কলেরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Afsana Akhter (আলোচনা | অবদান)
Afsana Akhter (আলোচনা | অবদান)
২২ নং লাইন:
[[ভিব্রিও কলেরী]] [[কলেরা টক্সিন]] নামের [[এন্টেরোটক্সিন]] তৈরি করে যার ক্রিয়ায় খাদ্যনালীর দেওয়ালের [[আবরণী কলা]] থেকে বেশী পরিমাণ ক্লোরাইড ও জল চোঁয়াতে থাকে যা পাতলা জলের মত পায়খানা গঠন করে। জোরালো সংক্রমণ ও টক্সিনের বিষক্রিয়া হলে কলেরার প্রাণঘাতী ক্রিয়ায় ১ ঘণ্টায় একজন সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষের রক্তচাপ অস্বাভাবিক কমে যেতে পারে ও ২-৩ ঘণ্টায় মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণ মাঝারি মাপের সংক্রমণে ৪-১২ ঘণ্টায় [[শক]] (অর্থাৎ নিম্ন রক্ত চাপ ইত্যাদি কারণে দেহের সমস্ত অংশে রক্ত সরোবরাহের অভাব) এবংপরবর্তী দেড় দিন বা কয়েক দিনের মধ্যে মৃত্যু হতেপারে। <ref name=McLeod_2000>{{cite journal |author=McLeod K |title=Our sense of Snow: the myth of John Snow in medical geography |journal=Soc Sci Med |vo lume=50 |issue=7-8 |pages=923-35 |year=2000 |id=PMID 10714917}}</ref>
 
===রোগের কারনকারণ সমূহ===
সাধারনত আক্রান্ত রোগীর মলের মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়। সাধারত পয়ঃপ্রণালীর সুষ্ঠু ব্যবস্থার অভাবে আক্রান্ত ব্যক্তির মল,খাবার ও পানির সংস্পর্শে এসে খাবার ও পানিকে দুষিত করে। পরবর্তীতে উক্ত খাবার ও পানি গ্রহনের মাধ্যমে কলেরার জীবাণু সুস্থ মানুষের দেহে প্রবেশ করে আক্রান্ত করে। সাধারণত যে কোন পরিবেশেই কলেরার জীবাণু দীর্ঘদিন বেচে থাকতে পারে।
 
=== আক্রমণ সম্ভাবনা ===