আথাবাস্কা হ্রদ

কানাডার হ্রদ

আথাবাস্কা হ্রদ (/ˌæθəˈbæskə/; উডস ক্রি:ᐊᖬᐸᐢᑳᐤ; ফ্রেঞ্চ:lac Athabasca (উচ্চারণঃ লাক আথাবাস্কা)) কানাডার সাসক্যাচুয়ান প্রদেশের উত্তর পশ্চিম এবং আলবার্টা প্রদেশের উত্তর পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত হ্রদ।[৫] ৫৮° হতে ৬০° উত্তর অক্ষাংশের মাঝে অবস্থিত হ্রদটি আয়তনে কানাডার অষ্টম বৃহত্তম এবং আলবার্টা ও সাসক্যাচুয়ান প্রদেশের সম্মিলিত বৃহত্তম এবং অন্যতম গভীর হ্রদ।[৬] হ্রদটির ৭৪% সাসক্যাচুয়ান ও ২৬% আলবার্টা প্রদেশে অবস্থিত। ১৭৮৯ হতে ইউরোপীয় অভিযাত্রীরা হ্রদটি পরিভ্রমণ ও তাদের নথিতে বর্ণনা করেন, বিশেষ করে স্কটিশ অভিযাত্রীদের স্যার আলেক্সেন্ডার মেকেনজি, জর্জ সিম্পসন বিভিন্ন নথিতে হ্রদটির বর্ণনা পাওয়া যায়। হ্রদটি আথাবাস্কা নদী সহ বেশকয়েকটি বড় নদীর মোহনা। সর্বউত্তরে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ঠ বালিয়াড়িটি আথাবাস্কা হ্রদের দক্ষিণ তটে অবস্থিত। হ্রদের তীরে বিভিন্ন উদ্ভিদের বিস্তরণ ছাড়াও এর জলে ২৩ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। হ্রদটির পারিপ্বার্শিক ভূপ্রকৃতি খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ। হ্রদের পাশেই ইউরেনিয়াম ও স্বর্ণের মত খনিজ পদার্থ আবিষ্কার ও উত্তোলন হয়েছে; এ কারণে আথাবাস্কা হ্রদে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত।

আথাবাস্কা হ্রদ
আথাবাস্কা হ্রদের বরফ ভাঙ্গন (৯ জুন, ২০০২)[১]
আথাবাস্কা হ্রদ(২৪ আগস্ট, ২০০২)[২]
অবস্থান১৮ নং বিভাগ, সাসক্যাচুয়ান / উড বাফেলো, আলবার্টা
স্থানাঙ্ক৫৯°১৬′ উত্তর ১০৯°২৭′ পশ্চিম / ৫৯.২৬৭° উত্তর ১০৯.৪৫০° পশ্চিম / 59.267; -109.450
হ্রদের ধরনহিমবাহ
প্রাথমিক অন্তর্প্রবাহপিস নদীতে বন্যার জন্য, রিভিয়ার ডে রোশের অন্তর্প্রবাহ, আথাবাস্কা নদী, উইলিয়াম নদী, ম্যাকফারলেন নদী, কলিন রিভার, ফন্ড ডু লাক নদী,
প্রাথমিক বহিঃপ্রবাহরিভিয়ার ডে রোশে নদী পিস নদীর সাথে মিশে স্লেভ নদী নামধারণ করেছে।
অববাহিকা২,৭১,০০০ বর্গকিলোমিটার (১,০৫,০০০ বর্গমাইল)[৩]
অববাহিকার দেশসমূহকানাডা
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য২৮৩ কিলোমিটার (১৭৬ মাইল)
সর্বাধিক প্রস্থ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল)
পৃষ্ঠতল অঞ্চল৭,৮৫০ বর্গকিলোমিটার (৩,০৩০ বর্গমাইল)[৪]
সর্বাধিক গভীরতা১২৪ মিটার (৪০৭ ফুট)
উপকূলের দৈর্ঘ্য~১,৯০০ কিলোমিটার (১,২০০ মাইল)
পৃষ্ঠতলীয় উচ্চতা২১৩ মিটার (৬৯৯ ফুট)
জনবসতিফোর্ট চিপেওয়ান, ইউরেনিয়াম সিটি, ক্যামসেল পোর্টেজ, ফন্ড ডু লাক
তথ্যসূত্র[৪]
উপকূলের দৈর্ঘ্য ভাল সংজ্ঞায়িত পরিমাপ হয়নি

ইতিহাস সম্পাদনা

স্কটিশ অভিযাত্রী স্যার আলেক্সেন্ডার মেকেনজি ১৭৮৯ সালের আগে আথাবাস্কা হ্রদ ঘুরে দেখেন।[৭][৮] ১৭৯১ সালে হাডসন বে কোম্পানির মানচিত্রকার ফিলিপ টার্নর তার ব্যক্তিগত সাময়িকীতে হ্রদ সম্পর্কে লিখেন, 'হ্রদের দক্ষিণ দিকের নিচু জলাভূমি, যার উপর কয়েকটি উইলো গাছ বেড়ে উঠেছিল, যা থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় উডস ক্রি জনগোষ্টির মাতৃভাষায় আথাপিসন নামটি পায় এবং খোলা প্রান্তরের মত হ্রদ, সাথে উইলো গাছ আর সাথে বেড়ে ওঠা ঘাসের বর্ণনার যথার্থতা জ্ঞাপন করে।'[৯] বিশাল জলাভূমিটি আথাবাস্কা নদীর মোহনা। ১৭৯০ সালে পিটার ফিডলার, এই নদীর নাম 'গ্রেট আরাবুস্কা' নামে নথিভূক্ত করেছিলেন। সেসময় এই হ্রদকে এই নামে ডাকা হতো। ১৮০১ সালে বর্তমান নামের সাথে মিল রেখে 'আথাপাস্কো' হ্রদ নামে ডাকা হতো।[৫] নামটি উডস ক্রি ভাষা'র 'aðapaskāw'(উচ্চারণঃ আথাপাস্কো) হতে এসেছে, যার অর্থ- এক এরপর এক বৃক্ষ, শব্দটি এই নদী দুই তীরের কিছুদূর পরপর বিচ্ছিন্ন ও অনিয়মিত উদ্ভিদের সারিকে নির্দেশ করে। ১৮২০ সালে স্কটিশ অভিযাত্রী জর্জ সিম্পসন নদী ও হ্রদ দুটিকে 'আথাবাস্কা' নামে উল্লেখ করেছিলেন।[১০] শেষোক্ত নামটি বর্তমানে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত।

ভূগোল সম্পাদনা

 
মানচিত্রে আথাবাস্কা হ্রদ
 
ম্যাকেনজি নদীর জল বিভাজিকার মাঝে গ্রেট স্লেভ হ্রদের দক্ষিণে আথাবাস্কা হ্রদ

আথাবাস্কা হ্রদ বরফ যুগের বৃহৎ হিমবাহ হ্রদ ম্যাককোনেল জলবিভাজিকার টিকে থাকা অবশিষ্টাংশ।গ্রেট বেয়ার ও গ্রেট স্লেভ হ্রদ ম্যাককোনেল জল বিভাজিকার অন্য দুইটি অবশিষ্টাংশ।[১১] আথাবাস্কা হ্রদের আয়তন ৭,৮৫০ বর্গকিলোমিটার (৩,০৩০ বর্গমাইল), দৈর্ঘ্যে ২৮৩ কিলোমিটার (১৭৬ মাইল) , এবং প্রস্থে সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) পর্যন্ত বিস্তৃত। হ্রদটির সর্বোচ্চ গভীরতা ১২৪ মিটার (৪০৭ ফুট)। ২০৪ ঘনকিলোমিটার (৪৯ ঘনমাইল) পানি ধারণকারী এই জলাধারটি আয়তনে কানাডার অস্টম বৃহত্তম ও আলবার্টা ও সাসক্যাচুয়ান প্রদেশের বৃহত্তম এবং অন্যতম গভীর হ্রদ (নিকটস্ত টাজিন হ্রদ গভীরতর)।[৬]

হ্রদটিতে অনেক নদীর অন্তর্প্রবাহ হয়েছে। তেমনি এই হ্রদের পশ্চিমকূলে ফোর্ট চিপেওয়ানের পাশ দিয়ে উত্তর দিকে রিভিয়ার ডে রোশে নামে প্রবাহিত হয়ে পিস নদীর সাথে যুক্ত হতে স্লেভ নদী নাম ধারণ করে এবং গ্রেট স্লেভ হ্রদে পতিত হয়। গ্রেট স্লেভ হ্রদের পানি উত্তর দিকে ম্যাকেঞ্জি নদী দিয়ে প্রবাহিত হয়ে উত্তর মহাসাগরে মিশেছে।[১২] হ্রদটির সবচেয়ে পূর্ব প্রান্তে ফন্ড ডু লাক নদী পতিত হয়েছে, এ প্রান্তে হ্রদটির প্রস্থ মাত্র ১ কিলোমিটার(০.৬ মাইল), যা হ্রদটির প্রস্থের সর্বনিম্ন পরিমাণ।[১৩]

উপনদী সমূহ সম্পাদনা

বৃহদাকার আথাবাস্কা হ্রদ অনেকগুলি নদী ও ছোট বড় প্রাকৃতিক খালের মোহনা। নদী ও প্রাকৃতিক খালগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো(ঘড়ির কাঁটার আবর্তে)- ফন্ড ডু লাক নদী, আদারসাইড নদী, হেলমার নালী, ম্যাকফারলেন নদী, আর্চিবল্ড নদী, উইলিয়াম নদী, ইনুইয়িউস নালী, ডুমভিল নালী, ডেবুসাক নালী, জ্যাকফিশ নালী, ক্লাউসেন নালী, ওল্ড ফোর্ট নদী, ক্রাউন নালী, আথাবাস্কা নদী, কলিন নদী, ওল্ডম্যান নদী, বুলিয়া নদী, গ্রেস নদী ও রবিলার্ড নদী।[১৪][১৫]

বাস্তুসংস্থান সম্পাদনা

আথাবাস্কা হ্রদের বালিয়াড়ি ৫৮° উত্তর অক্ষাংশে হ্রদের দক্ষিণ তটে অবস্থিত। প্রায় আটশত বছর আগে গঠিত, বালুস্তুপটি পৃথিবীর সর্বউত্তরে অবস্থিত সবচেয়ে বড় সক্রীয় বালিয়াড়ি।[১৬] দক্ষিণ তটে প্রায় ১০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই বালুর ঢিবি কোন কোন স্থানে ৩০ মিটার পর্যন্ত উঁচু।[১৭] পরিবেশ সমুন্নত রাখার জন্য ১৯৯২ সালে এ স্থানটিকে 'প্রাদেশিক বন্য উদ্যান' ঘোষণা করে।[১৮] হ্রদটির তটে থাকা বিভিন্ন উদ্ভিদের বিস্তরণ ঘটেছে, এছাড়াও হ্রদের জলজ পরিবেশ ২৩ প্রজাতির মাছের বিচরণক্ষেত্র। এর মধ্যে লেক ট্রাউট, অয়াল আই, হলুদ পার্চ, উত্তরাঞ্চলিয় পাইক, গোল্ড আই, লেক হোয়াইট ফিশ, সিসকো, আর্ক্টিক গ্রেলিং, বারবট, সাদা চোষক ও লম্বানাক চোষক উল্লেখযোগ্য।[১৯]

মানব বসতি ও দূষণ সম্পাদনা

আথাবাস্কা হ্রদটির পশ্চিম প্রান্তে আলবার্টা প্রদেশের অন্যতম পুরোনো ইউরোপীয় বসতি ফোর্ট চিপেওয়ানের, পূর্ব প্রান্তে ফন্ড ডু লাক অবস্থিত।[১৩] হ্রদটির উত্তর তটের একটি জায়গা হাডসন বে কোম্পানির ভূমি জরিপকারী ও মানচিত্রকার পিটার ফিডলারের স্মরণে ১৯২২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিডলার পয়েন্ট নামকরণ করা হয়।[২০] হ্রদের উত্তর তীরে ইউরেনিয়ামস্বর্ণের খনি আবিষ্কারের কারণে ইউরেনিয়াম সিটির গোড়াপত্তন ঘটে। হ্রদ তীরের শহরটিতে মূলত খনি শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা বসতি স্থাপন করেছিল।

১৯৮০'র দশকে সর্বশেষ খনি বন্ধ হওয়ার আগে আথাবাস্কা হ্রদের উত্তর তীরের জল ও পরিবেশ অতিমাত্রায় দূষিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, হ্রদের কাছেই আথাবাস্কা নদীর তীরে থাকা বিটুমিন বালু উত্তোলন হ্রদের পরিবেশ আরো দূষিত করেছে।[২১] ২০১৩ সালের ৩১ অক্টোবর, অবেড পর্বত কয়লা খনির একটি কূপ হতে ৬০০ হতে ১ বিলিয়ন বর্জ্য প্ল্যান্ট ও এপটোউন নালীতে ভেসে আসে।[২২] এই বর্জ্য আথাবাস্কা নদীতে ভেসে যায় এবং এক মাস পর ভাসমান বর্জ্য ৫০০ কিলোমিটার (৩১০ মাইল) পরে ফোর্ট চিপেওয়ানের দক্ষিণে আথাবাস্কা নদীর মোহনা আথাবাস্কা হ্রদে পৌছায়।[২২]

আরো দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Great Slave Lake and Lake Athabasca, Canada (Note: Lake Athabasca during ice-break-up)"। জুন ৯, ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-২৫ 
  2. "Burn Scars in Saskatchewan, Canada (Note: Dark to light rust coloured areas are burn scars from forest fires)"। আগস্ট ২৪, ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০১-০৩ 
  3. https://www.hydrol-earth-syst-sci.net/17/1681/2013/hess-17-1681-2013.pdf
  4. Atlas of Canada (২০০৪-০৪-০৫)। "Lakes of Canada"Natural Resources Canada। ২০০৭-০৪-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০১ 
  5. Bright, William (২০০৪)। Native American Place Names of the United States। Norman: University of Oklahoma Press। পৃষ্ঠা 52। আইএসবিএন 0-8061-3576-Xওসিএলসি 53019644 
  6. "Lake Athabasca"। Atlas of Alberta Lakes। Edmonton: University of Alberta Press। ১৯৯০। আইএসবিএন 0-88864-214-8। ২০১১-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  7. "Timeline"Crowsnest Highway। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ 
  8. "Alexander Mackenzie Becomes the First European to Cross the Continent of North America at Its Widest Part" Science and its Times। Gale। ২০০০। আইএসবিএন 978-0-78763-932-7। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২২ 
  9. Tyrrell, Joseph (১৯৩৪)। Journals of Samuel Hearne and Philip Turnor between the Years 1774 and 1792.Toronto: Champlain Society। আইএসবিএন 9780837150598 
  10. Simpson, George (১৯৩৮)। "Journal of Occurrences in the Athabasca Department, 1820–1821."। Champlain Society Publications। Toronto। আইএসবিএন 978-0811531757 
  11. Kerr, D. E.; Wilson, P. (২০০০)। "Preliminary surficial geology studies and mineral exploration considerations in the Yellowknife area, Northwest Territories" (পিডিএফ)Geological Survey of Canada। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১২ 
  12. Environment Alberta। "River Basins in Alberta"। ১৬ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৬ 
  13. "Place Names - Faria Creek - Friock Creek"। ২০০৯-০৮-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৮ 
  14. "Natural Resources Canada-Canadian Geographical Names (Lake Athabasca)"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৮ 
  15. "Atlas of Canada Toporama"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৮ 
  16. Stewart, Iain (২০০৬)। "Athabasca Sand Dunes"Encyclopedia of Saskatchewan। Canadian Plains Research Centre, University of Regina। ২০১১-০৯-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-১০ 
  17. "Athabasca Sand Dunes Provincial Park | Tourism Saskatchewan"www.tourismsaskatchewan.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৪ 
  18. "Saskatchewan 2011-2012 Provincial Parks Guide"। Saskatchewan Ministry of Tourism, Parks, Culture and Sport। ২০০৬: 43। ২০১২-১০-১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-১০ 
  19. "Fish Species of Saskatchewan" (পিডিএফ)। ২০১১-০৭-১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৩ 
  20. "Place Names - Faria Creek - Friock Creek"। ২০০৯-০৮-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৮ 
  21. Elizabeth Southren (২০১৩-০১-০৮)। "Deep In Canadian Lakes, Signs Of Tar Sands Pollution"National Public Radio। ২০১৩-০৮-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। Canadian researchers have used the mud at the bottom of lakes like a time machine to show that tar sands oil production in Alberta, Canada, is polluting remote regional lakes as far as 50 miles from the operations. 
  22. Wohlberg, Meagan (অক্টোবর ২১, ২০১৫)। "Two Years Later, Charges Laid in Massive Alberta Coal Mine Spill"Vice News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা