নায়েফ বিন আবদুল আজিজ

নায়েফ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ (আরবি: نايف بن عبد العزيز آل سعود) (১৯৩৪ – ১৬ জুন ২০১২) ছিলেন সৌদি আরবের যুবরাজ এবং প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী। ২০১১ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৫ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বপালন করেছেন।

নায়েফ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ
نايف بن عبدالعزيز آل سعود
সৌদি আরবের যুবরাজ
প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী
দপ্তরকাল২৭ অক্টোবর ২০১১ - ১৬ জুন ২০১২
পূর্বসূরিসুলতান বিন আবদুল আজিজ
উত্তরসূরিসালমান বিন আবদুল আজিজ
বাদশাহআবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ
দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী
দপ্তরকাল২৭ মার্চ ২০০৯ - ২৭ অক্টোবর ২০১১
পূর্বসূরিসুলতান বিন আবদুল আজিজ
উত্তরসূরিমুকরিন বিন আবদুল আজিজ
বাদশাহআবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
দপ্তরকাল১১ অক্টোবর ১৯৭৫ - ১৬ জুন ২০১২
পূর্বসূরিফাহাদ বিন আবদুল আজিজ
উত্তরসূরিআহমেদ বিন আবদুল আজিজ
বাদশাহ
জন্ম১৯৩৪
তাইফ, সৌদি আরব
মৃত্যু১৬ জুন ২০১২(2012-06-16) (বয়স ৭৭–৭৮)
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
সমাধি১৭ জুন ২০১২
রাজবংশআল সৌদ
পিতাআবদুল আজিজ ইবনে সৌদ
মাতাহাসা বিনতে আহমেদ আল সুদাইরি
ধর্মইসলাম (সুন্নি)

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

নায়েফ ১৯৩৪ সালে তাইফে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তিনি সুদাইরি ভ্রাতৃবৃন্দের অন্যতম সদস্য।[২] তিনি বাদশাহ আবদুল আজিজের ২৩তম পুত্র।[৩][৪][৫] তিনি বিদ্যালয় ও আলেমদের কাছে শিক্ষালাভের পাশাপাশি তিনি রাষ্ট্রীয় বিষয়ে শিক্ষাগ্রহণ করেন।[৬]

প্রারম্ভিক দায়িত্ব সম্পাদনা

১৯৫২ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত তিনি রিয়াদ প্রদেশের উপগভর্নর ছিলেন। ১৯৫৩ সালে তিনি প্রদেশের গভর্নর হন।[৭] এক বছর তিনি এই পদে ছিলেন।[৮] এরপর তিনি মদিনা প্রদেশের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান।[৭] ১৯৭০ সালে বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ তাকে উপস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগ দেন।[৯]

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সম্পাদনা

১৯৭৫ সালের মার্চে ফয়সালের হত্যাকান্ডের পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ফাহাদ যুবরাজ এবং নায়েফ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

কর্মকাণ্ড সম্পাদনা

১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের জন্য নায়েফ নির্দেশ দেন। এতে গোয়েন্দা প্রধান তুর্কি বিন ফয়সাল তাকে সহায়তা করেছেন।[২]

২০০৩ সালে বিদেশি শ্রমিকদের দায়িত্বে থাকার সময় তিনি নির্দেশ জারি করেন যে বিদেশি শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সংখ্যা ২০১৩ সালে সৌদি জনসংখ্যার ২০ শতাংশ অতিক্রম করতে পারবে না।[১০] সিনেটর চার্লস স্কামার ২০০৩ সালে নায়েফকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণের জন্য বন্দর বিন সুলতানের মাধ্যমে চেষ্টা চালান।[১১]

২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি আলকায়েদার বিরুদ্ধে সৌদিদের কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এসময় বিভিন্ন স্থানে হামলার ঘটনা ঘটে। গণমাধ্যমে প্রচার এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সফলতার ফলে এসময় তার রাজনৈতিক অবস্থান মজবুত হন।[১২]

দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী সম্পাদনা

২০০৯ সালের ২৭ মার্চ নায়েফ দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী হন।[১৩][১৪] ফলে সরকারের নীতিনির্ধারণে তার প্রভাব বৃদ্ধি পায়।[১২]

বাদশাহ আবদুল্লাহ ও যুবরাজ সুলতানের অবর্তমানে নায়েফ মন্ত্রীসভার বৈঠকে সভাপতিত্ব করতেন।[১২] ২০১০ সালের নভেম্বরে তিনি হজ সংক্রান্ত দায়িত্ব নেন।[১৫]

যুবরাজ ও প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী সম্পাদনা

২০১১ সালের ২৭ অক্টোবর বাদশাহ আবদুল্লাহ তৎকালীন যুবরাজ সুলতানের মৃত্যুর পর নায়েফকে সৌদি আরবের যুবরাজ মনোনীত করেন।[১৬][১৭] যুবরাজ থাকাকালে তিনি সুদাইরি ভ্রাতৃবৃন্দের মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী ছিলেন।

অন্যান্য দায়িত্ব সম্পাদনা

নায়েফ ইন্তিফাদা বিষয়ে সৌদি কমিটির সুপারভাইজার জেনারেল ছিলেন। তিনি তথ্য বিষয়ক সর্বো‌চ্চ কাউন্সিলের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। এই কমিটি দেশের গণমাধ্যম ও ইন্টারনেট তদারক করে থাকে।[১৮] তিনি হজ বিষয়ক সর্বো‌চ্চ কমিটির প্রধান ছিলেন।[১৮]

ব্যক্তিজীবন সম্পাদনা

নায়েফ তিনবার বিয়ে করেছেন। তার দশজন সন্তান রয়েছে।[১৯] তার ছেলে মুহাম্মদ বিন নায়েফ সৌদি আরবের বর্তমান যুবরাজ।

মৃত্যু সম্পাদনা

২০১২ সালের ১৬ জুন সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশুন চ্যানেলে নায়েফের মৃত্যুর খবর ঘোষণা করা হয়।[২০][২১] তিনি জেনেভায় মৃত্যুবরণ করেছেন বলে রয়টার্স জানায়।[২২] জেনেভার একটি মেডিকেল সূত্রানুযায়ী তিনি হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণে মারা যান।[২৩] জেদ্দা নিয়ে যাওয়ার পূর্বে তার লাশ জেনেভা মসজিদে রাখা হয়।[২৪]

১৭ জুন মসজিদুল হারামে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।[২৫] এরপর মক্কার আল আদল কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।[২৩][২৬] মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ফ্রাসোয়া ওলান্দ, জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ, তুরস্কের রাষ্ট্রপতি আবদুল্লাহ গুলসহ অন্যান্য নেতারা তার মৃত্যুতে সমবেদনা জানিয়েছেন।[২৭][২৮]

সম্মাননা ও পুরস্কার সম্পাদনা

নায়েফ বিন আবদুল আজিজ একাধিক সম্মাননা লাভ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে তাইওয়ানের সামরিক অর্ডার অব দ্য ক্লাউড এন্ড ব্যানার (১৯৭৭), ফ্রান্সের লিজিওন অব অনার (১৯৭৭) প্রভৃতি।[২৯] এছাড়াও তিনি নিম্নোক্ত সম্মাননা পেয়েছেন।[২৯]

  •   অর্ডার অব আবদুল আজিজ আল সৌদ (প্রথম শ্রেণী)
  •   অর্ডার অব দ্য লিবারেটর (ভেনিজুয়েলা) (১৯৭৭)

ফিলিস্তিনে অবদানের জন্য ২০১৩ সালের ২৮ জুন তাকে জাতিসংঘের তরফ থেকে মরণোত্তর পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৩০][৩১]

বংশলতিকা সম্পাদনা

নায়েফ বিন আবদুল আজিজর পরিবার
16. তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মদ
8. ফয়সাল বিন তুর্কি বিন আবদুল্লাহ আল সৌদ
17. হিয়া বিনতে হামাদ বিন আলি আল ফাকিহ আনগারি তামিমি
4. আবদুর রহমান বিন ফয়সাল
18. মিশারি বিন আবদুর রহমান বিন হাসান আল সৌদ
9. সারাহ বিনতে মিশারি বিন আবদুর রহমান বিন হাসান আল সৌদ
2. আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ
20. মুহাম্মদ বিন তুর্কি বিন সুলাইমান আল সুদাইরি
10. আহমেদ আল কাবির বিন মুহাম্মদ বিন তুর্কি আল সুদাইরি
5. সারাহ বিনতে আহমেদ আল কাবির বিন মুহাম্মদ আল সুদাইরি
1. নায়েফ বিন আবদুল আজিজ
24. আহমেদ আল কাবির বিন মুহাম্মদ বিন তুর্কি আল সুদাইরি (= ১০)
12. মুহাম্মদ বিন আহমেদ আল কাবির আল সুদাইরি
6. আহমেদ বিন মুহাম্মদ আল সুদাইরি
3. হাসা বিনতে আহমেদ আল সুদাইরি
28. মুহাম্মদ আল সুওয়াইদি
14. আলি বিন মুহাম্মদ আল সুওয়াইদি
7. শরিফা বিনতে আলি বিন মুহাম্মদ আল সুওয়াইদি

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "The Council of Ministers"। Saudia Online। ১৪ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  2. Al Sudairi Clan. Global Security. Retrieved 13 October 2011.
  3. "Prince Nayef Bin Abdulaziz biography and history"। Al Imam Muhammad ibn Saud Islamic University। ১৬ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১২ 
  4. "Crown Prince Nayef bin Abdulaziz Al Saud"The Telegraph। ১৭ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  5. Roberts, David (১৭ জুন ২০১২)। "The Death of Crown Prince Nayef, What Next?"MidEast Posts। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৩ 
  6. "Profile: Prince Nayef bin Abdulaziz Al Saud"BBC। ৩১ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১২ 
  7. "The Political Leadership – King Fahd"APS Review Gas Market Trends। ২৯ নভেম্বর ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৩ 
  8. "His Royal Highness Prince Naif bin Abduaziz Al-Saud"Ministry of Foreign Affairs। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১২ 
  9. Kéchichian, Joseph A. (জুন ২০০৯)। "Refining the Saudi 'Will to Power'" (পিডিএফ)। NUS Middle East Institute। ২৮ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১২ 
  10. Raphaeli Nimrod (সেপ্টেম্বর ২০০৩)। "Saudi Arabia: A brief guide to its politics and problems"MERIA7 (3)। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  11. Timothy L. O'Brien (১ আগস্ট ২০০৩)। "Senators Push Saudi Arabia to Improve Antiterrorism Efforts"The New York Times 
  12. "FACTBOX  – Prince Nayef one of most powerful Saudi princes"Reuters। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০। ২৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৬ 
  13. Aneja, Atul (৩০ মার্চ ২০০৯)। "Prince Nayef elevated"The Hindu। Dubai। ৩ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  14. "Farewell to our Prince" (পিডিএফ)The Diplomat35: 12–15। জুলাই–আগস্ট ২০১২। ২৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  15. Khan, Mohsin। "New Saudi Crown Prince – Nayef bin Abdulaziz Al Saud"Diplomatic Circle। ৩১ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১২ 
  16. "Saudi names Nayef bin Abdulaziz Al Saud as new crown prince"All Headline News। ২৭ অক্টোবর ২০১১। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  17. McVeigh, Tracy (২৩ অক্টোবর ২০১১)। "Prince Sultan's death fuels debate about who will succeed to the Saudi throne"The Guardian 
  18. Who is Prince Nayef?. The Weekly Standard (23 December 2002). Retrieved 13 October 2011.
  19. Stig Stenslie (২১ আগস্ট ২০১২)। Regime Stability in Saudi Arabia: The Challenge of Succession। Routledge। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-1-136-51157-8। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২ 
  20. "Saudi crown prince Nayef dead: state TV"The Daily Star। ১৬ জুন ২০১২। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১২ 
  21. Angus McDowall (১৬ জুন ২০১২)। "Saudi Prince Nayef, next in line to throne, dies"Reuters। Riyadh। ৩১ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১২ 
  22. "Saudi Crown Prince Nayef, next in line to throne, dies"Reuters। ১৬ জুন ২০১২। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১২ 
  23. "Salman likely to be new Saudi heir as Nayef buried"Business Recorder। ১৭ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১২ 
  24. Talal Kapoor (২ জুলাই ২০১২)। "Nayif's Passing – The Family Regroups"Datarabia। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১২ 
  25. "Funeral prayers for Saudi heir-apparent to be held Sunday"Reuters। ১৬ জুন ২০১২। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১২ 
  26. "Al Saud move with speed to reconfigure top team after Nayef's death" (পিডিএফ)Gulf States Newsletter36 (926)। ২১ জুন ২০১২। ১৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  27. "Saudi King Abdullah leads funeral for Crown Prince Nayef in Mecca"। Al Arabiya। ১৭ জুন ২০১২। ১৭ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১২ 
  28. "Saudi prince buried in holy city"Herald Sun। Agence France-Presse। ১৭ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১২ 
  29. "Crown Prince Nayef bin Abdulaziz"Saudi Embassy। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৩ 
  30. "Saudi Crown Prince Nayef honoured for work with UN agency on Palestinian projects"UN News Centre। ২৮ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৩ 
  31. "Late Prince Naif 1st Global Personality To Receive UN Award of Excellent Donor"Al Riyadh। New York। SPA। ৩০ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

Saudi Arabian royalty
পূর্বসূরী
সুলতান বিন আবদুল আজিজ
সৌদি আরবের যুবরাজ
২৭ অক্টোবর ২০১১ - ১৬ জুন ২০১২
উত্তরসূরী
সালমান বিন আবদুল আজিজ
রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
রিয়াদ প্রদেশের উপগভর্ন‌র
১৯৫২–১৯৬৩
উত্তরসূরী
পূর্বসূরী
সুলতান বিন আবদুল আজিজ
রিয়াদ প্রদেশের গভর্নর
১৯৫৩-১৯৫৫
উত্তরসূরী
সালমান বিন আবদুল আজিজ
পূর্বসূরী
ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
১৯৭৫–২০১২
উত্তরসূরী
আহমেদ বিন আবদুল আজিজ
পূর্বসূরী
সুলতান বিন আবদুল আজিজ
দ্বিতীয় উপপ্রধানমন্ত্রী
মার্চ ২০০৯ - ২৭ অক্টোবর ২০১১
উত্তরসূরী
মুকরিন বিন আবদুল আজিজ
পূর্বসূরী
সুলতান বিন আবদুল আজিজ
প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী
২৭ অক্টোবর ২০১১ - ১৬ জুন ২০১২
উত্তরসূরী
সালমান বিন আবদুল আজিজ