প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ
{{{title}}}
পশ্চিমবঙ্গ ভারতের একটি রাজ্য পূর্ব ভারতে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, এই রাজ্যের জনসংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষেরও বেশি। জনসংখ্যার নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল রাজ্য (প্রথম-উত্তর প্রদেশ, দ্বিতীয়- মহারাষ্ট্র, তৃতীয়-বিহার )। এই রাজ্যের আয়তন ৮৮৭৫২ বর্গ কি. মি.। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা ভাষী বাঙালি জাতি অধ্যুষিত অবিভক্ত বাংলার একটি অংশ। এই রাজ্যের পূর্ব দিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র এবং উত্তর দিকে নেপাল ও ভুটান রাষ্ট্র অবস্থিত। ভারতের ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, বিহার, সিকিম ও আসাম রাজ্যও পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী। রাজ্যের রাজধানী কলকাতা শহরটি হল ভারতের সপ্তম বৃহত্তম মহানগরী৷ ভৌগোলিক দিক থেকে দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, গাঙ্গেয় বদ্বীপ, রাঢ় অঞ্চল ও উপকূলীয় সুন্দরবনের অংশবিশেষ এই রাজ্যের অন্তর্গত। বাঙালিরাই এই রাজ্যের প্রধান জাতিগোষ্ঠী এবং রাজ্যের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই বাঙালি হিন্দু। নির্বাচিত চিত্রভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান খড়গপুর ভারতের একটি প্রথমসারির শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান। এটি মূলতঃ কারিগরি বিদ্যা-শিক্ষার জন্য বিখ্যাত। ১৯৫১ সালে তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায় এর উদ্যোগে এটি স্থাপিত হয়। বিগত ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষে ভারতবর্ষ থেকে আইআইটি খড়গপুর ছিলো একমাত্র প্রতিনিধি, যেটি বিশ্বের প্রথম ৫০০ টি অগ্রগণ্য বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচিত হয়েছিলো।
নির্বাচিত নিবন্ধ
বঙ্গ, বাংলা, বঙ্গদেশ কিংবা বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার উত্তরপূর্বে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিক অঞ্চল। এই বঙ্গ বর্তমানে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র বাংলাদেশ (পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তান) এবং ভারতের একটি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ দ্বারা গঠিত। কিন্তু পূর্বে অবিভক্ত বাংলার বেশ কিছু অঞ্চল (ব্রিটিশ রাজের সময় কালে) বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য বিহার, অসম ও ওড়িশা অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই বাংলার অধিবাসীরা বাঙালি জাতি হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকেন এবং বাংলা ভাষা এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা। এই অঞ্চলটি অধিকাংশ গঙ্গা–ব্রহ্মপুত্র নদী বদ্বীপ বা গাঙ্গেয় বদ্বীপেঅবস্থিত,যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বদ্বীপ।
নির্বাচিত জীবনী
স্বামী বিবেকানন্দ (১২ জানুয়ারি, ১৮৬৩ – ৪ জুলাই, ১৯০২) ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রসিদ্ধ হিন্দু ধর্মগুরু রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য এবং রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা। স্বামী বিবেকানন্দ ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেদান্ত ও যোগশাস্ত্রের প্রচার ও প্রসারে মুখ্য ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে হিন্দুধর্মকে বিশ্বজনীন ধর্মের স্তরে উন্নীত করা তথা সর্বধর্মসমন্বয় চেতনার বিস্তারে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। আধুনিক ভারতে হিন্দু পুনর্জাগরণের প্রধান চালিকাশক্তি ছিলেন বিবেকানন্দ। তাঁর সর্বাধিক খ্যাতি ১৮৯৩ সালে বিশ্বধর্ম মহাসভায় "আমেরিকান ভ্রাতা ও ভগিনী"দের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত তাঁর বিখ্যাত বক্তৃতাটির মাধ্যমে পাশ্চাত্য সমাজে হিন্দুধর্মের পরিচিতি প্রদানে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারআপনি জানেন কি...
নির্বাচিত পানোরামাবিষয়শ্রেণীইতিহাস • অর্থনীতি • অঞ্চল • জেলা • সংস্কৃতি • ভূগোল • রাজনীতি • সামাজিক গোষ্ঠী • ব্যক্তিত্ব • পর্যটন • শিক্ষাব্যবস্থা • গণমাধ্যম • পরিবহন • ধর্মবিশ্বাস • ভবন ও স্থাপনা • প্রাণী প্রাসঙ্গিক বিষয়সমূহআপনি কি করতে পারেন
উইকিপ্রকল্প |