ধর্মলোককথায় নরক একটি পরলৌকিক স্থান যা কোথাও যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির জায়গা হিসেবে বর্ণিত। যেসব ধর্মের ঐশ্বরিক ইতিবৃত্ত রৈখিক (যেমন ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহ) সেসব ধর্মমতে প্রায়ই নরককে চিরস্থায়ী ঠিকানা হিসেবে বর্ণনা করা হয়। আবর্তনশীল ইতিবৃত্ত বিশিষ্ট ধর্মমতে (যেমন ভারতীয় ধর্মসমুহে) প্রায়ই নরককে দুই জন্ম বা অবতারত্বের অন্তর্বর্তী সময় হিসেবে বর্ণনা করা হয়। সাধারণত এসব ধর্মসংস্কৃতিতে নরকের অবস্থান অপর মাত্রায় কিংবা মাটির নিচে।

নরক – বুলগেরিয়ার সেইন্ট নিকোলাসের মধ্যযুগীয় গির্জার একটি দেয়ালচিত্রের বিবরণ

কিছু ধর্মসংস্কৃতি যেসব পরকালকে পুরস্কার বা শাস্তির জায়গা হিসেবে বিবেচনা করে না সেসব ধর্মসংস্কৃতি নরককে কেবল প্রেতলোক (মৃতদের আবাসস্থল), কবর বা একটি অনির্ণেয় যায়গা হিসেবে বর্ণনা করে থাকে।

শব্দের উৎপত্তি সম্পাদনা

"নরক" শব্দটি এসেছে সংস্কৃত থেকে, যার আক্ষরিক অর্থ "নর (অর্থাৎ মানব বা মানুষ) সম্পর্কিত"। ইংরেজি ও বিভিন্ন ইউরোপীয় ভাষায় "হেল" শব্দটির দ্বারা মৌলিকভাবে মৃতদের পাতাললোক বোঝাতো যার পরবর্তীকালে বিশেষ করে খ্রিষ্টান বাইবেলের অনুবাদে পরকালীন শাস্তির জায়গা লাতিন 'জেহেনা'-র অর্থে ব্যবহারের ফলে পুনর্ব্যাখ্যা হয়।

বহু-ঈশ্বরবাদী সভ্যতাসমূহ সম্পাদনা

প্রাচীন মেসোপটেমিয়া সম্পাদনা

প্রাচীন মিশর সম্পাদনা

গ্রীক ধর্মমত সম্পাদনা

ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহ সম্পাদনা

ইহুদি ধর্ম সম্পাদনা

খ্রিষ্টধর্ম সম্পাদনা

ইসলাম সম্পাদনা

প্রাচ্যের ধর্মসমূহ সম্পাদনা

হিন্দুধর্ম সম্পাদনা

বৌদ্ধধর্ম সম্পাদনা

শিখধর্ম সম্পাদনা

তাওবাদ সম্পাদনা

অন্যান্য ধর্মসংস্কৃতি সম্পাদনা

জরাথুস্ত্রবাদ সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা