একটি কৃত্রিম চাঁদ গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করা একটি উপগ্রহ যা সেই গ্রহে সূর্যের আলো প্রতিবিম্বিত করবে।

১৯৬৬ সালের নভেম্বর মাসে, লুইস গবেষণা কেন্দ্রে অবস্থিত সোলার কালেক্টর ল্যাবরেটরিতে একটি কৃত্রিম চাঁদ।

২০২২ সালের মধ্যে চীন পৃথিবীর চারদিকে কক্ষপথে তিনটি কৃত্রিম চাঁদ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। [১][২] এগুলি প্রাকৃতিক চাঁদের চেয়ে 8 গুণ বেশি উজ্জ্বল হবে। [৩] এটিকে আলোক উৎস হিসাবে রাখার মাধ্যমে চীন বিশ্বাস করে যে এটি স্ট্রিটলাইটের জন্য ব্যবহৃত বিদ্যুতের ব্যয় থেকে বছরে একশো মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে।

উদ্বেগ সম্পাদনা

একটি সাধারণ দিন ও রাতের চক্রের অনুপস্থিতি কীভাবে মনুষ্য এবং প্রাণীর মন এবং দেহে প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে কিছু উদ্বেগ রয়েছে। [৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Xiao, Bang (২০১৮-১০-১৮)। "China plans to launch artificial moon bright enough to replace streetlights by 2020"ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৪ 
  2. "Artificialmoon.com - Overview of latest Artificial Moon projects"Artificial Moon (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৯ 
  3. "China plans to launch world's first "artificial moon" over city to light up night sky"www.cbsnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৪ 
  4. 陈子琰। "Man-made moon to shed light on Chengdu in 2020 - Chinadaily.com.cn"www.chinadaily.com.cn। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৪