আলভা মিরডাল

শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী

আলভা মিরডাল (৩১ জানুয়ারি ১৯০২ - ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬) ছিলেন একজন সুইডিশ সমাজবিজ্ঞানী, কূটনীতিক এবং রাজনীতিবিদ।[১] তিনি নিরস্ত্রীকরণ আন্দোলনের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৮২ সালে আলফনো গার্সিয়া রোবেলের সাথে মিলে তিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৯২৪ সালে তিনি গানার মিরডালকে বিয়ে করেন।

আলভা মিরডাল
১৯৬৮ সালে আলভা মিরডাল
জন্ম
আলভা রেইমার

(১৯০২-০১-৩১)৩১ জানুয়ারি ১৯০২
উপসালা, সুইডেন
মৃত্যু১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬(1986-02-01) (বয়স ৮৪)
জাতীয়তাসুইডিশ
পেশারাজনীতিবিদ, সমাজবিজ্ঞানী
দাম্পত্য সঙ্গীগানার মিরডাল (বি. ১৯২৪)

জীবনী সম্পাদনা

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

আলভা মিরডাল উপসালাতে ১৯০২ সালের ৩১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আলবার্ট রেইমার (১৮৭৬-১৯৪৩) ও মাতার নাম লুয়া জনসন (১৮৭৭-১৯৪৩)। তার চার ভাইবোন ছিল। তারা হলেন, রুথ (১৯০৪-১৯৮০), ফুকি (১৯০৬-১৯৭৭), মে (১৯০৯-১৯৪১) এবং স্টিং (১৯১২-১৯৭৭)। তার পিতা সমাজতান্ত্রিক এবং আধুনিক উদারতাবাদী ছিলেন।শৈশবে তার পরিবার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে স্থানান্তর হন। তিনি মনোবিজ্ঞান এবং পারিবারিক সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে পড়ালেখা করেন। ১৯২৪ সালে তিনি স্টকহোম থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।

১৯২৯ সালে আলভা ও তার স্বামী গানার রকিফেলার ফেলো হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের সুযোগ পেয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে মিরাডাল তার মনোবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানে আরও অধ্যায়ন করেন। তিনি শিশুদের শিক্ষা নিয়েও কাজ করেন। যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক বছর অতিবাহিত করার পর তিনি ও তার স্বামী আরও পড়ালেখার জন্য জেনেভায় স্থানান্তরিত হন। জেনেভাতে তারা জনসংখ্যা তত্ত্ব নিয়ে পড়ালেখা শুরু করেন যেহেতু সে সময় অনেক ইউরোপীয়কে জনসংখ্যার নিম্নগামীতা উদ্বিগ্ন করে তুলছিল।[২]

যুদ্ধ পরবর্তী জীবন সম্পাদনা

মুরডাল স্টকহোম আন্তর্জাতিক শান্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান তৈরিতে অংশ নিয়েছিলেন, ১৯৬৬ সালে পরিচালনা বোর্ডের প্রথম চেয়ারম্যান হন।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Biografie Alva Myrdal"50 Klassiker der Soziologie, Universitat Graz। ৭ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. Lutteman, Elisabeth (২০০৬)। Musikklass – ett pedagogiskt spänningsfält (পিডিএফ) (B.A.) (Swedish ভাষায়)। Luleå Tekniska Universitet। পৃষ্ঠা 7–8। আইএসএসএন 1402-1773। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪