থিয়াগো মোত্তা

ইতালীয় ফুটবলার

থিয়াগো মোত্তা[nb ১] (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [tʃiˈaɡu ˈmɔtɐ]; ইতালীয়: [ˈmɔtta]; জন্ম ২৮ আগস্ট ১৯৮২) হলেন একজন পেশাদার ফুটবলার, যিনি ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের হয়ে এবং ইতালি জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে মধ্যমাঠে খেলে থাকেন।

থিয়াগো মোত্তা
মোত্তা ২০১৩ সালে পিএসজির হয়ে খেলছেন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম থিয়াগো মোত্তা
জন্ম (1982-08-28) ২৮ আগস্ট ১৯৮২ (বয়স ৪১)
জন্ম স্থান সাউঁ বের্নার্দু দু কাঁপু, ব্রাজিল
উচ্চতা ১.৮৭ মি (৬ ফু ২ ইঞ্চি)
মাঠে অবস্থান মধ্যমাঠের খেলোয়াড়
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
প্যারিস সেন্ট জার্মেই
জার্সি নম্বর
যুব পর্যায়
১৯৯৭–১৯৯৯ জুভেন্তুস-এসপি
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
১৯৯৯–২০০১ বার্সেলোনা বি ৮৪ (১১)
২০০১–২০০৭ বার্সেলোনা ৯৬ (৬)
২০০৭–২০০৮ আতলেতিকো মাদ্রিদ (০)
২০০৮–২০০৯ জেনোয়া সিএফসি ২৭ (৬)
২০০৯–২০১২ ইন্তারনেজিওনেল ৫৫ (১১)
২০১২– প্যারিস সেন্ট জার্মেই ১৪৯ (৮)
জাতীয় দল
১৯৯৯ ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দল (১)
২০০৩ ব্রাজিল জাতীয় দল (০)
২০১১– ইতালি জাতীয় দল ৩০ (১)
অর্জন ও সম্মাননা
 ইতালি-এর প্রতিনিধিত্বকারী
Association football
UEFA Euro
রৌপ্য পদক - দ্বিতীয় স্থান Poland & Ukraine 2012
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৭ জুন ২০১৬ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

মোত্তা তার কর্মজীবনে শুরুতে বার্সেলোনায় কাটান।[১] পরবর্তীতে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে যোগ দেওয়ার পূর্বে আড়াই মৌসুম কাটান ইন্তারনেজিওনেলে। এই তিনটি দলের হয়ে তিনি ২৫টি প্রধানতম শিরোপা জয় করেন।

ব্রাজিল জন্মগ্রহণকারী মোত্তা বর্তমানে ইতলির নাগরিক।[২] তিনি ২০১১ সাল থেকে ইতালি জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে খেলেন। ইতালি দলের হয়ে তিনি ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ, দুটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেন এবং উয়েফা ইউরো ২০১২ আয়োজনে দ্বিতীয় দল হিসেবে প্রতিযোগিতা সমাপ্ত করেন।

পাদটীকা সম্পাদনা

  1. এই নামে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় পর্তুগিজ শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Second foot op for Motta; UEFA.com, 5 August 2005
  2. "Azzurri più vicini all' Europa grazie al signor Fogagnolo" [Azzurri closer to Europe thanks to Mr. Fogagnolo] (Italian ভাষায়)। Corriere della Sera। ২৭ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা