সৈয়দ মুর্তাজা আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নিবন্ধটি শ্রেফ শুরু করা হলো। কবে শেষ করা যাবে আল্লাই জানেন। তথ্যসূত্র পাই কিনা, তাই বড় প্রশ্ন
 
+
১ নং লাইন:
'''সৈয়দ মুর্তাজা আলী''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] লেখক, গবেষক এবং ঐতিহাসিক। যিনি বাংলাদেশের [[সিলেট বিভাগ|সিলেটের]] ইতিহাস বিষয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁর গবেষণা ও লেখালেখীর জন্য তিনি পেয়েছেন [[বাংলা একাডেমী পুরষ্কার]] এবং তাঁকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরষ্কারে ভুষিত করা হয়।
 
==জন্ম ও বংশ পরিচয়ব্যক্তিজীবন==
মুর্তাজা আলীর জন্ম [[১৯০২]] খ্রিস্টাব্দের [[জুলাই ১|১ জুলাই]] দেশবিভাগ-পূর্ব সিলেটের অন্তর্গত করিমগঞ্জ শহরে। তিনি সিলেটের [[মৌলভীবাজার জেলা|মৌলভীবাজার]] শহরের মুসলিম কোয়ার্টার মহল্লার খান বাহাদুর সৈয়দ সিকান্দার আলীর দ্বিতীয় পুত্র।
 
==ব্যক্তিজীবন==
 
==শিক্ষাজীবন==
মৌলভীবাজার ও সিলেট গভর্নমেন্ট স্কুলে শিক্ষালাভ করে [[সুরমা]] উপত্যকার মুসলমান ছাত্রদের মধ্যে ম্যাট্রিক (বর্তমান এসএসসি) পরীক্ষায় প্রথম হওয়ায় সেযুগে (১৯২১ খ্রি.) ১৫ টাকার মাসিক বৃত্তি পান। পরীক্ষায় ম্যাথমেটিক্স, এডিশনাল ম্যাথমেটিক্স ও মেকানিক্স-এ লেটারসহ (৮০% নম্বর) স্টারমার্ক পান। উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞানে [[পদার্থবিদ্যা]], [[রসায়ন]] ও [[গণিত|গণিতে]] লেটারসহ স্টারমার্ক পান, এবং [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সকল মুসলমান ছাত্রের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন (১৯২৩ খ্রি.)। ঐতিহ্যবাহী বেকার হোস্টেলে বাস করে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিএসসি (পদার্থবিদ্যায় অনার্স) পরীক্ষায় ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে দ্বিতীয় বিভাগে দ্বিতীয় হন। তারপর এমএসসি (হিট) ও ল' বা আইনশাস্ত্রে একবছর লেখাপড়া করেন। সেখানে পঞ্চম বর্ষের পাঠক্রম শেষে আসাম সিভিল সার্ভিসে এক্সট্রা এ্যাসিস্টেন্ট কমিশনার, অর্থাৎ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে চাকরি পেয়ে যান, ফলে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে।
 
==কর্মজীবন==
তাঁর সুদীর্ঘ কর্মজীবনে কাজ করেছেন অনেক জায়গায়। তন্মধ্যে ১৯৪০-১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সুনামগঞ্জে সাবডিভিশনাল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি সুনামগঞ্জ কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। কাজ করেছেন শিলংয়ে শিক্ষা বিভাগের আন্ডার-সেক্রেটারি পদে, এছাড়া তেজপুরে এডিশনাল ডেপুটি কমিশান হিসেবে কাজ করেছেন ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে। ভারত স্বাধীন হবার অব্যবহিত পূর্বে রেফারেন্ডামের সময় তিনি সিলেটের এ.ডি.এম ছিলেন। এরপর ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়ার]] ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট হন। ঐ বছরের শেষাংশে ঢাকায় জয়েন্ট সেক্রেটারি হিসেবে হোম ডিপার্টমেন্টে কাজ করেন। ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে [[বগুড়া জেলা|বগুড়ায়]] ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট, পরে কিছুদিন চট্টগ্রামের ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট পদেও ছিলেন। তারপর [[করাচী|করাচীতে]] কেন্দ্রীয় পাকিস্তান সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি ছিলেন ১৯৫১-১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
 
==প্রকাশনা==