এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন

ফেসবুকের প্রাক্তন সিএফও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা

এডুয়ার্ডো লুইজ স‍্যাভেরিন (/ˈsævərɪn/; পর্তুগিজ: [eduˈaɾdu luˈis ˈsaveɾĩ]; জন্ম ১৯ই মার্চ, ১৯৮২)[৪] তিনি একজন ব্রাজিলিয়ান উদ‍্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী.[৫] স‍্যাভেরিন ফেসবুক এর একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা.[৬] ২০১৮-এর হিসাব অনুযায়ী, তিনি ৫৩ মিলিয়ন ফেসবুক শেয়ারের মালিক[৭][৮][৯] ফোর্বস এর সমীক্ষা অনুযায়ী তিনি একজন প্রাথমিক পর্যায়ে প্রারম্ভিক বিনিয়োগকারী। ফেসবুকের এই সহ-প্রতিষ্ঠাতা কিউউইকি এবং জুমিও তে বিনিয়োগ করেছেন [১০]

এডুয়ার্ডো স‍্যাভেরিন স‍্যাভেরিন
Saverin at the CHINICT conference
on May 25, 2012
জন্ম
এডুয়ার্ডো লুইজ স‍্যাভেরিন

(1982-03-19) ১৯ মার্চ ১৯৮২ (বয়স ৪২)
নাগরিকত্বব্রাজিল[১][২]
United States (1998–2011)
মাতৃশিক্ষায়তনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় (BA)
পরিচিতির কারণসহ-প্রতিষ্ঠাতা ফেসবুক
দাম্পত্য সঙ্গীএলেন আন্দ্রেজানসেন (বিবাহ. ২০১৫)
ওয়েবসাইটwww.facebook.com/saverin

স‍্যাভেরিন সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করেন[১১][১২] এবং এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তিনি আনুমানিক $৭০০ মিলিয়ন কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে কিছু সংবাদপত্রে প্রচুর আলোচনা-সমালোচনার প্রকাশ হয় এবং বিতর্কের সৃষ্টি হয় ।.[৫][১৩][১৪] স‍্যাভেরিন বলেন, "সিঙ্গাপুরে তার কাজ এবং জীবিকা নিয়ে আগ্রহ" থাকার কারণে ২০০৯ সাল থেকে তিনি এখানে বসবাস করে আসছেন যার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ছেড়ে দেন।[১৫] এবং বলেছেন তিনি আয় করের টাকা এড়ানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেননি।[১১]

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা সম্পাদনা

এডুয়ার্ডো লুইজ স‍্যাভেরিন ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের একটি ধনী ইহুদি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। [৬][১৬][১৭] পরবর্তীতে তার পরিবার রিও ডি জেনিরো এ স্থানান্তরিত হয়। স‍্যাভেরিনের পিতা রবার্তো স‍্যাভেরিন, একজন ব্যবসায়ী ছিলেন যিনি পোশাক, জাহাজ এবং রিয়েল এস্টেট ব‍্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।[১৮] তার মা, স্যান্ড্রা, একজন মনোবিজ্ঞানী ছিলেন এবং তার আরও দুটি ভাইবোন আছে।[১৯] তার (রোমানীয় বংশোদ্ভূত ) দাদা, ইগেনিও স‍্যাভেরিন (ইউজেন স‍্যা্যাভে) রিন টিপ টপের প্রতিষ্ঠাতা, যা শিশুদের পোশাকের একটি ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।[১৯] ১৯৯৩ সালে স‍্যাভেরিনের পরিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নিয়ে মিয়ামি তে বসতি স্থাপন করে ।.[২০]

মিয়ামি তে স‍্যাভেরিন গ্লিলিভার প্রিপারেটরি স্কুল এ ভর্তি হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ যোগদান করেন, যেখানে তিনি এলিয়ট হাউস (হার্ভার্ড কলেজ) এলিয়ট হাউস ফিনিক্স এস কে ক্লাব, এবং হার্ভার্ড ইনভেস্টমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। হার্ভার্ডে স্নাতকোত্তর কালীন সময়ে, স‍্যাভেরিন ব্রাজিলের ল্যাক ইনসাইডার ট্রেডিং প্রবিধানের সুবিধা গ্রহণ করেন এবং তেল শিল্পে কৌশলগত বিনিয়োগের মাধ্যমে ৩০০,০০০ ডলার আয় করেন।[১৮][২১][২২] ২০০৬ সালে স‍্যাভেরিন অর্থনীতিতে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি সহ ম্যাগনা কাম লাউড এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। [২৩] তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত আলফা এপসিলন পিআই ব্রাদারহুডের সদস্য।[২৪]

পেশা সম্পাদনা

স‍্যাভেরিন হার্ভার্ডে ভর্তি হবার পর, হার্ভার্ডের স্নাতকোত্তরের আরেক ছাত্র সোফোর মার্ক জুকারবার্গ সাথে মিলিত হন। তারা হার্ভার্ড ছাত্রদের জন্য একটি ডেডিকেটেড সোশাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটের অভাবের কথা উল্লেখ করে, ২০০৪ সালে ফেসবুক চালু করার জন্য দুজন একসঙ্গে কাজ করে। সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে, স‍্যাভেরিন চীফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার এবং ব্যবসা পরিচালকের ভূমিকা পালন করেন।

২০১২ সালের ১৫ মে তারিখে বিজনেস ইনসাইডার জাকারবার্গ হতে প্রাপ্ত একটি ই-মেইল প্রকাশ করে, যেখানে স‍্যাভেরিনকে ফেসবুক থেকে সরিয়ে দেওয়ার কারণ পরিষ্কার ভাবে উল্ল‍্যেখ করা ছিল।[২৫]

ফেসবুক স‍্যাভেরিনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দাখিল করে এবং পরবর্তীতে স‍্যাভেরিন'ও ফেসবুকের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা দাখিল করে। মামলাটি আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি করা হয়। নিষ্পত্তির শর্তাবলী প্রকাশ করা হয়নি এবং স‍্যাভেরিনকে কোম্পানির অর্থাৎ ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে শিরোনামটি পুনর্বিবেচনা করা হয়েছে। মামলা নিষ্পত্তির পর স‍্যাভেরিন একটি অ-প্রকাশ চুক্তি স্বাক্ষর করেন।[২৬]

২০১০ সালে, স‍্যাভেরিনের সহযোগিতায় এ‍্যাপোর্টা নামের একটি অনলাইন দাতব্য পোর্টাল খোলা হয়।[২০][২৭]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

স‍্যাভেরিন , এলেন আন্দ্রেজানসেনের সাথে দেখা করেন, যিনি একজন চীনা ইন্দোনেশিয়ান মহিলা। যিনি রাফেলস গার্লস স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন এবং ইন্দোনেশিয়ায় তার পরিবারের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।[২৮]

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ তারিখে তাদের বাগদান হয়েছিল এবং ২৫ জুন, ২০১৫ তারিখে ফ্রান্সের রিভিয়ায় তারা বিয়ে করেছিল।[২৯][৩০]

মার্কিন নাগরিকত্ব বাতিল সম্পাদনা

স‍্যাভেরিন ২০০৯ সাল থেকে সিঙ্গাপুরে বসবাস করে আসছেন।[৩১][৩২] 1998 সালে স‍্যাভেরিন মার্কিন নাগরিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতে থাকেন এবং পরবর্তীতে সিঙ্গাপুরে কাজ এবং বসবাসের আগ্রহের কারণে 2011 সালে তার মার্কিন নাগরিকত্ব বাতিল করেছিলেন।[১৫] তিনি মূলধন লাভ কর কেও ফেসবুক আইপিওর পরে পরিশোধ করেছেন।[৫][১৩][১৪]"ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল" এর মতে এর মাধ্যমে প্রায় 700 মিলিয়ন ডলারেরও বেশি কর ফাঁকি দিয়েছেন তিনি।[৩৩] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ত্যাগ করার পর, স‍্যাভেরিনকে তার স্টক হোল্ডিংসগুলির মার্ক-টু-মার্কেট মূল্যের 15% মূলধন লাভ করের সমতুল্য একটি প্রবাসী ট্যাক্স দিতে হয়েছিল। যা তার ৫০% এবং; 53 মিলিয়ন শেয়ার।[৭]

প্রতিক্রিয়া অনুসারে, মার্কিন সেনেটর চুক Schumer প্রাক্তন প্যাট্রিয়ট অ্যাক্ট চালু করেছিল, যা প্রাক্তন মার্কিন নাগরিকদের উপর অতিরিক্ত কর আরোপ করেছিল, কিন্তু বিলটি কমিটিতে পাশ হয়নি যার ফলে এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।[৩৪][৩৫][৩৬]

1996 সাল থেকে রিড সংশোধনী অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন যদি ট্যাক্সেশন এড়াতে কেউ নাগরিকত্ব ছেড়ে দেয়, পরবর্তীতে তা পূর্বের নাগরিকদের ওপর বর্তাবে, যা অভ‍্যাসে পরিণত করা কঠিন হবে।[৩৭]

রিড সংশোধনী লেখক জ্যাক রিড হোমল্যান্ড সিকিউরিটির সেক্রেটারি জেনেট নপলিটানো লিখেছেন যে স‍্যাভেরিনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষিদ্ধ করা হবে।[৩৮]

আরো পড়ুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Kucera, Danielle; Harper, Christine; Drucker, Jesse (১২ মে ২০১৫)। "Facebook Co-Founder May Gain Choosing Singapore Over U.S."Bloomberg। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৫Saverin still does hold Brazilian citizenship, Goodman said. 
  2. "Saverin 'has no plans to become S'pore citizen'" (পিডিএফ)Today। ২০১২-০৫-১৭। মে ২৬, ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-১৭ 
  3. "Eduardo Saverin Net Worth"Forbes 
  4. Internal Revenue Service (২০১২)। "Quarterly Publication of Individuals, Who Have Chosen to Expatriate, as Required by Section 6039G"Federal Register 
  5. Kucera, Danielle; Vallikappen, Sanat; Harper, Christine (২০১২-০৫-১১)। "Facebook Co-Founder Saverin Gives Up U.S. Citizenship Before IPO"Bloomberg L.P.। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-১১ 
  6. Mezrich, BenThe Accidental BillionairesDoubledayআইএসবিএন 978-0-385-52937-2 
  7. Eduardo Saverin (১৭ মে ২০১২)। "UNITED STATES SECURITIES AND EXCHANGE COMMISSION INITIAL STATEMENT OF BENEFICIAL OWNERSHIP OF SECURITIES - Eduardo Saverin"U.S. Securities and Exchange Commission 
  8. https://www.forbes.com/sites/briansolomon/2012/05/18/eduardo-saverins-net-worth-publicly-revealed-more-than-2-billion-in-facebook-alone/#26d547432ac4
  9. "The World's Billionaires 2017"Forbes। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-০৯ 
  10. Wauters, Robin, "Exclusive: Facebook Co-Founder Eduardo Saverin Leads $6.5M Round For Jumio", TechCrunch, Thursday, March 17, 2011
  11. Mathews, Merrill (২৩ মে ২০১২)। "In Praise Of Eduardo Saverin's Tax Avoidance"Forbes। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  12. "So How Much Did He Really Save?"Wall Street Journal। ১৮ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  13. McCormick, Jason (১১ জুলাই ২০১২)। "5 citizens who left the United States to avoid paying tax"CBS News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৪ 
  14. Worstall, Tim (মে ১২, ২০১২)। "IPO Will Increase, Not Reduce, His Tax Bill"Forbes। সংগ্রহের তারিখ মে ১২, ২০১২ 
  15. David Benoit (১৭ মে ২০১২)। "Facebook Co-Founder Saverin Fires Back At 'Misinformation'" 
  16. The Social Network: How Jewish is Facebook? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে, The Jewish Chronicle, Jennifer Lipman, October 14, 2010
  17. Amormim, Lucas (২০০৯)। "Zuckerberg: jovem, bilionário e... trapaceiro?" [Zuckerberg: young billionaire ... cheater?]। Exame (Portuguese ভাষায়)। Editora Abril। ৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৬ 
  18. Tagiaroli, Guilherme; Ikeda, Ana (অক্টোবর ২২, ২০১০)। "Conheça Eduardo Saverin, o brasileiro que ajudou a fundar o Facebook" [Meet Eduardo Saverin, the Brazilian who helped found Facebook]। UOL (Portuguese ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ মে ১২, ২০১২ 
  19. Antunes, Anderson (২৭ মে ২০১২)। "Eduardo Saverin Finally Opens Up: 'No Hard Feelings Between Me And Mark Zuckerberg"Forbes (English ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৬ 
  20. "Eduardo Saverin, o brasileiro do Facebook, conta sua história" [Eduardo Saverin, the Brazilian of Facebook, tells his story]। Veja (Portuguese ভাষায়)। Grupo Abril। ২৬ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৬ 
  21. "The Truth Behind Facebook's Founding is Finally Revealed"। ২১ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৮ 
  22. "A Facebook Tale: Founder Unfriends Pals on Way Up", NPR
  23. "Facebook Founders Bios"Facebook (English ভাষায়)। 
  24. "Eduardo Saverin: 10 Things To Know About The Facebook Co-Founder"International Business Times। ২০১২-০৫-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৮ 
  25. Carlson, Nicholas (১৫ মে ২০১২)। "EXCLUSIVE: Here's The Email Zuckerberg Sent To Cut His Cofounder Out Of Facebook"Business Insider। Business Insider Inc। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  26. Carvalho dos Santos, Alexandre; Marcelo Rainho (অক্টোবর ২০০৯)। "A misteriosa história do brasileiro que fundou o Facebook" ["The mysterious story of the Brazilian who founded Facebook."]। Superinteressante (Portuguese ভাষায়)। São Paulo: Editora Abril (270): 94–97। আইএসএসএন 0104-1789ওসিএলসি 60743498 
  27. "Eduardo Saverin - CrunchBase"CrunchBase (English ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৬ 
  28. Chia, Stacey (২০ জুন ২০১৫)। "Eduardo Saverin's fiancee studied at Raffles Girls' School, Indonesian family runs several businesses"AsiaOne। Singapore Press Holdings Ltd। ১৯ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৫ 
  29. Iyengar, Rishi (২৬ জুলাই ২০১৫)। "Facebook Co-Founder Eduardo Saverin Confirms News of Wedding in Facebook Post"TIME। Time Inc। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  30. Karmali, Naazneen (২৫ জুন ২০১৫)। "Secret Wedding Celebration Of Facebook Co-Founder Eduardo Saverin Kicks Off"Forbes। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৫ 
  31. Miguel Helft (জানুয়ারি ২০, ২০১১)। "Facebook Co-Founder Backs Start-Up"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১০, ২০১১ 
  32. Lacy, Sarah, "Where in the World Is Eduardo Saverin? In Singapore Funding Facebook Games", TechCrunch, Thursday, October 28, 2010
  33. "So How Much Did He Really Save?"। Wall Street Journal। ২০১২-০৫-১৮। based on financial filings, experts say, it was likely tens of millions in income tax and far more in estate tax—at least $700 million at current values and tax rates. 
  34. Miller, Sunlen (২০১২-০৫-১৭)। "Senators to Unveil the 'Ex-Patriot Act' to Respond to Facebook's Saverin's Tax 'Scheme'"ABC News। ২০১২-০৫-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-১৮ 
  35. With the Facebook IPO, missing Eduardo Saverin, Washington Post, May 18, 2012
  36. "Bill Summary & Status, 112th Congress (2011 - 2012): S.3205"THOMAS। ২০১২-০৫-১৮। ২০১২-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-২১ 
  37. Bruce, Charles M.; Saret, Lewis; Lagonico, Stéphane; Trow, Steve (২০০৬-০৩-১৩)। "The Exit Tax — A Perfectly Bad Idea" (পিডিএফ)Tax Notes International41 (10)। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-১৮ 
  38. Froomkin, Dan (২০১২-০৫-১৭)। "Eduardo Saverin Can Be Barred From U.S. By Homeland Security, Sen. Jack Reed Says"Huffington Post (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৮ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা