miss Earth 2011 will be held in the Philippines"। ৩০ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৩০, ২০১১।