মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বাংলাদেশী রাজনীতিবীদ

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (জন্ম ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৮) একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী।[১] তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ঠাকুরগাঁও-১ থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে কৃষি মন্ত্রণালয় ও পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
২০২০ সালে মির্জা ফখরুল
মহাসচিব বাংলাদেশ জাতীয়াবাদী দল
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
২০ মার্চ ২০১১
পূর্বসূরীখোন্দকার দেলোয়ার হোসেন
প্রতিমন্ত্রী - বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রালয়
কাজের মেয়াদ
অক্টোবর ২০০১ – ১৭ নভেম্বর ২০০৫
প্রধানমন্ত্রীখালেদা জিয়া
প্রতিমন্ত্রী - বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন
কাজের মেয়াদ
১৮ নভেম্বর ২০০৫ – অক্টোবর ২০০৬
প্রধানমন্ত্রীখালেদা জিয়া
ঠাকুরগাঁও-১ আসন আসনের
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
অক্টোবর ২০০১ – অক্টোবর ২০০৬
পূর্বসূরীখাদেমুল ইসলাম
উত্তরসূরীরমেশ চন্দ্র সেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1948-01-26) ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৮ (বয়স ৭৬)
ঠাকুরগাঁও, পূর্ব বাংলা
নাগরিকত্ববাংলাদেশী
জাতীয়তাবাংলাদেশী
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
সম্পর্কমির্জা গোলাম হাফিজ (চাচা)
সন্তানরাহাত আরা বেগম (মেয়ে) মির্জা শামারুহ (মেয়ে)
পিতামাতামির্জা রুহুল আমিন (বাবা) মির্জা ফাতেমা আমিন (মা)
প্রাক্তন শিক্ষার্থীঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা কলেজ
পেশারাজনীতিবিদ
মন্ত্রীসভাখালেদা ২

প্রারম্ভিক জীবন

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৮ সালে ঠাকুরগাঁও জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।[২][৩] তার পিতার নাম মির্জা রুহুল আমিন ও মাতা মির্জা ফাতেমা আমিন। শিক্ষাজীবনে মির্জা ফখরুল ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।

কর্মজীবন

১৯৭২ সালে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষা ক্যাডারে ঢাকা কলেজে অর্থনীতি বিভাগে শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন। পরবর্তীতে বেশ কয়েকটি সরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেন। অন্যান্য সরকারি দায়িত্বের মধ্যে মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ সরকারের পরিদর্শন ও আয়-ব্যয় পরীক্ষণ অধিদপ্তরে একজন নীরিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী এস. এ. বারীর ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান। ১৯৮২ সাল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর বারী পদত্যাগ করার পূর্ব পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। বারী পদত্যাগ করার পর মির্জা ফখরুল তার শিক্ষকতা পেশায় ফিরে যান। এ সময় তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজে অর্থনীতির অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা করেন।[৪]

রাজনৈতিক জীবন

রাজনীতিতে প্রবেশ

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সক্রিয় ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের (অধুনা বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন) একজন সদস্য ছিলেন এবং সংগঠনটির এস.এম. হল শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের সময়ে তিনি সংগঠনটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ছিলেন।[৪]

১৯৮৬ সালে পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে মির্জা ফখরুল তার শিক্ষকতা পেশা থেকে অব্যহতি নেন এবং সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ১৯৮৮ সালের ঠাকুরগাঁও পৌরসভার নির্বাচনে অংশ নিয়ে পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। জেনারেল এরশাদের সামরিক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে যখন দেশব্যাপী আন্দোলন চলছে, তখন মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে যোগদান করেন। ১৯৯২ সালে মির্জা ফখরুল বিএনপির ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন।[৪] একইসাথে জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের সহ-সভাপতির দয়িত্ব পালন করেন।[৪]

সংসদ নির্বাচন ও মন্ত্রীত্ব

মির্জা ফখরুল ১৯৯১ সালে পঞ্চম১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-১ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচন করে যথাক্রমে ৩৬,৪০৬ ও ৫৮,৩৬৯ ভোট পান এবং আওয়ামী লীগ প্রার্থী খাদেমুল ইসলামের কাছে পরাজিত হন।[৫]

২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেনের সাথে প্রতিযোগিতা করে ১,৩৪,৯১০ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন ও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৫] একই বছর নভেম্বরে বিএনপি সরকার গঠন করলে খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় প্রথমে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০০৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।

মির্জা ফখরুল ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেনের প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে পরাজিত হন।[৫] ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি একই সাথে ঠাকুরগাঁও-১বগুড়া-৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন লাভ করেন এবং বগুড়া-৬ আসনে নির্বাচিত হন।[৫] পরবর্তীতে শপথ গ্রহণ না করায় নির্বাচন কমিশন তার আসনটি শূন্য ঘোষণা করে এবং সেখানে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[৬]

বিএনপির মহাসচিব

২০০৯ সালের ডিসেম্বরে বিএনপির ৫ম জাতীয় সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব পদে নির্বাচিত হন। এই পদটিতে এর আগে তারেক রহমান বহাল ছিলেন। তারেক রহমান এই সম্মেলনে দলের ভাইস চেয়ারম্যানের পদ লাভ করেন।[৭] একই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং মির্জা ফখরুল বিরোধী দলীয় মুখপাত্র হিসেবে গণমাধ্যমে পরিচিতি পান।

২০১১ সালের ২০শে মার্চ বিএনপির তৎকালীন মহাসচিব খন্দকার দেলওয়ার হোসেন মৃত্যুবরণ করার পর দলটির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ঘোষণা করেন।[৮] ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর দলের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতা এই মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেন। কেউ কেউ বলেন বিএনপির সংবিধানে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের কোন বর্ণনা নেই।[৯][১০] কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া ২১ মার্চ ২০১১ তারিখে সৌদি রাজপরিবারের আমন্ত্রণে সৌদি আরব যাবার আগমুহুর্তে মির্জা ফখরুলকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ঘোষণা করে গেলে এই সংক্রান্ত বিভ্রান্তির অবসান ঘটে।[৮] ২০১৬ সালের ১৯শে মার্চ দলটির ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলনে মির্জা ফখরুল মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হন।[১১][১২]

বিরোধী দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পালনকালে মির্জা ফখরুল বিভিন্ন ইস্যুতে আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করেন। এছাড়া দেশব্যাপী বিএনপির একাধিক বিক্ষোভ ও আন্দোলন কর্মসূচীর নেতৃত্ব দেন, যেগুলো অধিকাংশেরই কেন্দ্রে ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবী।[১৩]

ব্যক্তিগত জীবন ও পরিবার

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ব্যক্তিগত জীবনে রাহাত আরা বেগমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির দুই মেয়ে রয়েছে। রাহাত আরা বেগম কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন ও বর্তমানে ঢাকার একটি বীমা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। তার বড় মেয়ে মির্জা শামারুহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে এই প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় পোস্ট ডক্টরাল ফেলো হিসেবে কর্মরত আছেন। ছোট মেয়ে মির্জা সাফারুহও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। তিনি বর্তমানে ঢাকার একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন।[১৪]

মির্জা ফখরুলের বাবা মির্জা রুহুল আমিন একজন আইনজীবী ছিলেন এবং ঠাকুরগাঁওয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে ও পরে একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। স্বাধীন বাংলাদেশে মির্জা রুহুল আমিন বিএনপির রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন।[১৪]

মির্জা ফখরুলের চাচা মির্জা গোলাম হাফিজ ছিলেন একজন বিএনপি নেতা, সাবেক মন্ত্রী ও জাতীয় সংসদের ৪র্থ স্পিকার। মির্জা হাফিজ ১৯৭৮ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকারে ভূমি মন্ত্রী, ১৯৭৯ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে স্পীকার এবং ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন সরকারে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৫]

মির্জা ফখরুলের অপর চাচা উইং কমান্ডার এস আর মির্জা এপ্রিল ১৯৭১-এ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার, যেটি মুজিবনগর সরকার নামে খ্যাত, এই সরকার কর্তৃক ডাইরেক্টোরেট অব ইয়ুথ ক্যাম্পের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন।[১৬]

তথ্যসূত্র

  1. রায়, অজয় কুমার (আগস্ট ২০১৮)। "রাজনৈতিক ও গুণী ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি"। ঠাকুরগাঁও জেলার ইতিহাস (২ সংস্করণ)। ঢাকা: টাঙ্গন প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ২৮২-২৮৩। আইএসবিএন 978-9843446497 
  2. "একাত্তরে পা রাখলেন মির্জা ফখরুল"যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২০ 
  3. "একাত্তরে মির্জা ফখরুল"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২০ 
  4. "একজন মির্জা ফখরুল"মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসে ২০১৮ 
  5. "ঠাকুরগাঁও-১"প্রথম আলো। ১০ নভে ২০১৮। ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসে ২০১৮ 
  6. "ফখরুলের আসন শূন্য ঘোষণা"দৈনিক প্রথম আলো। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। ২৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২০ 
  7. Tarique made powerful senior vice-chairman, ‘‘The Daily Star’’, ৯ ডিসেম্বর ২০০৯, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-৩১ 
  8. মির্জা ফখরুল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব, Daily Manabzamin, ২১ মার্চ ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-৩১ 
  9. বিএনপি’র গঠণতন্ত্রে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের অস্তিত্ব নেই: হান্নান শাহ, ‘‘BanglaNews24’’, ২২ মার্চ ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-৩১ 
  10. মহাসচিব পদ নিয়ে বিএনপিতে দ্বন্দ্ব-কোন্দল বেড়েছে, Daily Samakal, ২৪ মার্চ ২০১১, ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-৩১ 
  11. "অবশেষে মহাসচিব হলেন মির্জা ফখরুল - রাজনীতি"The Daily Ittefaq। ৩০ মার্চ ২০১৬। ১৫ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসে ২০১৮ 
  12. "অবশেষে মহাসচিব হলেন মির্জা ফখরুল"NTV Online। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসে ২০১৮ 
  13. Govt will be ousted thru' upsurge, ‘‘The Daily Star’’, ২৬ জানুয়ারি ২০১২, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-৩১ 
  14. Bangladeshi Political Families, Probe News Magazine, ২৩–২৯ মার্চ ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০১ 
  15. মির্জা গোলাম হাফিজ, Panchagarh District Administration, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  16. Mujibnagar Government ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে, Banglapedia
রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
খন্দকার দেলওয়ার হোসেন
মহাসচিব
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
(ভারপ্রাপ্ত)

২০১১
উত্তরসূরী
(আসীন)
পূর্বসূরী
তারেক রহমান
জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

২০০৯
উত্তরসূরী
(আসীন)
পূর্বসূরী
খাদেমুল ইসলাম
সংসদ সদস্য
ঠাকুরগাঁও-১

২০০১-২০০৬
উত্তরসূরী
রমেশ চন্দ্র সেন
পূর্বসূরী
বেগম মতিয়া চৌধুরী
পূর্ণ মন্ত্রী
কৃষি প্রতিমন্ত্রী
২০০১-২০০৬
উত্তরসূরী
বেগম মতিয়া চৌধুরী
পূর্ণ মন্ত্রী
পূর্বসূরী
বীর বাহাদুর
পর্যটন ও বেসরকারী বিমান চলাচল বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
২০০১-২০০৬
উত্তরসূরী
আব্দুল মান্নান