ফিল এডমন্ডস

ইংরেজ ক্রিকেটার

ফিলিপ-হেনরি এডমন্ডস (ইংরেজি: Phil Edmonds; জন্ম: ৮ মার্চ, ১৯৫১) উত্তর রোডেশিয়ার লুসাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ইংরেজ সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৭ সময়কালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে মিডলসেক্সের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ স্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিংয়ে দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন ফিল এডমন্ডস

ফিল এডমন্ডস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামফিলিপ-হেনরি এডমন্ডস
জন্ম (1951-03-08) ৮ মার্চ ১৯৫১ (বয়স ৭২)
লুসাকা, উত্তর রোডেশিয়া
ডাকনামগোট, হেনরি
উচ্চতা৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লোো লেফট আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪৬৪)
১৪ আগস্ট ১৯৭৫ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১১ আগস্ট ১৯৮৭ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৪২)
২৩ ডিসেম্বর ১৯৭৭ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই২ এপ্রিল ১৯৮৭ বনাম ভারত
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭১–১৯৯২মিডলসেক্স
১৯৭৪–১৯৮৭মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)
১৯৭৫–১৯৭৬ইস্টার্ন প্রভিন্স
১৯৭১–১৯৭৩কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৫১ ২৯ ৩৯১ ৩০১
রানের সংখ্যা ৮৭৫ ১১৬ ৭৬৫১ ২৪৬৭
ব্যাটিং গড় ১৭.৫০ ১০.৫৪ ১৮.৯৩ ১৫.৯১
১০০/৫০ –/২ –/– ৩/২২ –/২
সর্বোচ্চ রান ৬৪ ২০ ১৪২ ৬৩*
বল করেছে ১২০২৮ ১৫৩৪ ৮৫৯৬১ ১৩৪৬৭
উইকেট ১২৫ ২৬ ১২৪৬ ৩২৩
বোলিং গড় ৩৪.১৮ ৩৭.১১ ২৫.৬৬ ২৫.১১
ইনিংসে ৫ উইকেট ৪৭
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৭/৬৬ ৩/৩৯ ৮/৫৩ ৫/১২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪২/– ৬/– ৩৪৫/– ৮৯/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৮ এপ্রিল ২০১৮

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

লুসাকায় জন্মগ্রহণকারী ফিল এডমন্ডসের বাবা ব্রিটিশ ব্যবসায়ী ও মাতা বেলজীয় ছিলেন।[১][২] লুসাকায় অবস্থানকালে গিলবার্ট রেনি হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। স্বীয় আত্মজীবনীতে বিদ্যালয়ের উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও ক্রীড়া সুবিধাদির বিষয়টি তুলে ধরেছেন।[৩] ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডে স্থানান্তরিত হন ও কেন্টের ক্রানব্রুক স্কুলে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপণ ঘটান। এরপর ভূমি অর্থনীতি বিষয়ে কেমব্রিজের ফিৎজউইলিয়াম কলেজে ভর্তি হন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট সম্পাদনা

২৪ এপ্রিল, ১৯৭১ তারিখে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ফিল এডমন্ডসের। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরূপে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে এ অভিষেক কার্য সম্পন্ন হয় তার। খেলায় তিনি ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন। ১০ ও ৩ রান তুলেন। বল হাতে কোন উইকেট লাভে ব্যর্থ হন। খেলায় তার দল ১০৯ রানে পরাজিত হয়েছিল।[৪] তবে সফলতা লাভের জন্য তাকে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি। পরের খেলায় লিচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে প্রথমবারের মতো ৫-উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখান। ৫/৫০ লাভের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৪/৪৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় দলকে সাত উইকেটের বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। [৫]

বিশ্ববিদ্যালয় খেলায় অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয় তার। অক্সফোর্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৭/৫৬ লাভ করেন ও পরবর্তীতে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর খেলায় ১০-উইকেট লাভ করেন।[৬]

৪ আগস্ট মিডলসেক্সের পক্ষে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন করেন। লর্ডসে এসেক্সের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর খেলায় তিনি ২/৫১ ও ৩/৪২ লাভ করেন। এরপর শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামেন। তখন মিডলসেক্স দলকে শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রানের দরকার ছিল। চূড়ান্ত বল মোকাবেলা করে খেলাটিকে ড্রয়ের দিকে নিয়ে যান।[৭]

কাউন্টি ক্রিকেট পর্যায়ের খেলায় মিডলসেক্সের পক্ষে খেলেন। তিনি জন এম্বুরির মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ ছিলেন। ১৯৮০-এর দশকে বামহাতি ও ডানহাতি স্পিনের সংমিশ্রণে মিডলসেক্সের সফলতায় শক্তিশালী ভূমিকা পালন করেছিল। এছাড়াও, তারা ইংল্যান্ড দলে একত্রে খেলেছেন। তবে, এ জুটিকে টেস্ট দলে একই স্থানে অন্তর্ভূক্তির জন্য বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হতে হতো।

১৯৭৫–৭৬ মৌসুমে কারি কাপ প্রতিযোগিতায় ইস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে খেলেন। এরপর ইংল্যান্ডে চলে আসেন ও ইংরেজ কাউন্টি মৌসুমে অংশ নেন। বলকে সীমানার বাইরে ফেলে বেশ সুনাম কুড়ান ও দলের প্রয়োজনে ব্যাট হাতে বেশ ভূমিকা পালন করতেন।

১৯৭৬ সালে মিডলসেক্সের চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা বিজয়ী দলের সদস্যরূপে নর্দাম্পটশায়ারের বিপক্ষে ব্যাট হাতে বেশ দক্ষতা দেখান। দ্বিতীয় ইনিংসে পরাজয়ের সমূহ সম্ভাবনা দেখা দেয় মিডলসেক্সের। ব্যাট হাতে আগ্রাসী ভূমিকা পালন করেন। পাশাপাশি মাইক গ্যাটিংফ্রেড টিটমাসকে মূল্যবান সহায়তা করেন। এক পর্যায়ে ৯৩ রান তুলে ঐ সময়ে তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি উপহার দেন। ৯০ মিনিটে ১২ চার ও চার ছক্কায় সমৃদ্ধ ছিল তার ইনিংসটি। ফলশ্রুতিতে মিডলসেক্স দল ১৩৬ রানে এগিয়ে যায়। এরপর দুইটি ক্যাচ তালুবন্দী করে নর্দাম্পটশায়ারের জয়ের লক্ষ্যমাত্রাকে দূরে সরিয়ে রাখেন। খেলাটি সমূহ পরাজয়ের বৃত্ত থেকে ড্রয়ের দিকে চলে যায়।[৮]

মিডলসেক্সে এডমন্ডসের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন মাইক ব্রিয়ারলি। ১৯৭৬, ১৯৭৭ সালে কেন্টের সাথে যৌথভাবে, ১৯৮০ ও ১৯৮২ সালে ব্রিয়ারলির অধিনায়কত্বে মিডলসেক্স চারবার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয় করে। এছাড়াও, ব্রিয়ারলি ইংল্যান্ড দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এরপর মাইক গ্যাটিং তার স্থলাভিষিক্ত হন। ১৯৮৫ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে দলের শিরোপা বিজয়ে নেতৃত্ব দিলেও ব্রিয়ারলির তুলনায় কম সফলতা লাভ করেন। এছাড়াও, গ্যাটিং ইংল্যান্ড দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

টেস্ট ক্রিকেট সম্পাদনা

১৪ আগস্ট, ১৯৭৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে ফিল এডমন্ডসের। ১৯৭৫ সালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ফিল এডমন্ডসের। হেডিংলিতে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে অভিষেক ঘটে তার। প্রথম ইনিংসে তার দল ২৮৮ রান তুলে। এরপর অস্ট্রেলিয়াকে ১৩৫ রানে গুটিয়ে দেয় ইংরেজ বোলারেরা। তন্মধ্যে তিনি তার অভিষেক টেস্টেই ৫/২৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ডেরেক আন্ডারউডের কটে গ্রেগ চ্যাপেল তার প্রথম শিকারে পরিণত হন। এরপর রস এডওয়ার্ডসকে ফাঁদে ফেলে আউট করেন ও হ্যাট্রিকের দোড়গোড়ায় পৌঁছান।[৯] তবে পিচ খোড়ানোর ফলে খেলাটি পরিত্যক্ত ঘোষিত হয় ও খেলাটি ড্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে ভারত সফরে যান। কলকাতা টেস্টে শম্ভুক গতির পেস আক্রমণে খেলাটি নিস্তেজ ড্রয়ে পরিণত হয়। স্কয়ার লেগে এডমন্ডসের ফিল্ডিং ডেইলি টেলিগ্রাফে তুলে ধরা হয় ও পড়ার খোড়াক জোগায়।

১৯৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক থেকে শুরু করে ১৯৮৭ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ পর্যন্ত তার খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। এ সময়ে ইংল্যান্ড দল ১২৬ টেস্টে অংশ নিলেও কেবলমাত্র ৫১ টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় ফিল এডমন্ডসের। তবে এ সময়ে তার ক্রীড়াশৈলীর ঘাটতিসহ দলীয় সঙ্গী জন এম্বুরির সাথে স্পিনারের জায়গায় অংশ নিতে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছিল। এছাড়াও, সর্বদাই সরব থাকায় দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাননি।

খেলার ধরন সম্পাদনা

স্থির ভঙ্গীমায় ও পেস বোলারের মনোবৃত্তি নিয়ে বোলিংয়ে অগ্রসর হতেন তিনি। এছাড়াও, প্রয়োজনে আকস্মিকভাবে বাউন্সার করতেন। এছাড়াও, দীর্ঘদেহী হিসেবে বলকে ব্যাটসম্যানের মুখ বরাবর শূন্যে ভাসাতেন তিনি। অন্যতম বিনোদনকারী ও রঙ্গীন চরিত্রের অধিকারীত্বের প্রকাশ ঘটিয়েছেন ক্রিকেট জগতে। বিষণ্ন বদন থেকে উৎফুল্ল হৃদয়ে নিজেকে মেলে ধরতেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে কঠোর হৃদয় থেকে শুরু করে মুক্তমনের পরিচয় দিতেন।[১০]

অবসর সম্পাদনা

পাঁচ বছর মাঠের বাইরে অবস্থানের পর জুন, ১৯৯২ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন ফিল এডমন্ডস। ট্রেন্ট ব্রিজে নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল। মিডলসেক্স দল নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, অ্যাপেনডিক্স চিকিৎসায় ব্যস্ত থাকায় ফিল টাফনেলের পরিবর্তে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে যোগ দেন তিনি।[১১] এ পর্যায়ে তিনি তার দক্ষতা প্রদর্শন করে দেখিয়েছেন যে, তিনি কোন কিছুই হারাননি। সাবেক দলীয় সঙ্গী জন এম্বুরির সাথে জুটি গড়েন ও নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৪/৪/৪৮ লাভ করেন।[১২]

ব্যবসায়ে অংশগ্রহণ সম্পাদনা

ক্রিকেট খেলা থেকে সফলতার সাথে অবসর নেয়ার পর কর্পোরেট নির্বাহী হিসেবে বেশ বিতর্কিত ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।[১৩][১৪][১৫] ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের পর ব্যবসায় জগতেও সমান সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। মিডলসেক্স হোল্ডিংস, হোয়াইট নীল পেট্রোলিয়াম ও মিডলসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। জুলাই, ২০১২সাল পর্যন্ত তার সম্পত্তির মূল্য ১৪ মিলিয়ন পাউন্ড স্টার্লিং।

এছাড়াও, সেন্ট্রাল আফ্রিকান মাইনিং এন্ড এক্সপ্লোরেশন কোম্পানি (সিএএমইসি) পিএলসি’র সভাপতি ছিলেন। সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে ইএনআরসি কিনে নেয়।

মানবমুখী বেসরকারী সংগঠন গ্লোবাস উইটনেস খনিজ স্বত্ত্ব লাভে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদেরকে ঘুষ প্রদানের জন্য এডমন্ডসকে অভিযুক্ত করে।[১],

ডেইলি মেইল পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে জানা যায় যে, লাইবেরিয়ার বিচারকমণ্ডলী জুন, ২০১৬ সালে আর্থিক কেলেঙ্কারীর সাথে গ্রোভসকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে।

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ফিল এডমন্ডস ফ্রান্সেস এডমন্ডস নাম্নী বিশিষ্ট লেখিকার সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করেন।[১৬] এ দম্পতির এক কন্যা রয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Sunderland, Ruth (১৭ আগস্ট ২০১৬)। "It's just NOT cricket: Former England star accused of building business empire on bribes and dirty tricks"The Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৭ 
  2. "March 8 down the years"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৭ 
  3. Barnes, 1986, p. 6
  4. https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/31/31510.html
  5. https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/31/31517.html
  6. "Oxford University v Cambridge University at Lord's, 10-13 Jul 1971"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৭ 
  7. Streeton, Richard (৭ আগস্ট ১৯৭১)। "Middlesex title hopes checked by Essex" (58244)। The Times। পৃষ্ঠা 13। 
  8. Woodcock, John (৮ মে ১৯৭৬)। "Innings when Edmonds was bigger than game" (59699)। The Times। পৃষ্ঠা 21। 
  9. "3rd Test: England v Australia at Leeds, Aug 14–19, 1975"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-১৩ 
  10. Bateman, pp. 56-57
  11. Streeton, Richard (২ জুন ১৯৯২)। "Edmonds to make surprise comeback" (English ভাষায়) (64348)। The Times। পৃষ্ঠা 32। 
  12. Ball, Peter (৪ জুন ১৯৯২)। "Edmonds takes four wickets in style" (English ভাষায়) (64350)। The Times। পৃষ্ঠা 30। 
  13. "From rucks to riches"। Wisden। জুন ২০০৬। 
  14. "Phil Edmonds enters into controversial oil deal"। cricinfo। ২৪ মার্চ ২০০৫। 
  15. "CAMEC Management & Board"। CAMEC। ২৭ জুলাই ২০০৯। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮ 
  16. Rayner, Gordon (৬ জুলাই ২০১২)। "Former England cricketer Phil Edmonds 'colluded with solicitor to deprive rival of mining shares', court told"The Daily Telegraph 

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা