উপকূলীয় মৎস্যচাষ

উপকূলীয় মৎস্যচাষ বা ম্যারিকালচার (ইংরেজি: Mariculture বা Coastal Aquaculture) অ্যাকুয়াকালচারের একটি বিশেষায়িত শাখা যেখানে খোলা সাগরে, সমুদ্রের কোনো স্থানে ঘের দিয়ে অথবা কোনো কৃত্রিম জলাশয়ে সমুদ্রের পানি এনে সেখানে সামুদ্রিক জীব চাষ করা। শুধু সামুদ্রিক মাছই নয়, ফিনফিশ (অস্টিকথিস), শেলফিস (চিংড়ি, ঝিনুক, প্রবাল প্রভৃতি) ইত্যাদি সামুদ্রিক জীব চাষ করাও ম্যারিকালচারের অন্তর্গত। ম্যারিকালচারের মাধ্যমে মানুষের খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি মাছের খাবার, পুষ্টিবর্ধক অ্যাগার, অলঙ্কার (যেমন মুক্তা) এবং প্রসাধনী সহ বিভিন্ন জিনিস উৎপাদন করা হয়।

ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের ভেস্টমানায় স্যালমন পেন
স্কটল্যান্ডের লচ আইলর্টে রুই জাতীয় মাছের ঘের

পদ্ধতি সম্পাদনা

 
গ্রিসে উপকূলীয় মৎস্যচাষ

শেলফিশ সম্পাদনা

শৈবালের মতো শেলফিসও একাধিক উপায়ে চাষ করা যায়: দড়িতে বেঁধে, ব্যাগ বা খাঁচার ভেতর অথবাবা সরাসরি সাগরের ইন্টারটিডাল স্তরে। শেলফিশ ম্যারিকালচারে কোনো খাদ্য, সার, কীটনাশক বা অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয় না। কারণ শেলফিশগুলো নিজেরাই সেখানে একটি স্ব-সহায়ক সিস্টেম তৈরি করে নেয়।[১] একসাথে বহু-প্রজাতির চাষের কৌশল ব্যবহার করেও শেলফিশ চাষ করা যেতে পারে। কারণ, সেখানে উচ্চ ট্রফিক স্তরের জীবগুলো যে বর্জ্য উৎপন্ন করবে, তা শেলফিশগুলো কাজে লাগাতে সক্ষম।

কৃত্রিম প্রবাল সম্পাদনা

২০১২ সালের পরীক্ষণের পরে[২] পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার ফ্লিন্ডার বে'তে শামুক (অ্যাবালোন) উৎপাদনের জন্য একটি বাণিজ্যিক "সি রেঞ্চ" স্থাপন করা হয়েছিল। রেঞ্চটি ৫০০০ টি (এপ্রিল ২০১৬-এর হিসাব অনুযায়ী) অ্যাবিট্যাটস (অ্যাবালোন আবাস) নামক পৃথক কংক্রিট ইউনিট দ্বারা তৈরি কৃত্রিম প্রবাল নিয়ে গঠিত। এই ৯০০ কিলোগ্রাম (২,০০০ পা) অ্যাবিটাটের প্রতিটি ৪০০টি করে অ্যাবালোন ধারণ করতে পারে। এই অ্যাবালোনগুলো সাধারণত উপকূলবর্তী হ্যাচারিগুলো থেকেই নিয়ে আসা হয়।

অ্যাবালোনের খাবার তাদের আবাসভূমিতে প্রাকৃতিকভাবেই জন্মায়। উপসাগরীয় বাস্তুসংস্থান সমৃদ্ধকরণের ফলে ধুফিশ, গোলাপী স্নেপার, ব্রাশ, স্যামসন মাছ সহ অন্যান্য প্রজাতি ক্রমবর্ধমানভাবে জন্ম নেয়।

তবে, সংস্থাটির কর্মকর্তা ব্র্যাড অ্যাডামস তাদের পদ্ধতির সাথে প্রাকৃতিক অ্যাবালোনের সাদৃশ্য এবং উপকূলীয় মৎস্যচাষের পার্থক্যের উপর জোর দিয়ে বলেন, "আমাদের প্রকল্পটিকে ঠিক মৎস্যচাষের নয়, বরং রেঞ্চিং বলা যেতে পারে। কারণ, অ্যাবালোনগুলোকে একবার পানিতে ছাড়া হলে, তারা নিজেরাই নিজেদের দেখাশোনা করে।"[৩][৪]

মুক্ত সাগরে মৎস্যচাষ সম্পাদনা

উত্তাল সমুদ্রের মাঝে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে সামুদ্রিক জীব চাষ করার পদ্ধতিটি উপকূলীয় মৎস্যচাষের একটি নতুন পদ্ধতি। এই ওপেন ওশান অ্যাকুয়াকালচার (ওওএ) পদ্ধতিতে খাঁচা, জাল বা দীর্ঘ-লাইনের অ্যারে ব্যবহার করা হয়, যা মুর করা, বাঁধা বা অবাধে ভাসমান অবস্থায় থাকে। পানামা, অস্ট্রেলিয়া, চিলি, চীন, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, মেক্সিকো এবং নরওয়েতে গবেষণা বা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে উন্মুক্ত সমুদ্রে মৎস্যচাষ চালু রয়েছে। ২০০৪ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বাণিজ্যিক মুক্ত সাগরে মৎস্যচাষ প্রকল্প চালু ছিল: হাওয়াই উপকূলের নিকটবর্তী প্রকল্পটিতে থ্রেডফিন এবং পুয়ের্তো রিকোর কাছের প্রকল্পটিতে কোবিয়ার চাষ করা হত। সম্প্রতি দেশটিতে বিগিয়ে টুনা চাষের একটি প্রকল্প চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম মুক্ত সাগরে মৎস্যচাষ প্রকল্পটি পানামার উত্তরের উপকূল থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সেখানে কোবিয়া চাষ করা হয়।[৫][৬]

বর্ধিত স্টকিং সম্পাদনা

বর্ধিত স্টকিং (সমুদ্রের র‌্যাঞ্চিং নামেও পরিচিত) একটি জাপানী নীতি যা নির্দিষ্ট প্রজাতির অপারেন্ট কন্ডিশনিং এবং পরিযায়ী প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে গঠিত। এ পদ্ধতিতে জেলেরা প্রতিবার মাছকে খাবার দেওয়ার আগে পানির নিচে হর্ন বাজিয়ে শব্দ করে এবং এরপর একটি ঘন করে বোনা জালে হ্যাচলিংগুলো উত্থাপন করে। মাছগুলো যখন যথেষ্ট বড় হয়ে যায়, তখন তাদের খোলা সমুদ্রে পরিপক্ব হওয়ার জন্য জাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। স্পাউনিং মওসুমে, এই মাছগুলোর প্রায় ৮০% তাদের জন্মস্থানে ফিরে আসে। এ সময়, জেলেরা আগের মতো করে হর্ন বাজায় এবং এতে যে মাছগুলো সাড়া দেয় তাদের জালে বন্দি করে।[৭][৮][৯]

সমুদ্রের পানির পুকুর সম্পাদনা

সমুদ্রের পানির পুকুরে মৎস্যচাষ পদ্ধতিতে সাগর থেকে পানি এনে পুকুর পূর্ণ করে সেখানে মাছ ছাড়া হয়। এ পদ্ধতির সুবিধা হল সাগরের পানিতে যে পুষ্টি উপাদানগুলো ছিল (যেমন: বিভিন্ন অণুজীব) সেগুলো চাষের মাছের উপকারে আসবে। প্রচলিত মাছ চাষ প্রকল্প (যেমন: মিঠা পানির খামার)-এ চাষীদের মাছের জন্য খাবার কিনতে হয় যা বেশ ব্যয়বহুল। এ দিক দিয়ে এ পদ্ধতিটি বেশ সুবিধাজনক। এছাড়া, এ পদ্ধতির অন্যান্য সুবিধাগুলো হল জলাশয়ে পানি বিশোধক উদ্ভিদ রোপন করা যায় যা পানির নাইট্রোজেন দূষণ দূর করে। এছাড়াও, জলাশয়গুলোকে প্রাকৃতিক শিকারীদের কাছ থেকে অরক্ষিত রেখে কেবল সুস্থ-সবল মাছগুলোকে ফিল্টারিং করা যায়।[১০]

পরিবেশগত প্রভাব সম্পাদনা

নতুন প্রযুক্তি, মৎস্য খাদ্যের উন্নতি, খামার প্রজাতির জৈবিক বোধগম্যতা, বদ্ধ খামার ব্যবস্থায় পানির গুণমান বৃদ্ধি, সামুদ্রিক খাদ্য পণ্যগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি, প্রকল্প সম্প্রসারণ এবং সরকারী আগ্রহের কারণে গত দুই দশক ধরে উপকূলীয় মৎস্যচাষ খুব দ্রুত প্রসারিত হয়েছে।[১১][১২][১৩] তবে, উপকূলীয় মৎস্যচাষের সামাজিক এবং পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে কিছুটা বিতর্ক রয়েছে।[১৪][১৫] এসব প্রকল্প প্রধানত পরিবেশের উপর যেসব প্রভাব ফেলে তা হল:

  1. চাষের খাঁচা থেকে নির্গত বর্জ্য;
  2. খামার থেকে পলায়ন এবং আক্রমণ;
  3. জিনগত দূষণ এবং রোগ এবং পরজীবী স্থানান্তর;
  4. বাসস্থান পরিবর্তন

অধিকাংশ চাষাবাদের মতো মতো উপকূলীয় মৎস্যচাষের পরিবেশগত প্রভাবের মাত্রাও খামারের আকার, চাষকৃত প্রজাতি, স্টক ঘনত্ব, মৎস্য খাদ্যের ধরন, প্রকল্প অঞ্চলের হাইড্রোগ্রাফি এবং মৎস্য পদ্ধতির উপর নির্ভর করে।[১৬]

চাষের খাঁচা থেকে নির্গত বর্জ্য সম্পাদনা

ফিনফিশ চাষে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মৎস্যখাদ্য বা অন্যান্য উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের উৎস দরকার হতে পারে।[১৭] মূলত, প্রাকৃতিক খাবারের ব্যবস্থা এবং কৃত্রিম খাদ্যের কম হজম হওয়ার কারণে প্রচুর মৎস্যখাদ্য নষ্ট হয়।[১৭]

খাঁচায় পালন করা মাছকে খাওয়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। কিছু প্রকল্পে হাত দিয়ে খাবার দেওয়ার প্রচলিত পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়; আবার কিছু প্রকল্পে রয়েছে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত স্বয়ংক্রিয় খাদ্য সরবরাহকারী সিস্টেম যা সিটু আপটেক সেন্সর ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্যের হার নির্ণয় করে।[১৮] উপকূলীয় মাছের খামারে অতিরিক্ত খাবার প্রদানের ফলে মূলত সমুদ্রের তলদেশে ড্রেটাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পায় (যা সমুদ্রের তলদেশে বাস করে এবং জড় পরিবেশের পরিবর্তন সাধন করে)। তবে হ্যাচারি এবং স্থলভিত্তিক খামারে অতিরিক্ত খাদ্য অপচয় হয় এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল ও স্থানীয় উপকূলীয় পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।[১৫] এই প্রভাবটি সাধারণত সেই অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ থাকে এবং এই প্রভাব ছড়িয়ে পড়া মূলত সাগরের গভীরতা ও স্রোতের বেগের উপর নির্ভর করে।[১৫][১৮]

পলায়ন বা অন্য জীবের আক্রমণ সম্পাদনা

মৎস্যচাষ প্রকল্প থেকে পালিয়ে যাওয়া নির্ভর করে সেই অঞ্চলে অন্য কোনো হিংস্র প্রাণী বা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন আছে কি না তার উপর।[১৮] সে জন্য বর্তমানে বেশ কয়েকটি পৃথক প্রতিরোধ কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। যেমন স্থলভিত্তিক খামারগুলোতে অনিষিক্ত ট্রিপলয়েডের বিকাশ ঘটানোর মাধ্যমে যে কোনো সামুদ্রিক পরিবেশ থেকে এদের সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রাখা হয়।[১৯][২০][২১][২২] খামার থেকে পালানো জীব অন্য জলজ জীবের সাথে সংকরনের মাধ্যমে স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে, স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের জিনগত বৈচিত্র্য হ্রাস করতে পারে; এমন কি, কোনো কোনো বাস্তুতন্ত্রে নেতিবাচক মিথস্ক্রিয়া (যেমন পূর্বাভাস এবং প্রতিযোগিতা) বৃদ্ধি করতে পারে। এর ফলে, অন্য প্রাণীদের স্বভাবগত পরিবর্তন এবং রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে।

এছাড়া মাছের খামারে হিংস্র প্রজাতির আক্রমণও বেশ উদ্বেগের বিষয়। বন্য অঞ্চলের খামারের স্টকগুলোর দুর্ঘটনাক্রম লক্ষ্য করলে দেখা যায়, আক্রমণকারীদের জন্য জলজ চাষ অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।[২৩] যেমন: সাইবেরিয়ান স্টারজন (Acipenser baerii) যা ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এক ভয়াবহ ঝড়ের সময় একটি মাছের খামার থেকে প্রায় ৫,০০০ মাছ গিরন্ড মোহনা (দক্ষিণ-পশ্চিম ফ্রান্স) তে পালিয়ে যায়, যেখানে আগে কখনও এই প্রজাতির মাছ ছিল না।[২৪] মলাস্কা চাষও এরকম একটি প্রকল্প যেখানে প্রজাতিগুলো 'হিচিকিং' করে নতুন পরিবেশে চলে যেতে পারে। এছাড়াও, খামারযুক্ত মলাস্কাগুলো নিজেরাই শিকারী বা প্রতিযোগীদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং সেইসাথে প্যাথোজেন এবং পরজীবীদের ছড়িয়ে দিতে পারে।[২৩]

অন্যান্য সম্পাদনা

উদ্বৃত্ত খাদ্য এবং প্রাণীদের বর্জ্য পদার্থে যদি নাইট্রোজেন, ফসফরাস প্রভৃতি উপাদান থাকে, তবে তা শোষণ করে শৈবাল ও ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন দ্রুত বংশবৃদ্ধি করতে পারে। এদের প্রভাবে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাত্রা মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। আর শৈবালগুলো যদি বিষাক্ত হয় তাহলে মাছ বা জলজ প্রাণীদের মৃত্যুও হতে পারে।[১৯][২৫][২৬]

লাভ সম্পাদনা

উপকূলীয় মৎস্যচাষের ফলে একইসঙ্গে অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগত সুবিধা পাওয়া যায়। মৎস্যচাষের মাধ্যমে মাছ ধরার তুলনায় সহজে ও কম খরচে মাছের যোগান পাওয়া যায়। এর ফলে, একদিকে যেমন মানুষের খাদ্যাভ্যাস উন্নততর হয়; তেমনি অন্যদিকে, মৎস্য শিকারে মাছ পাওয়ার যে অনিশ্চয়তা থাকে, তা থেকে মৎস্যচাষীরা মুক্তি পায়। উপকূলীয় মৎস্যচাষের মাধ্যমে উৎপন্ন মাছগুলো পুকুর বা ট্যাংকে চাষ করা মাছের তুলনায় উচ্চমানের হয় এবং খাদ্যাভ্যাসে বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করে। আর, নিয়মিত যোগান পাওয়ার নিশ্চয়তা এবং মান নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধা থাকায় খাদ্যের বাজারে এর অবস্থান আরো দৃঢ় হয়েছে।[১৯][২৫]

স্থায়িত্ব সম্পাদনা

মৌলিক এবং ফলিত গবেষণার মাধ্যমে উপকূলীয় মৎস্যচাষ পদ্ধতির পুষ্টি, বংশগতিবিদ্যা, সিস্টেম ব্যবস্থাপনা, পণ্য নিয়ন্ত্রণ এবং আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার মতো প্রধান ক্ষেত্রগুলোর স্থায়ী উন্নয়ন সাধন করা আবশ্যক। এরকম একটি পদ্ধতি হল আবদ্ধ সিস্টেম, যার সাথে স্থানীয় পরিবেশের সরাসরি সংযোগ নেই।[২৭] তবে, বর্তমানে উন্মুক্ত খাঁচার তুলনায় এ পদ্ধতিতে বিনিয়োগ এবং পরিচালন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি হওয়ায় এটি বর্তমানে হ্যাচারি হিসাবে সীমাবদ্ধ আছে।[১৯]

চাষযোগ্য প্রজাতি সম্পাদনা

মাছ সম্পাদনা

  • ইউরোপীয় সি বাস
  • বিগিয়ে টুনা
  • কবিয়া
  • গ্রাউপার
  • স্ন্যাপার
  • পম্পানো
  • স্যালমন মাছ
  • পার্লস্পট
  • মুলেট
  • রূপচান্দা
  • ভেটকি[২৮]

শেলফিস সম্পাদনা

উদ্ভিদ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. McWilliams, James (২০০৯)। Food Only। New York: Little, Brown and Company। আইএসবিএন 978-0-316-03374-9 
  2. "Information Memorandum, 2013 Ranching of Greenlip Abalone, Flinders Bay – Western Australia" (পিডিএফ)Ocean Grown Abalone। Ocean Grown Abalone। ১০ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৬ 
  3. Fitzgerald, Bridget (২৮ আগস্ট ২০১৪)। "First wild abalone farm in Australia built on artificial reef"Australian Broadcasting Corporation Rural। Australian Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৬It's the same as the wild core product except we've got the aquaculture advantage which is consistency of supply. 
  4. Murphy, Sean (২৩ এপ্রিল ২০১৬)। "Abalone grown in world-first sea ranch in WA 'as good as wild catch'"Australian Broadcasting Corporation News.। Australian Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৬So to drive future growth I really believe sea ranching is a great opportunity going forward for some of these coastal communities. 
  5. Borgatti, Rachel; Buck, Eugene H. (ডিসেম্বর ১৩, ২০০৪)। "Open Ocean Aquaculture" (পিডিএফ)Congressional Research Service। আগস্ট ২৩, ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১০, ২০১০ 
  6. McAvoy, Audrey (অক্টোবর ২৪, ২০০৯)। "Hawaii regulators approve first US tuna farm"The Associated Press। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৯, ২০১০ 
  7. Arnason, Ragnar (2001) Ocean Ranching in Japan In: The Economics of Ocean Ranching: Experiences, Outlook and Theory, FAO, Rome. আইএসবিএন ৯২-৫-১০৪৬৩১-X.
  8. Masuda R; Tsukamoto K (১৯৯৮)। "Stock Enhancement in Japan: Review and perspective"Bulletin of Marine Science62 (2): 337–358। 
  9. Lindell, Scott; Miner S; Goudey C; Kite-Powell H; Page S (২০১২)। "Acoustic Conditioning and Ranching of Black Sea Bass Centropristis striata in Massachusetts USA" (পিডিএফ)Bull. Fish. Res. Agen.35: 103–110। 
  10. Abend, Lisa (15 June 2009) Seawater pond mariculture techniques ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ আগস্ট ২০১৩ তারিখে. Time
  11. DeVoe, M.R. (১৯৯৪)। "Aquaculture and the marine environment: policy and management issues and opportunities in the United States"। Bull. Natl. Res. Inst. Aquacult.। Supp. 1: 111–123। 
  12. Read, P.; Fernandes, T. (২০০৩)। "Management of environmental impacts of marine aquaculture in Europe"। Aquaculture226 (1–4): 139–163। ডিওআই:10.1016/S0044-8486(03)00474-5 
  13. Ross, A. (1997). Leaping in the Dark: A Review of the Environmental Impacts of Marine Salmon Farming in Scotland and Proposals for Change. Scottish Environment Link, Perth, Scotland.
  14. Ervik, A.; Hansen, P. K.; Aure, J.; Stigebrandt, A.; Johannessen, P.; Jahnsen, T. (১৯৯৭)। "Regulating the local environmental impact of intensive marine fish farming I. The concept of the MOM system (Modelling-Ongrowing fish farms-Monitoring)"। Aquaculture158 (1–2): 85–94। ডিওআই:10.1016/S0044-8486(97)00186-5 
  15. Jennings, S., Kaiser, M.J., Reynolds, J.D. (2001). Marine Fisheries Ecology. Blackwell, Victoria.
  16. Wu, R. S. S. (১৯৯৫)। "The environmental impact of marine fish culture: Towards a sustainable future"। Marine Pollution Bulletin31 (4–12): 159–166। ডিওআই:10.1016/0025-326X(95)00100-2 
  17. Forrest B, Keeley N, Gillespie P, Hopkins G, Knight B, Govier D. (2007). Review of the ecological effects of marine finfish aquaculture: final report. Prepared for Ministry of Fisheries. Cawthron Report No. 1285.
  18. Black, K. D. (২০০১)। "Mariculture, Environmental, Economic and Social Impacts of" । Steele, John H.; Thorpe, Steve A.; Turekian, Karl K.। Encyclopedia of Ocean Sciences। Academic Press। পৃষ্ঠা 1578–1584আইএসবিএন 9780122274305ডিওআই:10.1006/rwos.2001.0487 
  19. Katavic, Ivan (১৯৯৯)। "Mariculture in the New Millennium" (পিডিএফ)Agriculturae Conspectus Scientificus64 (3): 223–229। ২৭ জুন ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০২০ 
  20. Nell, J.A. (২০০২)। "Farming triploid oysters"। Aquaculture210 (1–4): 69–88। ডিওআই:10.1016/s0044-8486(01)00861-4 
  21. Pfeiffer, T. (২০১০)। "Recirculation Technology: the future of aquaculture"। Resource17 (3): 7–9। 
  22. Troup, A. J.; Cairns, S. C.; Simpson, R. D. (২০০৫)। "Growth and mortality of sibling triploid and diploid Sydney rock oysters, Saccostrea glomerata (Gould), in the Camden Haven River"। Aquaculture Research36 (11): 1093–1103। ডিওআই:10.1111/j.1365-2109.2005.01326.x 
  23. Naylor, R. L. (২০০১)। "ECOLOGY: Aquaculture--A Gateway for Exotic Species"। Science294 (5547): 1655–1656। ডিওআই:10.1126/science.1064875পিএমআইডি 11721035 
  24. Maury-Brachet, R; Rochard, E; Durrieu, G; Boudou, A (২০০৮)। "The 'storm of the century' (December 1999) and the accidental escape of Siberian sturgeons (Acipenser baerii) into the gironde estuary (southwest France). An original approach for metal contamination"। Environmental Science and Pollution Research International15 (1): 89–94। ডিওআই:10.1065/espr2007.12.469পিএমআইডি 18306893 
  25. Young, J. A.; Brugere, C.; Muir, J. F. (১৯৯৯)। "Green grow the fishes‐oh? Environmental attributes in marketing aquaculture products"। Aquaculture Economics & Management3: 7–17। ডিওআই:10.1080/13657309909380229 
  26. UNEP, World Fisheries Trust. (2002). THE EFFECTS OF MARICULTURE ON BIODIVERSITY"
  27. Schwermer, C. U.; Ferdelman, T. G.; Stief, P.; Gieseke, A.; Rezakhani, N.; Van Rijn, J.; De Beer, D.; Schramm, A. (২০১০)। "Effect of nitrate on sulfur transformations in sulfidogenic sludge of a marine aquaculture biofilter"। FEMS Microbiology Ecology72 (3): 476–84। ডিওআই:10.1111/j.1574-6941.2010.00865.x পিএমআইডি 20402774 
  28. "A story about a family farming Barramundi in Iowa"MotherJones। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০১৭ 
  29. নূরউদ্দিন মাহমুদ। "উপকূলীয় মৎস্যচাষ - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। ২০২০-০৬-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-৩০ 
  30. Ferreira, J. G.; Hawkins, A. J. S.; Bricker, S. B. (২০০৭)। "Management of productivity, environmental effects and profitability of shellfish aquaculture — the Farm Aquaculture Resource Management (FARM) model"। Aquaculture264 (1–4): 160–174। ডিওআই:10.1016/j.aquaculture.2006.12.017 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা