গুরু গোবিন্দ সিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muhidmehedi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Muhidmehedi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৪ নং লাইন:
গুরু গোবিন্দ সিংহ যখন জন্মগ্রহন করে ছিলেন তখন তার নাম ছিল গোবিন্দ রাই। তার পিতা ছিলেন গুরু তেগ বাহাদুর ও তার মা ছিলেন মাতা গুজরি। গুরু গোবিন্দ সিংহ তার জীবনের প্রথম ৫ বছর [[পাটনা]] শহরে কাটান। একবার [[পাটনা]] শহরের রাজা ফতে চাঁদ ও তার রানী, যারা সন্তানহীন ছিলেন, শিব দত্ত এর কাছে আসেন এবং একজন সন্তানের জন্য প্রার্থনা করতে বলেন। শিব দত্ত তাদের শিশু গুরু গোবিন্দ সিংহ এর সাথে দেখা করতে ও তার আর্শিবাদ নিতে বলেন। গুরু গোবিন্দ সিংহ এর সাথে দেখা করার পর রানী তাকে ছেলে সন্তানের জন্য আর্শিবাদ দিতে অনুরোধ করেন, এতে গুরু গোবিন্দ সিংহ হাসি দিয়ে বলেন যে তাদের ছেলে সন্তানের দরকার কি, তাকেই তারা ছেলে হিসাবে ডাকতে পারেন। এর পর হতে রানী তাকে ছেলে মর্যাদা দেন এবং তাকে ছেলে বলে ডাকতেন। গুরু গোবিন্দ সিংহ তখন প্রায়ই তাদের প্রসাদে এ যেতেন ও খেলা করতেন। রানী তাকে ও তার খেলার সাথীদের পুরি ও ছোলার ডাল রান্না করে দিতেন। আজও সেই প্রসাদে পুরি ও ছোলার ডাল রান্না করা হয় এবং তা গরীব মানুষের মাঝে বিতরন করা হয়। প্রসাদটি এখন গুরুদোয়ারাতে পরিনত হয়েছে।
নওয়াব করিম বখশ ও রহিম বখশ তাকে পছন্দ করতেন এবং গুরু গোবিন্দ সিংহকে একটি গ্রাম ও বাগান উপহার দিয়েছিলেন।
 
 
আনন্দপুরে জীবন<br />
গুরু তেগ বাহাদুর আনন্দপুর নগরী এর সূচনা করেন ১৬৬৫ সালে, বিলাসপুরের(কাহলুর) শাসকের হতে। তার পূব ভারত ভ্রমন শেষ হলে তিনি তার পরিবারকে আনন্দপুর আসতে বলেন। গুরু গোবিন্দ সিংহ ১৬৭২ সালে আনন্দপুরে পৌছান।
গুরু গোবিন্দ সিংহ শুরুর শিক্ষা জীবনে পাঞ্জাবি, সংস্কৃতি, পারসিক, আরবি ভাষা শিখেন, এবং একজন সেনা হিসাবে প্রশিক্ষন নেন। তিনি হিন্দি ও সংস্কৃত [[পাটনা]] শহরে শিক্ষা লাভ করেন। আনন্দপুরে, তিনি পাঞ্জাবি শিখেন সাহিব চাঁদ, ও পারসিক কাজী পীর মুহাম্মদের থেকে।
 
== পাদটীকা ==