অখিল ভারতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান সংস্থান, কল্যাণী

ভারতের একটি হাসপাতাল

অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স, কল্যাণী বা (এইমস কল্যাণী) (বাংলা:অখিল ভারতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান সংস্থান, কল্যাণী) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কল্যাণী শহরে একটি উচ্চপ্রযুক্তিগত সরকারী হাসপাতাল ও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। ইনস্টিটিউটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় (ভারত) এর অধীনে স্বায়ত্তশাসিতভাবে কাজ করে। জুন ২০১৪ সালে, ভারত সরকার কল্যাণীর নিকটবর্তী বসন্তপুর গ্রামে অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস প্রতিষ্ঠার জন্য নীতিমালা অনুমোদন প্রদান করে। এই প্রকল্প রায়গঞ্জে এইমস স্থাপনের পূর্বের পরিকল্পনা থেকে স্থানান্তর করা হয়েছে। প্রকল্পের জন্য প্রায়  ১,৭৫৪ কোটি (US$ ২১৪.৪ মিলিয়ন) কোটি টাকা প্রদান করা হয়।[৩]

অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স, কল্যাণী
অখিল ভারত স্বাস্থবিজ্ঞান সংস্থা, কল্যাণী
নীতিবাক্যस्वास्थ्यं सर्वार्थसाधनम् (সংস্কৃত)
বাংলায় নীতিবাক্য
সুস্বাস্থ্যের সাথে সবকিছু অর্জন করা যেতে পারে।
ধরনমেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
(৪ বছর আগে)
 (2019-09-04)
সভাপতিচিত্রা সরকার[১]
পরিচালকরামজী সিং[২]
শিক্ষার্থীমোট:
  • এমবিবিএস - ১২৫
অবস্থান, ,
২২°৩৫′ উত্তর ৮৮°১৬′ পূর্ব / ২২.৫৮° উত্তর ৮৮.২৬° পূর্ব / 22.58; 88.26
শিক্ষাঙ্গনশহুরে (আয়তন ১৮০ একর)
সংক্ষিপ্ত নামএইমস কল্যাণী
ওয়েবসাইটaiimskalyani.edu.in
মানচিত্র

অবস্থান সম্পাদনা

এইমস কল্যাণী ১৮০ একর জমিতে হাসপাতাল এবং মেডিক্যাল কলেজ ও আবাসিক চত্বর নিয়ে গঠিত। এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা মহানগর অঞ্চলের কল্যাণী শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে এবং কেন্দ্রীয় কলকাতা থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে বসন্তপুর গ্রামে অবস্থিত একটি স্বাস্থ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।[৪]

ইতিহাস সম্পাদনা

১৯৯৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কথা বলে তৎকালীন বাম সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশান্ত শূর কল্যাণীতে এইমস-এর ধাঁচে হাসপাতাল তৈরির প্রাথমিক সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। যোজনা কমিশনের তৎকালীন চেয়ারম্যান প্রণব মুখোপাধ্যায় ওই খাতে ১০ কোটি টাকা অনুমোদনও করেন। ওই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর তদানীন্তন রাষ্ট্রপতি শঙ্করদয়াল শর্মা ওই জমিতে ‘পোস্টগ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তখন বলা হয়, এটিই এইমসের ধাঁচে হাসপাতাল হিসাবে গড়ে উঠবে। আবার রায়গঞ্জে এইমস-এর ধাঁচে প্রতিষ্ঠান তৈরির ব্যাপারে উদ্যোগী হন প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি[৫]

২০০৮ সালে রায়গঞ্জে এইমস গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র সরকার। পরের বছরই অর্থাৎ ২০০৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার তা বাজেটে অনুমোদন করে৷ এই সিদ্ধান্ত ও ঘোষণার পর পাঁচ বছরে তেমন কিছুই হয় নি। জমি জটে আটকে থাকে এইমস নির্মানের কাজ। ফলে রায়গঞ্জের এইমস হাসপাতাল নির্মান বন্ধ হয়ে পড়ে। রায়গঞ্জের পানিশালা এলাকার যে ১০০ একর জমিকে এইমসের জন্য চিহ্নিত করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু সেখানে জমি অধিগ্রহণে প্রশাসন ব্যর্থ হয়। [৬]

তবে এ রাজ্যে রাজনৈতিক পালাবদলের পর ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন এইমস হাসপাতাল কল্যাণীতে নির্মান করা হবে। দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গে একটি এইমস স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়, মূল স্থানটি রাজধানী কলকাতা থেকে ৪০০ কিলোমিটার (২৫০ মাইল) দূরে রায়গঞ্জে প্রস্তাবিত হয়।[৭] ২০১২ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কল্যাণীর পুরনো প্রকল্পের খসড়া দেখিয়েই দিল্লিতে ‘অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস’ বা এইমস তৈরির প্রস্তাব পাঠায়।[৫] কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জুন ২০১৪ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে চিঠি দিয়ে জানানো হয় এইমস রাজ্যের রাজধানী কলকাতা থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) দূরে কল্যাণীতেই হবে। কিন্তু শহর-লাগোয়া কোন জমিতে তৈরি হবে ওই হাসপাতাল, তা নিয়ে সংশয় দেখা যায়। শেষ পর্যন্ত ২০১৫ সালের মার্চে প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য সুরক্ষা যোজনার অধিকর্তা সঞ্জীব চাড্ডা স্বাস্থ্য দফতরকে জানান— দু’টি জমি পরিদর্শনের পরে তাঁরা কল্যাণীর বসন্তপুরের গোড়াগাছা মৌজার ১৮০ একর জমিকেই হাসপাতালের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে।[৫]

সাশ্রয়ী/নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আঞ্চলিক ভারসাম্যহীনতা সংশোধন করার লক্ষ্যে ২০০৩ সালে ভারত সরকার ঘোষিত এবং মার্চ ২০০৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য সুরক্ষা যোজনা'র (পিএমএসওয়াই) উদ্যোগের অংশ হিসাবে এআইএমএস দিল্লির মতো প্রতিষ্ঠান স্থাপন এবং সরকারি মেডিকেল কলেজগুলিকে উন্নীত করতে এআইএমএস কল্যাণী স্থাপন করা হয়।[৮]

জুলাই ২০১৪ সালে, ২০১৪-১৫ সালের বাজেট[৯] বক্তৃতায় এআইআইএমএস স্থাপনের আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়,[১০] যেখানে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি ₹৫০০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন (২০১৮ সালে ₹৫৯৭ কোটি টাকা বা $৮৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান) পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের বিদর্ভ অঞ্চল এবং উত্তর প্রদেশের পূর্বাঞ্চলে চারটি "চতুর্থ পর্যায়"য়ে এইমস স্থাপনের জন্য।[১০] ২০১৫ সালের মার্চ মাসে, ভারতীয় মন্ত্রিসভায় কল্যাণীর নিকটবর্তী বাসন্তপুর গ্রামে ১৫০ একর জমির উপর এই এইমস নির্মাণের জন্য সরকারি অনুমোদন দিয়েছে।[১১] অক্টোবরে ২০১৫ সালে ১,৭৫৪ কোটি (২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) বাজেট অনুমোদিত হয়[১২] এবং ১৭৯.৮২ একর জমি পশ্চিমবঙ্গ সরকার থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।[৫][১৩]

২০২০ সালের মার্চ মাসে নির্মাণ সমাপ্তির তারিখ ধরে প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৬ সালে।[১৪] প্রতিষ্ঠানটি ৫০ এমবিবিএস শিক্ষার্থীর প্রথম ব্যাচের সাথে চালু হয়[১৫] সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল।[১৬] কল্যাণী এইমস ২০১৯ সালে ভারতে চালু হওয়া ৬ টি এআইআইএমএসের মধ্যে একটিতে কার্যকর হয়।[১৭] এই প্রতিষ্ঠানের পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠানটি হল এইমস ভুবনেশ্বর।[১৬] এইমস কল্যাণী প্রথম উপাচার্য নিযুক্ত হন দীপিকা ডেকা[১৮] এবং চিত্রা সরকার সভাপতি হিসাবে কাজ শুরু করেন।[১] পরিচালকের অবস্থান উন্মুক্ত রেখে দীপিকা ডেকা ২০১৮ সালের মে মাসে পদত্যাগ করেন,[১৯] এবং পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক গীতাঞ্জলি বটমনাবেন,[২০] পরিচালক দায়িত্বে গ্রহণ করেন।

সীলমোহর সম্পাদনা

প্রতিষ্ঠানের সীলমোহরটি বাংলার বিভিন্ন বিখ্যাত স্থাপনা, কৃষি ফসল, স্থান ও নদীকে তুলে ধরেছে। সীলমোহরের উপরে ও নীচে যথাক্রমে সংস্কৃত ও ইংরেজি ভাষায় প্রতিষ্ঠানের নাম লেখা হয়েছে এবং দুই পাশে একটি করে মোট দুটি ধানের শীষ চিত্রিত হয়েছে। এটি বাংলার প্রধান কৃষি ফসল ধানের ইঙ্গিত বহন করে। অ্যাসক্লেপিয়াসের দণ্ডের পরে একটি বইয়ের ছবি রয়েছে। বইটি চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে কল্যাণী এইমস-এর প্রতিকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে। নীচের অংশে নীল জলভাগ হুগলী নদী এবং নীল জলভাগের উপরের সেতুটি হাওড়া ব্রিজ বা রবীন্দ্র সেতুর প্রতিনিধিত্ব করে। অ্যাসক্লেপিয়াসের দণ্ডের নীচে শিকড়ের মত অংশটি গাঙ্গেয় বদ্বীপের ম্যানগ্রোভ অরণ্যের প্রতিনিধিত্ব করে। সীলমোহরে থাকা দুটি মাছের ছবি বাংলার নদীতে মাছের প্রাচুর্যতা ও বাংলার একটি খাদ্য উৎসকে উল্লেখ করে।[২১]

সীলমোহরে নকশার ধারণাটি শরীরবিদ্যার সহকারী অধ্যাপক মাধবনের মস্তিষ্ক প্রসূত।[২১]

নির্মান সম্পাদনা

 
কল্যাণী এইমস-এর সামনের বিল্ডিং, বসন্তপুর

২০১৫ সালের ডিসেম্বরে রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকারকে বিনামূল্যে জমি হস্তান্তর করে৷ জুলাই মাসের মাঝামাঝি পাঁচিল তৈরি বরাত পায় একটি নির্মাণ সংস্থা৷ ২০১৬ সালের আগোস্ট মাসে চিহ্নিত জমিতে পাঁচিল দেওয়ার কাজ শুরু হয়।[২২]

ইনস্টিটিউটের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ২০১৭ সালের মাঝা মাঝি সময়ে শেষ হয়েছে।[২৩]

২০২০ সালের সেপ্টেম্বরের আগেই পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণীতে এইমস প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। রাজ্যসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে এমনই ঘোষণা করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা। একইসঙ্গে তিনি জানান, দ্রুত কাজ হচ্ছে বলে এই ধরনের মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের মান বিন্দুমাত্র ক্ষুণ্ণ হবে না ও গুণমানের সঙ্গে আপোস করা হবে না। সর্বত্র উচ্চমান বজায় রাখা হবে। তিনি আরও বলেন, সরকারিভাবে যে সময়সীমা নির্ধারিত ছিল, তার অনেক আগেই ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে এইমস তৈরি হয়ে যাবে।[২৪]

বিদ্যায়তন সম্পাদনা

 
এইমস কল্যাণীর বিদ্যায়তন।

এইমস কল্যাণীর স্থায়ী ১৮০ একর (০.৭৩ বর্গ কিমি) ক্যাম্পাসটি ২০২০ সালের অক্টোবরে প্রত্যাশিত সমাপ্তির তারিখের মধ্যে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[২৫][২৬] অস্থায়ীভাবে, কল্যাণীতে প্রথম ব্যাচের ক্লাসগুলি মেডিসিন ও জেএনএম হাসপাতাল ও কলেজের ক্যাম্পাসে শুরু হয়, যখন ছাত্রছাত্রীরা ক্যাম্পাসের হোস্টেলে অবস্থান করছে।[১৬] স্থায়ী ক্যাম্পাসে একটি বহিরাগত রোগ বিভাগ (ওপিডি) ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[২৭]

সংগঠন ও প্রশাসন সম্পাদনা

শাসন সম্পাদনা

প্রতিষ্ঠানটি "ইনস্টিটিউট বডি" দ্বারা পরিচালিত হয়। "ইনস্টিটিউট বডি"-এর অধিনে পরিচালনা পর্ষদ (গভর্নিং বডি) রয়েছে। পরিচালনা পর্ষদটি (গভর্নিং বডি) ৩ টি কমিটি নিয়ে গঠিত। কমিটি ৩ টি হল স্থায়ী একাডেমিক কমিটি, স্থায়ী নির্বাচন কমিটি ও স্থায়ী অর্থ কমিটি।[২৮] পরিচালনা পর্ষদটি মোট ১১ জন সদস্য নিয়ে গঠিত।[২৯]

বিভাগ ও কেন্দ্র সম্পাদনা

বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ টি বিভাগ রয়েছে। বিভাগগুলি হল অ্যানাস্থেসিওলজি, অ্যানাটমি, বায়োকেমিস্ট্রি, কার্ডিওথোরাসিক সার্জারি, কমিউনিটি মেডিসিন ও ফ্যামিলি মেডিসিন, দন্তচিকিৎসা, ডার্মাটোলজি ও ভেনেরিওলজি, এন্ডোক্রিনোলজি ও মেটাবলিজম, ইএনটি, ফরেনসিক মেডিসিন, জেনারেল মেডিসিন, জেনারেল সার্জারি, মাইক্রোবায়োলজি, নিউরোসার্জারি, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগবিদ্যা, চক্ষুবিদ্যা, অর্থোপেডিকস, প্যাথলজি, শিশুরোগ এবং ফার্মাকোলজি।[৩০]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Notification of President nomination" (পিডিএফ)PMSSY। ২৭ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২০ 
  2. ট্যান্ডন, অদিতি। "Govt names directors for 6 AIIMS"The Tribune মার্চ ০৫, ২০২০ সকাল০৬:৪৬ IST (English ভাষায়)। নতুন দিল্লী [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "Centre gives nod for AIIMS in Kalyani"। Times of India। ২১ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৭ 
  4. "Seal on land for AIIMS at Kalyani"। www.telegraphindia.com। ২৫ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৭ 
  5. "কল্যাণীতেই এইমস, চূড়ান্ত সায় কেন্দ্রের"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ৮ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  6. "এইমস-রাজনীতি"। ABP Ananda। ২৪ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  7. Konar, Debashis (২১ জুন ২০১৪)। "Centre gives nod for AIIMS in Kalyani"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। 
  8. "History About PMSSY"pmssy-mohfw.nic.in। PMSSY। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  9. "Pradhan Mantri Swasthya Suraksha Yojana (PMSSY)"Ministry of Health and Family Welfare। ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৯ 
  10. "5 more IIMs, IITs and four more AIIMS to be set up"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৭ 
  11. "Centre approves AIIMS-like project at Kalyani in WB"Business Standard India। ২৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৯ 
  12. Basu, Tomojit (৭ অক্টোবর ২০১৫)। "Cabinet okays setting up of 3 new AIIMS"Hindu Business Line (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯ 
  13. "West Bengal hands over land for AIIMS-like hospital to Centre for free"The Economic Times। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯ 
  14. Chaudhuri, Subhasish। "Centre pat for AIIMS job"www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯ 
  15. "First batch of students at Bengal AIIMS to stay on campus"Business Standard India। Press Trust of India। ৪ জুলাই ২০১৯। ২৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৯ 
  16. "AIIMS, Kalyani to be operational from Feb: Official"Business Standard India। ৪ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  17. "Establishment and Upgradation of Hospitals under PMSSY"pib.gov.in (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Press Information Bureau। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  18. "Dr Dipika Deka AIIMS Director, West Bengal"The Assam Tribune। ৭ নভেম্বর ২০১৮। ২৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৯ 
  19. "কাজ ছেড়েছেন ডিরেক্টর, এইমস কল্যাণীর জন্য হন্যে হয়ে নতুন লোক খুঁজছে দিল্লি" [Director left job, Delhi government looking for suitable candidate for Director post of AIIMS Kalyani]। Bartaman Patrika। ১৯ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২০ 
  20. "IIT-BBS inks pact with AIIMS for research"The New Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২০ 
  21. "Logo Explanation - AIIMS Kalyani" (পিডিএফ)aiimskalyani.edu.in। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  22. "এইমসের কাজ দ্রুত শেষ হোক, চাইছে কল্যাণী"। এই সময়। ১২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৭ 
  23. "কল্যাণীতে দ্রুত এগোচ্ছে এইমসের কাজ"। আজকাল। ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  24. "কল্যাণী এইমস তৈরি হতে চলেছে সেপ্টেম্বর ২০২০ সালের আগেই: নাড্ডা"। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ৭ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  25. Poddar, Ashis (৪ ডিসেম্বর ২০১৯)। "AIIMS campus to be ready by February"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৪ 
  26. Kumar, Dhirendra (২৯ নভেম্বর ২০১৯)। "All 22 new AIIMS to be functional by 2025: Govt"www.millenniumpost.in (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  27. Chaudhari, Subhashish (৯ ডিসেম্বর ২০১৯)। "February date for Kalyani AIIMS OPD"The Telegraph। Kalyani। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  28. "Organizational Structure - AIIMS Kalyani" (পিডিএফ)aiimskalyani.edu.in। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  29. "Governing Body - AIIMS Kalyani" (পিডিএফ)aiimskalyani.edu.in। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  30. "Department - AIIMS Kalyani"aiimskalyani.edu.in। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা