ইলেকটোরাল কলেজ (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

ইলেকটোরাল কলেজ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২ নং অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হোন ইলেকটোররা। যে রাজ্যে যা প্রার্থী জয়ী হোন জনসংখ্যার অনুপাতে নির্ধারিত রাজ্যের সব ইলেকটোরাল ভোটই সেই প্রার্থী পান।[১][২] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১২ তম সংশোধনের মাধ্যমে প্রত্যেক ইলেকটোরাল রাষ্ট্রপতির জন্য একটি ও উপরাষ্ট্রপতির জন্য আরেকটি ভোট প্রদান করার ক্ষমতা লাভ করেন।[৩]

ইলেকটোরাল কলেজ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২ নং অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হোন ইলেকটোররা। যে রাজ্যে যা প্রার্থী জয়ী হোন জনসংখ্যার অনুপাতে নির্ধারিত রাজ্যের সব ইলেকটোরাল ভোটই সেই প্রার্থী পান।

পটভূমি সম্পাদনা

অ্যালেকজান্ডার হ্যামিল্টন ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি চালু করেন।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Bromwichnov, Jonah Engel (নভেম্বর ৮, ২০১৬)। "How Does the Electoral College Work?"The New York Times 
  2. Black, Eric (অক্টোবর ১৭, ২০১২)। "Why the Constitution's Framers didn't want us to directly elect the president"MinnPost 
  3. Kuroda, Tadahisa (১৯৯৪)। The Origins of the Twelfth Amendment: The Electoral College in the Early Republic, 1787-1804। Greenwood। পৃষ্ঠা 168। আইএসবিএন 978-0-313-29151-7ওসিএলসি 29518703