মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
 
==সংক্ষিপ্ত জীবনী==
মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর ১৯৪৮ সালে [[বাবুগঞ্জ থানা|বাবুগঞ্জ থানার]] রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আবদুল মোতালেব হাওলাদার। জাহাঙ্গীর [[১৯৬৪]] সালে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন এবং [[১৯৬৬]] তে আই.এস.সি পাশ করার পর বিমান বাহিনীতে যোগদানের চেষ্টা করেন, কিন্তু চোখের অসুবিধা থাকায় ব্যর্থ হন। [[১৯৬৭]] সালে তিনি [[পাকিস্তান]] সামরিক একাডেমীতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। [[১৯৬৮]]-র [[জুন ২|২ জুন]] তিনি ইঞ্জিনিয়ার্স কোরে কমিশন লাভ করেন। [[১৯৭১]]-এ স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় তিনি পাকিস্তানে ১৭৩ নম্বর ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটেলিয়ানে কর্তব্যরত ছিলেন। মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য তিনি ছুটে এসেছিলেন পাকিস্তানের দুর্গম এলাকা অতিক্রম করে, প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে। [[জুলাই ৩|৩ জুলাই]] পাকিস্তানে আটকে পড়া আরো তিনজন অফিসারসহ তিনি পালিয়ে যান ও পরে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[মালদহ]] জেলার মেহেদীপুরে মুক্তিবাহিনীর ৭নং সেক্টরে সাব সেক্টর কমান্ডার হিসাবে যোগ দেন। তিনি সেক্টর কমান্ডার মেজর [[নাজমুল হক|নাজমুল হকের]] অধীনে যুদ্ধ করেন। বিভিন্ন রণাঙ্গনে অসাধারণ কৃতিত্ব দেখানোর কারণে তাঁকে [[রাজশাহী|রাজশাহীর]] চাঁপাইনবাবগঞ্জ দখলের দ্বায়িত্ব দেয়া হয়। স্বাধীনতার ঊষালগ্নে বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরকে [[চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা|চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার]] ঐতিহাসিক [[সোনা মসজিদ]] আঙিনায় সমাহিত করা হয়।
 
==যেভাবে শহীদ হলেন==