আলী আমজদের ঘড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা? |
+ পিতৃহীনত্ব ঘোচানো হলো |
||
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
'''আলী আমজদের ঘড়িঘর''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সিলেট]] শহরে অবস্থিত উনবিংশ শতকের একটি
[[সুরমা|সুরমা
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালীন হানাদার বাহিনীর গোলার আঘাতে এই প্রাচীন ঘড়িঘর বিধ্বস্ত হয়। স্বাধীনতার পর সিলেট পৌরসভা ঘড়িটি মেরামতের মাধ্যমে
▲'''আলী আমজদের ঘড়িঘর''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সিলেট]] শহরে অবস্থিত উনবিংশ শতকের একটি স্থাপনা। এই ঘড়িকে কেন্দ্র করে একটি প্রাচীন প্রবাদ চালু ছিল এরকম- "আলী আমজদের ঘড়ি/জিতু মিয়ার গাড়ি ও বঙ্কু বাবুর দাড়ি"। কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালীপনা আর চরম অবহেলার সাক্ষী সিলেটের এ প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন ঘড়িঘরটি এখন অচল অবস্থায় পড়ে আছে।
এই ঘড়িকে কেন্দ্র করে একটি প্রাচীন প্রবাদ চালু ছিল এরকম:
▲[[সুরমা নদী]]র তীর ঘেঁষে সিলেট মহানগরীর কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে আলী আমজদের ঘড়ির ডায়ামিটার আড়াই ফুট এবং ঘড়ির কাঁটা দুই ফুট লম্বা। যখন ঘড়ির অবাধ প্রচলন ছিল না, সে সময় অর্থাৎ ১শ' ৩৩ বছর পূর্বে ১৮৭৪ সালে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের কুলাউড়ার পৃত্থিমপাশার জমিদার আলী আমজদ খান। লোহার খুঁটির উপর ঢেউটিন দিয়ে সুউচ্চ গম্বুজ আকৃতির এ মনোরম স্থাপত্যশৈলীর পরিচায়ক ঘড়িঘরটি তখন থেকেই আলী আমজদের ঘড়িঘর নামে পরিচিতি লাভ করে।
{{cquote|আলী আমজদের ঘড়ি/জিতু মিয়ার গাড়ি ও বঙ্কু বাবুর দাড়ি।}}
▲মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন হানাদার বাহিনীর গোলার আঘাতে এই প্রাচীন ঘড়িঘর বিধ্বস্ত হয়। স্বাধীনতার পর পৌরসভা মেরামতের মাধ্যমে ঘড়িটি সচল করলেও কিছুদিনের মধ্যে ঘড়ির কাঁটা বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৮৭ সালে আলী আমজদের ঘড়ি মেরামত করে পুনরায় চালু করা হয়। এ সময় ঘড়িটি চালু করার পর ঢাকার একটি কোম্পানীর কারিগররা ঘড়িটি চালু রাখার জন্য রিমোট কন্ট্রোলের ব্যবস্থা নেয়। পৌর চেয়ারম্যানের অফিসকক্ষ থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ঘড়ির কাঁটা ঘুরতো। কিন্তু দুই-চার বছর যেতে না যেতেই ঘড়ির কাঁটা আবার বন্ধ হয়ে যায়।
== তথ্যসূত্র ==
১৫ ⟶ ১৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:সিলেট]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্থাপনা]]
|