আঙুলের ছাপ হল আঙুলের ছাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য। যা কোন কঠিন পদার্থ আঙুলের মাধ্যমে স্পর্শ করলে সৃষ্ঠ হয়। মানুষের ত্বকের 'eccrine glands' থেকে নিঃসরিত ঘাম কোন কঠিন পদার্থ, যেমনঃ কাচ, পালিশ করা পাথর ইত্যাদির উপর আঙুলের ছাপ তৈরী করে। এর বৈজ্ঞানিক নাম dermatoglyphics

মানুষের আঙ্গুলের ছাপের সূক্ষ দৃশ্য

ইতিহাস সম্পাদনা

১৮৮০ সাল থেকে গবেষণা শুরু করে ১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে স্যার হেমচন্দ্র বসু এবং কাজি আজিজুল হক আবিষ্কার করেন যে পৃথিবীতে এমন কোনো ব্যক্তি পাওয়া যাবে না যার আঙ্গুলে ছাপ অন্য কোনো ব্যক্তির সাথে হুবহু মিলে যাবে।

ব্যবহার সম্পাদনা

 
মাইক্রোসফট ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার

'ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার' নামক যন্ত্রের মাধ্যমে আঙুলের ছাপকে ডিজিটাল ডাটায় রুপান্তর করা যায়। একেকজনের একেক রকম আঙ্গুলের ছাপ হওয়ায় এর ব্যবহার অনেক। যেমনঃ

ব্যক্তির স্বাক্ষর সম্পাদনা

ফরেনসিক সম্পাদনা

আপরাধী সনাক্তকরন করতে আঙুলের ছাপ অন্যতম মাধ্যম।

উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ সম্পাদনা

বর্তমানে অনেক স্কুলে ও অফিসে ছাত্র ও অফিসে কর্মরতদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হয়।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "ভিসা দিতে আঙুলের ছাপ নেবে কানাডা"bdnews24.com। ২০২১-০১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২৯ 
  2. "ভারতে মোবাইল ফোনের সংযোগ নিতে আঙুলের ছাপ"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]