অ্যান্টার্কটিকার জলবায়ু

অ্যান্টার্কটিকার জলবায়ু হল পৃথিবীর শীতলতম জলবায়ু আবার, মহাদেশটি অত্যন্ত শুষ্কও (পরিভাষাগতভাবে এটি একটি মরুভূমি)। এখানে প্রতি বছর গড় বৃষ্টিপাত ১৬৬ মিমি (৬.৫ ইঞ্চি)। মহাদেশের বেশিরভাগ জায়গায় তুষার খুব কমই গলে, এবং, সংকুচিত হওয়ার পরে, হিমবাহের বরফ হিম চাদর তৈরি করে। ক্যাটাবেটিক বায়ুর (যে বায়ু উচ্চ ঘনত্ব সম্পন্ন এবং মাধ্যাকর্ষণ শক্তির অধীনে ওপর থেকে নিচে নেমে আসে) কারণে আবহাওয়া বিভাগ খুব কমই এই মহাদেশের গভীরে প্রবেশ করতে পেরেছে। অ্যান্টার্কটিকার বেশিরভাগের অংশেই হিমছানি জলবায়ু রয়েছে (কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিন্যাস ইএফ) এবং আবহাওয়া খুব ঠান্ডা ও অত্যন্ত শুষ্ক।

ইউরোপীয় সেন্টার ফর মিডিয়াম-রেঞ্জ ওয়েদার ফোরকাস্ট থেকে পাওয়া শীত এবং গ্রীষ্মকালে অ্যান্টার্কটিকার পৃষ্ঠতলের তাপমাত্রা

তাপমাত্রা সম্পাদনা

অ্যান্টার্কটিকাতে নথিবদ্ধ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হল ২০.৭৫ °সে (৬৯.৩ °ফা)।[১] ২০২০ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি কমান্ডান্ট ফেরাজ অ্যান্টার্কটিক স্টেশন এই তাপমাত্রা নথিবদ্ধ করে। এর আগের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮.৩ °সে (৬৪.৯ °ফা), পাওয়া গিয়েছিল ২০২০ সালেরই ৬ই ফেব্রুয়ারি, অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপের উত্তরের অংশে এস্পেরঞ্জা বেস অঞ্চলে।[২][৩]

আরেকটি উচ্চ তাপমাত্রা ১৯.৮ °সে (৬৭.৬ °ফা) পাওয়া গিয়েছিল, ১৯৮২ সালের ৩০শে জানুয়ারি, সিগনি গবেষণা কেন্দ্রে। পৃথিবীর ৬০° দক্ষিণ অক্ষাংশে অ্যান্টার্কটিক অঞ্চলের সমস্ত ভূমি এবং হিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল এটি।[৪]

 
বর্তমান হিমযুগ চক্রে, গত বেশ কিছু হিম পর্যায় এবং আন্তঃহিমযুগীয় পর্যায়ে, অ্যান্টার্কটিকের তাপমাত্রার পরিবর্তন।

২১শে জুলাই ১৯৮৩ সালে,অ্যান্টার্কটিকাতে সর্বনিম্ন নথিবদ্ধ তাপমাত্রা, যেটি সর্বনিম্ন নির্ভরযোগ্যভাবে পরিমাপ করা তাপমাত্রা- পাওয়া গিয়েছিল, ভোস্টক কেন্দ্রে, −৮৯.২ °সে (−১২৮.৬ °ফা)।[৪][৫] তুলনা করলে দেখা যায়, এটি উর্ধ্বপাতন প্রক্রিয়াতে পাওয়া (সমুদ্রপৃষ্ঠ চাপ) শুষ্ক বরফের থেকে ১০.৭ °C (১৯.৩ °F) শীতলতম। পরিমাপের অবস্থানটির উচ্চতা ছিল ৩,৪৮৮ মিটার (১১,৪৪৪ ফুট)।

উপগ্রহ পরিমাপ করে স্থলভাগের আরো নিম্নতর তাপমাত্রা পাওয়া গেছে, ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মেঘমুক্ত পূর্ব অ্যান্টার্কটিক মালভূমিতে পাওয়া গিয়েছিল −৯৩.২ °সে (−১৩৫.৮ °ফা)।[৬]

পৃথিবীর পৃষ্ঠের যে কোনও অবস্থানের ৮১°৪৮′ দক্ষিণ ৬৩°৩০′ পূর্ব / ৮১.৮° দক্ষিণ ৬৩.৫° পূর্ব / -81.8; 63.5 সর্বনিম্ন নথিবদ্ধ করা তাপমাত্রা, ২০১৮ সালে প্রায় ১০০টি স্থানে নতুন তথ্য দিয়ে সংশোধন করা হয়েছিল, −৯৩.২ °সে (−১৩৫.৮ °ফা)[৭] থেকে শুরু করে −৯৮ °সে (−১৪৪.৪ °ফা)পাওয়া গিয়েছিল।[৮] ২০১০ সালের ১০ই ​​আগস্ট, অ্যান্টার্কটিকের মালভূমির নামবিহীন অংশে গম্বুজ এ এবং গম্বুজ এফয়ের মধ্যে মাপা হয়েছিল, এবং ল্যান্ডস্যাট ৮ ও অন্যান্য উপগ্রহ দ্বারা পরিমাপিত তেজস্ক্রিয়তা থেকে তাপমাত্রার অনুমান করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ন্যাশানাল স্নো অ্যাণ্ড আইস ডেটা সেন্টারএ সঞ্চিত তথ্য পর্যালোচনা করার সময় উদ্ঘাটিত হয়েছিল।[৯] তবে ২৫শে জুন ২০১৮ সালে গবেষকরা এটি সংশোধন করেন।[১০][১১] এই তাপমাত্রা ওপরে বলা –৮৯.২ °সেন্টিগ্রেডের সাথে সরাসরি তুলনীয় নয়, কারণ এটি উপগ্রহ-পরিমাপিত প্রভা থেকে অনুমান করা পৃষ্ঠতলের তাপমাত্রা, স্থল পৃষ্ঠের ১.৫ মি (৪.৯ ফু) ওপরে থার্মোমিটারে মাপা বাতাসের তাপমাত্রা নয়।

অভ্যন্তরের গড় বার্ষিক তাপমাত্রা −৫৭ °সে (−৭০.৬ °ফা)। উপকূল অঞ্চল উষ্ণতর; অ্যান্টার্কটিক উপকূলের গড় তাপমাত্রা প্রায় −১০ °সে (১৪.০ °ফা) (অ্যান্টার্কটিকার উষ্ণতম অংশগুলিতে) এবং অভ্যন্তরীণ উচ্চ অংশে ভোস্টকের গড় তাপমাত্রা প্রায় −৫৫ °সে (−৬৭.০ °ফা)।[১২][১৩] মাস হিসেবে গড় তাপমাত্রা, ম্যাকমুর্ডো কেন্দ্রে আগস্ট মাসে −২৬ °সে (−১৪.৮ °ফা) থেকে জানুয়ারিতে −৩ °সে (২৬.৬ °ফা) পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়।[১৪] দক্ষিণ মেরুতে, এ পর্যন্ত নথিবদ্ধ করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ২০১১ সালের ২৫শে ডিসেম্বর ছিল −১২.৩ °সে (৯.৯ °ফা)।[১৫] অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপ বরাবর, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পাওয়া গেছে ১৫ °সে (৫৯ °ফা), যেটি মূল ভূখণ্ডের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার থেকে কম। যদিও এখানে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা অধিকাংশ সময় ০ °সে (৩২ °ফা) এর নিচে থাকে। নিম্নতর তাপমাত্রাটি অক্ষাংশ, উচ্চতা এবং সমুদ্র থেকে দূরত্বের সাথে উচ্চমাত্রায় পরিবর্তিত হয়। উচ্চতার কারণে পূর্ব অ্যান্টার্কটিকা অঞ্চল পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার চেয়ে শীতল।[১৬] অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপের আবহাওয়া সহনীয়। জানুয়ারিতে উপকূল বরাবর তাপমাত্রার বৃদ্ধি দেখা যায় এবং গড় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের কিছুটা নিচে থাকে।

বৃষ্টিপাত সম্পাদনা

পুরো মহাদেশ জুড়ে অ্যান্টার্কটিকার মোট বৃষ্টিপাতের গড়, প্রতি বছর প্রায় ১৬৬ মিলিমিটার (৬.৫ ইঞ্চি) (ভান এট আল., জলবায়ু জার্নাল, ১৯৯৯)। বাস্তবে এই হার অনেকটাই অন্য। উপদ্বীপে উচ্চ হারে বৃষ্টি হয় (বছরে ১৫ থেকে ২৫ ইঞ্চি) আবার অনেকটা গভীরে খুব কম হারে (প্রায় ৫০ মিলিমিটার (২.০ ইঞ্চি) (ব্রমউইচ, জিওফিজিক্সের পর্যালোচনা, ১৯৮৮)। যে অঞ্চলগুলিতে বার্ষিক ২৫০ মিলিমিটার (৯.৮ ইঞ্চি) চেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় সেই অঞ্চলগুলি মরুভূমি হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। প্রায় সমস্ত অ্যান্টার্কটিক বৃষ্টিপাত তুষার হিসাবে পড়ে।[১৭] বারিধারা বর্ষণ এখানে বিরল এবং প্রধানত উপকূলীয় অঞ্চল ও তার পার্শ্ববর্তী দ্বীপপুঞ্জগুলিতে গ্রীষ্মের সময় ঘটে।[১৭] এখানে লক্ষ্য করার মত যে, উদ্ধৃত বৃষ্টিপাতটি জলের সমতুল্যতার একটি পরিমাপ, বরফের প্রকৃত গভীরতা মাপা হয়না। অ্যান্টার্কটিকার বাতাসও খুব শুষ্ক। নিম্ন তাপমাত্রার ফলে এখানকার চরম আর্দ্রতাও খুব কম, যার অর্থ শুকনো ত্বক এবং ফাটা ঠোঁট। এটি এই মহাদেশে কাজ করা বিজ্ঞানী এবং অভিযাত্রীদের জন্য একটি নিয়মিত সমস্যা।

আবহাওয়ার অবস্থার শ্রেণিবিন্যাস সম্পাদনা

অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত পরিবর্তনশীল হতে পারে, এবং আবহাওয়ার পরিস্থিতি প্রায়শই স্বল্প সময়ের মধ্যে নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়ার পরিস্থিতি বর্ণনা করার জন্য বিভিন্ন শ্রেণিবিন্যাস রয়েছে; বিভিন্ন অবস্থায় গবেষণা কেন্দ্রের দ্বারা কর্মচারী জন্য জারি করা নিষেধাজ্ঞা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।[১৮][১৯][২০]

বরফের আচ্ছাদন সম্পাদনা

অ্যান্টার্কটিকার প্রায় সমস্ত অংশই হিমস্তর দ্বারা আবৃত যা গড়ে এক মাইল (১.৬ কিমি) বা তারও বেশি পুরু। বিশ্বের ৯০% বরফ এবং ৭০% এরও বেশি টাটকা জল অ্যান্টার্কটিকায় রয়েছে। যদি অ্যান্টার্কটিকার সমস্ত বরফ গলে যেত — প্রায় ৩০ নিযুত ঘনকিলোমিটার (৭.২ নিযুত ঘনমাইল) বরফ — সমুদ্রের জল ৬০ মিটার (২০০ ফুট) ওপরে উঠে যেত।[২১] এটি অবশ্য পরবর্তী কয়েক শতাব্দীর মধ্যে ঘটা সম্ভব নয়। অ্যান্টার্কটিকা এত শীতল যে এমনকি তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বৃদ্ধি পেলেও, তাপমাত্রা সাধারণত বরফের গলনাঙ্কের নীচেই থাকবে। উচ্চ তাপমাত্রার ফলে আরও বেশি বৃষ্টিপাত হয়, যা তুষারের রূপে ঝরে পড়ে। এটি অ্যান্টার্কটিকায় বরফের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলবে এবং সমুদ্রের তাপীয় প্রসারণ থেকে প্রত্যাশিত সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থানের প্রায় এক তৃতীয়াংশ কমে যাবে।[২২] ২০১০ এর দশকে দেখা গেছে, পূর্ব অ্যান্টার্কটিকায় বরফের স্তর বছরে ১.৮ সেন্টিমিটার (০.৭১ ইঞ্চি)পুরু হচ্ছে এবং পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকায় বরফের স্তর বছরে ০.৯ সেন্টিমিটার (০.৩৫ ইঞ্চি) পাতলা হয়েছে।[২৩][২৪] অ্যান্টার্কটিকার অবদান এবং ভবিষ্যতের সমুদ্র স্তর পরিবর্তনের জন্য, সমুদ্র স্তর বৃদ্ধি দেখুন। ধীরে ধীরে বরফ প্রবাহিত হওয়ায়, হিমস্তরের ভিতরে থাকা বরফের বয়স মূল হিমস্তরের বয়সের থেকে কম।।

অ্যান্টার্কটিকার মরফোমেট্রিক উপাত্ত (১৯৮৩ সালের ড্রিউরি থেকে)
পৃষ্ঠতল ক্ষেত্র
(কিমি)
শতাংশ বরফের গড় বেধ
(মি)
আয়তন
(কিমি)
শতাংশ
অভ্যন্তরীণ হিমস্তর ১১,৯৬৫,৭০০ ৮৫.৯৭ ২,৪৫০ ২৯,৩২৪,৭০০ ৯৭.০০
বরফস্তর ১,৫৪১,৭১০ ১১.০৮ ৪৭৫ ৭৩১,৯০০ ২.৪৩
বরফ টিলাসমূহ ৭৮,৯৭০ .৫৭ ৬৭০ ৫৩,১০০ .১৮
হিমবাহ বরফ (মোট) ১৩,৫৮৬,৩৮০   ২,১৬০ ৩০,১০৯,৮০০↑
শিলার উদ্গত স্তর ৩৩১,৬৯০ ২.৩৮
অ্যান্টার্কটিকা (মোট) ১৩,৯১৮,০৭০ ১০০.০০ ২,১৬০ ৩০,১০৯,৮০০↑ ১০০.০০
↑উপাদান অংশের যোগফল থেকে মোট বরফের পরিমাণ আলাদা কারণ স্বতন্ত্র পরিসংখ্যানগুলিকে কাছাকাছি পূর্ণসংখ্যায় আনা হয়েছে।
আঞ্চলিক বরফের পরিসংখ্যান (ড্রিউরি এবং অন্যান্যদের কাছ থেকে, ১৯৮২; ড্রিউরি, ১৯৮৩)
অঞ্চল ক্ষেত্র
(কিমি)
গড় বরফ
বেধ
(মি)
আয়তন
(কিমি)
পূর্ব অ্যান্টার্কটিকা
অভ্যন্তরীণ বরফ ৯,৮৫৫,৫৭০ ২,৬৩০ ২৫,৯২০,১০০
বরফস্তর ২৯৩,৫১০ ৪০০ ১১৭,৪০০
বরফ টিলা ৪,০৯০ ৪০০ ১,৬০০
পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকা (অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপ বাদে)
অভ্যন্তরীণ হিমস্তর ১,৮০৯,৭৬০ ১,৭৮০ ৩,২২১,৪০০
বরফস্তর ১০৪,৮৬০ ৩৭৫ ৩৯,৩০০
বরফ টিলা ৩,৫৫০ ৩৭৫ ১,৩০০
অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপ
অভ্যন্তরীণ হিমস্তর ৩০০,৩৮০ ৬১০ ১৮৩,২০০
বরফস্তর ১৪৪,৭৫০ ৩০০ ৪৩,৪০০
বরফ টিলা ১,৫৭০ ৩০০ ৫০০
রস বরফস্তর
বরফস্তর ৫২৫,৮৪০ ৪২৭ ২২৪,৫০০
বরফ টিলা ১০,৩২০ ৫০০ ৫,১০০
ফিলচার-রন বরফস্তর
বরফস্তর ৪৭২,৭৬০ ৬৫০ ৩০৭,৩০০
বরফ টিলা ৫৯,৪৪০ ৭৫০ ৪৪,৬০০

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

টীকা

  1. "Antarctic temperature rises above 20C for first time on record"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  2. "New record for Antarctic continent reported"World Meteorological Organization (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ১৭ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  3. "Antarctica logs hottest temperature on record of 18.3C"BBC News। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  4. "WMO verifies highest temperatures for Antarctic Region"। ১ মার্চ ২০১৭। ১২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৮ 
  5. "World: Lowest Temperature - ASU World Meteorological Organization"asu.edu। ১৬ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  6. Coldest spot on Earth identified by satellite ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে, Jonathan Amos, BBC News, 9 December 2013.
  7. Natasha Vizcarra (৯ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Landsat 8 helps unveil the coldest place on Earth"। National Snow and Ice Data Center। ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  8. Natasha Vizcarra (২৫ মে ২০১৮)। "New study explains Antarctica's coldest temperatures"। The National Snow and Ice Data Center (NSIDC)। ৫ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  9. Jonathan Amos (৯ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Coldest spot on Earth identified by satellite"। BBC News Science & Environment। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  10. Ted Scambos (২৫ মে ২০১৮)। "Scambros et al 2018" (পিডিএফ)। The National Snow and Ice Data Center (NSIDC)। 
  11. NOT CORRECTED। "BBC Corrections and Clarifications page"। ১৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  12. "Antarctic weather"www.antarctica.gov.au। ৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  13. "Archived copy"। ৭ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০০৮ 
  14. "Antarctica Climate data and graphs, South Pole, McMurdo and Vostok"coolantarctica.com। ৯ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৪ 
  15. Matthew A. Lazzara (২৮ ডিসেম্বর ২০১১)। "Preliminary Report: Record Temperatures at South Pole (and nearby AWS sites…)"। ৩০ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ 
  16. "ANTARCTIC ENVIRONMENT"। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  17. "La Antártida" (Spanish ভাষায়)। Dirección Nacional del Antártico। ১৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৬ 
  18. "Weathering The Conditions" (পিডিএফ)The Antarctic Sun। ১৮ অক্টোবর ১৯৯৭। পৃষ্ঠা 8। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৫ 
  19. Jim Scott। "Weather and Travel" (পিডিএফ)Welcome to McMurdo Station। McMurdo Station। পৃষ্ঠা 6। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৫ 
  20. "Field Manual" (পিডিএফ)Antarctica New Zealand। New Zealand Government। পৃষ্ঠা 37। ১৫ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৫ 
  21. "Climate Change 2001: The Scientific Basis"। Grida.no। ১৬ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  22. "Climate Change 2001: The Scientific Basis"। Grida.no। ১৪ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  23. "East Antarctica puts on weight : Nature News"। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  24. Davis CH, Li Y, McConnell JR, Frey MM, Hanna E (২০০৫)। "Snowfall-Driven Growth in East Antarctic Ice Sheet Mitigates Recent Sea-Level Rise"। Science308 (5730): 1898–1901। এসটুসিআইডি 31797055ডিওআই:10.1126/science.1110662পিএমআইডি 15905362বিবকোড:2005Sci...308.1898D 

সূত্র সমূহ

আরো পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

জলবায়ু সম্পাদনা

অ্যান্টার্কটিকায় জলবায়ু পরিবর্তন সম্পাদনা

অ্যান্টার্কটিক বরফ সম্পাদনা