ট (ইন্ডিক)

ইন্ডিক বর্ণ

হলো ইন্ডিক আবুগিদার একটি ব্যঞ্জনবর্ণ। গুপ্ত বর্ণ -এর মধ্য দিয়ে এটি ব্রাহ্মী বর্ণ ng থেকে আধুনিক ইন্ডিক লিপিগুলোতে এসেছে।

Ṭa
বাংলা দেবনাগরী গুরুমুখী গুজরাটি ওড়িয়া
Ṭa Ṭa Ṭa
তামিল তেলুগু কন্নড় মালয়ালম সিংহলী
-
থাই লাও তিব্বতি বর্মী খমের
-
বায়বায়িন হানুনো বুহিদ তাগবানওয়া লোনতারা
- - - - -
বালী সুন্দা লিম্বু তাই লে নয়া তাই লু
- - -
লেপছা সৌরাষ্ট্র রেজং জাভাই চাম
- - -
থাই থম থাই ভিয়েত কায়াঽ লি ফাগ্‌স-পা সিদ্ধং
-- - - Siddhaṃ 'Tta'
মহাজনি খোজকি খোদাবাদি সিলেটি মেইতেই
𑅞 - 𑋄
Modi তিরহুতা কৈথি সোরা গ্রন্থ
𑘘 𑒗 𑂕 - 𑌝
চাকমা শারদা তাকরি খরোষ্ঠী ব্রাহ্মী
𑄏 𑆙 𑚔 - Brahmi 'Tta'
ধ্বনিগ্রামিক প্রতিনিধি: /ʈ/
আসলিব প্রতিবর্ণীকরণ: ṭa
ইসকি কোড পয়েন্ট: BB (187)

গণিতে ট (ट) সম্পাদনা

আর্যভট্টের ব্যবহার সম্পাদনা

ভারতীয় সংখ্যা প্রণালী সৃষ্টির পেছনে আর্যভট্টের দেবনাগরী অক্ষর সমূহকে প্রায় গ্রীকদের দ্বারা সংখ্যা লেখার মতো ব্যবহার করা হত। ट-এর বিভিন্ন রূপের মানসমূহ নিচে দেয়া হল:[১]

  • [ʈə] = ৯ (९)
  • टि [ʈɪ] = ৯০০ (९००)
  • टु [ʈʊ] = ৯০,০০০ (९० ०००)
  • टृ [ʈri] = ৯,০০০,০০০ (९० ०० ०००)
  • टे [ʈe] = ৯×১০১০ (९०१०)
  • टै [ʈɛː] = ৯×১০১২ (९०१२)
  • टो [ʈoː] = ৯×১০১৪ (९०१४)
  • टौ [ʈɔː] = ৯×১০১৬ (९०१६)

দেবনাগরী লিপি সম্পাদনা

() হলো দেবনাগরী বর্ণমালার একাদশ ব্যঞ্জনবর্ণ। অনেক ভাষায় [ʈə] বা [ʈ] হিসাবে উচ্চারণ করা হয়। মারাঠি ভাষায়, ট কে [ʈə] বা [ʈ] এর পাশাপাশি কখনো কখনো টেমপ্লেট:IPA-mr or [t] উচ্চারণ করা হয়।

অসমীয়া-বাংলা ট সম্পাদনা

হল অসমীয়া ও বাংলা বর্ণমালার একাদশ ব্যঞ্জনবর্ণ এবং বাংলা বর্ণমালার ২২তম বর্ণ।

ব্যবহার সম্পাদনা

স্বরবর্ণ ট'র সাথে যুক্ত হলে
টা
টি
টী
টু
টূ
টৃ
টে
টৈ
টো
টৌ

বৈশিষ্ট্য সম্পাদনা

বাংলা বর্ণমালার ২৫টি স্পর্শ ব্যঞ্জনবর্ণের একটি ও মূর্ধা থেকে উচ্চার্য অঘোষ অল্পপ্ৰাণ ধ্বনির দ্যোতক। ট-বর্গের প্রথম বর্ণ যা পূর্ণমাত্রাযুক্ত বর্ণগুলোরও একটি।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Ifrah, Georges (২০০০)। The Universal History of Numbers. From Prehistory to the Invention of the Computer (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 447–450। আইএসবিএন 0-471-39340-1