দপ্তরবিহীন মন্ত্রী

কোন সরকারের দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হচ্ছেন এমন একজন মন্ত্রী যিনি কোন নির্দিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত নন।[১] অর্থাৎ এদের কোন দপ্তর থাকে না। সাধারণত:প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন করে থাকেন। কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব না দিয়েও প্রধানমন্ত্রী কোন কোন সময় এ ধরনের মন্ত্রী নিয়োগ করতে পারেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এদের বিশেষ ধরনের দায়িত্ব দেয়া হয়।[২] দপ্তরবিহীন মন্ত্রী অন্যান্য ক্যাবিনেট মন্ত্রীদের সমান আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধা, মর্যাদা ও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা পেয়ে থাকেন যেমন তারা গাড়ীতে জাতীয় পতাকা লাগাতে পারেন। তবে তারা মন্ত্রী সভার সভায় যোগ দিতে পারবেন কি না তা নির্ভর করে প্রধানমন্ত্রীর মর্জ্জির ওপর।

অস্ট্রেলিয়া সম্পাদনা

বাংলাদেশ সম্পাদনা

বাংলাদেশে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া হয় মন্ত্রিসভা বণ্টন বা নতুন নিয়োগের সময়। সমসাময়িক কালে একজন দপ্তরবিহীন মন্ত্রীকে নিয়োগ দেওয়া হয় ২৮ নভেম্বর ২০১১ সালে। তিনি হলেন[১] :

বুলগেরিয়া সম্পাদনা

কানাডা সম্পাদনা

অনেকক্ষেত্রে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী নিছক নিয়োগ হিসেবে দেখা হলেও কানাডায় এই ভূমিকাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ মানুষ পালন করেছেন যাদের মধ্যে আছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

ডেনমার্ক সম্পাদনা

তিনজন নিয়ন্ত্রক মন্ত্রী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন।

জার্মানি সম্পাদনা

হাঙ্গেরি সম্পাদনা

আইসল্যান্ড সম্পাদনা

ভারত সম্পাদনা

আয়ারল্যাণ্ড সম্পাদনা

ঈসরাইল সম্পাদনা

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়ার ঘটনা ঈসরাইলে প্রায় নিয়মিত। এর প্রধান কারণ শরিক দলগুলোর প্রধানদের নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ গঠন করা। বর্তমান সময়ের সকল মন্ত্রিসভায় এধরনের নিয়োগ ছিল। ১৯৪৯ সালের পর থেকে নিয়োগ দেওয়া দপ্তরবিহীন মন্ত্রীদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো :

ইতালি সম্পাদনা

মেসেডোনিয়া সম্পাদনা

নেপাল সম্পাদনা

নেদারল্যাণ্ড সম্পাদনা

নিউজিল্যাণ্ড সম্পাদনা

নরওয়ে সম্পাদনা

ফিলিপাইন সম্পাদনা

সার্বিয়া সম্পাদনা

তাইওয়ান সম্পাদনা

তাঞ্জানিয়া সম্পাদনা

যুক্তরাজ্য সম্পাদনা

যুক্তরাষ্ট্র সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Bangladeshi PM expands cabinet"China Daily। ২৮ নভেম্বর ২০১১। ২০১৭-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১১ 
  2. নাগরিকদের জানা ভাল; মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান; পৃষ্ঠা নম্বর: ৬৫; দ্বিতীয় মুদ্রণ: ফেব্রুয়ারি ২০১৫; প্রথমা প্রকাশন

External links সম্পাদনা