ফিলিপে লুইস

ব্রাজিলীয় ফুটবলার

ফিলিপে লুইস কাসমিরস্কি (জন্ম: ৯ আগস্ট ১৯৮৫), সাধারণত ফিলিপে লুইস (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [fiˈlipi luˈis]) নামে পরিচিত, হলেন একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার, যিনি স্পেনীয় লা লিগা ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদ এবং ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে একজন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।

ফিলিপে লুইস
২০১৪ সালে ফিলিপে লুইস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম ফিলিপে লুইস কাসমিরস্কি[১]
জন্ম (1985-08-09) ৯ আগস্ট ১৯৮৫ (বয়স ৩৮)
জন্ম স্থান জারাগুয়া দো সুল, ব্রাজিল
উচ্চতা ১.৮৩ মি (৬ ফু ০ ইঞ্চি)[২]
মাঠে অবস্থান রাইট ব্যাক
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
আতলেতিকো মাদ্রিদ
জার্সি নম্বর
যুব পর্যায়
১৯৯৫–২০০৪ ফিগিরেন্সে
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০০৩–২০০৪ ফিগিরেন্সে ২২ (১)
২০০৪–২০০৫ আয়াক্স (০)
২০০৫–২০০৮ রেন্তিস্তাস (০)
২০০৫–২০০৬রিয়াল মাদ্রিদ বি (ধার) ৩৭ (০)
২০০৬–২০০৮দেপোর্তিবো লা করুনিয়া (ধার) ৫২ (১)
২০০৮–২০১০ দেপোর্তিবো লা করুনিয়া ৫৯ (৫)
২০১০–২০১৪ আতলেতিকো মাদ্রিদ ১২৫ (২)
২০১৪–২০১৫ চেলসি ১৫ (০)
২০১৫– আতলেতিকো মাদ্রিদ ৮৫ (৫)
জাতীয় দল
২০০৪–২০০৫ ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ ১৬ (২)
২০০৯– ব্রাজিল ৩১ (২)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৩ মে ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

ফিলিপে লুইস তার কৌশলগত সচেতনতার জন্য অধিক পরিচিত লাভ করেছেন।[৩] তিনি তার পেশাদার ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময় স্পেনে অতিবাহিত করেছেন। তিনি স্পেনে তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন দেপোর্তিবো লা করুনিয়ার হয়ে খেলার মাধ্যমে, যেখানে তিনি ৪ মৌসুম অতিবাহিত করেন। ২০১০ সালে, তিনি আরেক স্পেনীয় ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে যোগদান করেন, যেখানে তিনি বেশ কয়েকটি ট্রফি জয়লাভ করেন যার মধ্যে ২০১৩–১৪ মৌসুমের লা লিগা ট্রফি অন্যতম। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে, তিনি প্রিমিয়ার লিগ ক্লাব চেলসি ফুটবল ক্লাবে ১৫.৮ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে যোগদান করেন। তিনি চেলসিকে প্রিমিয়ার লিগ এবং ইএফএল কাপ জয়লাভ করতে সাহায্য করেন। এক মৌসুম চেলসিতে খেলার পর, তিনি পুনরায় আতলেতিকো মাদ্রিদে ফিরে আসেন।

২০০৯ সালে, ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে এপর্যন্ত ৩০-এর অধিক ম্যাচ খেলেছেন। তিনি ২০১৩ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এবং ২০১৫ কোপা আমেরিকার মতো প্রতিযোগিতায় ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

সম্মাননা সম্পাদনা

আতলেতিকো মাদ্রিদ

চেলসি

ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০

ব্রাজিল

ব্যক্তিগত

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Barclays Premier League: notification of shirt numbers" (পিডিএফ)। Premier League। পৃষ্ঠা 5। ১৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৫ 
  2. "Filipe Luis"। Atlético Madrid। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  3. "Los jaques de Filipe Luis" [Filipe Luis' checks]। El País (Spanish ভাষায়)। ১০ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  4. "Chelsea target Filipe Luis moves closer to Atletico Madrid exit after Spaniards sign £8m Granada defender Guilherme Siqueira"Daily Mail। ৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৪ 
  5. "Atlético beat Real Madrid to win Copa del Rey after Ronaldo sent off"The Guardian। ১৭ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৪ 
  6. "Real Madrid 4–1 Atlético Madrid"BBC Sport। ২৪ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৪ 
  7. "Filipe Luís: Overview"। Premier League। ১৬ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১৮ 
  8. "Chelsea 2–0 Tottenham Hotspur"। BBC Sport। ১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫ 
  9. "FIFA FIFPro World XI: the reserve teams – FIFPro World Players' Union"FIFPro। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫। ১৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৭ 
  10. "Atletico dominate UEFA's La Liga team of the season"Marca। ১৬ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৭ 
  11. "Once ideal de LaLiga para UEFA: 4 del Madrid, 3 del Barça..." [UEFA's LaLiga All-Star XI: 4 from Madrid, 3 from Barça...]। Diario AS (Spanish ভাষায়)। ২২ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা