তানিয়া আহমেদ

বাংলাদেশী অভিনেত্রী

তানিয়া আহমেদ (জন্ম: ৫ই জুন ১৯৭২)[১] হলেন একজন বাংলাদেশী মডেল, অভিনেত্রী, পরিচালক ও উপস্থাপিকা।[২][৩] মডেলিং দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু হলেও পরে তিনি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন। সেকু সিকান্দার নাটকে মৈরন ও রঙের মানুষ নাটকে মাঞ্জেলা[৪] চরিত্র দুটি তাকে পরিচিতি দেয়। পরবর্তীতে তিনি টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের পাশাপাশি গানের ভিডিও পরিচালনায় মনোনিবেশ করেন।

তানিয়া আহমেদ
২০১১ সালে তানিয়া
জন্ম (1972-06-05) ৫ জুন ১৯৭২ (বয়স ৫১)
জাতীয়তাবাংলাদেশী
শিক্ষাস্নাতক
মাতৃশিক্ষায়তনজগন্নাথ কলেজ
পেশামডেল, অভিনেত্রী, পরিচালক
কর্মজীবন১৯৯১-বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
শ্যামল ছায়া, কৃষ্ণপক্ষ
দাম্পত্য সঙ্গীএস আই টুটুল (বি. ১৯৯৯–২০২১)
সন্তান
আত্মীয়সোহেল রানা (মামা)
রুবেল (মামা)
পুরস্কারজাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

২০০৪ সালে হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি হাস্যরসাত্মক মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭) ও নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৭) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৬ সালে কৃষ্ণপক্ষ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৭ সালে তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ভালোবাসা এমনই হয় মুক্তি পায়।

কর্মজীবন সম্পাদনা

মডেলিং ও টেলিভিশন: ১৯৯৩-৯৮ সম্পাদনা

তানিয়ার কর্মজীবন শুরু হয় মডেলিং দিয়ে। শুরুতে তিনি মডেলিং করতে চাননি। কিন্তু তার এক বন্ধু তার পুরনো ছবি দেখে তাকে মডেলিং শুরু করতে বলেন এবং তার ছবি আফজাল হোসেনকে দেখান। আফজাল তাকে অডিশনের জন্য ডাকেন এবং তিনি অডিশনে নির্বাচিত হন।[৫] ১৯৯১ সালে তিনি প্রথম আফজাল নির্দেশিত ডায়মন্ড হেয়ার অয়েলের বিজ্ঞাপন চিত্রে কাজ করেন।[৬]

১৯৯২ সালে সম্পর্ক নাটক দিয়ে তার টেলিভিশন পর্দায় অভিষেক হয়। নাটকটি পরিচালনা করেন ফারিয়া হোসেন। ১৯৯৭ সালে নন্দিত নাট্য নির্দেশক সাইদুল আনাম টুটুল পরিচালিত সেকু সিকান্দার নাটকে মৈরন চরিত্রে অভিনয় করে তিনি সর্বপ্রথম জনপ্রিয়তা লাভ করেন।[৬]

গানের ভিডিও পরিচালনা: ১৯৯৯-২০০৪ সম্পাদনা

তানিয়া ১৯৯৯ সালে গানের ভিডিও পরিচালনা শুরু করেন। এই কাজে তাকে সাহায্য করেন তার ছোট ভাই রানা।[৬] এ সময়ে তিনি তিনটি গানের ভিডিওর অ্যালবাম পরিচালনা করেন। অ্যালবামগুলো হল মুহূর্ত, ময়নিসআর কত কাঁদাবে[১] তিনি জুয়েল, নিলয়, রাশেদ ও এস আই টুটুলের গানের ভিডিও পরিচালনা করেন, যা ২০০৪ সালের ঈদে চ্যানেল আই-তে প্রচারিত হয়। ২০০৪ সালে আসিফ আকবরের গাওয়া "উড়ো মেঘ" গানের ভিডিও নির্দেশনা দেন। এই ভিডিওতে চলচ্চিত্র অভিনেতা রিয়াজ সহ বেশ কয়েকজন নবীন শিল্পী কাজ করেন।[৬]

চলচ্চিত্রে আগমন: ২০০৪-২০০৭ সম্পাদনা

২০০৪ সালে হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্র দিয়ে তার বড় পর্দায় অভিষেক হয়। এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পলায়নরত এক নৌকায় নারী ডাক্তার রাত্রি চরিত্রে[৬] তার অভিনয় বাংলাদেশের পাশাপাশি পশ্চিমা বিশ্বেও সামাদৃত হয়।[৫] এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।[৭] ২০০৪ ও ২০০৫ সালে তিনি ৬৯, বেলাভূমি, শ্রীকান্ত, আমাদের আনন্দবাড়ি, ঘুণপোকা, ও সুখনগর অ্যাপার্টমেন্ট নাটকে অভিনয় করেন।[৬] ২০০৫ সালে তিনি সাইফুল ইসলাম মান্নু পরিচালিত সাপলুডু টেলিভিশন ধারাবাহিকে খল চরিত্রে অভিনয় করেন।[৮] পরবর্তীতে তিনি মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত মেড ইন বাংলাদেশ (২০০৭), হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত নয় নম্বর বিপদ সংকেত (২০০৭) চলচ্চিত্র, ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিশ্বরণ্যের নদী-তে কাজ করেন।[৫]

টিভি নাটক পরিচালনা: ২০০৮-২০১৩ সম্পাদনা

২০১১ সালে তিনি সাপলুডুতে অভিনয়ের ছয় বছর পর প্রত্যাবর্তন টেলিভিশন ধারাবাহিকে পুনরায় খল চরিত্রে অভিনয় করেন। সানোয়ার পরিচালিত এই নাটকে তিনি একজন ধনী ব্যক্তিকে বিয়ে করেন, যার পূর্বের বিয়ের দুই সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর তানিয়ার চরিত্রের খল সত্তা প্রকাশিত হয়।[৮] একই বছর তিনি ভিট চ্যানেল আই টপ মডেল অনুষ্ঠানের বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।[৮] ২০১১-১২ সালে তাকে সকাল আহমেদ পরিচালিত টার্মিনাল টেলিভিশন ধারাবাহিকে দেখা যায়।[৮] ধারাবাহিকটি এনটিভিতে প্রচারিত হয়। এতে তিনি একটি মহিলা হোস্টেলের পরিচালক চরিত্রে অভিনয় করেন।[৪] ২০১২ সালে তিনি রিপন নবী পরচালিত টেলিভিশন ধারাবাহিক আপন পর, এটিএন বাংলায় প্রচারিত হিমেল আশরাফের মায়াজাল ও মাসুদ সেজানের পুতুল খেলা; এনটিভিতে প্রচারিত অরণ্য আনোয়ারের রূপকথা এবং চ্যানেল আই-তে প্রচারিত আজিজুল হাকিমের সকাল সন্ধ্যা রাত টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। তাকে মায়াজাল নাটকে খল চরিত্রে এবং রূপকথা নাটকে প্রযোজক চরিত্রে দেখা যায়।[৪]

২০১২ সালে তিনি ৩৫ পর্বের দ্য এ টিম টেলিভিশন ধারাবাহিক পরিচালনা করেন। ধারাবাহিকটি ইংল্যান্ডে চিত্রায়িত হয়। তার নিজের ও সহশিল্পীদের সাথে ঘটে যাওয়া একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই ধারাবাহিকে অভিনয় করেন মোশাররফ করিম, বিজরী বরকতুল্লাহ, এস আই টুটুল ও তিনি নিজে।[৪]

চলচ্চিত্র পরিচালনায় অভিষেক: ২০১৪-বর্তমান সম্পাদনা

২০১৪ সালে তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজ শুরু করেন। শুরুতে চলচ্চিত্রটির নাম রাখা হয় গুড মর্নিং লন্ডন। পরে তা ভালোবাসা এমনই হয় নামে পরিবর্তন করা হয়। এটি বাবা ও মেয়ের দ্বন্দ্বের গল্প। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন বিদ্যা সিনহা সাহা মীম, ইরফান সাজ্জাদ, তারিক আনাম খান, মীর সাব্বির[২][৯] চলচ্চিত্রটি ২০১৭ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষ্যে মুক্তি পায়। ২০১৫ সালে তিনি মাছরাঙ্গা টেলিভিশনে প্রচারিত রায়হান খানের সুপারস্টার,[১০] ও এনটিভিতে প্রচারিত হিমেল আশরাফের একদিন ছুটি হবে টেলিভিশন ধারাবাহিকে কাজ করেন।[১১] ঈদুল আযহায় বাংলাভিশন চ্যানেলে প্রচারিত সিকান্দার বক্স এখন নিজ গ্রামে মিনি ধারাবাহিকে নাম চরিত্রের বড় বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেন।[১২]

তানিয়া ২০১৬ সালে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে মেহের আফরোজ শাওন নির্মিত কৃষ্ণপক্ষ চলচ্চিত্রে জেবা চরিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।[১৩] তিনি ২০১৭ সালে এস আই টুটুলের গীত, সুর ও সঙ্গীতে "বন্ধু" ও "পুড়ে যাবি" গান দুটির ভিডিও পরিচালনা করেন। এপ্রিল মাসে কক্সবাজার ও ঢাকার বিভিন্ন স্থানে গান দুটির চিত্রায়ন হয়।[১৪]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

তানিয়া ১৯৯৯ সালের ১৯শে জুলাই সঙ্গীতশিল্পী এস আই টুটুলকে বিয়ে করেন।[১৫][১৬] তাদের দুই সন্তান শ্রেয়াশ আহমেদ ও আরশ আহমেদ। ২০২১ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তার পিতা জনাব নাসিম আহমেদ বিশ্বাস একজন অধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি কর্মজীবনে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। তানিয়া আহমেদের পৈতৃক নিবাস পটুয়াখালী জেলার কলাপড়া থানার লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়া গ্রামের বিশ্বাস বাড়িতে। তার ছোট ভাই অমিতাভ আহমেদ রানাও একজন নাট্য পরিচালক।

চলচ্চিত্র তালিকা সম্পাদনা

অভিনীত চলচ্চিত্র সম্পাদনা

বছর চলচ্চিত্র ভূমিকা পরিচালক টীকা
২০০৪ শ্যামল ছায়া রাত্রি হুমায়ূন আহমেদ বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী
২০০৭ মেড ইন বাংলাদেশ রওশন আরা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
নয় নম্বর বিপদ সংকেত রঞ্জনা/জরি হুমায়ূন আহমেদ
২০১৬ কৃষ্ণপক্ষ জেবা মেহের আফরোজ শাওন বিজয়ী: বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী

পরিচালিত চলচ্চিত্র সম্পাদনা

ওয়েব ধারাবাহিক সম্পাদনা

বছর শিরোনাম ভূমিকা পরিচালক টীকা সূত্র
২০২৩ বুকের মধ্যে আগুন অপূর্ব, ইয়াশ রোহান তানিম রহমান অংশু হইচই ওয়েব ধারাবাহিক

পুরস্কার ও মনোনয়ন সম্পাদনা

পুরস্কার বছর পুরস্কারের বিভাগ মনোনীত কর্ম ফলাফল সূত্র
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী কৃষ্ণপক্ষ বিজয়ী [১৭]
বাচসাস পুরস্কার ২০০৪ শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী শ্যামল ছায়া বিজয়ী [৭]
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০০৪ শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেত্রী রঙের মানুষ মনোনীত
২০০৭ ভবের হাট মনোনীত [১৮]
আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ ধারাবাহিক নাটকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী - পার্শ্ব চরিত্র ডিম পাড়ে হাঁসে খায় বাগডাশে মনোনীত [১৯]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. মহালনবিশ, শিল্পী (৫ জুন ২০০৪)। "Chit chat Tania Ahmed: A versatile artiste"দ্য ডেইলি স্টার। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  2. সাজু, শাহ আলম (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Tania now filmmaker!"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  3. এক দশক পর তানিয়া
  4. সাজু, শাহ আলম (৫ মে ২০১২)। "Eventful innings Face to face with Tania Ahmed"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  5. "Tania Ahmed Doing the balancing act"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ মে ২০০৬। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  6. দিপিতা, নভেরা (২৪ জুন ২০০৫)। "In conversation with Tania A versatile talent"দ্য ডেইলি স্টার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  7. "চলচ্চিত্রে হুমায়ূন, হুমায়ূনের চলচ্চিত্র"। দেশে বিদেশে। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  8. "Taniya plays a negative role again"ঢাকা মিরর। ৫ মে ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  9. তারেক, তানভীর (৪ জানুয়ারি ২০১৭)। "চিত্রপরিচালক তানিয়া আহমেদ যা বললেন..."দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  10. ""Superstar" on Maasranga"দ্য ডেইলি স্টার। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  11. "একদিন ছুটি হবে"দৈনিক ইত্তেফাক। ২২ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  12. "EID DELIGHTS!"দ্য ডেইলি স্টার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  13. মানজুর, মাহমুদ (৫ এপ্রিল ২০১৮)। "শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র 'অজ্ঞাতনামা', সর্বাধিক 'আয়নাবাজি'"বাংলা ট্রিবিউন। ১৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  14. "টুটুল-তানিয়া দম্পতির নতুন চমক"যায়যায়দিন। ২২ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  15. ইমাম, হাসান (২২ জুন ২০১৬)। "অপর পক্ষ দুজন দুজনার কত যে আপন"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  16. "বিবাহবার্ষিকী উদ্‌যাপন করেন না টুটুল ও তানিয়া"চ্যানেল আই অনলাইন। ১৯ জুলাই ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  17. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬" (পিডিএফ)তথ্য মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ সরকার। ৪ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  18. "মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার-২০০৭"দৈনিক প্রথম আলো। ২৪ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  19. "৯ম আরটিভি স্টার এ্যাওয়ার্ড ২০১৯"আরটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা