ওয়াজাহ্‌ তুম হো

অপরাধ রোমাঞ্চ চলচিত্র

ওয়াজাহ্‌ তুম হো (বাংলা অর্থে: তুমিই হলে কারণ) হল ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ভারতীয় অপরাধ রোমাঞ্চ চলচ্চিত্র। হিন্দি ভাষায় নির্মিত এই ছবিটি পরিচালনা করেন বিশাল পাণ্ড্য[৩] এবং এই ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন শরমন যোশী, গুরমিত চৌধুরীসানা খান[৪][৫][৬] ছবিটির মূল উপজীব্য বিষয় টেলিভিশনের পর্দায় সরাসরি সম্প্রচারিত একটি খুনের ঘটনা।[৭]

ওয়াজাহ্‌ তুম হো
ওয়াজাহ্‌ তুম হো ছবির পোস্টার
পরিচালকবিশাল পাণ্ড্য
প্রযোজকভূষণ কুমার
কৃষণ কুমার
চিত্রনাট্যকারবিশাল পাণ্ড্য
কাহিনিকারসমীর অরোরা
শ্রেষ্ঠাংশেশরমন যোশী
গুরমিত চৌধুরী
সানা খান
রজনীশ দুগ্‌গল
শার্লিন চোপড়া
সুরকারমিঠুন
অভিজিৎ বাঘানি
মিত ব্রাদার্স
গৌরব-রোশিন
চিত্রগ্রাহকপ্রকাশ কুট্টি
সম্পাদকমণীশ মোর
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকটি-সিরিজ
মুক্তি
  • ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ (2016-12-16)
স্থিতিকাল১৩৬ মিনিট
দেশভারত
ভাষাহিন্দি
নির্মাণব্যয়১৪ কোটি টাকা [১]
আয়১৪.৪০ কোটি টাকা[২]

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ছবির প্রযোজনার কাজ শুরু হয়, মে মাসে মুম্বইতে শুরু হয় ছবির মূখ্য চিত্রগ্রহণের কাজ এবং ছবির যাবতীয় কাজ শেষ হয়ে যায় অক্টোবর মাসের মধ্যেই। এরপর ১৪ অক্টোবর ছবিটির ট্রেলার মুক্তি পায়।[৮][৯] ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ২০১৬ সালেরই ১৬ ডিসেম্বর।[১০]

কাহিনি-সারাংশ সম্পাদনা

ছবির শুরুতে দেখা যায়, একটি লজে এক পুলিশকর্মী এক তরুণীর সঙ্গে যৌনসংগমে রত। তারপর তারা বেরিয়ে এসে মেয়েটির প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে যায়। পুলিশকর্মীটি সেই যুগলকে ড্রাগ সহ হাতেনাতে ধরেছিল। তারপর তাদের ব্ল্যাকমেল করে মেয়েটির সঙ্গে যৌনসংগমের বিনিময়ে সব অভিযোগ তুলে নিতে রাজি হয়। পুলিশকর্মীটি সেখান থেকে বের হয়ে একটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। জ্ঞান ফিরলে সে দেখে এক জায়গায় যে তাকে বেঁধে রাখে হয়েছে এবং সেখানে এক প্রতিভাবান কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ রাহুল ওবেরয়ের (রজনীশ দুগ্‌গল) মালিকানাধীন একটি টিভি চ্যানেল হ্যাক করে রমেশ সারনাইক নামে এক পুলিশ আধিকারিকের হত্যাকাণ্ড সরাসরি সম্প্রচার করছে। পুলিশের সহ-কমিশনার কবীর দেশমুখ (শরমন যোশী) রাহুল ওবেরয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। আইনজীবী সিয়া (সানা খান) মামলায় ওকালতি শুরু করে। তার প্রেমিক রণবীর (গুরমিত চৌধুরী) ছিলেন এই মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী।

তদন্ত চলাকালীন কবীর দেশমুখ রাহুলের ব্যবসার পুরনো অংশীদার করণ পারেখকে (হিমাংশু এ. মালহোত্রা) সন্দেহ করেন। এসিপি দেশমুখ করণের খোঁজ পেয়ে একটি হোটেলে গিয়ে উপস্থিত হন তাকে ধরতে। কিন্তু সেখানেও তিনি করণের সন্ধান পান না। তারপর লাইভ টেলিভিশনে করণের হত্যাকাণ্ডও সম্প্রচারিত হয়। পরে ইন্সপেক্টর দেশমুখ জানতে পারেন যে, রাহুল ও করণ রজনী (প্রার্থনা বেহেরে) নামে একটি মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত। মেয়েটি রাহুলের কোম্পানির কর্মচারী ছিল। সেই কথাটি ইন্সপেক্টর দেশমুখ রণবীর ও সিয়ার কাছে প্রকাশ করেন। রণবীর তখন জানায় যে, এক বৃদ্ধ রজনীকে ধর্ষণ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে এবং রাহুল ও করণের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। সেই সময় আদালতে রাহুল ও করণের বিরুদ্ধে সোপর্দ করেছিলেন তিনি। যদিও সেই ঘটনার একমাত্র সাক্ষী সেই বৃদ্ধ নিজের বাড়িতে এক অগ্নিকাণ্ডে নিহত হওয়ায় রণবীর মামলাটি হেরে যান।

রাহুল যে কোনও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেই জড়িত নন, তা স্পষ্ট হয়ে যায়। ক্রমশ পুলিশ রজনীকে সন্দেহ করতে শুরু করে। রাহুল ভারত ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু তার সুগারের মাত্রা আকস্মিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ডাক্তার তাকে দেশ ছাড়তে নিষেধ করে। ইতিমধ্যে পুলিশ জানতে পারে যে, রজনী নিরুদ্দেশ এবং তার প্রেমিক তথা রাহুলের কোম্পানির অপর কর্মচারী ম্যাক হত্যাকাণ্ডগুলির সঙ্গে জড়িত।

রাহুলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হবে জানতে পেরে এসিপি দেশমুখ রাহুলকে খুন হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে ম্যাকের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন। তিনি অ্যাম্বুলেন্সের পিছনে ধাওয়া করেন এবং জানতে পারেন যে রাহুলও নিরুদ্দেশ। ম্যাক রাহুলকে সেই জায়গায় নিয়ে যায় যেখানে পুলিশ আধিকারিক রমেশ সারনাইক ও করণ পারেখকে খুন করা হয়েছিল। রাহুল দেখে যে তাকে বেঁধে রাখা হয়েছে। সেখানে সিয়াকে দেখে তিনি হতবাক হয়ে যান। সিয়া রাহুলকে জানায় যে, সে-ই সারনাইক ও করণকে হত্যা করেছে। সে আরও জানায় যে, রজনীকে যে বৃদ্ধটি সাহায্য করেছিলেন, তিনি অগ্নিকাণ্ডে মারা যাননি। বরং রাহুল, করণ ও সারনাইকের হাতে খুন হয়েছিলেন। এরপর সিয়া জানায় যে, সেই বৃদ্ধ মানুষটি আসলে ছিলেন সিয়ার বাবা। এরপর সিয়া রাহুলের সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে তাকে খুন করার চেষ্টা করে। সেই কাজটি করার সময় রাহুল সিয়াকে বলে যে, প্রকৃত খুনি বেঁচে থাকতে তাদের খুন করে লাভ নেই। রাহুলের থেকে সিয়া জানতে পারে যে, রাহুল ও করণ রণবীরকে ঘুষ দিয়েছিল এবং রণবীরই খুনের পরিকল্পনা করেছিল।

এইভাবে রাহুলের মৃত্যু ঘটে। ভগ্নহৃদয়ে সিয়া সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। অনতিকাল পরেই এসিপি দেশমুখ জানতে পারেন যে, সিয়াই হলেন হত্যাকারী। সিয়া রণবীরকে হত্যাকাণ্ডের জায়গায় নিয়ে যায় এবং তার কাছে সত্য প্রকাশ করে তাকে অপরাধ স্বীকার করতে বলে। সব শুনে রণবীর তা করতে অস্বীকার করে। কিন্তু সিয়া কৌশলে পুলিশকে ফোন করে। তার ও রণবীরের মধ্যে যা কথাবার্তা হয় তা রেকর্ড করা হয় এবং সেই কলের সূত্রে তাদের খোঁজও পেয়ে যায় পুলিশ।

এরপরই রণবীর ও সিয়ার মধ্যে একটি সংঘাত বাধে। এরই মধ্যে ইন্সপেক্টর দেশমুখ এসে পড়েন এবং রণবীরের বিরুদ্ধে লড়াইতে যোগ দেন। লড়াই করতে করতে সিয়া একটি বন্দুক নিয়ে রণবীরকে গুলি করে। ফলে তার মৃত্যু ঘটে।

ছবির শেষে দেখা যায়, দেশমুখ সিয়াকে তার অপরাধের জন্য ক্ষমা করা দিচ্ছেন এবং নিজে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন।

শ্রেষ্ঠাংশে সম্পাদনা

প্রযোজনা সম্পাদনা

সানা খান,[১২][১৩] শরমন যোশী[১৪] ও গুরমিত চৌধুরী[১৫] টি-সিরিজ কর্তৃক এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। মারাঠি অভিনেত্রী প্রার্থনা বেহেরেও এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন।[১৬] ২০১৬ সালের মে থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যেই ছবি তৈরির কাজ শেষ হয়ে যায়।[১৭] ছবিটির প্রযোজক ছিলেন ভূষণ কুমার। ছবির নামটি তারই প্রযোজিত হেট স্টোরি ৩ ছবির একটি গানের শিরোনাম থেকে নেওয়া। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন (সিবিএফসি) ছবিটিকে ‘এ’ সার্টিফিকেট দেয়।[১৮]

সাউন্ডট্র্যাক সম্পাদনা

২০১৬ সালের ৪ নভেম্বর এই ছবির সম্পূর্ণ সাউন্ডট্র্যাকটি মুক্তি পায়। এই সাউন্ডট্র্যাকে মোট নয়টি গান রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি গান অতীতের চারটি বিখ্যাত গানের পুনরায়িত সংস্করণ: "পল পল দিল কে পাস" (১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্ল্যাকমেইল ছবি থেকে), "অ্যায়সে না মুঝে তুম দেখো" (১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ডার্লিং ডার্লিং ছবি থেকে) ও "মাহি বে" (২০০২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কাঁটে ছবি থেকে)।[১৯][২০] "মাহি বে" গানটিতে বিশেষ শিল্পী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জারিন খান[২১] গানগুলির শ্যুটিং হয়েছিল মুম্বইজর্জিয়ায়[২২]

অরিজিৎ সিং জনসমক্ষেই সংগীত পরিচালক অভিজিত বাঘানির বিরুদ্ধে ছবিতে তার গানগুলি রিটিউনিং করার অভিযোগ আনেন।[২৩][২৪] ওয়াজাহ্‌ তুম হো ছবির চারটি গান তুলসী কুমারের গাওয়া। ছবির সংগীত স্বত্ব কিনে নেয় টি-সিরিজ[২৫]

ট্র্যাক তালিকা
নং.শিরোনামগীতিকারসুরকারশিল্পীদৈর্ঘ্য
১."ওয়াজাহ্‌ তুম হো"মনোজ মুন্তাশিরমিঠুনমিঠুন, তুলসী কুমার৪:৫৫
২."দিল কে পাস"রাজেন্দ্র কৃষ্ণঅভিজিৎ বাঘানি, কল্যানজি-আনন্দজিঅরিজিৎ সিং, তুলসী কুমার, নুমান পিন্টো৪:৩১
৩."দিল মেঁ ছুপা লুঙ্গা[২৬]"কুমারমিত ব্রাদার্সআরমান মালিক, তুলসী কুমার, মিত ব্রাদার্স৫:৩১
৪."মাহি বে"কুমারগৌরব রোশিননেহা কক্কড়, অমিত গুপ্ত৬:০৫
৫."ওয়াজাহ্‌ তুম হো (একক)"মনোজ মুন্তাশিরমিঠুনমিঠুন৪:৫৫
৬."দিল কে পাস (আনপ্লাগড্‌)"রাজেন্দ্র কৃষ্ণঅভিজিৎ বাঘানিআরমান মালিক, শমিতা ভটকট৪:৫৬
৭."ওয়াজাহ্‌ তুম হো (লঞ্জ সংস্করণ)"মনোজ মুন্তাশিরমিঠুনমিঠুন৫:০৯
৮."দিল কে পাস (ইন্ডিয়ান সংস্করণ)"রাজেন্দ্র কৃষ্ণঅভিজিৎ বাঘানি, কল্যানজি-আনন্দজিঅরিজিৎ সিং, তুলসী কুমার৪:২৩
৯."মাহি বে (আনপ্লাগড)"কুমারগৌরব রোশিননেহা কক্কড়৪:২৪
১০."ওয়াজাহ্‌ তুম হো (ম্যাশআপ)"  ডিজে কিরণ মামাথ৩:৩৩
মোট দৈর্ঘ্য:৪৪:৫০

বক্স অফিস সম্পাদনা

ওয়াজাহ্‌ তুম হো কম বাজেটের একটি ছবি। ছবির নির্মাণ ব্যয় ছিল ১৪ কোটি টাকা[১] ছবিটি বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়নি। ছবিটির বিশ্বব্যাপী সামগ্রিক আয় ছিল ১৪.৪০ কোটি টাকা।[২]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Wajah Tum Ho - Movie - Box Office India"www.boxofficeindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  2. Hungama, Bollywood (১৭ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Box Office: Worldwide Collections and Day wise breakup of Wajah Tum Ho - Bollywood Hungama" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  3. Sana Khaan: Gurmeet Choudhary and Sana Khaan wrap up Wajah Tum Ho's shoot. Times of India (3 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  4. "Wajah Tum Ho: Why so much noise over intimate scenes, asks Sana Khan" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ অক্টোবর ২০১৬। 
  5. Sana got sleepless nights before shooting for 'Wajah Tum Ho'. Deccanherald.com (14 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  6. Vishal Pandya: Sana Khan refuses to get intimate with several actors for a song. Times of India. Retrieved on 18 October 2016.
  7. Ready to witness live murder on TV?. Times of India (14 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  8. Wajah Tum Ho trailer released, Sana Khan rains hotness ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মে ২০১৭ তারিখে. Abpnews.abplive.in (14 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  9. Wajah Tum Ho trailer: This steamy trailer is strictly NSFW, watch video ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ মার্চ ২০১৮ তারিখে. The Indian Express (14 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  10. "Demonetization ka effect: Makers of Wajah Tum Ho move release date to 16 December! - Latest News & Updates at Daily News & Analysis" (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ নভেম্বর ২০১৬। 
  11. Zareen Khan to recreate Malaika Arora Khan's 'Maahi Ve' song from 'Kaante' – Entertainment. Mid-day.com. Retrieved on 18 October 2016.
  12. Hungama, Bollywood (৪ এপ্রিল ২০১৬)। "Sana Khan goes bold for erotic thriller Wajah Tum Ho - Bollywood Hungama" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  13. "Sana "Khan: Can't believe it's me in 'Wajah Tum Ho'" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  14. "Sharman Joshi to star in Vishal Pandya’s erotic-thriller Wajah Tum Ho"
  15. Hungama, Bollywood (৬ এপ্রিল ২০১৬)। "Gurmeet Choudhary signed for Bhushan Kumar's erotic thriller Wajah Tum Ho - Bollywood Hungama" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  16. Prarthana in WTH. Twitter.com (15 June 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  17. "Gurmeet "Choudhary and Sana Khaan wrap up Wajah Tum Ho's shoot" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  18. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৮ 
  19. "Music review: 'Wajah Tum Ho' - Times of India" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  20. "'Aise Na Mujhe Tum Dekho' recreated for 'Wajah Tum Ho' - Mumbai Mirror -" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  21. Guess who’s stepping into Malaika Arora Khan’s shoes to recreate a hit item song – The Times of India. Timesofindia.indiatimes.com (14 October 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  22. Excited to shoot the song for Wajah Tum Ho, says Gurmeet Choudhary. The Indian Express (14 August 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  23. "Arijit Singh In Facebook Post: 'Ashamed' of Tweaked Voice in Wajah Tum Ho - NDTV Movies" (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ অক্টোবর ২০১৬। 
  24. "Arijit Singh blasts Wajah Tum Ho composer Abhijit Vaghani online" (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ অক্টোবর ২০১৬। 
  25. Tulsi Kumar hitting the right notes. Times of India (27 September 2016). Retrieved on 2016-10-18.
  26. "Wajah Tum Ho's new romantic track "Dil Mein Chhupa Loonga Video Song" released - GoodTime Nation" (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ নভেম্বর ২০১৬। ৪ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা