চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০ একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাবিশেষ ছিল। সচরাচর এটি সিএলটি২০ নামে পরিচিত। উক্ত প্রতিযোগিতায় বৃহৎ আকারের ক্রিকেটভূক্ত দেশসমূহের শীর্ষস্থানীয় ঘরোয়া ক্রিকেট দলসমূহ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। ২০০৮ সালে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হলেও মুম্বাই আক্রমণের প্রেক্ষিতে তা বাতিল হয়। পরবর্তীতে অক্টোবর, ২০০৯ সালে প্রথম আসরের সূচনা ঘটে।[১] বিসিসিআই, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এবংক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করে।[২] বিসিসিআইয়ের সভাপতি এন. শ্রীনিবাসন প্রতিযোগিতা পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন। সিএলটি২০ প্রতিযোগিতাসহ আইপিএলের প্রধান পরিচালনাকারী কর্মকর্তা হিসেবে রয়েছেন সুন্দর রমন[৩][৪]

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০
দেশ
৭ দেশ
ব্যবস্থাপকবিসিসিআই, সিএ, সিএসএ
খেলার ধরনটুয়েন্টি২০
প্রথম টুর্নামেন্টভারত ২০০৮
শেষ টুর্নামেন্টভারত ২০১৪
প্রতিযোগিতার ধরনরাউন্ড-রবিননক-আউট
দলের সংখ্যা১০ (গ্রুপ পর্ব)
১২ (সর্বমোট)
বর্তমান চ্যাম্পিয়নভারত চেন্নাই সুপার কিংস (২য় শিরোপা)
সর্বাধিক সফলভারত চেন্নাই সুপার কিংস (২য় শিরোপা)
ভারত মুম্বই ইন্ডিয়ান্স (২য় শিরোপা)
সর্বাধিক রানভারত সুরেশ রায়না (৮৪২)
সর্বাধিক উইকেটত্রিনিদাদ ও টোবাগো সুনীল নারাইন (৩৯)
টিভিসম্প্রচারকারী টেলিভিশনের তালিকা
ওয়েবসাইটclt20.com
২০১৪ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০

ভারত অথবা দক্ষিণ আফ্রিকায় সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সময়কালে দুই থেকে তিন সপ্তাহব্যাপী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বমোট পুরস্কার মূল্য হচ্ছে $৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তন্মধ্যে বিজয়ী দলকে $২.৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের পুরস্কার প্রদান করা হয় যা ক্লাব ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সর্বোচ্চ।[৫] বর্তমানে প্রিমিয়ার টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার সেরা দলগুলো এতে অংশ নেয়। তবে সাতটি টেস্টভূক্ত দেশের মধ্যে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দলগুলোকেই প্রাধান্য দেয়া হয়।[৬]

দুর্বল দর্শকসংখ্যা, দর্শকদের আগ্রহের অভাব, অস্থিতিশীল স্পনসরশিপ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কারণের অভাবের কারণে, তিনটি প্রতিষ্ঠাতা ক্রিকেট বোর্ড ১৫ জুলাই ২০১৫ এ টুর্নামেন্টটি বাতিল করার ঘোষণা দেয়, এইভাবে ২০১৪ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০ টুর্নামেন্টের শেষ সংস্করণে পরিণত হয়।

প্রতিযোগিতার সারসংক্ষেপ সম্পাদনা

মৌসুমের সারসংক্ষেপ সম্পাদনা

বছর স্বাগতিক দেশ চূড়ান্ত খেলা দলসমূহ সূত্র
স্থান বিজয়ী ফলাফল রানার্স-আপ গ্রুপ মোট
২০০৮
বিস্তারিত
  ভারত এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই ২০০৮ মুম্বাই আক্রমণের প্রেক্ষিতে বাতিল [৭]
২০০৯
বিস্তারিত
  ভারত রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, হায়দরাবাদ   নিউ সাউথ ওয়েলস ব্লুজ
১৫৯/৯ (২০ ওভার)
৪১ রানে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  ত্রিনিদাদ ও টোবাগো
১১৮ (১৫.৫ ওভার)
১২ [৮][৯]
২০১০
বিস্তারিত
  দক্ষিণ আফ্রিকা নিউ ওয়ান্ডেরার্স স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ   চেন্নাই সুপার কিংস
১৩২/২ (১৯ ওভার)
৮ উইকেটে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  ওয়ারিয়র্স
১২৮/৬ (২০ ওভার)
১০ [১০][১১]
২০১১
বিস্তারিত
  ভারত এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, চেন্নাই   মুম্বই ইন্ডিয়ান্স
১৩৯ (২০ ওভার)
৩১ রানে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর
১০৮ (১৯.২ ওভার)
১০ ১৩ [১২][১৩]
২০১২
বিস্তারিত
  দক্ষিণ আফ্রিকা নিউ ওয়ান্ডেরার্স স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ   সিডনি সিক্সার্স
১২৪/০ (১২.৩ ওভার)
১০ উইকেটে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  হাইভেল্ড লায়ন্স
১২১ (২০ ওভার)
১০ ১৪ [১৪]
২০১৩
বিস্তারিত
  ভারত ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, নয়াদিল্লি   মুম্বই ইন্ডিয়ান্স
২০২/৬ (২০ ওভার)
৩৩ রানে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  রাজস্থান রয়্যালস
১৬৯ (১৮.৫ ওভার)
১০ ১২ [১৫]
২০১৪
বিস্তারিত
  ভারত এম. চিনস্বামী স্টেডিয়াম, ব্যাঙ্গালোর   চেন্নাই সুপার কিংস
১৮৫/২ (১৮.৩ ওভার)
৮ উইকেটে বিজয়ী
স্কোরকার্ড
  কলকাতা নাইট রাইডার্স
১৮০/৬ (২০ ওভার)
১০ ১২ [১৬]

সূত্র: ক্রিকইনফো [১৭]

পরিসংখ্যান ও রেকর্ড সম্পাদনা

২০১২ আসর পর্যন্ত ১০৩ খেলায় সর্বমোট ৩০ দল অংশ নিয়েছে।[১৮] ব্যক্তিগত পর্যায়ে খেলোয়াড়েরা চার আসরে ২০ খেলায় অংশ নিয়েছেন।[১৯] চারজন খেলোয়াড় শতরান করেছেন।[২০] ১৬জন খেলোয়াড় চার উইকেট ও ৩জন পাঁচ উইকেট পেয়েছেন।[২১][২২] একজন খেলোয়াড় হ্যাট্রিক লাভ করেছেন।[২৩]

শিরোপা ও সাফল্য সম্পাদনা

নিচের ছকে এক নজরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলসমূহের সাফল্য দেখানো হয়েছে:

দল সময়কাল অংশগ্রহণ শিরোপা সেরা প্রদর্শন
  মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ২০১০ - ২০১৪ চ্যাম্পিয়ন (২০১১, ২০১৩)
  সিডনি সিক্সার্স ২০১২ - ২০১২ চ্যাম্পিয়ন (২০১২)
  চেন্নাই সুপার কিংস ২০১০ - ২০১৪ চ্যাম্পিয়ন (২০১০)
  নিউ সাউথ ওয়েলস ব্লুজ ২০০৯ - ২০১১ চ্যাম্পিয়ন (২০০৯)
  রাজস্থান রয়্যালস ২০১৩ - ২০১৩ রানার্স-আপ (২০১৩)
  হাইভেল্ড লায়ন্স ২০১০ - ২০১৩ রানার্স-আপ (২০১২)
  রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর ২০০৯ - ২০১১ রানার্স-আপ (২০১১)
  ওয়ারিয়র্স ২০১০ - ২০১১ রানার্স-আপ (২০১০)
  ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ২০০৯ - ২০১৩ রানার্স-আপ (২০০৯)
  দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ২০০৯ - ২০১২ সেমি-ফাইনাল (২০১২)
  টাইটান্স ২০১২ - ২০১৩ সেমি-ফাইনাল (২০১২)
  সমারসেট ২০০৯ - ২০১১ সেমি-ফাইনাল (২০১১)
  সাউদার্ন রেডব্যাকস ২০১০ - ২০১১ সেমি-ফাইনাল (২০১০)
  কেপ কোবরাজ ২০০৯ - ২০১৪ সেমি-ফাইনাল (২০০৯)
  ভিক্টোরিয়া বুশর‌্যাঞ্জার্স ২০০৯ - ২০১০ সেমি-ফাইনাল (২০০৯)
  ওতাগো ভোল্টস ২০০৯ - ২০১৩ গ্রুপ পর্ব (২০১৩)
  ব্রিসবেন হিট ২০১৩ - ২০১৩ গ্রুপ পর্ব (২০১৩)
  সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০১৩ - ২০১৩ গ্রুপ পর্ব (২০১৩)
  কলকাতা নাইট রাইডার্স ২০১১ - ২০১৪ গ্রুপ পর্ব ২০১২)
  পার্থ স্কর্চার্স ২০১২ - ২০১৪ গ্রুপ পর্ব (২০১২)
  অকল্যান্ড এসেস ২০১১ - ২০১২ গ্রুপ পর্ব (২০১২)
  ইয়র্কশায়ার কার্নেগি ২০১২ - ২০১২ গ্রুপ পর্ব (২০১২)
  ওয়েয়াম্বা ২০০৯ - ২০১০ গ্রুপ পর্ব (২০১০)
  সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস স্ট্যাগস ২০১০ - ২০১০ গ্রুপ পর্ব (২০১০)
  গায়ানা ২০১০ - ২০১০ গ্রুপ পর্ব (২০১০)
  ডেকান চার্জার্স ২০০৯ - ২০০৯ গ্রুপ পর্ব (২০০৯)
  ডায়মন্ড ঈগলস ২০০৯ - ২০০৯ গ্রুপ পর্ব (২০০৯)
  সাসেক্স শার্কস ২০০৯ - ২০০৯ গ্রুপ পর্ব (২০০৯)
  লাহোর লায়ন্স ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)
  কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)
  হোবার্ট হারিকেন্স ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)
  ডলফিন্স ক্রিকেট দল ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)
  বার্বাডোস ট্রাইডেন্টস ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)
  নর্দার্ন নাইটস ২০১৪ - ২০১৪ অভিষেক (২০১৪)

টীকা:

  •      দল অংশগ্রহণ করেনি
  •      বিলুপ্ত দল (বেশীদিন ক্রিকেট অথবা টুয়েন্টি২০ খেলেনি)
  • ছকটি শিরোপা, সেরা ফলাফলের সর্বশেষ বছর, খেলায় অংশগ্রহণ অনুযায়ী সাজানো হয়েছে। লিগ ও গ্রুপ পর্বের খেলাগুলোকে সমান ধরা হয়েছে।

সূত্র: ক্রিকইনফো [১৭] সর্বশেষ হালনাগাদ: ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যোগ্যতাবিহীন দল সম্পাদনা

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও গ্রুপ পর্ব / লিগ পর্বে যোগ্যতা লাভ করেনি এমন দলের তালিকা ছকে তুলে ধরা হয়েছে।

দল সময়কাল অংশগ্রহণ সেরা প্রদর্শন
  সাউদার্ন এক্সপ্রেস ২০১৪ - ২০১৪ বাছাইপর্ব (২০১৪)
  ফয়সালাবাদ ওল্ভস ২০১৩ - ২০১৩ বাছাইপর্ব (২০১৩)
  কন্দুরাতা ম্যারুনস ২০১৩ - ২০১৩ বাছাইপর্ব (২০১৩)
  হ্যাম্পশায়ার ২০১২ - ২০১২ বাছাইপর্ব (২০১২)
  সিয়ালকোট স্ট্যালিয়ন্স ২০১২ - ২০১২ বাছাইপর্ব (২০১২)
  ইউভা নেক্সট ২০১২ - ২০১২ বাছাইপর্ব (২০১২)
  লিচেস্টারশায়ার ফক্সেস ২০১১ - ২০১১ বাছাইপর্ব (২০১১)
  রুহুনা রয়্যালস ২০১১ - ২০১১ বাছাইপর্ব (২০১১)

টীকা:

  •      দল অংশগ্রহণ করেনি
  •      বিলুপ্ত দল (বেশীদিন টিকেট অথবা টুয়েন্টি২০ খেলেনি)
  • ছকটি শিরোপা, সেরা ফলাফলের সর্বশেষ বছর, খেলায় অংশগ্রহণ অনুযায়ী সাজানো হয়েছে। লিগ ও গ্রুপ পর্বের খেলাগুলোকে সমান ধরা হয়েছে।

সূত্র: ক্রিকইনফো [১৭]

সর্বশেষ হালনাগাদ: ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সম্প্রচার ব্যবস্থা সম্পাদনা

টেলিভিশন
দেশ সম্প্রচারক সূত্র
  আরব বিশ্ব স্যাটেলাইট: এআরটি ক্রিকওয়ান (২০০৯-২০১৮)
  অস্ট্রেলিয়া ফ্রি-টু-এয়ার: ওয়ান/নেটওয়ার্ক টেন (২০০৯-২০১০, ২০১৩-বর্তমান)
ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): ফক্স স্পোর্টস (২০১১-২০১২)
[২৪]
  বাংলাদেশ ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  ভুটান ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): মাছরাঙ্গা টেলিভিশন (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  কানাডা ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্পোর্টনেট ওয়ান (ফাইনাল), স্পোর্টনেট ওয়ার্ল্ড
  চীন ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): ইএসপিএন
  ইউরোপ ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): ইউরোস্পোর্ট ২ [২৬]
  হংকং ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  ভারত ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার স্পোর্টস ১ (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  ইন্দোনেশিয়া টিপিআই/এমএনসিটিভি (২০০৯-২০১৮)
  মালয়েশিয়া স্যাটেলাইট (অর্থ): অস্ত্রো
  মালদ্বীপ ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
    নেপাল ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  নিউজিল্যান্ড ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্কাই স্পোর্ট
  পাকিস্তান ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): পিটিভি স্পোর্টস, টেন স্পোর্টস (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  সিঙ্গাপুর ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  দক্ষিণ আফ্রিকা সুপারস্পোর্ট ২০০৯-২০১৮
  শ্রীলঙ্কা ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): স্টার ক্রিকেট (২০০৯-২০১৮) [২৫]
  যুক্তরাজ্য ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): ব্রিটিশ ইউরোস্পোর্ট (২০০৯-২০১৬) [২৭][২৮]
  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইন্টারনেট (অর্থ): ইএসপিএন৩ (২০১২-২০১৫)
ইন্টারনেট: উইলো ক্রিকেট (২০০৯-২০১১)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্যাবল/স্যাটেলাইট (অর্থ): ইএসপিএন (২০১০-২০১৫ [২৯]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Cricket Champions League unveiled"BBC Sport। ৭ জুন ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০০৮ 
  2. "Middlesex complete Champions League line-up"Cricinfo। ESPN। ৩১ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১২ 
  3. Tagore, Vijay (সেপ্টে ২০, ২০১৩)। "Tainted player allowed to play in CL T20"Mumbai Mirror। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪ 
  4. "What a Night!"। Cricket South Africa। ১৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৪ 
  5. "T20 Champions League winners to get USD 2.5 million"The Indian Express। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১২ 
  6. Viswanathan, Satish (২৬ জুন ২০১২)। "CLT20's move to South Africa may help generate interest"The Times of India। ১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১২ 
  7. "Champions Twenty20 League 2008 Fixtures"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০ 
  8. "Champions League expanded from eight to 12 teams"Cricinfo। ESPN। ২৪ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০০৯ 
  9. "Champions League: Brett Lee inspires New South Wales to victory over Trinidad"The Telegraph। ২৩ অক্টোবর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  10. "2010 Champions League T20 to have new format"Cricinfo। ESPN। ২৯ জুন ২০১০। ৮ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১০ 
  11. "India's Chennai Super Kings win Champions League final"। BBC। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  12. "Six-team qualifier for Champions League"Cricinfo। ESPN। ২০ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১১ 
  13. Datta, Dwaipayan (৯ অক্টোবর ২০১১)। "MI vs RCB: Mumbai Indians beat Bangalore to win 2011 Champions League Twenty20"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  14. "CLT20 from October 9-28, fourth IPL team gets direct entry"Cricinfo। ESPN। ৩ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১২ 
  15. "Harbhajan gives Mumbai the double"Cricinfo। ESPN। ৬ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৩ 
  16. "Raina century leads CSK to title"ESPNcricinfo। ESPN। ৪ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৪ 
  17. "Series results"। ESPNCricinfo। ১৪ এপ্রিল ২০১৪।  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "Champions and Titles" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  18. "Records / Champions League Twenty20 / Result summary"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  19. "Champions League Twenty20 / Records / Most matches"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  20. "Champions League Twenty20 / Records / List of hundreds"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  21. "Records / Champions League Twenty20 / List of four-wickets-in-an-innings (and over)"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  22. "Champions League Twenty20 / Records / List of five-wickets-in-an-innings"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  23. Talya, Siddhartha (২২ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Wayamba thrash Central Districts for consolation win"Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৩ 
  24. Long, Michael (২২ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Fox Sports to broadcast Nokia Champions League Twenty20"। SportsPro। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১২ 
  25. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; espn নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  26. "Eurosport to air Champions League in UK, Europe"Cricinfo। ESPN। ২০ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  27. Fraser, Adam (১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Eurosport to screen Champions League Twenty20"। SportsPro। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১২ 
  28. "Eurosport UK renews CLT20 cricket deal"। Media 247। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  29. Connolly, Eoin (২৭ জুন ২০১২)। "ESPN retains ICC rights in the Caribbean"। SportsPro। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১২ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা