আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল

একটি আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল হচ্ছে একটি স্ব লোড কৃত রাইফেল যা প্রতিবার ট্রিগারে চাপের ফলে এক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। অপরপক্ষে, একটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় রাইফেল এ যদি গুলি থাকে তবে যতক্ষণ ট্রিগার চেপে রাখা হয় ততক্ষণ গুলি ছুড়তে থাকে।

গেওেহর ৪৩, জার্মান ক্যালিবার ৭.৯২×৫৭ মিমি
কোল্ট এ আর-১৫, ইউ এস ৫.৫৬×৪৫মিমি ন্যাটো
প্রেগে দুর্গ পাহারারদারকারি বহন করছে একটি চেকস্লভাক যেমন ৫২ রাইফেল.

ক্রিয়াপ্রণালী সম্পাদনা

আধা-স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যারেলের ভেতর দিয়ে যাওয়ার পর ব্যবহার কৃত কার্তুজ নির্গত করার জন্য গ্যাস, সম্মুখ আঘাত, পশ্চাৎ আঘাত অথবা প্রতিক্ষেপন শক্তি গুলিকে ব্যবহার করে এরপর ম্যাগাজিন থেকে নতুন একটি কার্তুজ ভরে এবং কাজ থামায় যা পুনরায় ট্রিগার চাপার পর অন্য একটি গুলি ছুড়তে সাহায্য করে।

নিজ থেকে লোড কৃত নকশাটি পূর্ববর্তী রাইফেলের সাফল্য ছিল যেখানে প্রতিবার গুলি ছোরার পর মানুষের সাহায্যে লোড করতে হত যেমন বোল্ট অ্যাকশন রাইফেল ও পুনরাবৃত্তি রাইফেল যেখানে প্রতি বার গুলি ছোরার পর মানুষের সাহায্যের প্রয়োজন হত। স্বয়ংক্রিয় ভাবে পরবর্তী গুলি করার সক্ষমতা প্রতি মিনিটে একজন বাবহারকারির গুলি ছোরার পরিমাণকে বৃদ্ধি করে।

এই রাইফেল গুলো আরও পরিচিত স্ব লোড কৃত রাইফেল ('SLR') অথবা স্বয়ংক্রিয় লোডিং রাইফেল নামে এবং প্রায়ই ভুল করা হয় স্বয়ংক্রিয় রাইফেল অথবা মেশিনগানের সাথে। স্ব লোড কৃত রাইফেল যুদ্ধের ইতিহাসে সবচাইতে বিপ্লবীও নকশা ছিল। একটি উধাহরন হচ্ছে আধা-স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রকে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা দেয় যেহেতু বেশিরভাগ সৈনিককে এম১ গারান্ড আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দেয়া হয়, যেখানে অক্ষ-শক্তিসমূহের শুধুমাত্র বোল্ট অ্যাকশন অস্ত্র ছিল এবং অল্প পরিমানে আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল। আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল হচ্ছে একটি সার্বজনীন নকশা। এতে সক্রিও ভাবে এন ব্লক ক্লিপ এবং অন্তঃস্থ খুলে ফেলা যায় এমন অথবা নগ্ন ক্লিপ এবং ভিতরের ম্যাগাজিন দিয়ে পূর্ণ করা যেতে পারে।

প্রাথমিক ইতিহাস (১৮৮৫–১৯৪৫) সম্পাদনা

 
ফুসিল স্বয়ংক্রিয় মডেল ১৯১৭ হচ্ছে সর্বপ্রথম আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল যা কোন জাতির সৈন্যবাহিনীকে দেয়া হয়েছিল।

আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেলের সর্বপ্রথম সার্থক নকশাকারি হিসেবে গণ্য করা হয় জার্মানিতে জন্ম প্রাপ্ত বন্দুকনির্মাতা ফারডিনান্ড রিটার ভন মানলিখার কে যিনি তার নকশা ১৮৮৫ সালে উন্মোচন করেন।[১] মডেল ৮৫ আসে সমান উদ্ভাবনিমুলক মানলাইখার মডেল ৯১, ৯৩ এবং ৯৫ আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেলের পর। [২] যদিও মানলাইখার তার খ্যাতি অর্জন করেন বোল্ট অ্যাকশন রাইফেল নকশার জন্য, তিনি আরও কিছু আধা-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল উৎপাদন করেন, যার মধ্যে আছে স্টিয়ার মানলাইখার এম১৮৯৪ যার মধ্যে লক্ষণীয় ছিল ব্লো ফরোওয়ার্ড অ্যাকশন এবং ছিল ৫ রাউন্ড ৬.৫ মিমি গুলি যা এম১৮৯৪ এ দেয়া হত একটি ক্লিপের মাধ্যমে।

আধা-স্বয়ংক্রিয় শটগান সম্পাদনা

 
রেমিংটন ১১০০ ১২ গজের যুদ্ধকৌশলসংক্রান্ত শটগান – আধা-স্বয়ংক্রিয় শটগানের একটি উধাহরন।

কয়েকবছর পর আমেরিকান বন্দুকনির্মাতা জন মোসেস ব্রাউনিং প্রথম সার্থক আধা-স্বয়ংক্রিয় শটগান এর উন্নয়ন করেন যেটি হচ্ছে ব্রাউনিং স্বয়ংক্রিয় -৫ যা সর্ব প্রথম উৎপাদিত হয়েছিল ১৯০২ সালে ফেব্রিক ন্যাশনালে ডি হারস্টেল দ্বারা এবং আমেরিকাতে বিক্রি হয় ব্রাউনিং নামে। স্বয়ংক্রিয় -৫ নির্ভর করতো লম্বা পুনঃকুণ্ডলিত অপারেশনের উপর; আধা-স্বয়ংক্রিয় শটগানের এই নকশাটি প্রায় ৫০ বছর ধরে প্রভাব বিস্তারকারী ছিল। স্বয়ংক্রিয় -৫ এর উৎপাদন সর্বশেষে বন্ধ হয় ১৯৯৯ সালে।

ব্লো ব্যাক আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল সম্পাদনা

১৯০৩ এবং ১৯০৫ সালে , উইঞ্চেস্টার রিপিটিং আর্মস কোম্পানি সর্ব প্রথম পরিচিত করেন আধা-স্বয়ংক্রিয় রেমিফায়ার এবং সেন্টারফায়ার রাইফেলকে যা বিশেষকরে অসামরিক বাজারের জন্য তৈরি করা হয়েছিলো। উইঞ্চেস্টার মডেল ১৯০৩ এবং উইঞ্চেস্টার মডেল ১৯০৫ আধা-স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করার জন্য ব্লো ব্যাক অপারেশনকে কাজে লাগাতো। সম্পূর্ণ ভাবে টি সি জনসন কর্তৃক নকশা করা মডেল ১৯০৩ ব্যাবসায়ীক সফলতা অর্জন করে এবং ১৯৩২ সালে যখন উইঞ্চেস্টার মডেল ৬৩ একে প্রতিস্তাপিত করে তার আগ পর্যন্ত উৎপাদন চালু রাখে।

২০শতকের শুরুতে বেশ কিছু উৎপাদনকারী আধা-স্বয়ংক্রিয় .২২ রাইফেলকে পরিচিত করান, যার মধ্যে ছিল উইঞ্চেস্টার, রেমিংটন, ফাব্রিক ন্যাশনালে এবং সাভেজ আর্মস, সকলেই ব্যবহার করেছিল ব্লো ব্যাক অপেরেশন প্রক্রিয়া। উইঞ্চেস্টার পরিচিত করায় একটি মধ্যম ক্যালিবারের আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল, মডেল ১৯০৭ মডেল ১৯০৫ এর উন্নিত রূপ যা ব্যবহার করে একটি ব্লো ব্যাক অপারেশন প্রক্রিয়া এবং ক্যালিবারের মধ্যে থাকে .৩৫১ উইঞ্চেস্টার। উভয় মডেল ১৯০৫ এবং ১৯০৭ খুবই কম সামরিক এবং পুলিশী ব্যবহার দেখতে পায়।

উল্লেখযোগ্য কিছু আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল সম্পাদনা

 
এম১ গারান্ড, জন গারান্ড কর্তৃক ১৯৩৬ সালে নকশায়ীত এবং প্রাথমিক ভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর জন্য তৈরি করা হত।

১৯০৬ সালে , রেমিংটন আর্মস পরিচিত করায় "রেমিংটন স্ব লোড কৃত রিপিটিং রাইফেল। " রেমিংটন প্রচার করে এই রাইফেলটি, খেলার রাইফেল হিসেবে ১৯১১ সালের "মডেল ৮" এর পুনঃ নামকৃত। এটি জন ব্রাউনিং কর্তৃক লক-ব্রিচ, লম্বা পুনঃ কুণ্ডলী অ্যাকশনের নকশা। রাইফেলটি দেয়া হত .২৫, .৩০, .৩২, এবং .৩৫ ক্যালিবার মডেলে এবং জনপ্রিয়তা অর্জন করে অসামরিক ও কিছু আইন প্রয়োগ কারি কর্মীর দ্বারা যারা এর আধা-স্বয়ংক্রিয় অ্যাকশন এবং তুলনামুলক শক্তিশালী কার্টিজের সমন্বয়কে সাধুবাদ জানান। ১৯৩৬ সালে মডেল ৮১ বাতিল করে মডেল ৮ কে এবং প্রদান করে .৩০০ ক্যালিবার ও আসল রেমিংটন ক্যালিবার।

প্রথম আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল গৃহীত এবং বিস্তৃত ভাবে দেয়া হয় একটি মুখ্য সামরিক শক্তি (ফ্রান্স) দ্বারা এবং তা ছিল ফুসিল স্বয়ংক্রিয় মডেল ১৯১৭। এটি একটি লক- ব্রিচ, বায়ু চালিত অ্যাকশন যা যান্ত্রিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ এম১ গারান্ড রাইফেলের খুবই সম প্রকৃতির । এম১৯১৭ বিশ্বযুদ্ধ ১ এর শেষ পরযায়ে কিন্তু সুবিধাজনক গ্রহণযোগ্যতা পায় নি । যাইহোক এর ছোট এবং উন্নিত সংস্করণ মডেল ১৯১৮, ১৯২০ থেকে ১৯২৬ সালে মরক্কোর রিফ যুদ্ধে সম্পূর্ণ পরিতৃপ্তি দান করে। লেবেল বোল্ট-অ্যাকশন রাইফেল ১৯৩৬ সালের(বোল্ট-অ্যাকশন) এম এ এস-৩৬ রাইফেল দ্বারা প্রতিস্থাপিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ফ্রান্সের সৈন্যবাহিনীর আদর্শ অস্ত্র হিসেবে বহাল ছিল যদিও ১৯১৮ ও ১৯৩৫ এর মাঝে অনেক আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেলের নকশা করা হয়েছিলো।

অন্যান্য জাতি দুই বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে স্ব লোড কৃত রাইফেল নিয়ে পরিক্ষা করে, যার মধ্যে আছে যুক্তরাজ্য যার উদ্দেশ্য ছিল উপ- ক্যালিবার গুলির সম্ভাবনায় বোল্ট-অ্যাকশন লি এনফিল্ড কে স্ব লোডকৃত রাইফেল দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা, তবে সেই পরিকল্পনা বাদ দেয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নৈকট্যে থাকার কারণে এবং গুরুত্ব স্থানান্তরিত হয় বর্তমানের প্রত্যেকটি অস্ত্রকে নতুন নকশা কৃত অস্ত্র দ্বারা প্রতিস্থাপন করে পুনর্যুদ্ধ-সজ্জার জন্য। সোভিয়েত সংঘ এবং জার্মানি উভয়ই যুদ্ধের সময় সার্থকভাবে বিশালাকারে স্ব লোড কৃত এবং বাছাইক্রিত আগ্নেয় আস্ত্র সরবরাহ করে, তবে তা আদর্শ বোল্ট-অ্যাকশন রাইফেলকে পুনস্থাপনের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে ছিল না।

উল্লেখযোগ্য গ্যাস চালিত রাইফেল সম্পাদনা

 
এসকেএস একটি রাশিয়ান আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল

১৯৩৭ সালে, আদর্শ সামরিক অস্ত্রের অনুরূপ বোল্ট-অ্যাকশন রাইফেলকে প্রতিস্থাপনের জন্য আমেরিকান এম১ গারান্ড ছিল সর্ব প্রথম আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল। গ্যাস চালিত এম১ গারান্ড উন্নতিপ্রাপ্ত হয় কানাডায় জন্মিত জন গারান্ড দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রের স্প্রিং ফিল্ড, ম্যাসাচুসেটস সরাকার এর স্প্রিং ফিল্ড অস্ত্রাগারের জন্য। বহু বছরের গবেষণা এবং পরীক্ষার পর এম১ গারান্ডের প্রথম উৎপাদন নকশা উন্মচিত হয় ১৯৩৭ সালে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, এম১ গারান্ড শত্রুপক্ষের তুলনায়ে আমেরিকান সৈন্য বাহিনিকে সুবিধা প্রদান করে, যার বিপরীত পক্ষের বেশিভাগকেই দেয়া হয়েছিলো মন্থর গতির বোল্ট-অ্যাকশন রাইফেল।[৩]

সোভিয়েত এ ভি এস-৩৬, এস ভি টি-৩৮ এবং এস ভি টি-৪০, জার্মান গেওহার ৪৩ এর অনুরূপ আধা-স্বয়ংক্রিয় গ্যাস চালিত রাইফেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তুলনামুলকভাবে কম পরিমাণে দেয়া হয়েছিলো। বাস্তবিকভাবে তারা সেসব দেশের বোল্ট-অ্যাকশন রাইফেলকে আদর্শ সামরিক অস্ত্র দিয়ে প্রতিস্থাপিত করতে পারে নি ।

আরেকটি গ্যাস চালিত আধা-স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে উন্নতিপ্রাপ্ত হয় তা হচ্ছে এস কে এস। ১৯৪৫ সালে সারগেই গাভ্রিলভিচ সিমনভ দ্বারা নকশা কৃত যা এসেছিল একটি বেয়নেট নিয়ে এবং একটি স্ট্রিপার ক্লিপ ব্যবহার করে দশ রাউন্ড গুলি লোড করা যেত। যাইহোক এস কে এস খুব তারাতারি এ কে- ৪৭ দ্বারা প্রতিস্তাপিত হয়। এটি ছিল সর্বপ্রথম ৭.৬২×৩৯মিমি কার্তুজ ব্যবহার কারি বিস্তৃত ভাবে ইস্যু কৃত রাইফেল। [৪]

প্রকার সম্পাদনা

শুধুমাত্র আধা-স্বয়ংক্রিয়ভাবে নকশা এবং তৈরিকৃত আধা-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল, রাইফেল, এবং আধা-স্বয়ংক্রিয় শটগান আছে। বাছাইকৃত আগ্নেয়াস্ত্র উভয় স্বয়ংক্রিয় এবং আধা-স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজ করতে সক্ষম যেমন এম১৪, স্প্রিং ফিল্ড, ম্যাসাচুসেটস এর স্প্রিং ফিল্ড অস্ত্রাগার থেকে তৈরিকৃত যা যুক্তরাষ্ট্রে ১১ বছর (১৯৫৭–১৯৬৮) ধরে আদর্শ সামরিক অস্ত্র ছিল।

আধা-স্বয়ংক্রিয় সেসব আগ্নেয়াস্ত্রকে নির্দেশ করে যারা পুনঃ কুণ্ডলী অথবা গ্যাস ব্যবহার করে খালি খোলস বের করতে এবং গুলি করার চেম্বার নতুন কার্তুজ ভরে পরবর্তী গুলি করার জন্য এবং যা শুধুমাত্র ট্রিগার চাপার ফলে পুনরায় গুলি ছোরাকে সম্ভবপর করে। একটি দ্বৈত কার্যকারী রিভলভারে প্রতি রাউন্ড গুলি ছোরার জন্য প্রয়োজন পরে শুধু ট্রিগার টানার তবে একে আধা-স্বয়ংক্রিয় হিসেবে মনে করা হয় না কারণ যেহেতু এটি হস্তসাধিত কাজ যা ট্রিগার টানার ফলে সিলিন্ডার এগিয়ে যাওয়ায় পূর্ববর্তী গুলির শক্তির কারণে কাজ করে না।

জনপ্রিয় উধাহরন সম্পাদনা

  • মন্ড্রাগোন রাইফেল
  • মোসের এম১৯১৬
  • এম১৯২২ ব্যাং রাইফেল
  • জেনারেল লিউ রাইফেল
  • এম১ গারান্ড
  • এস কে এস
  • গেওহর ৪৩
  • এস ভি টি-৪০
  • শারল্টন স্বয়ংক্রিয় রাইফেল
  • এ জি এম/৪২
  • এ আর-১৫
  • এম১ কারবাইন
  • স্প্রিং ফিল্ড অস্ত্রাগারের এম১ এ
  • এম১৯৪১ জনসন রাইফেল
  • গেওর ৪১
  • যেমন ৫২ রাইফেল
  • এম এস এ-৪৯ রাইফেল
  • এফ এন মডেল ১৯৪৯
  • এ আর-১০
  • রুগার ১০/২২
  • মারলিন মডেল ৬০
  • রেমিংটন মডেল ৭৪০০

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Jewison, Glenn; Steiner, Jörg C. (২০১০)। "Ferdinand Ritter von Mannlicher"austro-hungarian-army.co.uk। Glenn Jewison। ৩০ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. Smith, Walter H.B. (১৯৪৭)। Mannlicher রাইফেলs and Pistols: Famous Sporting and Military অস্ত্র। Military Service Publishing। 
  3. "Firsts: Springfield 375"। ২০১১। ১৪ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. Hogg, Ian (2002). Jane's Guns Recognition Guide. Jane's Information Group. আইএসবিএন ০-০০-৭১২৭৬০-X.

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা